রহস্য উন্মোচন || @shy-fox 10% beneficiary
চৈত্র মাসের সেই দুপুর, কি একটা অবস্থা । সে কি তাপমাত্রা । যতো বেলা গড়িয়ে যায় ততো যেন সূর্যের তেজ আরও বাড়তে থাকে । এটা যেন এই সময়কার একদম নিত্যদিনের ব্যাপার । ঘরের মধ্যে তো দুপুরের পরে থাকাই যায় না । মনেহয় যেন একদম পুরো গরমে ঘেমে লেপ্টে যাওয়ার মতো অবস্থা । তার থেকেও বড় বিষয় , এই গ্রামে এখন নতুন করে বিদ্যুৎ এসেছে । কিন্তু তাতেও রেহাই কই । ঐ বৈদ্যুতিক পাখাগুলো দিয়ে যখন বাতাস বের হয়, তা যেন মনে হয় আগুনের ফুলকি বেরোচ্ছে ।
এমনিতেই এই তল্লাটের মানুষজন চৈত্র মাসের সময় চেষ্টা করে গরম থেকে বাঁচার জন্য বিভিন্ন ছায়াযুক্ত জায়গায় সময় কাটানোর জন্য । বিশেষ করে অলস দুপুরে, চেষ্টা করে যেখানে বড় গাছপালা আছে বা বড় বাঁশের ঝাড় আছে, তার নীচে টং তৈরি করে । কারণ অলস সময়টাতে সবাই মিলে সেখানে আড্ডা দেয় । শুনেছি অনেকেই নাকি টং এর উপরে ঘুমিয়ে পড়ে যায় এই ভর দুপুরে ।
যাইহোক জীবন যেখানে যেমন । হয়তো এই সহজ সরল মানুষগুলো হয়তো এই ছায়ানিবিড় জায়গাতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে, বিধায় দুপুরের ঐ অগ্নিঝরা রোদের তাপ থেকে বাঁচার জন্য হয়তো এই পদ্ধতি অবলম্বন করে ।
মামুনের আজ বড্ড মন কষাকষি হয়েছে তার বউয়ের সঙ্গে । এমনিতেই মামুন বদমেজাজি টাইপের মানুষ । তার ভিতরে যখন বউয়ের সঙ্গে কথায় বনিবনা হয়নি , তাতে যেন অনেকটা রেগে আগুন হয়ে আছে । টঙ্গের পাড়ে এসেই হেলাল কে বলছে এ বিড়ি লাগাতো । দুটো টান দেই ,মেজাজ একদম ভালো নেই । হেলাল বুঝতে পেরেছে যে, মামুন বাড়িতে কোন একটা ঝামেলা করেছে। হয়তো এজন্যই তার মনের অবস্থা আজ একটু অন্য রকম ।
সমবয়সী বৈবাহিক সম্পর্ক গুলো যেন, অনেকটাই এলোমেলো থাকে । মূলত মানসিকতা বোঝার ব্যাপারে । তার ভিতর সেই মানুষগুলোর ভিতরে যদি আগে থেকেই টুকটাক একটু জানাশোনা থাকে , তাহলে তো ব্যাপারটা ভিন্ন দিকে প্রতিনিয়ত গড়ায় । আজকাল মামুনের ছোট ছোট বিষয় নিয়ে তার বউয়ের সঙ্গে কথার এলোমেলো হয় । এক কথায় সন্দেহ ঢুকে গিয়েছে । সন্দেহ বড় বিষাক্ত জিনিস । যদি একবার মনের ভিতর ঢুকে যায়, তাহলে মন থেকে বের করা সেটা খুব মুশকিল মানে অনেকটা দুরহ ব্যাপার হয়ে যায় ।
মামুনের বউয়ের সঙ্গে তার বিয়ের আগে থেকেই কমপক্ষে তিন বছরের পরিচয় ছিল । আর বিয়েতো হয়েছে মাত্র মাস তিনেক হচ্ছে । তাতেই মনেহয় দুজনের জীবন অনেকটা বিষিয়ে উঠেছে দুজনের কাছে । কেউ কাউকে যেন মোটেও সহ্য করতে পারেনা । কেন এমন হচ্ছে প্রতিনিয়ত, মামুন এটা ভেবে উঠতে পারছে না । ঐদিকে তার বউ বুঝেও যেন না বোঝার ভান করছে । আসলে ব্যাপারটা কোন দিকে গড়াচ্ছে , কেউ বুঝতে পারছে না ।
মামুনের কাজের সুবাদে বিভিন্ন দিকে যেতে হয়, তাই অনেকের সঙ্গে পরিচয় হয়ে উঠেছে । ফেসবুকের কল্যাণে মামুন এখন বেশ ভালই ব্যস্ত থাকে মোবাইল ফোনে। টুকটাক একটু বান্ধবীদের সঙ্গে কথাও বলে । ব্যাপার গুলো যেন তার বউ মোটেও সহ্য করতে পারে না । অপরদিকে বিয়ের মাস দুয়েক পরেই তার বউ তার কাছ থেকে একটা মোবাইল কিনে নিয়েছে। শখ করেই মামুন তার বউকে একটা ফেসবুক একাউন্ট খুলে দিয়েছে ।
কিছু ঘটনার সূত্রপাত একটুও অন্য ভাবে হয় ।যেমনটা হয়েছিল মামুনের বেলায় । হেলাল, বেলাল আর মামুন পাশাপাশি তিনজনের বাড়ি । আর তার পাশের বাড়িতেই থাকতো ফোর্থ ইয়ারে পড়া ঐ ছেলেটা । যে ছেলেটা শিউলির গল্প বলেছিল, মনে আছে আপনাদের ।
কিছুদিন আগেই বাড়িতে ছুটিতে গিয়েছিলাম । গ্রীষ্মের ছুটি, যার কারণেই মূলত সেই সময় সকলের সঙ্গে দেখা হয়েছিল । বেলালের সঙ্গে মামুনের বউয়ের একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল । এটা কেউ না জানলেও , মামুন পরের দিকে একটু বুঝতে পেরেছিল । তারপর যখন দুই বন্ধুর মাঝে সম্পর্কটা একটু এলোমেলো হয়ে গিয়েছিল, তারপর থেকেই যেন বাড়িতে আরও অশান্তি দিন দিন বেড়েই যাচ্ছিল ।
যদিও একটা সময় মামুনের বউ ব্যপারগুলো স্বীকার করেছিল মামুনের কাছে । তবে মামুন মূলত অন্যভাবে প্রতারণার শিকার হয়েছে বেলালের কাছে । কিছু অন্তরঙ্গ মুহূর্ত ধারণ করে রেখেছিল বেলাল তার মোবাইল ফোনে । এতেই মূলত ঘটনাটা অন্যদিকে গড়িয়ে যাচ্ছিল। তার দুদিন আগেই , মামুনের বউ আমাদের বাড়িতে এসেছিল মেহেদী নেওয়ার জন্য । বাড়িতে মেহেদির গাছ থাকলে যা হয় আর কি । পাড়া-প্রতিবেশী অনেকেই নিতে আসে, কাউকে তো আর না বলা যায়না ।
ঐদিন ই প্রথম মামুনের বউ আমাদের বাড়িতে এসেছিল আর সেদিনই আমি মূলত ছুটি শেষে মেডিকেল কলেজের হোস্টেলে ফেরত চলে গিয়েছিলাম । কারণ পরের দিন থেকে সুব্রত স্যারের ফরেনসিকের ক্লাস শুরু হবে । তাই একটা আলাদা আগ্রহ কাজ করছিল ।
আমার এখনো ভালোভাবে মনে আছে, মামুন আমাকে বারবার বলছিল বন্ধু এইযে তোর ভাবি । তোদের গাছ থেকে কিছু মেহেদির পাতা তুলবে, ওকে যেন কেউ কিছু না বলে । আমি বললাম, ঠিক আছে রে । আমিতো চলে যাচ্ছি, তবে বাড়ির সবাইকে বলে যাচ্ছি কেউ ওকে কিছু বলবেনা । তেমন বেশি কিছু জানিনা কি হয়েছিল, তারপরের দিন রাতে । যতদূর শুনেছিলাম , বেলাল নাকি মামুনকে বেশ মানসিকভাবে চাপ দিচ্ছিল। বলছিল হাজার দশেক টাকা দে , তাহলে ভিডিওগুলো ডিলিট করে দেবো ।
মামুন বেশ মানসিকভাবে চিন্তিত হয়ে পড়েছিল টাকার জন্য । এমনিতেই ভালোবেসে বিয়ে করেছে, তারপর আবার সমাজে বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে অন্যরকম ঘটনা ঘটে যাবে এবং এটা নিয়ে সেই রাতে তার বউয়ের সঙ্গে বেশ ভালোই ঝগড়া হয়েছে ।
বড্ড অভিমানী মেয়ে ছিল মামুনের বউ । যদিও মামুনের কাছে আগেই সে সবকিছু স্বীকার করেছিল । মামুন মন থেকে বেশ ক্ষমা করে দিয়েছিল । আসলে পরের দিকে বেলাল এমনভাবে মামুনকে মানসিকভাবে চাপ দিয়েছিল, সেগুলো আর মামুন নিতে পারেনি । হয়তো কারণগুলোর জন্যই আবারও সংসারে হঠাৎ করে আগুন জ্বলে উঠেছিল । যার কারণেই হয়তো শিউলি গলায় দড়ি দিয়েছিল ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
যাক এতদিন পরে শিউলি রহস্যের উন্মোচন হলো। ওই গল্পটি পড়ার পরেই আপনাকে অনুরোধ করেছিলাম রহস্যের সমাধান করতে। আমার মনে হয় বর্তমান সময়ে বহুগামিতা একটা ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। কিছু কিছু দুশ্চরিত্র মানুষ ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও করে। পরবর্তীতে বিভিন্ন ভাবে ব্লাকমেইল করে। যার করুণ পরিণতির শিকার শিউলি। যাই হোক অনুরোধ রক্ষার জন্য রইল আন্তরিক ধন্যবাদ
এমনটাই হচ্ছে আজকাল ভাই । চেষ্টা করেছি নিজের জায়গা থেকে বিষয়টি ক্লিয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
কথাটি কিন্তু ১০০% সত্যি ভাইয়া।
তবে আমাদের বাস্তব জীবনে এ বোকামি কাজ গুলো আমরা কেনো করি তা আমার চিন্তা শক্তিতে আসেনা। স্বামী -স্ত্রী সম্পর্ক ছেড়ে আবার অন্য কোন সম্পর্কে জরানো কে আমি একটু খারাপ চোখে দেখি।যাই হোক ভাইয়া আপনার লেখে পড়ে কিছুটা জ্ঞান আর্জন করলাম আর এ জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ এবং শুভকামনা
যতো দিন যাচ্ছে সময়ের সঙ্গে ব্যাপার গুলো ততোই জটিলতাপূর্ন হয়ে যাচ্ছে । মানসিকতার পরিবর্তন না হলে এই সমস্যা গুলো উওরণ খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
আজ সত্যি সত্যি রহস্যের উন্মোচন ঘটলো। কিন্তু রহস্যের শেষ টা যে এত বেদনাদায়ক দিয়ে সমাপ্তি ঘটবে তা জানা ছিলোনা। কিছু সুযোগ-সন্ধানী মানুষেরা এমনটা প্রায়ই করে থাকে। সময়ের সাথে অনেক কিছু পরিবর্তন করলেও সুন্দর ,মননশীল মানসিকতা পরিবর্তনের বড়ই অভাব রয়েছে। একজন ভাল মানুষ ও উদার মানসিকতার ব্যক্তিত্ব লাভ করা খুবই জরুরী।
এমনটাই হলেই তো ভালো হয় , নতুন করে কোন শিউলকে যেন এমন অবস্থার শিকার না হতে হয় ।
হ্যাঁ ভাইয়া।সমাজের সচেতনতার পাশাপাশি ব্যক্তি মানসিকতার উন্নয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ভাই আজকে আপনার গল্পটি পড়ে শিউলির গল্পটির শেষ বুঝতে পারলাম। আসলেই শিউলি গল্পটি পড়ে আমার খুবই খারাপ লাগলো। আমাদের সমাজে এরকম অনেক ঘটনা রয়েছে। যা শিউলীর সাথে এক হয়ে যায়। এরকম ঘটনা আমাদের সমাজে প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে। আসলে শিউলি বোকামি করেছে সে তার স্বামীর ভালোবাসা না বুঝে অন্য এক শয়তানের ভালোবাসায় নিজেকে জড়িয়ে ছিল। যার কারণে সেই ভালোবাসার বিনিময় শেষ পর্যন্ত তাকে জীবন দিতে হল। আসলে এরকম ঘটনা সত্যি বেদনাদায়ক। খুবই খারাপ লাগছে ঘটনাটি পড়ে। তবে আমাদের সমাজ থেকে এরকম জঘন্যতম কাজ যত তাড়াতাড়ি শেষ হবে। সমাজ ব্যবস্থা তত্ত্ব শান্তিময় হবে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রত্যেকেরই মানসিকতার পরিবর্তন খুবই জরুরী । সমাজ পরিবর্তন হোক এই প্রত্যাশাই করি ।
শিউলির বোকামি এবং অন্য সম্পর্কে জড়ানো তার মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আসলে শিউলির মত মেয়েরা এতোটাই বোকা যে তার ভালোবাসার মানুষটিকে ছেড়ে অন্য কোন শয়তানের কাছে নিজের সর্বস্ব উজাড় করে দেয়। আসলে শিউলির মত মেয়েরা এটা বোঝে না যে তোমার সম্মান রক্ষা করতে পারে না সে কি করে তোমাকে ভালোবাসে। যদিও এই গল্পের মাঝে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় লুকিয়ে আছে। তবে এই ঘটনাগুলো অনেক ঘটছে। আসলে বাস্তবের এই ঘটনাগুলো যখন আমরা চোখের সামনে দেখি তখন খুবই খারাপ লাগে। শিউলি নিজের জীবনের বিনিময়ে হয়তো তার ভুলের মাশুল দিয়ে গেছে। অসাধারন লিখেছেন ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।
চেষ্টা করেছি সমসাময়িক ব্যাপার নিয়ে একটু আলোকপাত করার জন্য। ধন্যবাদ আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য আপু ।
শিউলির গল্প আমরা এর আগেই পড়েছি। তবে এভাবে যে শিউলির মৃত্যু হয়েছে তা আমরা জানতাম না। আসলে অবৈধ সম্পর্ক কখনোই জীবনকে সুখী করতে পারে না। কারণ এই সম্পর্কের মাঝে প্রথমেই অবৈধ শব্দটি যুক্ত আছে। আমার মনে হয় বৈবাহিক সম্পর্কের মাঝে যদি সন্দেহ এসে পড়ে তাহলে বৈবাহিক জীবন আরো বেশি খারাপের দিকে যায়। তাই দুজনার মাঝে বোঝাপড়া থাকলে এরকমটা হতো না। তবে শিউলি নামের সেই মেয়েটির মোটেও উচিত হয়নি অন্য একটি ছেলের সাথে সম্পর্কে জড়ানোর। যাই হোক সে হয়তো এই পৃথিবীতে আর নেই। ভাইয়া আপনি আপনার এই লেখার মাঝে হাজার শিউলির কথা তুলে ধরেছেন। আশা করছি এই লেখাগুলো পড়ে সকলে সচেতন হবে এবং নিজের সম্মান বজায় রেখে চলবে। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ভাইয়া। 💝💝💝💝
কখন কার কি হয়ে যায় ,এইটা বলা মুশকিল ভাই । তাই সচেতনতার দরকার আছে । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
যাক এতো দিন পর তাহলে শিউলির আসল রহস্যটা বুঝতে পারলাম। তবে এটা সত্য বেলালের মতো লোকের অভাব নেই আমাদের সমাজে। আসলে এই সব কুলাঙ্গারের জন্য অনেক পরিবার নষ্ট হয়ে যায়। এমনি অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে।
তবে এই গল্প থেকে আমাদের নিজেদের অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার আছে। শিউলীর মতো মেয়েদের আরো সচেতন থাকতে হবে। মানুষের বাইরের চেহারা দেখে সব কিছু বুঝা যায় না। তবে শিউলীর মৃত্যুর বিষয় টা অনেক খারাপ লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ ভাই শিউলির বিষয় টি উন্মোচন করার জন্য। ❣️❣️
তবুও দিনশেষে এইসব বেলাল নামের কীট গুলো, এই রকম কাজে লিপ্ত থেকে অজানা প্রশান্তি পায় । মানসিকতার ভীষণ পরিবর্তন দরকার। ধন্যবাদ ভাই আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
কি অদ্ভুত সুন্দর গল্প।প্রথমে কোনোভাবেই টের পাওয়া যায়না যে শেষটা এমন ও হতে পারে।এই জঘন্য ঘটনার শিকার আসলে আজ ঘরে ঘরে।
সচেতনতার দরকার খুবই। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য আপু ।
ভাইয়া,ফোর্থ ইয়ারে পড়া ঐ ছেলেটা তো আপনি ছিলেন। আর শিউলি মামুনের বেচারি বউ ,কি দরকার ছিল ভালোবেসে বিয়ে করার পর ও অন্যের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর।তাছাড়া আমার মতে পুলিশকে বেলালের এই ধরনের খারাপ কাজের কথা জানানো উচিত ছিল তাতে কিছুটা সমাধান মিলতো।সুন্দর পৃথিবী থেকে শিউলিকে অন্তত বিদায় নিতে হতো না।সত্যিই খারাপ লাগলো,তবুও তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি।ধন্যবাদ ভাইয়া
কিছু কিছু ঘটনা নিছক বোকামী আর অনাকাঙ্খিত আপু । তবে সচেতনতার দরকার খুবই। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আসলে ভালবাসা এমন একটা জিনিস যার মাঝে একবার সন্দেহ জাইগা করে নিতে পারলেই হলো। এতো ভালবাসা এতো সুখের সংসার আজ নষ্ট হয়ে গেল এই সন্দেহের জন্য। তবে গল্পটা শিক্ষণীয় ছিল। ধন্যবাদ ভাইয়া।
হুম একদম ঠিক কথা বলেছেন আপু । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।