কোন এক সন্ধ্যাবেলায় || @shy-fox 10% beneficiary
আচ্ছা ভুল করে যদি মনে করেন, আজ বাড়িতে খেতে ইচ্ছা করছে না । তাহলে কি করবেন ? হয়তো আমি আপনি দেখা যাবে যে, পার্শ্ববর্তী কোন রেস্টুরেন্টের দ্বারস্থ হতে পারি আবার দেখা যেতে পারে কোন খাবার হোটেলে গিয়ে পেট চুক্তি করে আচমকা খেয়ে আসতে পারি । বড় একটা নোট বকশিস দিয়ে ফুরফুরে মেজাজে আবার বাড়ি চলে আসতে পারি । যাইহোক এমন অবশ্য মাঝে মাঝে হয় না, তবে যদি হঠাৎ করে হয়েও যায়। আমি মনেকরি মন্দ হয় না ।
বলছি কয়েকদিন আগের কথা । তখনও রোজা শুরু হয়নি । হুট করে ছুটির দিনে, বাহিরে বের হয়েছি । মনে হচ্ছিল এই সন্ধ্যার দিকে ফুরফুরে মেজাজে রিক্সা নিয়ে অনেকটা সময় এই চিরচেনা শহরের বুকের মাঝে দাঁপিয়ে বেড়াই । দাঁপিয়ে বেড়াই এই চিরচেনা শহরের অলি গলির মাঝে । যেখানে আমার অনেকটা সময় কেটেছে জীবনের ।
ছুটির দিনটা তো আর বারবার আসে না , ঘরের লক্ষীও আমার প্রতিদিন এমন করে সাজে না । ঐ সবুজ রঙের শাড়িতে, প্রিয়তমার মুখের দিকে যখন তাকিয়েছি তখন যেন বারবার গুলিয়ে যাচ্ছি । আমি বড্ড তৃষ্ণার্ত হয়ে গিয়েছে, তার রুপের মাঝে । এই ফুরফুরে সন্ধ্যায় মনমুগ্ধকর একটা সময় কাটাতে চাই । নিজেকে উজাড় করে দিতে চাই , এই হালকা নিয়ন আলোর মাঝে ।
বহুদিন হলো বাহিরে খাওয়া হয়না । তাই আজ প্রিয়তমাকে নিয়েই বাহিরে এসেছি । ফুরফুরে সন্ধ্যাবেলায় যখন ঘোরাফেরা করে, ক্লান্ত হয়ে গিয়েছি । তখন সোজা চলে গিয়েছি চার রাস্তার মোড়ের বনফুল হোটেলে। এ জায়গাতে আমি আগেও বহুবার এসেছি। তবে শেষ যেবার একাই এসেছিলাম, তখনো অন্য একটা কাজে ছিলাম । ঐতো সারারাত হসপিটালে ডিউটি করে, ভোরের দিকে এখানে এসে নাস্তা করতাম । যাইহোক তবে এখন সময়টা পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে, আজ এসেছি প্রিয়তমা ও সন্তানকে নিয়ে ।
হোটেলের লোকগুলো সকলেই আমার চেনা । তাদের মুখ গুলো এখনো অনেকটাই অমলিন আছে । কোন পরিবর্তন হয়নি, দেখামাত্র তো সেকি সম্মান । কেমন আছেন, অনেকদিন বাদে আসলেন । দেখাইতো যায় না । তারপর বউ বাচ্চা ভালো আছে, সবাই দেখি অনেক বড় হয়ে গিয়েছে । আপনার মুখে তো গল্প শুনেছি , আজ তাদেরকে স্বচক্ষে দেখলাম । যাইহোক সকলের অতিথিয়তায় একটা হালকা উষ্ণ ভাব ভিতরে কাজ করছিল ।
এ হোটেলের অন্যান্য খাবারের কথা আমি বলতে পারব না । তবে সেই ছানার জিলেপি থেকে শুরু করে মিষ্টি, পরোটা ও আলুঘাটির আলাদা সুনাম আছে । তবে কখনো আমার ভারী খাবার সেইভাবে খেয়ে দেখা হয়নি আর আজ যেহেতু সন্ধ্যাবেলা এসেছি, তাই রাতের খাবারটা এখান থেকে সেরে যেতে চাই ।
অবশেষে টেবিলের পাশে থাকা পরিচিত এক ভদ্রলোক কে ডাকলাম এবং তাকে বললাম, রাতের জন্য কি পাওয়া যাবে । সে তো বেশ কয়েক প্রকারের খাবারের নামের কথা বলেই ফেলল । আমি হীরাকে বললাম তুমি কি কি খেতে চাও । হীরাও বললো, ঐ চিকেন কষা দিয়ে সাদা ভাত সঙ্গে সবজি আর ডাল ।
আমাদের আজকাল নতুন একটা মাঝে মাঝে ঝামেলায় পড়তে হয় । আমরা কোন জায়গায় গেলেই , আগে আমি হীরা কে খেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করে নেই । কারণ ঐ সময়টাই আমি বাবুকে নিয়ে একটু হাঁটাহাঁটি বা ঘোরাঘুরি করি । আবার হীরার খাবার খাওয়া শেষ হয়ে গেলে যখন আমি খেতে বসি , তখন আবার হীরা বাবুকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে । বাবু দিন দিন যত বড় হচ্ছে, ততো দুষ্ট হচ্ছে । সবকিছু এখন ধরার চেষ্টা করে এবং মুখে দেওয়ার চেষ্টা করে । এর আগেরবার তো এক বিয়েবাড়িতে গিয়ে দুই তিনটা পানি খাওয়ার কাঁচের গ্লাস ভেঙে ফেলেছে ।
যাইহোক সময়গুলো আমাদের এই ভাবেই কাটছে । প্রতিনিয়ত মুহূর্তের সংখ্যা গুলো দিন দিন বেড়েই চলছে । চেষ্টা করছি মাঝে মাঝে সেই মুহূর্ত গুলোকে সংরক্ষণ করার জন্য এবং সেই অনুভূতি গুলোকে মাঝে মাঝে আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য । হয়তো লিখে কিছুটা হলেও আত্মতৃপ্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারি । এমন সময় আবারো আসলে মন্দ হয় না । হয়তো আবার একটু স্মৃতিচারণ হবে , ঠিক এতটুকুই ।।
ধন্যবাদ
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ভাইয়া ছুটির দিন বারবার ফিরে আসলেও প্রিয়তমা কিন্তু এমন সুন্দর করে প্রতিদিন সাজে না। আসলে প্রিয় তোমার রূপে আপনি মুগ্ধ হয়েছেন এটা জেনে ভালো লাগলো। সত্যি বলতে আপুকে শাড়ি পরলে দারুণ লাগে। সবুজ শাড়িতে আপুকে খুবই সুন্দর লাগছে দেখতে। শায়ান বাবু একটু দুষ্টু হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে এটা বোঝাই যাচ্ছে। কারণ এখন তার মেধার বিকাশ ঘটছে। এখন সব কিছুর প্রতি তার আগ্রহ একটু বেশি কাজ করে। ছোট বাচ্চারা যদি দুষ্টুমি না করে তাহলে মজা থাকে না। দুষ্টু মিষ্টি শায়ান বাবুকে আমার তরফ থেকে অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো ভাইয়া।
হুম এইটা সত্য কথা অন্যান্য দিনের থেকে ,সেই দিন আপনার ভাবীকে বেশি সুন্দর লাগছিল । এবং আমাদের সময়টাও বেশ ভালো কেটেছিল ।
আমার তো শায়ান বাবুর জন্য খারাপ লাগছে। আপনারা চিকেন কষা দিয়ে বেশ ভালো ডিনার করছেন। শায়ান বাবু শুধু তাকিয়ে দেখছে। যাইহোক, আসলে মাঝে মাঝে বাইরে খাইতে কিন্তু ভালোই লাগে। অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মুহুর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ওতো ছোট মানুষ তেমন খাওয়া-দাওয়া করে না। কিন্তু খাওয়ার জন্য ছটফট করে। একটু মুখে দিলেই মুখ বাঁকা করে ফেলে ।তবে দিনদিন দুষ্ট হয়ে যাচ্ছে ।
আসলে রাতের আকাশে রিক্সা নিয়ে ঘোরার মজাই আলাদা। আসলে মাঝে মাঝে বাড়িতে না খেয়ে একদিন পরিবারের সকলকে নিয়ে বাইরে খাওয়া টা মন্দ না 😊।আমাদের সায়ন বাবু আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে বেশ ভালো লাগে।অবশেষে ভারী খাবার গুলো আপনি টেস্ট করে ফেললেন । বাহ😍। দু-তিনটা গ্লাস ভেঙ্গে ফেলেছে যাইহোক আমাদের সায়ন বাবু তাহলে তো বেশ সাহসী ও শক্তিশালী হবে 😊।আসলে এইটাই ঝামেলা হয়। আরেকটু বড় হলে আমার মনে হয় না আমি সব সমস্যা টা হবে। তখন সকলে মিলে সুন্দরভাবে বসে খাওয়া-দাওয়া করতে পারবেন। আজকের অনুভূতিগুলো প্রকাশ করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো।শুভকামনা রইল সামনের কোন পোস্টের জন্য অপেক্ষায় রইলাম
এটা আসলেই সত্য কথা, রাতের নিরিবিলি পরিবেশে ঘুরতে ভালোই লাগে। আর শায়ান যত বড় হচ্ছে ততদিন দিন একটু দুষ্ট হয়ে যাচ্ছে, এটাও সত্য কথা । ভালো ছিল আপনার মতামত ।
একটা কথা ঠিকই বলেছেন ভাইয়া অনেক সময় দেখা যায় ঘরে খেতে ইচ্ছে করেনা। তখন আমরা হুট করে বাইরে চলে যায় খাওয়ার জন্য। আপনারা তো দেখছি অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। খাওয়ার দাওয়ার অনেক ভালো হয়েছে। মুহূর্তটা অনেক ভালো লেগেছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
হুম , এইজন্যই আসলে আমরা ঐদিন বাহিরে খেতে গিয়েছিলাম । কারণ আমাদের অনেক দিন বাহিরে খাওয়া হয়নি। তাই চেষ্টা করছিলাম একটু, বাহিরে গিয়ে পরিবার নিয়ে সময় কাটানোর জন্য ।
ভাইয়া দারুন লিখেছেন আপনি। আসলে ছুটির দিনে বা অবসরে প্রিয় মানুষকে নিয়ে ঘুরতে গেলে ভালোই লাগে। আসলে চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থাকতে থাকতে একসময় বিরক্তি চলে আসে। তাই বাসার সকলকে নিয়ে যদি বাহিরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় তাহলে অনেক আনন্দ হয়। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার কাটানো মুহূর্ত সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। আশা করছি এভাবেই আপনি আপনার আনন্দঘন মুহূর্ত গুলো সকলের মাঝে শেয়ার করবেন এবং আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দিবেন। ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
আসলেই আমাদের ঐদিনের সময়টা বেশ ভালো ছিল । কারণ দীর্ঘদিন পরে পরিবার নিয়ে বাহিরে গিয়েছিলাম এবং ফুরফুরে বাতাসে বেশ ভালোই ঘোরাঘুরি করেছিলাম । সর্বোপরি ভালো সময় কেটেছে আমাদের।
ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে বেশ ভালভাবেই বুঝতে পারছি খুবই আনন্দ মুখর সময় কাটিয়েছেন সেদিনের সন্ধ্যা বেলায়। দুই কপোত-কপোতী রিকশায় ঘুরে রেস্টুরেন্টে খেয়ে খুবই আনন্দময় সময় কাটিয়েছেন যা দেখে খুবই ভালো লাগলো। তারচেয়েও বেশি ভালো লেগেছে হীরা আপু কে উদ্দেশ্য করে আপনি যে কথাগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। (আমি বড্ড তৃষ্ণার্ত হয়ে গেছি, তার রূপের মাঝে)। এত সুন্দর ভাষা খুব কম স্বামীই তার স্ত্রীকে বলে থাকে। তাই উপর আলার কাছে দুহাত তুলে প্রার্থনা করছি আপনাদের এত সুন্দর জুটি সব সময় যেন হাসিখুশিতে সারাটি জীবন কাটাতে পারেন। সেদিনের সন্ধ্যাবেলায় কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
প্রথমেই আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি । আপনার মন্তব্যটা অনেক ভাল ছিল । আর আসলেই আমরা ঐদিন খুব ভালো সময় কাটিয়েছি । সর্বোপরি আমি কৃতজ্ঞ আপনার কাছে ।
সন্ধ্যাবেলার সময়টা অনেক সুন্দর ছিল।
ভাইয়া বর্তমানে আমিও এই একই সমস্যার মধ্যে আছি। সারাদিন অফিস করার পর কিছুটা শান্তি মিলে তাদেকে নিয়ে সময় দিলে, যদিও মন কিছুটা রিলাক্স থাকতে চায় । অফিস থেকে বাসায় ফিরে বাবু কোলে নিলে সব ক্লান্তি যেন দূর হয়ে যায়, কিছু বুঝতে পারি না। তবে ছোট মানুষ তো অনেক দুষ্টুমি করে ।
কথা গুলো সত্যি মনে হচ্ছে।
আসলে পুরুষ মানুষের জীবনটাই এইরকম । কিছু করার নেই, দায়িত্ব নিতে হয় । যাইহোক আপনার ব্যাপারটা জেনে ভালো লাগলো ।
ভাই আজকে আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। সন্ধ্যাবেলা আপনি খুবই সুন্দর সময় পার করেছেন। বিশেষ করে ভাবীকে নিয়ে সুন্দর এই মুহূর্তেময় পরিবেশ বনফুল হোটেলে সুন্দর ভাবে খাবার পরিবেশন দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে এই হোটেল আপনি অনেকবার এসেছেন এখানে আপনার সকল লোকজন চেনা, কিন্তু আজকে ভাবিকে নিয়ে ভারী খাবার অর্ডার করলেন। ভারী খাবার গুলো দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। যদি আপনাদের সাথে খেতে পারতাম তাহলে খুবই ভালো লাগতো, যাইহোক মজা করলাম। তবে আমার খুবই ভালো লেগেছে বিশেষ করে হোটেলের পরিবেশন গুলো খুব সুন্দর ছিল। আপনাদের জন্য রইল শুভকামনা এবং সুস্থতা কামনা করছি।
সর্বোপরি ভালো সময় কাটিয়েছে এটা একদম সত্য কথা। আর আমি মনে করি, এমন একটা সময় আমার দরকার ছিল । কারণ এরকম সময় কাটাতে পারলে ভালোই লাগে ।
আপনাদের সবাইকে একসাথে দেখে ভালো লাগে। আমি দেখি আপনি মাঝেমাঝেই ভাবিকে নিয়ে মনের আনন্দে কোথাও ঘুরতে যান খেতে চান এটি নিঃসন্দেহে একটি সম্পর্কের জন্য খুবই ভালো। প্রিয় মানুষদের নিয়ে যখন মাঝে মাঝে বাহিরে যাওয়া হয় তখন মনের আলাদা একটি তৃপ্তি কাজ করে। আপনিও তেমনই এক সন্ধ্যাবেলায় আব্বুকে নিয়ে খেতে গেছেন। এদিকে শায়ান বাবুকে দেখে ভালো লাগছে। সেও খেতে ইচ্ছা চাচ্ছে তার জন্য মায়ের দিকে হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে । আপনি সত্যি বলছেন না আপুকে সবুজ শাড়িতে বেশ সুন্দর লাগছে। সবমিলিয়ে আপনি দারুন এক সন্ধ্যায় কাটিয়েছেন। এত সুন্দর একটি অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই সবুজ শাড়ি কেনার পেছনেও একটা ঘটনা ছিল। যাইহোক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য । একদিন চেষ্টা করব সেই ঘটনাটা বলার জন্য ।
এই সবুজ শাড়ি কেনার পেছনেও একটা ঘটনা ছিল। যাইহোক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য । একদিন চেষ্টা করব সেই ঘটনাটা বলার জন্য ।
ছেলে বড় হয়ে গিয়েছে বোঝা যাচ্ছে শুভ ভাই। যেহেতু ইতিমধ্যে টুকটাক ভাঙাচোরা শুরু করেছে। বাবা-মাকে এখন খুব সাবধান থাকতে হবে। মাঝে মাঝে এই ধরনের বাইরে খাওয়া-দাওয়া করতে ভালোই লাগে। তাতে পরিবারের গিন্নির একটু ছুটির ব্যবস্থা হয় সাথে কিছু ভালোমন্দ খাওয়াও হয়। আপনার লেখাটা ভাল ছিলো। ধন্যবাদ ভাই।
আমারও তো তেমনটাই মনে হচ্ছে বড় ভাই। আসলেই আপনার ভাতিজা দিন দিন বড় হয়ে যাচ্ছে এবং বাহিরে গেলে বেশ ঝামেলায় করে । তবে মোটামুটি ভালই উপভোগ করি সময় গুলো ।