এই শাকগুলো অনেক কম দামে বিক্রি হয় বাজারে আর এই শাকগুলো অনেক উপকারীও বটে। নটে শাক কিন্তু আবার কয়েক ধরণের হয়ে থাকে যার মধ্যে সবুজ নটে যেটা আমি তৈরি করেছি। আবার লাল কালারেরও আছে, তারপর কাঁটাযুক্ত নটে শাক আছে। এই শাকের পাতা এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় কাজে লাগানো হয়, ফলে এই শাক আমাদের শরীরের জন্য ভীষণভাবে উপকারী।
দাদা মনে হচ্ছে মাছ খেতে খুব ভালবাসেন। আপনার প্রতিটি রেসিপি তে মাছের দেখা পাই। আমার কাছেও খুবি ভাল লাগে যদি শাকে কিছু পরিমান চিংড়ি দেয়া যায়। শাক মানেই শরীরের জন্য উপাকরী। আমাদের এদিকে সর্বত্র কাঁটা নটে দেখা যায় বেশী।নটে শাক সাধারণত বাজারে দু ধরনের পাওয়া যায় সবুজ নটে ও রাঙা নটে। আর এক ধরনের হলো কাঁটা নটে। এই শাকের শিকড় ও পাতা নানা রোগে ওষুধ হিসেবেও খাওয়া হয়। সবুজ নটের শাকে থেকে লাল শাক বেশি উপকারী।চোখের ক্ষেত্রে দারুন ভূমিকা পালন করে। গ্রাম অঞ্চলে একটি বিষয় প্রচলিত আছে যে কাঁটা নটে শাক গাছের মূল এবং গোলমরিচ, এ দুটোকে সামান্য পানি দিয়ে বেটে কপালে প্রলেপ দিলে মাধা ধরা সেরে যাবে। এর ঔষধী গুন দারুন। এই শাকে ভিটামিন রয়েছে । বড়ো ডাঁটা সমেত নটে শাক গাছ আলু পেঁয়াজ কুচি করা হলুদ গুড়ো লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে রান্না করলে দারুন লাগে খেতে। মা মাঝে মাঝে ভ্যানে নিয়ে আসা সবজীওয়ালার কাছ থেকে শাক রাখে । তরকারী টি দারুন হয়েছে রান্না। সাথে চিংড়ি গুলো মনে হল আমার দিকে তাকিয়ে আছে। হাহা । ভাল থাকবেন দাদা। শুভেচ্ছা ও ভালবাসা নেবেন।