কিছু অনুভূতি তালাবদ্ধ থাকুক ||@shy-fox 10% beneficiary
পৃথিবীটা বড়ই বৈচিত্রময়। এখানে কখন কার কি হয়ে যাবে বলা খুব মুশকিল। তার থেকেও বেশি মুশকিল জীবনের যাত্রাপথ। কারণ এটা থেমে থেমে রূপ বদলায়। যেটার রূপ যদি আগে থেকে কেউ জানতো তাহলে হয়তো অনেক আগে থেকেই নিজের মতো করে রূপটার সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতো। কিন্তু যেহেতু আগে থেকে বলা যায়না, হুটহাট করে পরিবর্তনগুলো চলে আসে। তাই অনেক সময় এগুলো মেনে নিতে কষ্ট হয়। কিন্তু জীবনে হার মানলে তো হবে না । তাই এগিয়ে যাওয়াই সবথেকে বড় বুদ্ধিমানের কাজ। তবে তাও দিনশেষে কিছু কষ্ট ও অনুভূতি থেকে যায় , সেই গুলোকে তালাবদ্ধ করে রাখতে হয় ।
এখন থেকে সাত বছর আগে, যখন আমি সদ্যপ্রাপ্ত ডাক্তার। যাইহোক মোটামুটি গ্রাজুয়েশন শেষ করার পরে, যখন চাকরির জন্য কোন কূলকিনারা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। অবশেষে নিজের থেকেই পরিবারের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলে, নিজেদের বাড়িতেই চেম্বার দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম। এমনিতেই প্রাইভেট মেডিকেলে পড়াশোনা করেছি, তার ভিতরে আবার নতুন করে চেম্বার দেওয়া। সব মিলিয়ে পরিবারের কাছ থেকে অনেকগুলো টাকা পয়সা নেওয়া হয়ে গিয়েছিল।
হয়তো বাবা-মা দুজনেই সরকারি কর্মকর্তা ছিল বিধায় তারা আমাকে কিছুটা হলেও সাপোর্ট দিতে পেরেছে । কিন্তু পরিবারে তো আমরা তিন ভাই। বড় ভাই মোটামুটি এখন নিজেই ভালোভাবেই স্বাবলম্বী এবং তার পরিবারকে নিয়ে ঢাকাতে সেটেল । কিন্তু আমি যেহেতু মেজো আর একটা বিশাল পরিমাণ অংকের টাকা আমার পড়াশোনা প্লাস চেম্বারের পিছনে খরচ হয়েছে, সেটা আসলে সামলিয়ে নিতে পরিবারের কাছে অনেকটাই কষ্ট হয়েছে । তারপরেও আমার আবার ছোট ভাই আছে,সে আবার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেছে প্রাইভেট ভার্সিটিতে।
একটা সময়ে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক গুলো খুবই এলোমেলো হয়ে যায়, হাজার মধুর সম্পর্ক গুলো এবং দুচোখ ভরে থাকা স্বপ্নগুলো মাঝে মাঝেই ফিকে হয়ে যায়। কারণ এটাই নিয়ম। যাইহোক এখন থেকে বছর দেড়েক আগে বাড়ি ছেড়েছিলাম । কারণটা পারিবারিক ছিল । তবে দিনশেষে বাড়ি ছাড়ার সময় খুবই কষ্ট হয়েছিল। কারণ দীর্ঘ 28 বছর এই শহরেই ছিলাম, হঠাৎ করে যখন শহরটা অচেনা হয়ে গেল, তখন মুহূর্তেই যেন আকাশ ভেঙে আসছিলো আমার উপর। যদিও সেই ধাক্কা আমি সামলে নিয়েছি তবে শুধুমাত্র আমার মায়ের অনুরোধের কারণে আমি বাড়ির চেম্বারটা বাড়ীতেই রেখে দিয়েছিলাম।
আজ আবার বছর দেড়েক পর , একদম সত্য কথা বলতে কি পরিবারের একদম ছোট সন্তান হচ্ছে আমার ছোট ভাই এবং আমাদের তিন ভাইয়ের মধ্যে সবথেকে ছোট সে এবং বাবা-মার সে খুব আদরের এবং এই আদরটা একটা সময় গিয়ে কাল হয়ে দাঁড়ালো সেটা আমার সাংসারিক জীবনে এবং আমাদের পরিবারে ।
কিছুদিন আগে মাদকাসক্ত নিয়ে , আমি একটা কবিতা লিখেছিলাম। আসলে যাকে কেন্দ্র করে লিখেছিলাম, সেটা হচ্ছে আমার ছোট ভাই। আসলে পরিবারের সবার আদর পেয়ে পেয়ে একদম সে বাঁদর হয়ে গিয়েছে। মোটামুটি সে এখন অনেকটাই নিজের স্বস্তিদায়ক জীবন থেকে আলাদা এবং এখন সবসময় আলাদা রকম চিন্তাধারার ভিতরে থাকে সে। যদিও বিষয়গুলো আমি অনেক আগে থেকেই নোটিশ করেছিলাম এবং বাবা মাকে বলেছি কিন্তু কোন কাজ হয়নি। কারণ বাবা-মার আদরের কাছে, সে তার অন্যায় কার্যকলাপ গুলো প্রতিনিয়ত ছাড় পেয়ে যায়। যার কারণেই আমাকে বাসা ছাড়তে হয়েছিল এবং আজকে বাধ্য হলাম চেম্বার ছাড়তে ।
যদিও আমার ছোট ভাই সেচ্ছায় নষ্ট হয়নি । তবে শুধু আমি একটা কথাই বলতে চাই ,এই দূষিত সমাজের গতিধারা আমার ছোট ভাইয়ের সুন্দর জীবনের গতিপথ নষ্ট করতে বাধ্য করেছে । হ্যাঁ অবশ্যই আমি আমার পরিবারের দিকে আঙ্গুল রাখবো, কারণ তারাও বিভিন্ন সময় আমার ছোট ভাইয়ের বিষয়গুলো দেখেও না দেখার ভান করেছে ।
সকাল থেকেই বাসার ভিতরে চিল্লাচিল্লি হচ্ছে, অসহ্যকর চিল্লাচিল্লি আম্মুর সঙ্গে আমার ছোটভাই করছে । ভীষণভাবে চিল্লাচিল্লি করছে তাকে মোটরসাইকেল কিনে দিতে হবে, তাকে এটা করে দিতে হবে , সেটা করে দিতে হবে এই জন্য। আসলে যেহেতু আমার চেম্বার আমার বাসাতেই তাই, আমার জন্য এটা অনেকটা অস্বস্তিকর হয়ে গিয়েছে । বিগত সময়েও আমি আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু আমার বাবা-মার কারণে আমি বারবার পরাজিত হয়ে যাচ্ছিলাম। যদিও আমি এসব করছিলাম শুধুমাত্র আমার ভাইয়ের ভালোর জন্য, তবে কে শোনে কার কথা। পরিবার সেটা বুঝতে চায় না ।
যাইহোক আজকে আম্মুকে খুব সোজাসাপ্টা কথা বলে দিয়েছি । আম্মু যেহেতু এটা আমার কর্মস্থল আর তাই এখানে এইভাবে চিল্লাচিল্লি করলে আমার কর্ম করতে অসুবিধা হয় এবং হচ্ছে। যেহেতু তুমি তোমার ছোট ছেলেকে শাসন করতে পারছো না আর যেহেতু আমাকেও কোনো পদক্ষেপ নিতে দিচ্ছো না। তাই আমার পক্ষে এখানে চেম্বার রাখা খুবই কষ্টদায়ক হয়ে যাচ্ছে। কারণ যা আমার ব্যক্তিগত প্রফেশনাল ভাবমূর্তিকে প্রতিনিয়ত নষ্ট করছে। আমি মনে করি আমার এখান থেকে দূরে সরে যাওয়াই ভালো হবে। যাইহোক তোমরা তোমাদের সন্তানকে নিয়ে ভালো থাকো, আমি না হয় দূরে থেকেই তোমাদের জন্য আশীর্বাদ করব।
সত্যি বলতে কি, একটা মাদকাসক্ত সন্তান একটা সুখের পরিবার নষ্ট করার জন্যই একাই যথেষ্ট। আর আমি মনে করি, আমার ছোট ভাই এখন এমন একটা পরিস্থিতির শিকার হয়ে গিয়েছে যে, সেখান থেকে সে সহজে নিজেকে বের করে নিয়ে আসতে পারছে না এবং যেহেতু পরিবারের একটা পিছুটান আছে , তাই পরিবারও তাকে গিলতেও পারছেনা ফেলতেও পারছে না ।
আজ দীর্ঘ পাঁচ বছর পরে, বাধ্য হলাম শহরের চেম্বারটা বন্ধ করে দিতে। যাইহোক যদি কখনো নিজের সামর্থ্য হয়, যদি কখনো নিজের মত করে নিজেকে গড়ে তুলতে পারি, তাহলে না হয় এই শহরেই আবার নতুন করে, অন্য কোন জায়গায় নিজের নতুন কর্মস্থল সেটেল করব। তবে এই দীর্ঘ পাঁচ বছরে আমার এই কর্মস্থল থেকে যাদেরকে আমি বিভিন্ন ভাবে দন্ত চিকিৎসা সেবা দিয়েছি এবং সেবা দেওয়ার চেষ্টা করেছি ,তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ । আপাতত আমার শহরের কর্মস্থলটা বন্ধ করে দিলাম, ভাগ্য যদি সহায় হয় হয়তো আপনাদের দোরগোড়ায় আবার আসবো কোন এক সময় ।
যাইহোক, আপাতত নিজের কষ্ট ও নিজের অনুভূতি গুলোকে তালাবদ্ধ করে রেখে দিলাম। তবে কারো প্রতি আমার কোন অভিমান নেই, অভিযোগ নেই, আমি দূর থেকেই সবার ভালো দেখে যাবো এবং সবার জন্য আশীর্বাদ করব। ভালো থাকুক আমার প্রিয়জন ও প্রিয় মানুষগুলো তাদের নিজ নিজ জায়গায় ।
ডিসকর্ড লিংক
আজকের এই লেখাটি পড়ার জন্য একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না। আমি আসলে কি যে বলবো নিজেই জানিনা। অথবা কিছু বলা ঠিক হবে কিনা তাও জানিনা। আপনি আপনার বাড়িতে চেম্বার করতেন এর আগে ওদিকটার মানুষের অনেক বেশি লাভ হতো। কিন্তু এই অবস্থায় তো আসলেই সম্ভব না। তবে দোয়া করি সব যেনো একদিন ঠিক হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আমার কলেজের অনেক বন্ধু বান্ধব এইভাবে এসবের মাঝে পরে নষ্ট হই গেছে। আমরা কয়েকজন বন্ধু আপনার মতো করেই বুঝানোর চেষ্টা করছি কিন্তু লাভের লাভ কিংবা কাজের কাজ কোনোটাই হয়নায়।আমার এর শেষ কি হবে এইটা ভেবেই চিন্তা লাগতেছে ভাই।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
লেখাটা পড়তে পড়তে এরকম একটা কাহিনী পড়ে ফেলব বুঝতে পারিনি। অনেক সুন্দর করে লিখেছেন ভাইয়া। কিন্তু আপনাকে আসলে কি বলে সান্তনা দিব সেটার ভাষা নেই। আপনার জায়গায় নিজেকে ভেবেই কষ্ট হচ্ছে। জানিনা এর শেষ কি হবে তবে আশা করছি যা হবে ভালোই হবে। আর দোয়া করি যাতে সব একদিন ঠিক হয়ে যায়।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আজকে আপনার পোস্টটি পড়ে যে বিষয়গুলো জানতে পারলাম তার উপরে আমি আমার কি মতামত দেবো সেটাই বুঝে উঠতে পারছিনা। সত্যি কথা বলতে মানুষের জীবনে এমন কিছু কষ্ট থাকে যা হয়তো কাউকে বোঝানো যায় না। শুধুমাত্র সেই তার জীবনের কষ্টগুলো উপলব্ধি করতে পারে যে এই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যায়। সৃষ্টিকর্তা মানুষকে তার জীবনে বিপদে ফেলে বিভিন্ন পরীক্ষা নিয়ে থাকেন। হয়তো এসব পরীক্ষার পরেই আমরা জীবনে সফল হতে পারবো। আমাদেরকে পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যার মধ্য দিয়ে জীবন পার করতে হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজের চোখে দেখা ভুলগুলো কেউ মেনে নিতে হয়। তবে আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং শুভকামনা রইলো যাতে আপনি আপনার জীবনের খারাপ পরিস্থিতিগুলো খুব সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারেন এবং নিজেকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে পারেন।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
সত্যি আমি কি লিখবো ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা , কিভাবে এমন টা হতে পারে আমি নিজে বুঝতে পারছিনা , আমার শুনে এতটা খারাপ লাগছে আর যেন আপনার কেমন লাগছে , ভাইয়া শুধু একটা কথায় বলবো ধৈয ধরেন , এই ধৈয একদিন আপনাকে ভালো কিছু দিবে , কারণ আল্লাহ ধৈযধারণ কারীদের অনেক পছন্দ করেন।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া আমি আপনাকে কি বলবো বলার ভাষায় খুঁজে পাচ্ছি না।
সত্যি বলতে ভাইয়া আল্লাহ তায়ালা যা করেন সবার ভালোর জন্যই করেন।
দুআ করি ভাইয়া আপনার জন্য।
আসলে ভাইয়া পৃথিবীতে সব মানুষ সব দিক থেকে সুখী হতে পারে না।
সবার মাঝেই কিছু না কিছু কষ্ট রয়েছে।
টেনশন করবেন না ভাইয়া ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তায়ালা একদিন আরো ভালো কিছু উপহার দিবেন।
আমার আব্বুর নেই, কিন্তু আমার আব্বুর বলে যাওয়া একটি কথা সব সময় মনে পড়ে।
যেই মানুষ গুলো ভালো তাদেরকে নাকি আল্লাহ তায়ালা কষ্ট দিয়ে পরিক্ষা নেয়।
আপনার জন্য অনেক দুআ রইলো ভাইয়া।
ইনশাআল্লাহ ভাইয়া আল্লাহ তায়ালা সব ঠিক করে দিবেন ভরসা রাখুন আল্লাহ তায়ালার উপর।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া আপনার লেখাটা পড়ে আমি যে কি মন্তব্য করবো সেটাই বুঝতে পারছি না, একজন মাদকাসক্ত সন্তান পুরো পরিবারের মধ্যের সম্পর্কটাই নষ্ট করে দিতে পারে। আপনাদের পরিবারের সেই একই অবস্থা হয়েছে। আপনার শহরের চেম্বারটা বন্ধ হওয়ার কারণে আপনার অনেক পরিচিত রোগীর খুবই অসুবিধা হয়ে যাবে। আল্লাহতালার কাছে প্রার্থনা করি , আপনার ছোট ভাইকে যেন সুবুদ্ধি দান করেন।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আসলে মানুষ নষ্ট হবার প্রধান কারন হচ্ছে সঙ্গদোষ।সৎ সঙ্গ নষ্ট মানুষকে ভালো করে আবার অসৎ সঙ্গ ভালো মানুষকে নষ্ট করে ফেলে।আপনার ভাইয়ের মতো।
যাইহোক অনেক সুন্দর লেখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
পৃথিবীটা বড়ই বিচিত্র। আর এই পৃথিবীতে বিচিত্র রকমের মানুষ বসবাস করে। আর আমাদের জীবনের দুঃখগুলো ভিন্ন ভিন্ন। ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক মন খারাপ হয়ে গেল। পৃথিবীতে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা জীবনে বারবার পরীক্ষার সম্মুখীন হন। হয়তো আপনি আপনার পরীক্ষায় সফলতা অর্জন করবেন কিন্তু তার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। আল্লাহ যদি কাউকে একটি পথ বন্ধ করে দেয় তাহলে হাজারদুয়ার তার জন্য খোলা রয়ে যায়। যারা ভালো মানুষ তাদেরকে আল্লাহ সব সময়ই আরো বেশি পরীক্ষা নেন। তবে আমি মনে করি সততার মূল্য সবসময়ই রয়েছে আপনি যেহেতু সৎ ভাবে ও নিজের পরিশ্রমের সাথে জীবন-যাপন করছেন আল্লাহ অবশ্যই আপনার সব সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করবে। আপনার জন্য মন থেকে দোয়া করি আপনি যেন আপনার সব সমস্যা গুলো কাটিয়ে উঠতে পারেন। আবার নতুনভাবে সবকিছু শুরু করতে পারেন।
অনেক খারাপ লাগলো আপনার ছোট ভাইয়ের ব্যাপারটি জেনে। আমার মনে হয় এটা আপনি তার সাথে আস্তে আস্তে কাউন্সেলিং করতে পারেন যাতে করে তাকে তার সমস্যা গুলো থেকে বের করে স্বাভাবিক অবস্থায় এবং ভালো জীবনে নিয়ে আসা যায় কারণ দিন শেষে সে আপনারই ছোট ভাই। আমি জানি আপনি আপনার জায়গা থেকে যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন অবশ্যই কিন্তু আরো কিছু চেষ্টা করা যেতে পারে বলে আমি মনে করি কারণ আমাদের নিকট আত্মীয় বা রক্তের সম্পর্ক যারা রয়েছেন তাদের ব্যাপারগুলো আমরা যদি সমাধান করতে ব্যর্থ হয় তাহলে সেটার দায়ভার অবশ্যই সমাজ, সৃষ্টিকর্তা সবাই আমাদের উপর কিছুটা হলেও দিবে। ধন্যবাদ।
দোয়া রইল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।