এরকম আগের জিনিসগুলো সত্যি ভাইয়া অনেক উক্ত হবে বাড়ানোর হয়ে থাকে যার দরুন সেগুলো অনেক দিন পর্যন্ত টেকসই হয়। ঠিক তেমনটাই তো জমিদার বাড়িটি এত দিনের পুরনো হওয়া সত্বেও মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল।ঊনবিংশ শতাব্দীতে গোবিন্দ চন্দ্র গাইন এর পুত্র সেখানে বসতি স্থাপন করে তারপর থেকেই গ্রামের বিস্তার ঘটে। বুঝাই যাচ্ছে ভাইয়া আপনি ধান্যকুড়িয়া গায়েন বাড়িতে দারুন কিছু মুহূর্ত উপভোগ করেছেন এবং সেখানকার সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া নতুন একটি ঐতিহাসিক জায়গা সম্বন্ধে আমাদের অবগত করার জন্য।
পুরোনো জিনিসের কাজই যেন আলাদা রকমের ভাই!
বাড়ির একদম অন্দরে ঢুকতে দিলে আরো মজা পেতাম 😁