প্লাস্টিক || @shy-fox 10% beneficiary
আমি আসলে ভীষণ সূক্ষ্ম চিন্তার মানুষ । এ কথা যদিও বিগত সময়ে বলেছি , তবে কতটা সূক্ষ্ম চিন্তার মানুষ তা আবারো একবার আপনাদের সামনে ভালো ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছি । যাইহোক আজকের ঘটনাটি একদম আমার বাস্তব জীবন থেকে নেওয়া ।
এখন থেকে মাস ছয়েক আগে বাবুর জন্য একটা ওয়াকার কিনেছিলাম । যেহেতু ছয় মাসের অতিরিক্ত সময় হয়ে গিয়েছি আর বাবু এখন বেশ ভালোভাবে হাঁটাও শিখেছে, তাই ভাবলাম ওয়াকারটার এখন খুব একটা প্রয়োজন নেই । মূলত বিপত্তিটা সেখান থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল । কারণ পরিবর্তনে যে বিপত্তি ঘটবে, তা আমার মোটেও জানা ছিল না । তবে বিপত্তি হয়ে খারাপ হয়নি বরং বেশ ভালোই অভিজ্ঞতা হয়েছে ।
যেহেতু প্লাস্টিক পণ্যটি তখনও একদম নতুন আছে , তাই ভাবলাম যদি শোরুমে গিয়ে তাদের সঙ্গে আমি কথা বলার চেষ্টা করি এবং আমার সমস্যার কথাটা যদি বলি, তাহলে অল্প কিছু পয়সা সেটাতে নতুন করে যুক্ত করার মাধ্যমে যদি কোনো নতুন খেলনা বাবুর জন্য নিতে পারি, তাহলে ব্যাপারটা আমার জন্য বেশ ভালই হতো ।
শোরুম কতৃপক্ষ একদম নারাজ । তারা আসলে এই এক্সচেঞ্জ অফারের সঙ্গে মোটেও যুক্ত নয় । তবে আমিও মোটেও হাল ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে নই । আমি মূলত বললাম , তাহলে এই পন্যটি আমি এখন কি করবো । যেহেতু এটা প্লাস্টিক পণ্য, সেহেতু এটার ব্যবহার আপাপত আমার কাছে নেই । তবে তারা আমাকে বলল, এটা আপনি কাউকে দান করে দিতে পারেন নতুবা ভাংড়ি দরে কোন প্লাস্টিক ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিতে পারেন ।
তখন আমি একটা জিনিস ভাবছি । যেহেতু ভাংড়ি দরে প্লাস্টিক ক্রেতার কাছে যদি পন্যটি বিক্রি করে দেই তাহলে সেই পণ্যটি আবার পুনরায় কোম্পানি কিনবে এবং কোম্পানি কিনে সেই প্লাস্টিক পণ্যটি আবারো মডিফাই করে বাজারে বিক্রি করে ফেলবে । তাহলে কেন কোম্পানি সরাসরি গ্রাহকের কাছ থেকে পন্যটি পুনরায় ফেরত নিচ্ছে না আর তাছাড়া যেহেতু এটা বাড়িতে রাখাও এখন অনেকটাই অপ্রয়োজনীয় । তাই আমি ভাবলাম সরাসরি শোরুমের লোকজনের সঙ্গে কথা বলি , তারা যদি একটা সমাধান দিতে পারে । তাহলে আমার জন্য ভাল হত ।
অতঃপর তারা যখন সমাধান দিতে পারছিল না । তখন আমি সরাসরি তাদের কাছ থেকে হট লাইন নাম্বার নিয়ে তাদের একদম হেড অফিসে কথা বলার চেষ্টা করলাম এবং আমি আমার সমস্যাটা তাদেরকে নোট করে রাখতে বললাম । যদিও তারাও আমাকে বেশ যুক্তি দেখিয়েছিল । তবে আমি সকল যুক্তির উর্ধে । আমি শুধু একটা মাত্র কথাই বলেছি কারণ এইটা পচনশীল পণ্য নয় । যদি পচনশীল পণ্য হতো, তাহলে আমি রেখে দিতাম । যেহেতু প্লাস্টিক পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক আর পণ্যটি যদি খুচরা দরেও বিক্রি করি আবার যারা খুচরা ভাংড়ি বিক্রেতা আছে তাদের কাছ সেইটা কিন্তু কোম্পানিই কিনে নিয়ে নতুন করে বাজারে বিক্রি করবে । তাহলে আমার কথা,সরাসরি গ্রাহকের কাছ থেকে পন্যটি নিতে অসুবিধা কোথায় ভাই । এটার একটা সমাধান আমাদের দিন । ভদ্রলোকের কাছেও ব্যাপারটি পরবর্তীতে খুব যুক্তিযুক্ত মনে হয়েছিল এবং সে আমার অভিযোগটা ভালোভাবে নোট করে রাখার চেষ্টা করেছিল ।
আমি যখন তাদের সঙ্গে হটলাইনে কথা বলেছিলাম, সেই ফোন রেকর্ডটা বিশেষ করে যারা আমার ফেসবুকে যুক্ত আছে , গতকাল সকালবেলা আমি সেই রেকর্ড নিয়ে একটা ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলাম । সত্যিকার অর্থে আমার ফেসবুকের বন্ধুরা পুরো ব্যাপারটি না জেনে শুনেই ভীষণ পরিমাণে নোংরা মন্তব্য আমার পোস্টে করেছিল । সেটা আসলে মুখে বলা খুব কষ্টকর আমার জন্য এই মুহূর্তে । তবে দিনশেষে সেই মন্তব্যগুলো করেছে আমার একদম কাছের মানুষ । অনেকে আবার ভাল মন্তব্য দিয়েছে, তবে বেশিরভাগ মন্তব্যগুলোই ছিল অনেকটা কষ্টদায়ক ।
উদাহরণ স্বরূপ,
যেমনটি এইটা আপনি মিউজিয়ামে রেখে দেন । এটা ভাংড়ি দরে বিক্রি করে দেন এবং আরো অনেক অযৌক্তিক মন্তব্য। তাদের কাছে আসলে আমার কথাটা একদম অযৌক্তিক মনে হয়েছে ।
তবে আমি যখন একটু গভীরভাবে চিন্তা করার চেষ্টা করেছি । তখন যে ব্যাপারটা আমার মাথায় এসেছিল, আমি মনে করেছি শতশত লক্ষ লক্ষ বাবা-মা ঠিক একই রকম সমস্যায় ভোগে । তবে কেউ হয়তো পারিপার্শ্বিক চাপে এবং লজ্জাবশত কারণে বলতে পারে না । হয়তো অন্যত্র দিয়ে দেয় কিন্তু প্লাস্টিক কখনো পচনশীল পণ্য নয় । এই পণ্যটা কোন না কোন সময়ে গিয়ে আবারও কোম্পানি নামক প্রতিষ্ঠানের কাছেই যায়, তবে সেটা হাতবদলের মাধ্যমে । আবার পুনরায় সেখান থেকে মডিফাই হয়ে বাজারেই ক্রেতার কাছে চলে আসে । তাহলে দিনশেষে দেখা যাচ্ছে, বলির পাঠা ক্রেতারাই হচ্ছে ।
অতঃপর আমি চেষ্টা করলাম যুক্তির করাল ঘাতে তাদেরকে বুঝানোর জন্য । কারণ আমার পণ্যটি একদম নতুন আছে এবং সে ক্ষেত্রে আমি আরো কিছু দোকানের সঙ্গে ও ভোক্তা অধিকার আইন প্রণয়নের লোকের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলাম । তারা আমাকে মানসিকভাবে আশ্বস্ত করেছে যে, যদি কোন সুযোগ-সুবিধা থাকে তাহলে অবশ্যই আমার সঙ্গে তারা যোগাযোগ করবে । যেহেতু আমার টাইমলাইনে পোস্টটা শেয়ার করা হয়েছে, তখন ঘন্টাখানেকের মধ্যেই অনেক মন্তব্য চলে আসে । যার শতভাগ মন্তব্যই অনেকটাই কষ্টদায়ক ছিল । তবে আমি হাল ছাড়ার মানুষ নই ।
সত্য কথা বলতে কি , আমাদের দেশটা অনেকটাই সিস্টেমের উপর চলে । এখানে মামা আর তামা থাকলে অনেক কিছুই পাওয়া সম্ভব হয় । কিন্তু আমি আসলে একদম সাধারণ পাবলিকের মত করে জিনিসটা পেতে চেয়েছিলাম । যেহেতু প্লাস্টিক পণ্য রি-ইউজেবল হয় তাই আমি চেয়েছিলাম যেহেতু কোম্পানি প্রোডাক্টটা আবার পুনরায় বিক্রি করবে তাহলে কোম্পানিই যেন আমার কাছ থেকে লেস প্রাইজ দিয়ে জিনিসটা কিনে নেয় অন্য পণ্যের বিনিময়ে ।
আমার ভাগ্য সুপ্রসন্ন হয়েছিল কিন্তু সকাল বেলাতেই । সকালবেলাতেই আমি অন্য ডিলারের মাধ্যমে পন্যটা এক্সচেঞ্জ করে নিতে পেরেছি বেশ সহজেই। তবে যারা প্রথম থেকেই আমাকে মন্তব্য করে আসছিল । তাদের আসলে মন্তব্যগুলোর উত্তর আমি একদম দেরিতে দিয়েছি । কারণ এই জন্যই আমি দেরিতে দিয়েছি, আমি চাই সরাসরি মন্তব্যটা একটু ভিন্নভাবে দেবো । যখন আমি রাত্রিবেলা অফিস থেকে ফিরলাম । তারপর অবশেষে চেষ্টা করলাম ফেসবুকের লাইভে এসে একটা লাইভ ভিডিও করার জন্য । যেখানে আমি পুরো ডিটেইলস ব্যাপারটা বলার চেষ্টা করেছি ।
সত্য কথা বলতে কি, সিস্টেমের দেশে আমি এই জিনিসটা এত ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে, এত লাফালাফি কাঁপাকাঁপি ঝাঁপাঝাঁপি গলা ফাটিয়ে পেতে চাইনি । আমি আসলে প্রথম থেকেই জিনিসটা খুব সহজ ও সাবলীল ভাবে পেতে চেয়েছিলাম কিন্তু তারাই মূলত আমাকে বাধ্য করেছে এমনটা করতে । যাইহোক কাজের কথায় আসি সেটা হচ্ছে দিনশেষে কিন্তু আমি আমার জিনিসটা ঠিকই অর্ধেক দামে তাদের কাছেই বিক্রি করেছি এবং তাদের কাছ থেকেই আবারও নতুন কিছু পয়সা যুক্ত করে ভালো একটা খেলনা কিনেছি আমার বাবুর জন্য । তবে প্রসেসটা কিন্তু একদম আমার জন্য খুব সহজ ছিল না ।
যেহেতু আমি একজন ক্রেতা বা ভোক্তা । তাই আমি মনেকরি যে আমার প্রত্যেকটা পণ্য নিয়ে সহজ ও সাবলীল মন্তব্য করার অধিকার আছে । তবে দিনশেষে ঐ যে বললাম আমাদের পারিপার্শ্বিক অবস্থা এতটাই জঘন্য যে , আমরা যদি একটু চলমান গতিধারার বাহিরে এসে কথা বলার চেষ্টা করি । তাহলে ব্যাপারটা একদম হুলুস্থুল কাণ্ড হয়ে যাবে এবং ওতপেতে থাকা হারামজাদা গুলো এমন এমন বিদ্রুপ মন্তব্য করে বসবে, যেটা একদম মানসিকভাবে সহ্য করা খুবই কঠিন হয়ে যাবে ।
যাইহোক সন্ধ্যেবেলার পরে যখন আনন্দঘন লাইভ ভিডিওটি আমি ফেসবুকে শেয়ার করেছি । তখন সেই হারামজাদা গুলোর মুখ চুপসে গিয়েছে । যারা সকালবেলা মন্তব্য করে গিজগিজ করছিল ঠিক সন্ধ্যেবেলা তারাই আবার দেখি খুব সুন্দর করে লাভ রিয়েক্ট দিচ্ছিল । তখন আর কারো মুখে কোন মন্তব্য নেই । আসলে সব থেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে , এরাও পরিবর্তনে বিশ্বাস করে কিন্তু একটু জটিলতা ভাবে যেন সেটা হয়, একদম চিল্লাচিল্লি কাপাকাপি ঝাঁপাঝাঁপি করে যেন হয় ঠিক সেটাতে ।
তবে আমি একজন ক্রেতা হয়ে যদি, সহজভাবে সমাধান পেতে পারি তাহলে দিনশেষে তো আমি মনে করি এটাই আমার কাছে সফলতা । তবে আমি না হয় আমার জায়গা থেকে অনেক কষ্ট করে ব্যাপারটা সমাধান করতে পেরেছি । তবে এটার কিন্তু সঠিক সমাধান কিন্তু একটা ভালো ভাবেই হওয়ার কথা ছিল । তার জন্য যদি এত হয়রানি আমাকে না হতে হত, তাহলে ব্যাপারটা আরো ভালো হতো ।
যাইহোক পুনরায় আবারও বলছি প্লাস্টিক পণ্য কিন্তু পচনশীল নয় । তাই যদি কখনো আপনারা এভাবে পণ্য ক্রয় করেন তাহলে অবশ্যই আগে কথা বলে নিবেন ডিলারের সঙ্গে বা শোরুমের কতৃপক্ষের সঙ্গে, পরবর্তীতে সেটা ফেরত দিয়ে আবার তার ভিতরে কিছু পয়সা দিয়ে যেন অন্য কিছু কেনা যায় ঠিক এই রকম কন্ডিশনে যাবেন । নতুবা যদি এই কন্ডিশনে না যান , তাহলে কিন্তু অনেক বিপত্তির সৃষ্টি হয়ে যেতে আপনার পুরনো পন্যটি নিয়ে ।
প্লাস্টিক পণ্য আপনার কাছে ঠিক ততক্ষণই প্রয়োজনীয়, যতক্ষণ এটার সঠিক ব্যবহার আপনি করতে পারবেন । তারপরে কিন্তু সেটা অনেকটাই অপ্রয়োজনীয় হয়ে যাবে । আর যখন অপ্রয়োজনীয় হয়ে যাবে, তখন সেটা কিন্তু পরিবেশের জন্যও বেশ হুমকির স্বরূপ হবে ।
ধন্যবাদ সবাইকে
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
পুরো পোস্ট পড়ে নিজের মধ্যেও অনেক আত্মবিশ্বাস ফিরে পেলাম। আপনি ঠিকই বলেছেন আমরা অনেক সময় লোকে কি বলবে এই ভেবে আমরা অনেক যুক্তিক কাজ করতেও পিছ পা হই। আসলে যে কাজটা করেছেন একদম ঠিক ছিলো। বাংলাদেশে এক্সচেঞ্জ এর বিষয়টি ভালো ভাবে না নিলেও বাইরের দেশে পন্য কেনা বেচার সময় এক্সচেঞ্জ এর বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। আপনি যদি আগের খেলনাটি কেনার সময় এটা ডিল করেই কিনতেন তাহলে এতো সমস্যা হতো না। যাক, শেষ পর্যন্ত আপনি সার্থক হয়েছেন জেনে খুশি হলাম। আর লাইভ ভিডিও করে একদম উচিত কাজ করেছেন ভাই। এতে করে আপনকে যারা অযৌক্তিক মন্তব্য করেছিলো তারা ভালো একটা শিক্ষা পেয়েছে। ভালোবাসা অবিরাম ভাই।
এবারের ঘটনাটি একদম আমার বাস্তব জীবন থেকে নেওয়া এবং আমি মনেকরি যে, এ যাত্রায় আমি সার্থক হয়েছি । তবে আমি এইভাবে সার্থকতা হাসিল করতে চাইনি আবার ব্যাপারটা এরকম না করলেও হতো না । তবে আমি চাই সাধারণ মানুষরা এই ভাবেই যেন সোচ্চার হয় এবং তাদের কাজগুলো তারা ঠিকমতো যেন করতে পারে । ধন্যবাদ আপনাকে ভাই ।
ভাইয়া আপনার এই কথাটির সাথে আমি সহমত পোষণ করছি। যখন বাসায় ছোট কোন বাচ্চা হয় তখন প্রথমে দোলনা কেনা হয়। এর কিছুদিন পরে সে যখন একটু একটু নড়াচড়া করতে শেখে এবং উঠে বসতে চায় তখন দোলনায় তাঁকে শুইয়ে রাখা খুবই ঝামেলার হয়ে যায়। তখন সেই দোলনাটি অকেজো হয়ে যায়। আবার যখন একটু একটু হাঁটতে শুরু করে তখন অন্য একটি খেলনা কিনে দেওয়া হয়। এরপর ধীরে ধীরে সময়ের সাথে সাথে সবকিছুই অকেজো হয়ে যায়। আসলে বাচ্চারা এত দ্রুত বড় হয় যে তাদের জন্য কিনে দেওয়া খেলনাগুলো একেবারেই নতুন রয়ে যায়। এক্সচেঞ্জ সুবিধা থাকলে অনেক বাবা-মা নিজের বাচ্চাদেরকে পছন্দের খেলনা কিনে দিতে পারতো এবং ব্যবহৃত পণ্য দিয়ে নতুন কোনো পণ্য কিনতে পারতো। সত্যি ভাইয়া আপনার উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। আপনার এই উদ্যোগ আমার ভালো লেগেছে। আশা করছি এভাবে অন্যরাও উৎসাহিত হবে নতুন ভাবে নতুন কিছু করার। শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ভাইয়া।❤️❤️❤️❤️
এই চিন্তাটা আমি অনেক ঠান্ডা মাথায় ভেবে চিন্তে বের করেছিলাম । তবে এটার জন্য মোটামুটি বেশ ভালই বেগ পেতে হয়েছিল আমাকে । তবে দিনশেষে যখন বেশ ভালো একটা ফলাফল পেয়েছি , তখন ভালোই লেগেছে ।