রেসিপিঃ কুমড়ার বড়ি দিয়ে মজাদার আলু বেগুন তরকারি।
🌿আমি তানহা তানজিল তরসা। আমি বাংলাদেশ 🇧🇩 থেকে বলছি। আমার স্টিমিট আইডির নাম @tanha001।
হ্যালো বন্ধুরা,আজকের নতুন একটি ব্লগে সবাইকে স্বাগতম।আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগে আপনাদের সাথে একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করবো। আমি চেষ্টা করি সপ্তাহে সতটি ভিন্ন ভিন্ন পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করার।বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।আশা করি আমার তৈরিকৃত রেসিপি পোস্টটি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে।চলুন তাহলে শুরু করে দেওয়া যাক।
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
---|
প্রথমে আমি কাঁচা মরিচ, পেয়াজ, সরিষা ও পেয়াজ ও জিরা আলাদা আলাদা করে সুন্দর করে পাটায় বেটে নিয়েছি।
এরপর একটি পরিষ্কার পাত্রে অল্প পরিমান তেল নিয়ে নিয়েছি এরপর তেল গরম হলে কুমড়ার বড়ি গুলা লালচে করে ভেঁজে নিয়েছি।
এরপর একটি কড়াই নিয়ে এর ভেতর ৩ কাপ পরিমান পানি নিয়ে হালকা হলুদ গুড়া ও স্বাদ মত লবণ আর পরিমাণ মতো তেল দিয়ে এর ভেতর আগে থেকে সাইজ করে নেওয়া বেগুনের টুকরা গুলা পানির ভেতর ছেড়ে দেবো। এরপর কাঁচা মরিচ,পেয়াজ ও সরিষা বাটা এর ভেতর দিয়ে দেবো। এরপর বেশ কিছুক্ষন জ্বাল করে নিয়েছি।
বেশ কিছুক্ষন জ্বাল দেওয়ার পর বেগুন সিদ্ধ হয়ে গেলে এর ভেতর কুমড়ার বড়ি গুলা দিয়ে নিয়েছি।
এবার আমি চুলার জ্বাল একটু কমিয়ে দিয়ে অনেকক্ষন ধরে জ্বাল করে নিয়েছি। আস্তে আস্তে জ্বাল করলে সব গুলা উপকরন অনেক সুন্দর করে সিদ্ধ হয়ে যাবে।
রান্না শেষ হয়ে গেলে এবার আমি একটি পাত্রে নামিয়ে ফেলেছি। এবার তরকারি খাওয়ার জন্য প্রস্তুত।
পোস্টের ধরন | রেসিপি পোস্ট |
---|---|
তৈরিকারক | তানহা তানজিল তরসা |
ডিভাইস | রেডমি নোট ৮ |
লোকেশন | পাবনা |
কুমড়ার বড়ি দিয়ে মজাদার আলু বেগুন তরকারি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপু। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে আর এই সুস্বাদু রেসিপিটি উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য।
আপনি আজকে আমাদের মাঝে অনেকগুলো সবজির রেসিপি একসাথে তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে অনেকগুলো সবজি একসাথে রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির পদ্ধতি আমাদের মাঝে পর্যায়ক্রমে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার গঠন মূলক মতামত শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
এ জাতীয় সবজির নিরামিষ তরকারি আমি খুবই পছন্দ করি। শরীরের জন্য খুবই উপকারী এই সমস্ত রেসিপি গুলো। রেসিপি তৈরি করা টা অনেক সুন্দর হয়েছে। আমার বেশ ভালো লাগলো তৈরি করতে দেখে এমন একটা রেসিপি। আশা করি খুব সাধ ছিল।
জি ভাইয়া এই সবজির নিরামিষ তরকারিটা খেতে আমার কাছে ও অনেক ভালো লাগে। আমার রেসিপি পোস্ট আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো।
বাহ রেসিপিটা খুবই আনকমন হয়েছে। সাধারণত উত্তরবঙ্গের দিকে কুমড়োর বড়ি বানানো হয়ে থাকে। আমাদের দিকে এটা কোনদিন বানাতে দেখিনি। আমি মেস লাইফে থাকা অবস্থায় যশোরের একটি ছেলে এই কুমড়োর বড়ি আমাকে এনে খাইয়ে ছিল। এগুলো তরকারিতে দিলে খেতে খুবই ভালো লাগে। আজকে আপনার রেসিপিতে দেখে মনে পড়লো। ধন্যবাদ আপু।
জি ভাইয়া আমাদের যশোর জেলায় অনেক প্রচলিত। সবাই বড়ি খেতে অনেক পছন্দ করে।আর শীত কালে সবাই বড়ি দেয় আমাদের যশোর জেলায় মানুষ।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
কুমড়ার বড়ি যদিও কখনো খাওয়া হয়নি। তবে অনেকের কাছে শুনেছি সবজি দিয়ে এই কুমড়ার বড়ি খেতে অনেক ভালো লাগে। আপু আপনি অনেক সুন্দর করে এই রেসিপি তৈরি করেছেন। মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল।
কুমড়োর বড়ি যে কোনো তরকারির সাথে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। আমি বড়ি খেতে অনেক পছন্দ করি। যদি কখনো সুযোগ পান তাহলে খেয়ে দেখবেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
কুমড়ো বড়ি দিয়ে এই আলুর তরকারিটা আমাদের এলাকার অনেক ট্রেডিশনাল একটা তরকারি বলা যায়। অনেকের বাড়িতে প্রতিদিনকার খাবার। আমার আম্মু অনেক সুন্দর করে এই বড়ি দিতে পারে ।যাই হোক রেসিপিটা একত্রে মিলে খুব সুন্দর একটি জিনিস তৈরি করেছেন আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভকামনা রইল
কুমড়োর বড়ি যে কোনো তরকারির সাথে খেতে অনেক মজা লাগে।
কুমরা বড়ি দিয়ে সবজির নিরামিষ খেতে খুবই দারুন লাগে।আপনিও আজ অনেক সুন্দর করে রেসিপিটা করেছেন ধাপ গুলো খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। শুভ কামনা রইলো।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।
ব্যক্তিগতভাবে কুমড়ো বড়ি আমি অনেক বেশি পছন্দ করি আর সেটা যদি আলু এবং বেগুন এর সমন্বয়ে রান্না করা হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। আপনার এই রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু এবং লোভনীয় ছিল এরকম রেসিপি বিশেষ করে শীতের সময় খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। যাই হোক ধন্যবাদ আপনাকে মজাদার একটা রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
জি ভাইয়া শীতের সময় এই তরকারিটা খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে।আমার ও অনেক পছন্দের একটা খাবার। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।
মা যখন বেচেঁ ছিল তখন রেসিপিটি খাওয়া হতো। কিন্তু এখন আর রেসিপিটি খাওয়া হয় না। আপনি কিন্তু বেশ দারুন করে রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমার কাছে ভালোই লেগেছে। ধন্যবাদ এমন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
সত্যিই আপু রেসিপিটি খেতে অনেক মজা লাগে। এখন মা নেই তা কি হয়ছে আপনি রান্না করবেন। আমার তৈরি রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।