বেলা শেষে || @shy-fox 10% beneficiary
বেলা শেষে, যে যার সে তার ব্যাপারটা এমনই । সবাই নীড়ে ফিরতে যেমন ব্যস্ত থাকে, ঠিক তেমনি কিছু মানুষ ছুটে যায় আপন নীড়ে। কারণ সেখানে গিয়ে অন্তত কিছুটা সময়ের জন্য, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে । ব্যাপার গুলো হয়তো অনেকটাই কাল্পনিক লাগতে পারে আপনার কাছে, কারণ হয়তো ব্যপারগুলো সঙ্গে আপনার অভ্যস্ততা নেই কিন্তু যারা প্রতিনিয়ত এইগুলোর সঙ্গে অভ্যস্ত তারা কিন্তু এটাকে খুব সুন্দর করে মানিয়ে নিয়েছে ।
তখনো সূর্য অস্ত যায়নি। নদীর বুকের উপর যখন ডুবন্ত সূর্যের আলোক রশ্মি পড়েছে, তখন যেন পানির উপর ঝিলিক দিচ্ছে। হয়তো ভাবতে পারেন আমি সেই সৌন্দর্য দেখতে গিয়েছি । তবে যদি আমি বলি, আমি গিয়েছিলাম প্রয়োজনের তাগিদে হয়তো বা গ্রামের বাড়ির খোঁজ-খবর নেওয়ার জন্য নতুবা আত্মীয়-স্বজন ঠিকঠাক আছে কিনা সেটা দেখার জন্য । এখন না আজকাল ঐদিকটাতে মাঝে মাঝে যেতে হয় । কারণ এখন অনেক দায়িত্ব পড়েছে নিজের কাঁধের উপর ।
যে নদীকে ঘিরে বেঁচে আছে আশেপাশের নদী তীরবর্তী লোকজন গুলো। কিন্তু কিছু বালুখেকো মানুষ , নদীটাকে শেষ করে ফেলছে প্রতিনিয়ত । কেউ যেন দেখেও দেখার নেই । নদীর এপার ভাঙ্গে, ওপার গড়ে এটা যেমন সত্য কথা। কিন্তু নদী থেকে বালু উত্তোলন করে , যারা নদীর এপার ওপার ভেঙে সমান করছে তাদেরকে তো আমি আর ভালো বলতে পারিনা । এখানকার মানুষগুলো বড্ড সহজ-সরল। এরা আসলে নিজের জীবিকা নিয়েই ব্যস্ত, নদীর পাড় ভাঙ্গছে না গড়ছে, এটা তাদের দেখার সময় কোথায় ।
অল্প আয়ের মানুষতো, হয়তো কিছু টাকা পকেটে গুজে দিয়েছে তাতেই খুশি। কিন্তু ঐ দিক থেকে যে, তাদের বুকের উপর দিয়েই তাদের বেঁচে থাকার শেষ আশ্রয়টুকুর সম্বলের জায়গার পাশের বালুগুলো চোরাকারবারীরা নিয়ে যাচ্ছে। এটা হয়তো তাদের বুঝতে দেরি হচ্ছে । হুট করে যখন একদিন যখন ধুপ করে, বাড়ীঘরগুলো নদীর বুকের মাঝে ভেঙ্গে পড়বে । তখন দিনশেষে আফসোস করে, নদীকে দোষ দেবে আর বলবে, নদী তুই বড় সর্বনাশারে ভাঙতে ভাঙতে আমাদের ঘরবাড়ি গুলো ভেঙে ফেললি ।
এমন অবস্থা যে , শুধু আমাদের এখানে তা কিন্তু না । এমনটা কিন্তু প্রতিনিয়ত ঘটছে, আমাদের আশেপাশের বিভিন্ন জায়গাতে । নদীমাতৃক দেশে নদী শাসন যদি স্বাভাবিকভাবে সঠিকভাবে না করা যায় , তাহলে কিন্তু নদী অনেক কিছুই শেষ করে ফেলবে। কারণ প্রকৃতির বিপর্যয় কিন্তু বড্ড ভয়ানক ।
এইতো বছর দুয়েক আগেও যখন এই পথে পায়ে হেঁটে গিয়েছিলাম , তখন কিন্তু এমন চিত্র ছিলনা । এখান থেকে কম করে হলেও আরো এক কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত তখন নদীরপাড় ছিল । এই জায়গাগুলোতে আখের চাষ হতো কিন্তু বছরখানিক না যেতেই, সবকিছু ভেঙে চুরে তছনছ হয়ে গিয়েছে । সবকিছু চলে গিয়েছে নদীর ভূগর্ভে , শুধুমাত্র অবাধে বালু উত্তোলনের কারণে ।
হয়তো দায়িত্ব অবহেলা নতুবা প্রশাসনকে পয়সাকড়ি দিয়ে ম্যানেজ , তাতেই সব ঠিকঠাক হয়ে গিয়েছে। সস্তা ম্যানেজে গ্রাস হয়ে গিয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা । তাহলে কি এটার প্রতিকার নেই, আমার তো মনে হয় যদি ইচ্ছা থাকে, তাহলে এই অবস্থা থেকেও এটার রূপ পরিবর্তন করা সম্ভব। যদি প্রকৃতিকে সহযোগিতা করতে দেওয়া যায় তার আপন গতিধারাকে প্রতিনিয়ত প্রবাহমান করার জন্য ।
জানিনা আবার যদি বছর দুয়েক পরে, এই পথে যাতায়াত করি । এই যাতায়াতের পথ থাকবে কিনা তাও আমার জানা নেই । তবে যদি এখন থেকেই সকলে সচেতন না হয় , হয়তো বা এখানকার এসব সহজ সরল মানুষগুলোর বসতভিটা আদৌ থাকবে নাকি না, সেটা নিয়েও বিস্তীর্ণ ভাবনা হয় ।
যাইহোক বেলা শেষে হয়তো ভাবনা-চিন্তা শেষ করে, ঠিক করে নদীর পাড়ের কিনারায় চলে এসেছি। রহমত চাচাতো আমাকে ডেকে বলল, কি হলো বাবাজি নদী পার হবেন না। নৌকা তো ছেড়ে দেব, যাইহোক চিন্তাধারা থেকে নিজেকে কোন মত বের করে ফেললাম এবং নদী পার হওয়ার জন্য প্রস্তুত করে ফেললাম নিজেকে। ওপারে যে আমার গ্রামের বাড়ি, যেতে তো আমাকে হবেই ।।
বি:দ্র:
ছবিগুলো তুলেছিলাম কিছুদিন আগে, দাদু বাড়ি যাওয়ার সময় । নদীর আশেপাশের তীরবর্তী অঞ্চলের অবস্থা গুলো দেখে খুবই খারাপ লেগেছে । হয়তো এভাবে চলতে থাকলে , প্রকৃতির বিপর্যয় আসতে খুব বেশি সময় লাগবে না । বালুখেকো গুলোর সঠিক বুদ্ধির উদয় হোক এবং সহজ সরল মানুষগুলোর জীবন নিয়ে তারা যেন ছিনিমিনি না খেলে, এমনটাই প্রার্থনা করছি ঈশ্বরের কাছে ।।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ভাইয়া আপনার লেখা এই লাইনটি আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। বেলাশেষে কারো না কারো ডাকে আমাদের সেই নিজ নিজ গন্তব্যে যেতেই হবে। সত্যি কথা বলতে নদীর পাড়ের মানুষের সেই কথাগুলো লিখতে গেলে লিখে শেষ করার মতো নয়। অসহায় এই মানুষগুলো তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য অনেক কষ্ট করে চলেছে দিনের পর দিন। আরেকদিক দিয়ে যারা এই সহজ সরল মানুষগুলোকে ঠকিয়ে ব্যবসা করে চলেছে তাদেরকে আমরা সবসময়ই ভিন্ন চোখে দেখি। একটি কথা একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া নদীর চিত্র দিনে দিনে পাল্টে যাচ্ছে। নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ঘরবাড়ি ও আবাদি জমি। আবার অন্যদিকে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা তাদের সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেছে। এমনকি তাদের ভালোবাসার সেই প্রিয় মানুষগুলোর কবরের অস্তিত্বও নেই তাদের জীবনে। নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে তাদের সর্বস্ব। আমি মনে করি এর একমাত্র কারণ হচ্ছে অনিয়মিতভাবে বালু খনন বা উত্তোলন। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রয়েছে যারা তাদের লাভের আশায় অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলন করে চলেছে। এরা এই অসহায় মানুষগুলোর জীবন নিয়ে খেলা করছে। আপনি সেই নদীর পাড়ের মানুষ গুলোর জীবনযাত্রা ও সেই বিষয় নিয়ে কিছু কথা অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। সেই সাথে আপনি নদীর পাড়ের অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। সবকিছু মিলিয়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আরেকটি কথা আমি বলতে চাই রহিম চাচার সেই বাবাজি ডাক কেন জানি হৃদয়ের মাঝে অন্যরকম এক ভালোলাগার সৃষ্টি করেছে। রহিম চাচার মত খেটে খাওয়া নদীর পাড় অঞ্চলের মানুষ গুলো যেন ভালো থাকে এবং তাদের ভিটেমাটিতে সুখে শান্তিতে দিন কাটাতে পারে এই কামনাই করছি। ভাইয়া আপনার জন্যও শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ভাই আপনি অনেক গভীর চিন্তাধারা থেকেই এ পোস্টটি করেছেন। আপনার এলাকার চিত্র যেমন সুন্দর ছিল তেমনই ভয়ানক ও বটে। আপনি ঠিকই বলেছেন সন্ধ্যা গড়াতে গড়াতেই যে যারে গন্তব্যে চলে যায় যে যার মত করে।কে রাখে কার খোঁজ, তবে সময়ের বিবর্তনে এবং বালু খোরদে অত্যাচারে বিলীন হয়ে যাচ্ছে সাধারণ মানুষের ফসলি জমি। এবং অবাধে ভেঙ্গে যাচ্ছে রাস্তাঘাট বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে মানুষ। তবে এগুলো দেখার মতো কোন মানুষ নেই, আর যারা আছে তারাই এই কাজগুলো সাথে জড়িত। যাইহোক আপনার এলাকা থেকে আমার এলাকার চিত্র ভিন্ন, কারণ আমার এলাকায় নদী নেই বললেই চলে। আর আমরা যেহেতু নদীমাতৃক দেশ এর মানুস সে তুলনা আমার এলাকায় ৩০/৪০ কিলোর ভিতরে কোনো নদী নেই। যার কারণ হয়তো আমার এই সম্পর্কে তেমন একটা ধারণা নেই। যাইহোক আপনার দীর্ঘনিঃশ্বাস বলে দিচ্ছে যে আপনার কতটা গভীর চিন্তা করছেন। আমাদের সাথে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ভাইয়া আপনি একদম ঠিক বলেছেন যখন নদীর পাড়ের এই মানুষগুলো তাদের সর্বস্ব হারাবে এবং ঘরবাড়িগুলো নদীর বুকে ভেঙে পরবে তখন তারা আফসোস করবে এবং নদীকেই দোষারোপ করবে। এই নদী ভাঙ্গনের পেছনের কারণগুলো তারা কখনো বুঝতে চায় না। নদী ভাঙ্গন রোধ করতে যে বিষয়গুলো করণীয় সেগুলো যদি তারা আগে থেকে পদক্ষেপ নেয় তাহলে তারা নিজের ঘরবাড়ি রক্ষা করতে পারবে। বালু চোরাকারবারীরা এই মানুষগুলোকে ভুল ভাল বুঝিয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ হাসিল করছে। আর এই বোকা মানুষগুলো কয়টি টাকা পেয়ে তাদেরকে বালু তোলার জন্য সাহায্য করছে। এতে যে তাদের কতটা ক্ষতি হচ্ছে সেটা কখনো ভেবে দেখছে না। তাই আমার মনে হয় সর্বপ্রথম নদীর পাড়ের চরাঞ্চলের মানুষ গুলোর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা উচিত। তারা যদি সচেতন হয় তাহলে নদী ভাঙ্গন রোধ করা যাবে। অন্যথায় এই মানুষগুলো ধীরে ধীরে তাদের ঘরবাড়ি, জমিজমা সবকিছু হারাবে। বেলা শেষে ও সকল ক্লান্তি শেষে সবারই একটি নীড়ের প্রয়োজন। নদী ভাঙ্গনের ফলে যদি সেই শান্তির নীড় হারিয়ে যায় তাহলে বেলা শেষে ফেরার মত কোন স্থান থাকে না আর। তাই সকলের উচিত তাদের শান্তির নীড় রক্ষা করা। অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে প্রতিটি বিষয় উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ভাই আসলে নদীর উপকূলবর্তী লোকেরাই ভালো জানে জীবন কতটা কঠিন। আমাদের দেশের কিছু অসাধু লোকের জন্যই মূলত নদী ভাঙনের মূল কারণ। সরকারি পারমিশন না থাকলেও কিছু টাকার জন্য তারা এই অসহায় সহজ সরল মানুষের ক্ষতি করে। অতিরিক্ত বালি উঠানোর কারণে নদীর পাড় ভেঙে নামতে থাকে। নদী মাতৃক এই দেশে এটা কখনোই কাম্য নয়।
সকলেই জদি এই বিষয়ে সচেতন হয় তাহলে এই অসাধুর চক্রটির কার্যক্রম রোধ করা যাবে।
বি.দ্রঃ আপনার পোস্টে ব্যবহৃত সব কয়টি ছবি আমার অসাধারণ লেগেছে। একদম মুগ্ধ হয়ে গেছি ছবিগুলো দেখে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মানব সচেতনতা মূলক পোস্টটি আমাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
আপনি আপনার সুন্দর চিঁত্রকল্পে,নদী পাড়ের মানুষের বয়ে চলা জীবন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরেছেন। নদীর একূল ভাঙ্গে আরেক কূল গড়ে।তবে বালুখেকো দস্যুরা দুই কূলই ভাঙ্গছে। এ যেন দেখার কেউ নাই।আমাদের সুশীল সমাজ ও প্রশাসনের উচিৎ এখনোই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করা।
নদীপাড়ের মানুষেরা খুবই সহজ-সরল হয়ে থাকে,রহমত চাচার কথায় আমার প্রান ভরে গেছে।
এমন একটি চিন্তক কথন আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ, নতুন লেখার অপেক্ষায় থাকলাম;
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ভালবাসা রইলো,শ্রদ্ধেয়;
ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন এই অবস্থা শুধু বাংলাদেশের একটি এলাকায় নয়। প্রায় সব অঞ্চলেই এই বালুখেকো দের দৌরাত্ম্য বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এগুলো দেখার কেউ নেই। তিলেতিলে আমাদের নদী গুলো সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। যে ক্ষতি আর কোনভাবেই পূরণ করা সম্ভব নয়।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ভাই আমি মাঝে মাঝে নদী পথে যাতায়াত করি।সারিয়াকান্দি, ফুলছড়ি বালাসি,গোবিন্দাসী এসব ঘাট দিয়ে অনেক যাতায়াত করেছি এবং মাঝে মাঝে করি। নদীপাড়ের জীবন দেখলে আমার খুব কষ্ট লাগে। আমার মনে হয়না এদের চেয়ে কষ্টে আর কেউ আছে। গত পাঁচ-ছয় দিন আগে আমি টাঙ্গাইলের একটি নদীতে গিয়েছিলাম। সেই নদীটা ভেঙে বর্তমানে তিনগুণ হয়ে গেছে এটা ভেঙেছে।শুধুমাত্র নদী থেকে বালু তোলার জন্য।অনেক বাড়িঘর বিলীন গেছে। ব্যাপারটা খুব কষ্ট লাগলো, ক্ষতি হয়েছে সাধারণ নিম্ন আয়ের মানুষের। ইচ্ছে করলেও তারা কিছু করতে পারবে না কারণ এই সমাজ অসহায়দের জন্য নয়। অনেক গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট করেছেন। শুভকামনা আপনার জন্য
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
ভাইয়া, আমার আম্মুর ফুফুর বাড়ির এলাকার ও এই একই অবস্থা। প্রায় ১ বছর আগে দেখেছিলাম সেই এলাকা থেকে নদী বেশ অনেকটা দূরে কিন্তু এখন নদী ভাঙতে ভাঙতে প্রায় এলাকা তলিয়ে নিয়ে যাওয়ার অবস্থায় নেমে এসেছে। শুধুমাত্র অবাধে বালু উত্তোলনের কারণে এবং প্রশাসনিক ব্যবস্থা ঠিক না থাকার কারণে এমন দুর্গতি নেমে এসেছে। এই ব্যাপার গুলো সত্যি অনেক দুঃখজনক ।
পোস্টটি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।