RE: হর্ণে চিংড়ির মজাদার রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি
হর্ণে চিংড়ি স্বাদের দিক থেকে একদম ফাস্টক্লাস। এই চিংড়িগুলো তরকারির সাথে খেতে বেশ মজাদার হয়, তবে কিছু কিছু সবজি ভাজার সাথেও চমৎকার লাগে খেতে।
রেসিপি তৈরিতে আপনার দক্ষতা বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে দাদা। চিংড়ি মাছ দেখতে কেমন সুন্দর লাগে তেমনি খেতেও অনেক সুস্বাদু। ছোট, বড়, মাঝারি সাইজ সব সাইজের চিংড়ি মাছ আমার অনেক ভালো লাগে। দাদা আপনি সব সময় এত সুন্দর ভাবে আপনার রেসিপিগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন যে দেখি আর লোভ লেগে যায়। কারণ আপনি সবসময় মজার সব রেসিপি তৈরি করেন। আসলে আলু ও বেগুন দিয়ে চিংড়ি মাছ রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। আমি যখন আপনার রেসিপিগুলো দেখি তখন বারবার মনে হয় আপনি একজন দক্ষ রন্ধনশিল্পী এবং আপনার রন্ধনশিল্পের নিপুণতা সবসময় আমাকে মুগ্ধ করে। কারণ আপনি সবজি দিয়ে সবসময় মাছের রেসিপি গুলো করেন আর যেটা আমার খুবই প্রিয়। মাছ ভুনার থেকে সবজি দিয়ে খেতে আমি বেশি পছন্দ করি। কারন সবজি দিয়ে মাছ খেতে আমার ভালো লাগে। আর যদি চিংড়ি মাছ, আলু ও বেগুন দিয়ে সুন্দর করে রান্না করা হয় তাহলে খেতে অসাধারণ লাগে। বেগুন আমি খুবই পছন্দ করি। আপনার মজার এই রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে আমি এখনই বাজার থেকে চিংড়ি মাছ কিনে নিয়ে আসি এবং বেগুন দিয়ে রান্না করে খাই। চিংড়ি বেগুনের বেশ ভাব রয়েছে। আর যদি মাঝে দু একটা আলু দেওয়া হয় তাহলে তারও বেশি ভালো লাগে খেতে। আলু বেগুন দিয়ে মাছের রেসিপি দেখে আর লোভ সামলাতে পারছিনা। সত্যিই অনেক মজাদার রেসিপি দেখে লোভ বেড়ে যাচ্ছে। আপনি এত সুন্দর ভাবে আলু ও বেগুন দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন যে দেখে মনে হচ্ছে এখনই গরম ভাত নিয়ে বসে পড়ি এই চিংড়ি মাছের রেসিপি খাওয়ার জন্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যের ব্যাপার হলেও সত্য আপনি আর আমি অনেক দূরত্বে বসত করি। আসলে কিছু কিছু সম্পর্ক রয়েছে যেগুলো দূরত্ব কোন ব্যাপার নয়। কারণ মনের ভালোবাসা ও মনের টান থাকবে সব দূরত্ব ঘুচে যায়। তেমনি দাদা আপনার শেয়ার করা মজার মজার রেসিপি দেখে বারবার মনে হচ্ছে আমিও যেন এই রেসিপি স্বাদ গ্রহণ করছি। কারণ আপনি এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যে দেখেই মনে হচ্ছে আপনি অনেক তৃপ্তি করে খেয়েছেন। আর আপনি অনেক তৃপ্তি করে খেয়েছেন এজন্য আমাদের অনেক ভালো লেগেছে। কারণ আপনি যদি আপনার তৈরি করা এই মজার রেসিপি নিজে তৃপ্তি করে খেতে পারেন তাহলে অবশ্যই খুবই ভালো হয়েছে খেতে। কারণ পছন্দের রেসিপিগুলো নিজে নিজে তৈরি করার মধ্যে যে রকম আনন্দ কাজ করে তেমনি নিজের রেসিপি যদি ভালো হয় তাহলে খেতে অনেক ভালো লাগে। সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে পরিবারের মানুষকে নিজের তৈরি করা রেসিপি খাওয়াতে। আপনি পরিবারের সকলের সাথে বসে মজার রেসিপি খেয়েছেন নিশ্চয়ই। আপনার তৈরি করা রেসিপি গুলো আপনার পরিবারের মানুষগুলো অনেক তৃপ্তি করে খায় এটা বোঝাই যায়। কারণ আপনি একজন দক্ষ রন্ধনশিল্পী। দাদা আপনাকে আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য এবং আমাদেরকে এই মজার রেসিপি শেখানোর জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। 💓💓💓💓💓💓💓