শেষ ভাল যার সব ভাল তার। গল্পটির শেষ টা পুরোপুরি মিলনাত্মক না হলেও, অনেকটা ভাল।ছেলেটি আবার সুস্থ জীবনে ফিরে আসল।আসলে এখানে দোষ কাউকেই দেয়া যায়না।তবে এটা বলতেই হবে মেয়েটির স্বামী মহৎ।এত কিছুর পরেও নিজের স্ত্রীকে কিছু না বলে ছেলেটির চিকিৎসা খরচ দেওয়া,এবং তার স্ত্রীর সাথে ছেলেটির বাড়িতে থাকার মাধ্যমে সে তার মহত্বের পরিচয় দিয়েছেন।ধন্যবাদ ভাইয়া এমন একটি ঘটনা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
একদমই তাই ভাই। বড় মনের না হলে এত বড় স্যাক্রিফাইস কেউ করে না। আমার লেখা পোস্টটি পড়ার জন্য হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ