দীর্ঘশ্বাস || @shy-fox 10% beneficiary
কিছু কথা শুনতে অপ্রিয় লাগলেও, আমি বলতে পছন্দ করি । কিছু কথা লুকিয়ে লাভ নেই বরং খুব একটা ক্ষতি হবে তেমনটাও কিন্তু না । আশেপাশে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, সেগুলো তুলে ধরি আমি আমার লেখার মাঝে । হয়তো কখনো সেটার যথার্থ প্রকাশ পায় বা হয়তো সেটার অর্থ কখনো লুকিয়ে রাখি নতুবা খোলামেলা প্রকাশ করে দেওয়ার চেষ্টা করি ।
বলতে পারেন, আমি বিদ্যা বেঁচে খাই । বলতে পারেন, আমি লেখা বেঁচে খাই । কখন কাকে কোন চরিত্রের মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলবো, এটা কিন্তু আমার মস্তিষ্কে ঘুরপাক করে । যাইহোক খালেক মিয়ার সঙ্গে আমার সম্পর্ক অনেক আগে থেকেই । এমনিতেই সম্পর্কে চাচাশ্বশুর, তারপরেও তার সঙ্গে আমার অন্য একটা সম্পর্কের রসায়ন আছে ।
আমার মাধ্যমে যদি কারো একটু টুকটাক উপকার হয়ে থাকে, এতে আমার কোন ক্ষতি হয় না বরং লাভো হয় না । আত্মতৃপ্তি যে খুব একটা বেশি পাই, তাও সঠিক আমি বলতে পারবো না । তবে মাঝে মাঝে অজানা একটা দীর্ঘশ্বাস কাজ করে । কিছু মানুষ যে, আমাকে অবলম্বন করে বেঁচে আছে , এটাই বা কম কিসের ।
জামাই বাবাজি, পেরে তো আর উঠতে পারছিনা এই উর্ধগতির খরচের বাজারে । তোমার চাচি মা তো শুধু বলেই যাচ্ছে, এটা নিয়ে আসো সেটা নিয়ে আসো কিন্তু আমি তো অনেকটাই অসহায় হয়ে গিয়েছি । সবে মাত্র তিন মাস হচ্ছে কাজ নিয়েছে চাচাশ্বশুর আমার চেম্বারে, ঐ যে বললাম অন্য রকম একটা রসায়ন আছে। সে আসলে আমার চেম্বারে রিসিপশনিস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে । তাকে চেষ্টা করি যথাযথ সম্মান ও সম্মানী দেওয়ার জন্য । কিন্তু তারপরেও কিছু একটা দায়িত্ববোধ থেকে যায় ।
আজকে যখন বাজারে নিজের থেকে গিয়েছি তেল কিনতে, তখন ৭৮০ টাকা দিয়ে ৫ লিটার তেল কিনতে হয়েছে । অন্যান্য খরচের কথা না হয়, নাইবা বললাম । এখন থেকে মাস দুয়েক আগেও এতো টাকা দিয়ে তেল কিনতে হয়নি কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই যে, এই সয়াবিন তেলের দাম আকাশচুম্বী হয়ে যাবে, কে জানতো । জানি না আরো ভবিষ্যতে কতটা পরিমাণ দাম বাড়বে । আজ যখন চেম্বার শেষে চাচা শশুরকে নিয়ে বাজার করতে গিয়েছি, তখন সে আমার দিকে এমন ভাবে তাকাচ্ছিল , আমি নিজেই লজ্জিত হয়ে যাচ্ছিলাম বারবার।
যেহেতু কাজের সময় আমরা সহকর্মী । তাই মূলত আমরা চেষ্টা করি, নিজেদের সেই সময়ে আত্মিয়ের যে সম্পর্কটা আছে ,সেটাকে একটু ঢেকে রাখার জন্য । যাইহোক মোটামুটি বাজার করা শেষ করে তারপরে আবার চেম্বারের উদ্দেশ্যে ফেরত আসলাম এবং চাচা শ্বশুরকে বললাম আমি আরো এক ঘন্টা চেম্বার করব। সে কিছুটা অবাক হয়ে গেল এবং আমাকে বলল বাবা জামাই, তোমার তো যাওয়ার সময় হয়ে গিয়েছে । আমি বললাম, আজ ইচ্ছা করেই ঘণ্টা খানিক দেরি করবো, ক্লান্তি লাগছে ।
যাইহোক নিজের চেম্বারের রুমে ঢুকে, মোটামুটি কিছুটা ফ্রেস হয়ে নিলাম এবং বাজারের লিস্টটা তার কাছ থেকে নিয়ে নিলাম এবং সব কিছুর দিকে আর একবার চোখ বুলিয়ে নিয়ে লিস্টটা ছিঁড়ে ফেললাম এবং তাকে বললাম বাজার গুলো তোমার । তুমি বাড়িতে গিয়ে রেখে আসো , তারপর আমি যাব । আর এই কথা যেন ভুলেও কেউ না জানে । যদি তোমার জামাইয়ের বাজার নিতে ইচ্ছে না করে, তাহলে সহকর্মী ভেবে বাজার গুলো নিয়ে নিও । আমি জানি তুমি কয়েকদিন থেকে ভর্তা দিয়ে ভাত খাচ্ছো ।
হয়তো এটা আমার ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে ঘটনাটা শেয়ার করলাম। তবে এমন ঘটনা আশেপাশে প্রতিনিয়ত ঘটছে বা ঘটা দরকার । কারণ দ্রব্যমূল্যের যে অবস্থা তাতে তো আর সবার ব্যাগ ভরে বাজার করার সামর্থ্য হয়ে উঠছে না । বিশেষ করে তেলের দাম যদি এভাবে আরো বাড়তেই থাকে তাহলে হয়তো মানুষ তেল খাওয়াই ছেড়ে দিবে ।
আচ্ছা একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে খুব ইচ্ছে করছে । রান্নায় কি তেলের বিকল্প আর কিছু নেই? যদি কেউ একটু বলতেন । সত্যি বলতে কি, উচ্চবিত্ত লোকজনের অবস্থার কথা আমি বলতে পারব না । তবে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত লোকজনের অবস্থা একদম করুন হয়ে গিয়েছে এই দ্রব্যমূল্যের বাজারে । অজানা একটা দীর্ঘশ্বাস কাজ করছে প্রতিনিয়ত নিজের মাঝে।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
কি আর বলবো ভাই, শুধু তেল না সব কিছুর দাম এখনি যে হারে বাড়ছে, রমজান মাস নিয়ে অনেক চিন্তায় আছি। গত সপ্তাহে যে চাল কিনেছিলাম ৬৫ টাকা কেজি সেই চাল ৬৮ টাকা হয়ে গেছে। পেঁয়াজ ছিলো ৪০ টাকা সেই পেঁয়াজ ৫৫-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সাধারণ মানুষের আয় না বাড়লেও প্রতিনিয়ত বেড়ে চলছে জিনিস পত্রের দাম।
আমাদের দেশে কোনো কিছুর দাম বাড়লে সেই দাম আর কমে না। বিশেষ করে তেলের দাম দেখেই সেইটা বুঝা যায়। আশা করি প্রসাশন বিষয়টির দিকে নজর দিবে। ভালো লাগলো অনেক আপনার পোস্টটি পড়ে। ভালোবাসা রইলো ভাই ❣️❣️❣️❣️
বাজারে একদম আগুন লেগেছে । পুড়ে মরছে সাধারণ মানুষ।
ভাইয়া আপনার সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।ইদানিং যেভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়ে চলেছে,,তাতে নিম্ন মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্তদের অনেক হিমশিম খেতে হচ্ছে।বিশেষ করে তেল।।আপনার সাথে সুর মিলিয়ে বলতে ইচ্ছে করে তেলের কি কোনো বিকল্প নেই?? যদি বিকল্প থাকতো তাহলে সত্যি সত্যি আমিও তেল খাওয়া ছেড়ে দিতাম তাছাড়া বেশি তেল খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত নয়।।আয় এর চেয়ে ব্যয়ের খাত অনেক বেশি হওয়ার কারণে সমাজের নানা রকম উশৃংখলতা বেড়ে গেছে।চুরি-ছিনতাই এসবে ধরনও পাল্টে গেছে।তাই আর ঘরে বসে থাকার সময় নেই বেশি বেশি কাজ করে বেশি বেশি আয় করতে হবে এটাই মূল কথা♥♥
ইয়েস আপু একদম সঠিক কথা বলেছেন।
দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে আমাদের মত সাধারন জনগনরা বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। আসলে ঊর্ধ্বমুখী এই তেলের দাম মধ্যবিত্তদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছে। জানিনা সামনে আরো কি হবে এবং হতে চলেছে। তবুও সবকিছুকে সামনে নিয়ে মধ্যবিত্ত জীবনে ভাল থাকাই হচ্ছে কল্পনার বাইরে। তবু আমরা চেষ্টা করি সব কিছুকে সামলে নিয়ে ভালো থাকার। ভাইয়া আপনার লেখনীর মাঝে অনেক সুন্দর কিছু কথা তুলে ধরেছেন এজন্য খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
মধ্যবিত্ত হলো এমন নাম যারা উপরেও উঠতে পারে না আবার নিচেও নামতে পারে না ।
তেলের দাম যে পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। মনে হয় কিছুদিনের মধ্যে তেল ছাড়া রান্না খেতে হবে। তেলের দাম এতটা বাড়তে পারে কখনো ভাবতে পারিনি।
অনেক সুন্দর হয়েছে ভাই কথাটি। অনেক মজা পাইলাম পোস্টটি পড়ে। আপনার পোস্ট মানে কোন না কোন কিছু জানা। আপনার পোষ্টগুলো পড়ে প্রতিনিয়ত আমি নতুন কিছু সাথে সম্মুখীন হই। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সাথে শেয়ার করার জন্য।
কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি আমি ।
আমরা সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অতিরিক্ত ই ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ। তাই আমাদের সবসময় উচিত আশেপাশের মানুষগুলোর দিকে একটু নজর রাখার।কারণ বাজারের এমন অবস্থা যে মধ্যবিত্ত আর নিম্নবিত্ত মানুষগুলো অসহায় হয়ে যাচ্ছে দিন কে দিন।
আপনার কাজটি সত্যিই ভালো লাগলো।
সহমত পোষণ করছি আপু ।
আমি আপনার অনুভূতি কে প্রধান্য দিয় বিশেষ করে ভালো লাগে আপনি সবকিছু বুজিয়ে বলার চেষ্টা করেন এবং মনের ভিতর রাখতে চান না এটাই সব থেকে ভালো লাগে।আসলে মনের ভেতর রাখলে আরো ভিতরে খুব জমে থাকে। তাই সব কিছুর বলাই ভালো। আসলে বর্তমান সময়ের দ্রব্যমূল্যের দাম সাধারণ মানুষের জীবন হয়ে গেছে অনেক কষ্টকর। আসলেই মানুষকে সাহায্য করা।মনের ভিতরে একটা প্রশান্তি কাজ করে। টাকা দিয়েও কেনা যাবেনা। হ্যাঁ টাকা দিয়ে কিনা যাবে কিন্তু মানুষকে দেওয়ার মধ্যে একটা প্রশান্তি কাজ করে। আসলে দিনে দিনে সাধারণ মানুষের জীবন অনেকে নিঃস্ব হয়ে যাবে। আসলেই যদি যুদ্ধ লেগে যায় তাহলে অনেক কিছুই আমাদের শেষ হয়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে। আসলে তরকারি রান্না করতে তেলের বাইরে কোনো কিছুই নাই রান্নায় দেয়ার মত নাই।আসলে বর্তমানে দিনদিন ডিজিটাল হচ্ছে দেশ। সাধারন মানুষের হচ্ছে কষ্ট। দিন শেষে একটা কথাই বলতে চাই মানুষকে দেয়ার মধ্যে একটা প্রশান্তি কাজ করে।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনি সব সময় বাস্তব জীবনের চিন্তা ধারা গুলো আপনার লেখার মাঝে প্রকাশ করেন এটা পড়ে সবসময়ই ভালো লাগে ভাইয়া। আসলে আমাদের বাস্তব জীবনের প্রেক্ষাপট গুলো একটু ভিন্ন রকমের। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বাজারে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষদের আজ টিকে থাকাই বড় কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে। যেখানে ভাতের চাউল কিনতেই কষ্টের ব্যাপার সেখানে যদি তেলের বাজার এভাবে বেড়ে যায় তাহলে হয়তো তেল খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। যাদের কাছে এক মুঠো ভাতের মূল্য অনেক বেশি তারা কি করে দ্রব্যমূল্যের এই বাজারে টিকে থাকবে। সাধারণ মানুষদের কথা চিন্তা করে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার মনের অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে এবং শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই চেষ্টা করেছি শুধুমাত্র সমসাময়িক ব্যাপারটা উপস্থাপন করার জন্য।
ভাইয়া আপনার লেখাটা পড়ে আপনার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ আরো বেশি বেড়ে গেল। বর্তমানে বাজারে যে অবস্থা সব ধরনের দ্রব্যমূল্যের দাম যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে দিনমজুর ,খেটে খাওয়া মানুষদের তো দিন যাওয়ায় মুশকিল এমনকি যারা সামান্য বেতনে চাকরি করে তাদের জন্য মুশকিল হয়ে উঠেছে। আপনি যে কাজটি করেছেন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। আমি নিশ্চিত আপনার চাচার শশুর মনে মনে এত খুশি হয়েছে এবং আপনার জন্য এই পরিমাণ দোয়া করেছে যা কল্পনা করা যায় না। বাজার করার সময় যখন তিনি আপনার দিকে তাকিয়ে ছিলেন তখন অবশ্যই ভেবেছিলেন যে তার বাসায় ও বাজার নেই । কিন্তু আপনি দেবদূতের মত তার পাশে দাঁড়াবেন হয়ত ভাবে নি। যাইহোক জামাই শশুর এবং কাজের জায়গায় সম্পূর্ণ আলাদা তবে সব জায়গায় সম্মান জিনিসটা সবথেকে বড়। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি আপু ।
ভাই রান্নার জন্য তেলের বিকল্প কিছু নেই এই প্রশ্নটা আজ সকালে বাজারে গিয়ে আমিও দোকানিকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। সত্যিই দ্রব্য মূল্যের যে ঊর্ধ্বগতি হচ্ছে তাতে টিকে থাকা খুব মুশকিল। এমন পরিস্থিতিতে আপনার এই ব্যবহার আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। সবাই যদি তার অবস্থান থেকে এভাবে তার কাছের লোক গুলোকে সাহায্য করত তাহলে হয়তো পরিস্থিতি এমন হতো না। ভালোবাসা রইল আপনার জন্য
একদম সঠিক কথা বলেছেন ভাই । ভালোবাসা অবিরাম।
ভাইয়া আপনার পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লাম। আপনার পোস্টগুলো একারণেই মনোযোগ সহকারে পড়ি কারণ বাস্তবতা তুলে ধরেন এবং শিক্ষণীয় কিছু বিষয় থাকে। কিন্তু আজকে এমন একটা শিক্ষা পেলাম নিজেই হতভম্ব হয়ে গেলাম। শহরে বসবাস করছি,
তিন বেলা খাচ্ছি চাকরি করছি। কিন্তু আসলে আমার নিজের ফ্যামিলি ভাই বোন এবং আত্মীয়-স্বজনরা কি খাচ্ছেন এই ভাবতেই ভাবতেই কষ্ট লাগে। চাইলেও কিছু করা সম্ভব হয় না, কাকে দিবো কয়জনকে দিবো। তবে সত্যিই ভাইয়া বর্তমান দ্রব্য মূল্যের বাজারে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তদের দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কোন উপায় নেই। তবে আপনি যে কাজ গুলো প্রতিনিয়ত করেন তার ধারাবাহিকতা আজও সেই কাজ করেছেন, মহত্ত্বের পরিচয় দিয়েছেন। সেটা আত্মীয় সম্পর্ক নয় কিংবা আপনার অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবেও নয় সত্যি ভাই আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। আমাদের সাথে আপনার বাস্তবমুখী বিষয়টা শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ভাই ।