নিজের সবজি ক্ষেত থেকে বেগুন তোলার অনুভূতি
আজ - সোমবার (রবিবারের পোস্ট)
হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। দীর্ঘ জার্নি করে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যাওয়ার ফলে গতকাল রবিবারের পোস্ট সাবমিট করে দিতে ব্যর্থ হই। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাইবোন বন্ধুদেরকে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি গতদিনের নতুন একটি পোস্ট। আজ আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি আমার সবজি খেত নিয়ে। যেহেতু আমি পুকুরের বাউরিতে সবজি চাষ করে থাকি, তার মধ্যে বেগুন বিশেষ উল্লেখযোগ্য। আর তাই আজ আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি সেই বেগুন চাষ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য। তাই চলুন আর দেরি না করে এখনি মূল বিষয়ে যাওয়া যাক।
'আমার বাংলা ব্লগ' কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট |
---|
বেগুন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সহ অন্যান্য সবজি গুলোর মধ্যে অন্যতম। যে সবজি সারা বছরই বাংলাদেশের বিভিন্ন কাঁচা বাজারের লক্ষ্য করা যায়। তবে এই বেগুন চাষ করা খুবই সহজ। সামান্য বুদ্ধি আর সঠিক ব্যবস্থা নিতে পারলেই খুব সহজেই বেগুন চাষ করা সম্ভব। ফটোতে আপনারা লক্ষ্য করছেন ছোট ছোট বেগুনের চারা সুন্দরভাবে বেড়ে উঠছে। তবে আমি তিন ধাপে বেগুন চারা লাগিয়েছি আমাদের এখানে। সমস্ত গাছগুলোর মধ্যে এই বেগুনের চারা গুলো খুব সুন্দর ভাবে দ্রুত বেড়ে উঠছে, লক্ষ্য করছি যে প্রত্যেকটা গাছের সুন্দর বৃদ্ধি শক্তি। তবে যে শুধু বেগুন তাই নয় বেগুনের সাথে আরও অনেক কিছু রয়েছে যেমন ছোলা, ভুট্টা, লাউ মিষ্টি কুমড়া, গাজর, ঝাল ইত্যাদি। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগার বিষয় যে প্রত্যেকটা গাছেরই খুব সুন্দর বৃদ্ধি। আর বাগুন গাছের ফটোগ্রাফি দেখেই তো বুঝতে পারছেন কত সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠছে গাছগুলো।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
সেলফিতে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমার পিছনে সারিবদ্ধ বেগুন গাছের লাইন। এই গাছগুলো আমরা আজ থেকে দুই মাস আগে লাগিয়েছিলাম। তবে গাছগুলো এত সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠেছে যে খুবি সুস্থ সবল গাছ এবং প্রতিনিয়ত বেগুন ধরছে। তবে এই বেগুনগুলো কাটাবেগুনের জাত, গাছে ছোট ছোট কাটা রয়েছে। আমি যখন এই বেগুন গাছ গুলো লাগিয়েছিলাম সেই সময় বেগুনের দাম খুবই বেশি ছিল বাজারে। তবে তারপরে যখন আমাদের বেগুন ধরা শুরু হয় তখন বাজারে বেগুনের দাম কমে গেল ১০ টাকা হয়ে গেছিল। তখন নিজের কাছে মনে হতো যেন বাজার থেকে কিনে খাওয়াই অনেক ভালো সুস্থ সবল অনেক তরতাজা বেগুন পাওয়া যায়। তবে এটা আমার ভুল ধারণা ছিল কারণ বেগুনের তো কোন গ্যারান্টি নেই ফরমালিনযুক্ত কি মুক্ত। তবে যাই হোক ইদানিং বেগুনের দাম অনেক বেড়ে গেছে। গত দিন বাজারে বেগুনের দাম জানতে গেলাম তখন জানতে পারলাম বেগুন ৫৫ টাকা কেজি। আর এই কথা শোনার পরে যেন সত্যি খুবই অবাক হয়েছিলাম এবং নিজের গাছগুলোর প্রতি যেন দ্বিগুণ যত্ন বেড়ে গেছে।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
বাগুন গাছের এপাশ ওপাশ অনেকটা খালি মনে হচ্ছে তবে এগুলো। জায়গা আমরা খালি করে রাখবো না। উভয়ের দিকেই আরো অন্যান্য গাছ রোপন করা হয়ে গেছে। তবে আমারও চেষ্টা করে থাকি যেন অন্যান্য সবজিগুলো বেগুন গাছকে ক্ষতি না করতে পারে। আর এদিকে আলহামদুলিল্লাহ আজ পর্যন্ত পোকার আক্রমণ হয়নি। যখন সুযোগ পাওয়া যায় বাসা থেকে সাবমারসিবল পাম্প আর ১২ ভোল্টের সৌর প্যানেলের ব্যাটারি নিয়ে চলে যায় সবজি ক্ষেতে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ পুকুর থেকে পানি তুলে দেয় পাম দ্বারা। আর এভাবেই বেগুন চাষ শুরু করেছি আমি। হয়তো আমাদের এলাকায় সাবমারসিবল পাম্প এর ব্যবহার নেই। তবে প্রথম এই পাম্প ব্যবহার করার মধ্য দিয়ে অনেকেই জানতে পেরেছে এবং চিনতে পেরেছে হয়তো খুব সহজে আরো অনেক ব্যক্তিরা সবজি চাষ করতে পারবে আমার মত পুকুর পাড়ে। তবে আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগার বিষয় এখানে প্রতিনিয়ত পানি দেয়ার প্রয়োজন হয় না সপ্তাহে এক থেকে দুই দিন পানি দেওয়ার প্রয়োজন হয় তা আবার খুব সহজেই আমি দিতে পারি সাবমারসিবল পাম্পের মাধ্যমে। হয়তো সময় মত গাছে পানি দিতে পারি বলেই গাছগুলো অনেক সুন্দর এবং সুস্থ সবল। মাশাল্লাহ অন্যান্য যে সমস্ত গাছগুলো লাগিয়েছে সেগুলো মোটামুটি সুস্থ সবল আর বৃদ্ধি পাওয়া শুরু হয়ে গেছে। এখন হঠাৎ করে বেগুনের দাম ৫০ টাকায় হয়ে যাওয়ায় যেন আর দেরি সইছে না। নতুন গাছগুলো যেন দ্রুত বেগুন ধরতে পারে সেই আশা মনের মধ্যে। আর তাই দ্রুত ফলন পাওয়ার জন্য নিজের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
বড় গাছগুলোতে মোটামুটি অনেক সুন্দর বেগুন ধরা শুরু হয়ে গেছে। প্রতিটা গাছে লক্ষ্য করলাম খুব সুন্দর ভাবে বেগুন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং কমবেশি নতুন নতুন বেগুন লক্ষণীয়। তবে অন্যান্য সবজির তুলনায় বেগুনে পোকার আক্রমণ খুবই কম। আমরা জানি বর্ষার সময় অনেক বেগুন পচে যায় আবার পোকায় আক্রান্ত হয়। তবে এখন যায়হোক কোন প্রকার সমস্যা বোধ করছি না বেগুন দিয়ে। শীতের সময় হালকা সমস্যা বোধ করছিলাম বেগুন গাছ নিয়ে যেমন বৃদ্ধি কম হয়েছিল ঠিক তেমনি কিছু গাছের পাতা পোকায় আক্রান্ত করেছিল। সে তুলনায় বর্তমানে প্রতিটা গাছে নতুন কুশি হচ্ছে। নতুন নতুন ফুল দেখে ভালো লাগছে। আশা করি যেগুলা গাছ রয়েছে তা থেকে প্রতি সপ্তাহে দুইদিন করে বেগুন তুলতে পারবো যা নিজের পরিবারের প্রতিনিয়ত সবজি চাহিদার কিছুটা হলেও সহায়তা করবে। যেহেতু তিন স্তরে বেগুন গাছ লাগানো হয়েছে সেই তুলনায় একদিক থেকে নিশ্চিন্ত থাকতে পারি যে পুরাতন গাছ নষ্ট হয়ে গেলেও নতুন গাছ ফল দিবে। কারণ আমরা জানি সারা বছর বেগুণ হয়। আর এই চিন্তা কে মাথায় রেখেই তিন স্তরে বেগুন গাছ লাগানো এক দেড় মাস পর পর। তবে বেগুন গাছে বেগুন ধরা আর গাছ সুস্থ সবল থাকার পেছনে বিশেষ কারণ রয়েছে। প্রতিটা গাছের গোড়ায় জৈব সার প্রয়োগ করেছিলাম পরিমাণ মতো। আমরা জানি জৈব সারে গাছের উর্বরতা বৃদ্ধি হয় এবং ফলন বেশি হয়। আশা করি আমার এই সবজি বাগান দেখে আপনারা চেষ্টা করবেন আপনার পরিত্যক্ত স্থানে বেগুন চাষ করার জন্য।
Photography device: Infinix hot 11s
সোর্স
💌আমার পরিচয়💌
আমি মোঃ নাজিদুল ইসলাম (সুমন)। বাংলা মাস্টার্স ফার্স্ট ক্লাস মেহেরপুর গভমেন্ট কলেজ। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুর। মড়কা বাজার, গাংনী,মেহেরপুর এ গ্রীনরেইন ল্যাবরেটরি স্কুল নামক প্রি-ক্যাডেট স্কুলের সহকারি শিক্ষক । ইলেকট্রনিক্সের যন্ত্রপাতি মেরামত ও সৌর প্যানেল নিয়ে রিসার্চ করতে পছন্দ করি। প্রাকৃতিক দৃশ্য ফটোগ্রাফি করা আমার সবচেয়ে বড় ভালোলাগা। দীর্ঘদিনের আমি পাঙ্গাস মাছ চাষী এবং বিরহের কবিতা লেখতে খুবই ভালোবাসি। |
---|
পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার পরিচিতি | কিছু বিশেষ তথ্য |
---|---|
আমার নাম | @sumon09🇧🇩🇧🇩 |
ফটোগ্রাফি ডিভাইস | মোবাইল |
ব্লগিং মোবাইল | Infinix hot 11s |
ক্যামেরা | camera-50mp |
আমার বাসা | মেহেরপুর |
আমার বয়স | ২৬ বছর |
আমার ইচ্ছে | লাইফটাইম স্টিমিট এর 'আমার বাংলা ব্লগ' এ ব্লগিং করা |
পুনরায় কথা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে, ততক্ষণ ভালো থাকা হয় যেনো। আল্লাহ হাফেজ। |
---|
প্রথমেই আপনার পুরোপুরি সুস্থ্যতা কামনা করছি,অসুস্থ থাকার জন্য পোস্ট করতে পারেন নি জেনে খারাপ লাগলো।যাই হোক তিন ধাপে বেগুন লাগিয়েছেন।আসলে নিজের তৈরি সবজি বাগানে ফল ধরলে অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে।সামনে আসছে রোজা বেগুনের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে দাম ও বেড়ে যাবে।যাই হোক ভালো লাগলো।ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ এখন আমি মোটামুটি সুস্থ। আর সবজি চাষ করে আমার সবচেয়ে বড় ভালো লাগার বিষয়।
আপনার সুস্থতা কামনা করছি সৃষ্টিকর্তা যেন খুব তাড়াতাড়ি আপনাকে আবার স্বামীর ব্যবস্থায় ফিরিয়ে দেন।।
আপনি সবজি চাষ করেন জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।। বর্তমান সময়ের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের যে পরিমাণ দাম বাড়তে শুরু করেছে সবকিছু যদি নিজের প্রস্তুত করে খাওয়া যায় তাহলে অনেক ভালো হয় এতে টাকাটা সাশ্রয় হবে।। এবং ভেজালমুক্ত সবজি পাওয়া যাবে।।
জি ভাই অবসর সময়ে আমি নিজেকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করি আর এই দেখে যেন অনেকে উৎসাহিত হতে পারে সেই চিন্তা ধারা মনের মধ্যে
নিজের সবজি ক্ষেত থেকে বেগুন তোলার অনুভূতি জানতর পেরে খুবি ভালো লেগেছে। আসলে নিজের জমিতে চাষকৃত ফসল ঘরে তুলার মুহূর্তটা অসাধারণ হয়।
হ্যাঁ একদম মনের কথা বলেছেন ভাই
ভাই প্রথমেই আপনার সুস্থতা কামনা করি এবং আপনার চাষকৃত ফসল বেগুনের ফলন দেখে খুব ভালো লাগলো। আর নিজের চাষকৃত যে কোন সবজি, গাছ থেকে তুলতে গেলে অন্যরকম একটি ভালো কাজ করে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আশা করি পরবর্তী পোস্ট পড়ার অপেক্ষায় থাকবেন
নিজের সবজি ক্ষেত থেকে বেগুন তোলার অনুভূতি আসলেই দারুন। আমি মনে করি প্রত্যেকের এইভাবে উদ্যোগী হওয়া উচিত। এতে করে নিজের ক্ষেত থেকে ফরমালিনমুক্ত সবজি খাওয়া যাবে। আপনার ক্ষেতের বেগুনগুলো খুবই চমৎকার।
আমাদের অলসতার জন্যই তো আজ বাজারের এই হাল।
আসলে ভাই সবজি বাজারে সবজি যে পরিমাণ দাম বাড়ছে তাতে সবজি নিজে চাষ করে খাওয়াটাই অনেক ভালো। পুকুর পাড়ে অনেকগুলো জায়গা পড়ে থাকে এসব জায়গাগুলোতে যদি সবজি চাষ করা যায় তাহলে সবজি অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। এই ধারাবাহিকতা আপনি বেগুন এবং টমেটো চাষ করছেন আর অন্যান্য সবজি রয়েছে। শুনে খুব ভালো লাগলো আপনার নিজের জমিতে নিজে পরিশ্রম করে এ ধরনের সবজিগুলো উৎপাদন করছেন।
আমি তো এটাই চাই যেন সবাই কর্মমুখী হয় এবং পরিত্যক্ত জমি ব্যবহার করে।
বেগুন লাগানোর বিভিন্ন পদ্ধতি শেয়ার করে করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আমার কাছে আপনার এই পদ্ধতিটা ভালো লেগেছে যে ৩ স্তরের বেগুন লাগিয়েছেন। কারণ প্রথম স্তর শেষ হয়ে গেলে দ্বিতীয় স্তরের বেগুন আপনারা খেতে পারবেন । এভাবেই সারা বছর মনে হয় বেগুন পাওয়া যাবে । তাছাড়া সামনের রোজার মাস আসছে বেগুনের দাম তখন আরো বেশি চড়া হবে। তখন আপনার আরো ভালো লাগবে এই গাছগুলো দেখে। দোয়া করি আপনার গাছগুলো যেন সুস্থ সবল থাকে। বেগুন বেশি হলে আমাদেরকেও কিছু সাপ্লাই দিয়েন ভাইয়া।
আমি চাই সবাই যেন পরিত্যক্ত জমিগুলো ব্যবহার করে। আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় ভালো আছে আপু।
আসলেই নিজের কোন একটি ক্ষেত থেকে সবজি তোলার অনুভূতিটা অনেক ভালো লাগে। আমরাও আমাদের বাড়ির পাশে ছোট্ট একটি সবজির ক্ষেত করেছি। ওখান থেকেও টমেটো বেগুন সবসময় নিয়ে রান্না করা হয়। আপনিও পরিশ্রম করে আজকে ফসল পেয়েছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। সবার উচিত এরকম ভাবে নিজের কাজগুলো নিজেই করার জন্য।
সত্যি বলতে কি পুকুরের উপর এমন কেউ পরিশ্রম করে বলে আমার মনে হয় না।
প্রথমতই আপনার সুস্থতা কামনা করি। আশা করি আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবেন। খুবই দারুন আইডিয়া আপনার পুকুরপাড়ের পাশে সবজি বাগান করেছেন। যাক বেগুনের দাম কিছুটা বেড়েছে জেনে খুশি হলাম। প্রায় অনেক বছর আগে আমাদের একবার টমেটো করেছিল।টমেটো করার আগে অনেক দাম ছিল আমরা যখন খেতে টমেটো করেছিলাম তখন দাম অনেক কমে গেছে গিয়েছিল। বেগুন গাছগুলো আপনি অনেক যত্নসহকারে চাষ করছেন আশা করি খুবই ভালো ফলন হবে। আমিও গাছপালা লাগাতে খুবই পছন্দ করে। আমি শুধুমাত্র দুইটা বেগুন গাছ কিনে টবের মধ্যে লাগিয়েছি কয়েকদিন আগে। এগুলো আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে। খুবই ভালো লাগলো আপনার বেগুন গাছ সম্পর্কে পড়ে।
দোয়া করি যেন আপনার বেগুন গাছ দুইটা সুস্থ-সবল থেকে ফল দেয়। অবসর সময়ে এই কাজগুলো করলে মন প্রফুল্ল থাকে।
নিজের চাষ করা যেকোনো কিছুর মধ্যেই আলাদা একটা তৃপ্তি পাওয়া যায় ভাই।এই বিষয়ে আমারো ভালই অভিজ্ঞতা আছে।
দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাইজান।