লেভেল ওয়ান থেকে আমি যা অর্জন করেছি - By @smsultanraj 10% beneficiary to @shy-fox & 5% @abb-school
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ ।
সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
আশা করি সকলেই অনেক সুস্থ ও ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি ,আপনাদের দোয়ায় ।আমাদের লেভেল ওয়ান এর ক্লাস পরিচালনাকারী শিক্ষকমন্ডলীদের জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ ও সেই সাথে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। নতুন মেম্বারদের যে দুটি ক্লাস হয়েছে সেই দুটি ক্লাসে আমি উপস্থিত ছিলাম তবে আমাদের প্রফেসর গণ অনেক দক্ষতার সাথে কেলাস নেওয়ায় অনেক কিছুই শিখতে এবং বুঝতে পেরেছি ।
আমাদের দক্ষ শিক্ষকরা #abb-school এ যে বিষয়গুলি আলোকপাত করেছেন এক নজরে সে বিষয়গুলি দেখে নেই :
১। অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া হতে স্টিমিটের পার্থক্য।
২। ব্লগ চেইন কি?
৩। পোস্ট করার সঠিক নিয়ম।
৪। ট্যাগ এর ব্যবহার ।
৫। আপভোট, ডাউনভোট ও রিস্টিম।
৬। ফলো, আনফলো ও কমেন্ট।
৭। কপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন।
৮। রিওয়ার্ড পুল ও পে-আউট।
৯। স্পামিং কি?
১০। প্লাগিয়ারিজম।
১১। এবিউজ।
১২। রি-রাইট।
প্রশ্ন ১। অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া হতে স্টিমিটের পার্থক্য কেন।
উত্তর:-এটি একটি ওয়ার্ড ভিত্তিক ব্লগিং প্লাটফর্ম আমাদের দক্ষতা সময় ব্যতিক্রম ধর্মী চিন্তাভাবনাকে মূল্যায়ন করে যেমন অন্যান্য অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যেমন ফেসবুক টুইটার ইউটিউব ইনস্টাগ্রাম টেলিগ্রাম ইত্যাদি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের মূল্য বাড়িয়ে তুলি , সে ক্ষেত্রে দেখা যায় ব্যবহারের ফলে এর একটি নির্দিষ্ট লভ্যাংশ পুরোটাই মালিক পক্ষ পেয়ে থাকে। কিন্তু স্টিমেট এ তা হয় i আমাদের সময়কে মূল্যায়ন করে আমাদের প্রতিটি পোস্ট লাইক বিভিন্ন কনটেন্ট কমেন্ট এসব কাজের জন্য আমাদের পেমেন্ট করা হয়ে থাকে আমাদের প্রতিটি লাইক এর ভিত্তিতে কিছু না কিছু টকেন হিসেবে সবার কাছে ডিস্ট্রিবিউট করা হয়ে থাকে।করা হয়ে থাকে। আর এই পেমেন্ট পদ্ধতি কে ব্লকচেইন এর ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে হয়ে থাকে। যার নাম বলা হয় স্টিম বা এস বিডি ।
প্রশ্ন 2। ব্লগ চেইন কি?
উত্তর:-আমরা যে লাইক কমেন্ট পোষ্ট শেয়ার করে থাকি এটা কোন কেন্দ্রীয় অংশ থেকে নিয়ন্ত্রণ হয় না বরং এটা বিকেন্দ্রীকরণ করা আছে, যেখানে সকল লেনদেনগুলো রেকর্ড করা হয়। আর এগুলো যে খতিয়ানে রেকর্ড করা হয় সেটাকেই সংক্ষেপে ব্লকচেইন বলা হয়। স্টিম blockchain ছাড়াও পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের blockchain রয়েছে মূলত আমাদের এই কারেন্সিগুলো কে বিশেষভাবে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য এ প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন৩।পোস্ট করার সঠিক নিয়ম।
উত্তর:-প্রথমে steemit.com ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। আমার বাংলা ব্লগ এ প্রবেশ করে ।
মোবাইলে কিংবা কম্পিউটারে পোস্ট করার সময় নিচের মত তিনটি অংশ দেখতে পারবেন।
প্রথম অংশটিতে টাইটেল লিখতে হবে। মাঝখানের বডি অংশটিতে ছবি এবং পুরো লেখাটিকে লিখতে হবে।
তবে টাইটেল অংশে ২৫৫ ক্যারেক্টার এম মধ্যে এবং বডিতে ৬৫০০০ ক্যারেক্টার বা আনুমানিক ৬৫ কিলোবাইট সাইজের টেক্সট এর মধ্যে লিখা যাবে।
শেষের যে অংশটি তা হচ্চে ট্যাগের জন্য ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন৪। ট্যাগ এর ব্যবহার ।
উত্তর:-পোস্ট করার সময় একেবারে শেষের দিকে যে ঘরটা থাকে সেটি হচ্ছে ট্যাগের অংশ যেখানে আমরা ট্যাগ ব্যবহার করতে পারি আমরা যেমন ইউটিউবে ট্যাগ ব্যবহার করি ঠিক সেরকমই এখানে ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে। যে বিষয়ে আপনি সুন্দর ভাবে লিখেছেন সেটি সকলে দ্রুত ও একই বিষয় সম্পর্কে যতগুলো পোষ্ট রয়েছে তা খুঁজে পাওয়ার জন্য আমরা ট্যাগ ব্যবহার করে থাকি। পোষ্টের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ট্যাগ । আমার বাংলা ব্লকে সর্বোচ্চ ৭ টি ট্যাগ আমরা ব্যবহার করতে পারব।
৫। আপভোট, ডাউনভোট ও রিস্টিম।
উত্তর:-আপভোট হল ফেসবুকে, যেমন আমরা লাইক দেই ঠিক, তেমনি ভাবে কোন পোস্ট যদি পছন্দ লাগে তাহলে সবুজ চিহ্নটা ক্লিক করে আমরা আপভোট দিতে পারি। ঠিক তেমনি ভাবে যদি কোন পোস্ট খারাপ লাগে তাহলে ডাউনভোটের ব্যবস্থা আছে। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে এখানে কেউ প্রফেশনাল লেখক না। তাই কারো পোস্ট ভালো না লাগলে সেটা কে এড়িয়ে যেতে হবে, ডাউন ভোট দেওয়াটা ব্যবহারকারীর জন্য ভালো ফল বয়ে নিয়ে আসে না। তাই আমরা ডাউনভোড দেওয়া থেকে বিরত থাকবো ।
অপরদিকে ফেসবুকে যেমন কোন কিছু ভাল লাগলে আমরা শেয়ার করি ঠিক এখানে শেয়ার বলতে রিস্টিমকে বোঝায়।
৬। ফলো, আনফলো ও কমেন্ট।
উত্তর:-যেমন কাউকে কোন সময় বলা যাবেনা যে আমাকে ফলো করো কমেন্ট করো এই ধরনের কোন কিছু কাজকর্ম করা যাবে না এটা থেকে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে ।
৭। কপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন।
উত্তর:-কপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন বলতে, কোন প্রপার্টি রক্ষা করার জন্য কপি বা নকল যেন না করতে পারে। সেজন্য একটি আইন, যা সারা বিশ্বে প্রচলিত। কেউ তার মেধা দিয়ে কোনো কিছু আবিষ্কার বা তৈরি করে সে বিষয়টি নিয়ে অন্যরা যেন ব্যবসা না করতে পারে সে জন্য কপিরাইট আইন সারা বিশ্বের অনেক দেশেই রয়েছে। এক কথায় কপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন হচ্ছে কেউ যদি আইন লংঘন করে একজনের তথ্য আরেকজন কপি করে, নিজের বলে চালিয়ে না দিতে পারে সেজন্য, এ আইন করা হয়েছে। তাই কপিরাইট এর ব্যাপারে খুব বেশি সাবধানতা অবলম্বন করা বাঞ্ছনীয়।
কয়েকটি কপিরাইট ফ্রি ওয়েবসাইটের নাম লিখ? যেখান থেকে কপিরাইট ফ্রী ফটো সংগ্রহ করা যাবে।
https://pixabay.com
https://www.freeimages.com
https://nusplash.com
৮। রিওয়ার্ড পুল ও পে-আউট।
উত্তর:-যখন কোন একটা পোষ্ট করা হয় কিংবা কমেন্ট করা হয় তখন সেটিতে যে রিওয়ার্ড জমা হয় তা সাথে সাথে আপনারা পাবেন না। যতটুকু লাইক করে ততটুকুই রিওয়ার্ড পুলে জমা হয়। যতক্ষণ না পর্যন্ত এটা আপনার ওয়ালেটেএ আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি এই রিওয়ার্ড এর মালিক নন। এর মধ্যে যদি কেউ ডাউনভোট দেয়, তাহলে স্টিমের এর দাম কমে যায় এবং কোন একটা পোষ্টে কমেন্ট করার ঠিক ৭ দিন পর সেটি পেআউট হয়।
৯। স্পামিং কি?
উত্তর:-স্প্যামিং বলতে অপ্রাসঙ্গিক বা অবাঞ্ছিত বিষয়কে সাধারণত বোঝানো হয়ে থাকে। যেমন, কেউ আপনার কাছে কোন তথ্য না চাইলেও বারবার তাকে আপনি পাঠাচ্ছেন এটা এক ধরনের স্পামিং।
উদাহরণ:স্বরূপ আপনি একই ঘটনা কে বারবার বিভিন্নভাবে বলার চেষ্টা করছেন। মনে করেন আপনি কোন একটা ভ্রমণে গেলেন, কিংবা বাজারে কেনাকটা করতে গেলেন সেখানকার ছবি গুলো আপনি বিভিন্নভাবে একই কথা বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে উপস্থাপন করতেছেন।
দ্বিতীয়ত :আপনি আপনার পোস্টে বিরক্তিকরভাবে কোন একটি নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে বারবার উল্লেখ করে বলার চেষ্টা করতেছেন এটাই হলো স্পামিং । অপ্রয়োজনে কাউকে মেনশন করা স্পামিং এ আওতাভুক্ত।
তৃতীয়তঃ আপনি কমেন্ট এর মাধ্যমেও স্পামিং করতে পারেন । একই কথা রিপিট করে অথবা বারবার কমেন্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করে বিভ্রান্ত করাটাও এক ধরনের স্প্যামিং।
চতুর্থ:ট্যাগ ব্যবহার করে স্পামিংহয় । যেমন আমি রেসিপি তৈরি করছি আমি সেখানে ট্যাগ ব্যবহার করছি গল্পের অথবা গানের এটাকে স্প্যামিং।
১০। প্লাগিয়ারিজম।
উত্তর:-প্লাগিয়ারিজম হচ্ছে লেখার ক্ষেত্রে খুব বেশি ব্যবহার হয়, অন্যের কোন লেখা আপনি একেবারে নিজের বলে চালিয়ে দিলেন অথবা লেখাটাকে আংশিক পরিবর্তন করে নিজের বলে চালিয়ে দেওয়াটাই হচ্ছে প্লাগিয়ারিজম।
আপনার লেখার পূর্বে কেউ যদি এই লেখাটি পাবলিশ করে থাকে। এবং সেখান থেকে আপনি কপি করে নিখুদ ভাবে কিছুটা পরিবর্তন করে যখন আপনার নিজের লেখা বলে চালিয়ে দিলেন, সেটা প্লাগিয়ারিজম এর আওতায় পড়ে। এটি হচ্ছে একটি মারাত্মক অপরাধ বলে বিবেচিত হয়।
১১। এবিউজ।
উত্তর:-এবিউজ কোন উপযুক্ত কনটেন্ট এর সঠিক ব্যবহার না করে এটাকে মিসইউজ করার চেষ্টা করে, অথবা খারাপ কাজে অথবা চালাকি কিংবা বুদ্ধি খাটিয়ে অন্য কোনো ভালো পথ ব্যবহার না করে। যে কাজ করা হয় তাকে বুঝায়। অর্থাৎ আপনি একটি ওয়েবসাইট থেকে এমনভাব ডাটা নিলেন এবং সেটাকে নিজের মতো করে গুছিয়ে লিখে সবার কাছে উপস্থাপন করলেন সেটা কেউ বুঝতে পারল না। এই এধরনের ফাঁকি দেওয়াকেও এবিউজ বলে।
১২। রি-রাইট।
উত্তর:-re-write হচ্ছে যখন আপনি পৃথিবীর সবথেকে মূল্যবান বিষয় অথবা পৃথিবীর বাইরে কোন ঘটনা সম্পর্কে লিখবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু তথ্যের প্রয়োজন হতে পারে, আপনি সেই তথ্যগুলো কোথা থেকে সংগ্রহ করেছেন তার সুনির্দিষ্ট সোর্স প্রদান করে ৭৫% নিজের মেধা দিয়ে লিখে এবং বাকিটা সুনিদৃষ্ট সোর্স এর মাধ্যমে লেখাকেই রিরাইট বলে ।
প্রশ্ন:-প্রতি ২৪ ঘণ্টায় একজন ব্লগার কতটি পোস্ট করতে পারবে?
প্রতি ২৪ ঘন্টায় একজন ব্লগার সর্বোচ্চ ৩ টি পোস্ট করতে পারবেন ।
এছাড়াও বেনেফিশিয়ারি এড করা সম্পর্কে জানতে পেরেছি, এবং এই পোষ্টেও বেনেফিসিয়ারি হিসেবে @shy-fox কে ১০% এবং @abb-school ৫% দেয়া হয়েছে।
[ এই বেনেফিশিয়ারি একবার যোগ করলে আর এডিট করা যায় না ]
আমার বাংলা ব্লগে সাপোর্ট ট্রিকেট কাটার অভিজ্ঞতাও অর্জন করেছি ।
এই ছিল প্রথম লেভেলের ক্লাস আমি যা অর্জন করতে পেরেছি সেটা আমার নিজের ভাষায় উল্লেখ করেছি যদি কোন কিছু ভুল লিখে বা অর্জন করে থাকি দয়া করে কমেন্ট ধরিয়ে দিবেন এবং সঠিকভাবে বোঝার জন্য সাহায্য করবেন।
প্রতিটি বিষয় মোটামুটি নিখুঁত ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। তবে ব্লগচেইন হবে না ব্লকচেইন হবে😍।যাইহোক আপনার পরবর্তী লেভেলের জন্য শুভকামনা রইল।
আপনি অনেক সুন্দর করে লেভেল-১ এর বিষয় গুলো বুঝেছেন, লেভেল-১ অর্জন করা বিষয় গুলো সব সময় মনে রাখার চেষ্টা করবেন, আর সামনের লেভেল গুলো জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
লেভেল ওয়ান থেকে মোটামুটি ভালো কিছু শিখেছেন দেখে বোঝা যাচ্ছে। লেভেল অন সম্পর্কে খুব ভালো একটা ধারণা পেয়েছেন আপনি। এভাবে ধীরে ধীরে সবগুলো ধাপ পেরিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান। শুভকামনা রইলো আপনার ভবিষ্যতের জন্য।
লেভেল ওয়ান থেকে আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং ব্যাসিক ধারনা পেয়েছেন আপনার জন্য শুভ কামনা এভাবে এগিয়ে যান অনন্য উচ্চতায়
ভাই এভাবে হবেনা। লেভেল ১ এর পরিক্ষার পোস্ট এ কিছু প্রশ্ন আছে সেগুলোর উত্তর দিতে হবে আপনাকে। https://steemit.com/hive-129948/@abb-school/or-or-level-01-exam এই পোস্ট টি দেখেন। এখানে যে প্রশ্ন গুলো আছে সেগুলোর উত্তর দিতে হবে।
লেভেল ওয়ানের' ক্লাসটা আমাদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এখন থেকে আমরা অনেক ব্লকচাইন এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারি। আপনি সবগুলো বিষয়ে অর্জন করে আজকের এই পোষ্ট সাজিয়েছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। মনে হচ্ছে আপনি অনেক কিছুই শিখতে পেরেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
লেভেল ওয়ান এর পরীক্ষা যেহেতু এবিবি স্কুলের প্রথম পরীক্ষা হয়ে থাকে, তাই এই লেভেল ওয়ান থেকে আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখতে পারি যেগুলো আসলে আমাদের আগে জানা থাকে না। আপনি এগুলো খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি লেভেল ওয়ান এর পরীক্ষা দিয়েছেন দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। লেবেল গুলা পরীক্ষা দিয়েছেন দেখে মনে হচ্ছে আপনি অনেক কিছু শিখতে পেরেছেন। এভাবে শিখে বাকি পরীক্ষাগুলো দিয়ে দেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
লেভেল ওয়ান হতে আপনি অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পেরেছেন এভাবেই এগিয়ে যান খুব দ্রুত ভেরিফাইড মেম্বার হতে পারবেন আশা করি।।
এবিবি স্কুলের প্রথম ধাপ পার করেছেন আর যা কিছু সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছেন সেগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। পরবর্তী লেভেলের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া।