আমার বাংলা ব্লগ।। কনটেস্ট নং ৬৯।। আমার অংশগ্রহণ।।
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগ এর প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই?আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন।আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি।আমি @shahid540 বাংলাদেশ থেকে।বন্ধুরা আজকে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম নতুন একটি ব্লগ নিয়ে।চলুন আজকের ব্লগ টি শুরু করা যাক।
প্রথমেই আমি আনন্দের সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি কমিউনিটি কর্তৃপক্ষকে এরকম চমৎকার এবং সময়োপযোগী একটি কনটেস্টের আয়োজন করার জন্য। মূলত এই কনটেস্টের মাধ্যমেই গ্রামীণ পরিবেশের কৃষকদের কষ্টময় এবং হাসি ময় জনজীবনের চিরাচরিত রূপ ফুটে উঠেছে , কনটেস্টে অংশগ্রহণ করা প্রত্যেকের ফটোগ্রাফিতে। তাইতো আমিও অংশগ্রহণ করে ফেললাম এই প্রতিযোগিতায়।গ্রামীন পরিবেশের আরেকটি সৌন্দর্যপূর্ণ দৃশ্য হলো কৃষকদের জনজীবন। সত্যি বলতে কৃষকদের জনজীবন নিয়ে নতুন করে কি আর বলবো আপনাদের। তারা প্রতিনিয়ত হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে তাদের জমিতে সোনার ফসল ফলায়। তারপরেই তাদের মনে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। সেই সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই তারা চলে যায় জমিতে কাজ করার জন্য। সারাদিন হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে জমিতে, ঠিক সন্ধ্যা হলেই বাসায় ফিরে আসে। এর মাঝে কত রকমের কাজ করে সেটা কেবলমাত্র একজন কৃষকই জানে।
তবে এরকম হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করার পরেও তাদের মনে যেনো আনন্দের কমতি নেই। আমি যতগুলো কৃষকের সাথে এই কনটেস্ট উপলক্ষে দেখা করেছি তাদের প্রত্যেকেরই মনের আনন্দ ছিলো অন্যরকম। কৃষকদের মুখের হাসি দেখলে মন ভরে যায়। কেননা তাদের হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের ফলে যখন তারা সোনালী ফসলের মুখ দেখে নিমিষেই তাদের সেই দুঃখ কষ্টগুলো আনন্দে পরিণত হয়ে যায়। যাইহোক বন্ধুরা চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কনটেস্ট কে কেন্দ্র করে আমার করা ফটোগ্রাফি গুলি। সাথে বেশ কয়েকটি ভিডিওগ্রাফিও দিয়েছি দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। চলুন তাহলে মূল পর্বে যাওয়া যাক।
প্রতিযোগিতার টপিক:-ফসলের মাঠে কৃষকের হাসি
ফটোগ্রাফি এক:
সরিষা সংগ্রহে ব্যস্ত কৃষক।
- প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে ক্যাপচার করা আমার প্রথম ফটোগ্রাফিতে একজন কৃষককে দেখতে পাচ্ছেন। তিনি যে জিনিসগুলি সংগ্রহ করতেছেন এগুলোর নাম হচ্ছে সরিষা। সরিষা ফুল আমরা প্রত্যেকেই দেখেছি কিন্তু সরিষা অনেকেই দেখেনি। মূলত এগুলোই হচ্ছে সরিষা। সরিষা ফুল ঝরে যাওয়ার পর এরকম ভাবে সরিষা হয়ে থাকে। যা থেকে কৃষকরা তেল খৈল সহ আরো নানা রকম জিনিস তৈরি করবেন। সরিষা চমৎকার একটি জিনিস। যা চাষ করে কৃষকরা ভীষণ আনন্দিত। তারই কয়েকটি ফটোগ্রাফি উপরে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
ফটোগ্রাফি দুই:
আলুর বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি।
- আলু ক্ষেতে একজন কৃষকের ফটোগ্রাফি উপরে শেয়ার করেছি। উনি মূলত আমাদের গ্রাম এলাকার মধ্যে আরবীর দিক থেকে উচ্চ শিক্ষিত একজন মানুষ। কিন্তু ভালো কিছু করতে না পারায় এখন বাবার জমি দেখাশোনা করছেন। নানা রকম জিনিসের চাষাবাদ করেছেন তিনি। তারই মধ্যে আলু হচ্ছে অন্যতম। গ্রামে থাকা মানুষগুলো আসলেই অনেক বেশি সহজ-সরল হয়ে থাকে। যেমন আলু ক্ষেতে দিয়ে ওনাকে দেখে প্রথমে জিজ্ঞাসা করেছিলাম যে এগুলো কি আলু ?প্রথমে তিনি বললেন টিপিএস। কিন্তু পরে যখন ভিডিওতে জিজ্ঞাসা করলাম তখন বললেন স্টিক। মানে উচ্ছ্বাসিত হয়ে গেছে কৃষক মন। তার মতে এবারে আলুর ফলন বাম্পার হয়েছে। আলু চাষ করে একজন কৃষক হিসেবে তার অনুভূতি কেমন তা বোঝার জন্য নিচে একটি ভিডিওগ্রাফি দিলাম। 👇।
(
ফটোগ্রাফি তিন:
জমি চাষে ব্যস্ত কৃষক।
- এখন তো গরু দিয়ে জমি চাষ করা এই বিষয়টি বিলুপ্তির পথে। খুব কম সংখ্যক মানুষকে দেখা যায় গরু দিয়ে জমি চাষ করে। আধুনিকতার ছোঁয়ায় এখন মানুষ ট্রিলার এবং ট্রাক্টরসহ আরো অন্যান্য জিনিস দিয়ে জমি চাষ করে। তো সেই জায়গা থেকে এখনো গরু দিয়ে জমি চাষ করা দেখে আমি একরকম অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। তবে কৃষক মন ভালই আনন্দিত। নিজের গরু দিয়ে জমি চাষ করে নিজের জমিতে সোনার ফসল ফলাবে তাদের মনে যেনো আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। মনের আনন্দে জমিতে হাল চাষ করছে কৃষক।
ফটোগ্রাফি চার:
অভাব মানে না কোনো বাধা।
- একজন কৃষকের জীবন কতটা কষ্টের হয়ে থাকে এই বিষয়টি আপনারা গ্রামে না আসলে উপলব্ধি করতে পারবেন না। কোনো প্রতিকূল পরিবেশই তাদেরকে দমিয়ে রাখতে পারে না নিজের কাজের জায়গায় যেতে। আমার উপরের ফটোগ্রাফিতে একজন মানুষকে দেখতে পাচ্ছেন তিনি পানির উপরে কিছু একটা করতেছেন। মূলত পানিতে এভাবে কষ্ট করে বসে বিচন উঠাচ্ছেন। তারপরে এগুলো নিয়ে গিয়ে জমিতে রোপন করবেন। তা থেকেই সোনালী ধান উৎপাদন হবে।
ফটোগ্রাফি পাঁচ:
কৃষক ঘাস তুলতে ব্যস্ত।
- সাধারণত গ্রাম অঞ্চলে গরুর খাবার কিংবা ছাগলের খাবার হিসেবে দুই ধরনের ঘাস পাওয়া যায়। প্রথমত হচ্ছে জমিতে কিংবা জমির আশেপাশের দিকগুলোতে যে ঘাস হয়ে থাকে এগুলো কেটে এনে গরু বা ছাগলকে খাওয়ায়। দ্বিতীয়ত নেপিয়ার ঘাস, যা ফসলের জমিতে উৎপাদন করতে হয়। কিন্তু আমার উপরের ফটোগ্রাফিতে একজন বৃদ্ধ কৃষককে দেখতে পাচ্ছেন তিনি তার ছাগলের জন্য জমিতে বসে ঘাস কাটতেছেন। কেননা নেপিয়ার ঘাস কিনে গরুকে খাওয়ানোর বা ছাগলকে খাওয়ানোর মতো তার কাছে টাকা নেই। আহঃ কৃষকের কি কষ্ট!
ফটোগ্রাফি ছয়:
পরিশ্রমই কৃষকের মূলধন।
- উপরের যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন তা দেখে আপনাদের কি মনে হচ্ছে? একজন কৃষক কিছু একটা টানতেছে তাই না? হ্যাঁ বন্ধুরা এগুলো কেও সরিষা বলে। সাধারণত সরিষা সংগ্রহের পর জমিতে পানি হয়ে গেছে যার ফলে কৃষকের অনেক বেশি কষ্ট হয়ে গেছে। তবে সরিষার বাম্পার ফলন হয়েছে। ফটোগ্রাফিটি করার সময় যখন তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম জমিতে এরকম যে পানিতে আপনার কষ্ট হচ্ছেনা? তখন তিনি বললেন সরিষার যে ফলন হয়েছে এরকম কষ্টগুলো আনন্দে পরিণত হয়ে গেছে।
ফটোগ্রাফি সাত:
হাসিমুখে কৃষক আলু ক্ষেতে কীটনাশক প্রয়োগ করছে।
- আমার উপরের ফটোতে যে ব্যক্তিকে দেখতে পাচ্ছেন তিনি রসিক মানুষদের মধ্য হতে অন্যতম। উনি তার আলু ক্ষেতের মধ্যে কীটনাশক প্রয়োগ করেছিলেন। এমন সময় ওনাকে দেখে ,গিয়ে যখন ফটোগ্রাফি করছিলাম তখন তিনি বললেন, কি বেটা আমার ছবি তুলতেছো? আমি বললাম হ্যাঁ চাচা। তারপর তিনি বললেন ভালো করে তোলো, একেবারে খুব ভালো করে! তারপরে তার সাথে আরো অনেক কথাই হলো। তিনি বেশ মজার মানুষ। তবে আলুর ফলন চমৎকার হয়েছে বলে তার মনে ভীষণ আনন্দ।
ফটোগ্রাফি আট:
ধান রোপনে ব্যস্ত কৃষক।
- একজন কৃষক একটা জমিতে একই বছরে তিনবার চাষাবাদ করে থাকে । প্রথমবার ধান কেটে নেওয়ার পর আলু কিংবা সরিষা রোপন করে থাকে। সেই আলু বা সরিষা জমি থেকে উঠিয়ে পুনরায় সে জমিতে ধান রোপন করে থাকে। এজন্যই মাঝখানের এই ধান রোপন অনেকটা দেরিতে হয়ে যায়। উপরের ধান রোপন করার ফটোগ্রাফি গুলি সংগ্রহ করেছিলাম গতকালকে। কেমন লাগলো বন্ধুরা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।
ফটোগ্রাফি নয়:
ভুট্টার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি।
- আমি আপনাদের আগেই বলেছিলাম যে আমাদের গ্রামের এই আঙ্কেল দের জমি অনেক রয়েছে। সেই জমিগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ফসল চাষাবাদ করেছেন। আমি যখন জমির দিক থেকে চলে আসছিলাম পুনরায় আমার ঐ আঙ্কেলটার সাথে তার ভুট্টা ক্ষেতে দেখা হয়ে যায়। ঝটপট কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে নিলাম। সেই সাথে তার মনের অনুভূতি জানতে চাইলাম। তার ভুট্টার ফলনও বাম্পার হয়েছে। যার ফলে তার মনে যেনো আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। মুখে যেনো হাসি আর ধরছেনা। যাইহোক যখন পুনরায় তার থেকে ভিডিও নেওয়ার কথা বললাম তিনি এক প্রকারের দ্বিমত পোষণ করলেন। তারপরেও জোর করে বললাম চাচা এটাই শেষ ভিডিও আর আপনাকে জ্বালাতন করবো না। পরে তিনি রাজি হয়ে যান। মূলত আরবীক বিষয়ে তিনি বর্তমান বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রামের হাটহাজারী মাদ্রাসা থেকে দাওরা কমপ্লিট করেছেন। যা জেনারেলে কনভার্ট করলে দাঁড়ায় মাস্টার্স কমপ্লিট। এরকম একজন শিক্ষিত মানুষ এখন চাষাবাদ করছেন যার কারণে তিনি ক্যামেরার সামনে আসতে চাচ্ছেন না। যাই হোক বন্ধুরা ভুট্টা তার জমিতে কেমন ফলন হয়েছে সেই অনুভূতি জানার প্রেক্ষিতে নিচে একটি ভিডিও লিংক দিয়েছি।👇।
ফটোগ্রাফি দশ:
কর্মব্যস্তময় কৃষক জীবন।
- আমার উপরের ফটোগ্রাফিতে যে মানুষটিকে দেখতে পাচ্ছেন এই কৃষক সকালের দিকে জমিতে এসেছিলো কাজ করতে। দুপুরের দিক বাসায় খাওয়া-দাওয়া করতে গিয়েছিলো। খাওয়া করেই পুনরায় জমির দিকে চলে এসেছে। কেননা জমিতে আরো অনেক ধরনের কাজ বাকি রয়েছে। এরকম ভাবেই হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে কৃষকরা তাদের জমিতে সোনার ফসল ফলায়। তারপরেই তাদের মুখে হাসি ফোটে। সত্যিই একজন কৃষক কঠিন রকমের পরিশ্রমী হয়ে থাকেন। তবেই সোনার ফসল ফলে জমিতে তবেই কৃষকের মুখে হাসি ফোটে।
ফটোগ্রাফি এগারো:
ধান ক্ষেতে সার প্রয়োগে কৃষকের উচ্ছ্বাস।
- আমার ফটোগ্রাফি করার একপর্যায়ে এই কৃষকের সাথে দেখা হয়ে যায়। কৃষক বলতে তিনিও আমার গ্রামের বাসার সম্পর্কে একজন আঙ্কেল হয়। যাই হোক যখন তার সাথে জমিতে দেখা হয়ে যায় তখন প্রথমের দিক শুভেচ্ছা বিনিময় হয়। তারপরে জানতে চাইলাম ধানের ফলন কেমন হবে এবার। তিনি তো এক কথায় বললেন দুর্দান্ত হবে। ধান চাষ করে তার মনে যেনো আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। মনের আনন্দে ধান ক্ষেতে সার প্রয়োগ করছেন।
ফটোগ্রাফি বারো:
কনকনে শীতে কৃষক চলছে কাজের তাগিদে।
- এই মুরুব্বী কৃষক ভারি ব্যস্ত মানুষ। সকালের দিক গিয়েছিলাম জমির দিকে একটু ঘুরতে। তখন এই মুরুব্বী কৃষকের সাথে দেখা হয়ে যায়।তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কোথায় যাচ্ছেন আপনি? তখন তিনি বললেন আমাদের আর কি কাজ বাপু খাই দাই ক্ষেতে খামারে কাজ করি। তাই মুলা খেতে যাচ্ছি কাজ করতে। এরকম বৃদ্ধ বয়সে এসেও সকালের কনকনে শীতে ছুটে চলেছেন কাজের উদ্দেশ্যে জমিতে। তবে তার মনে ভীষণ রকম আনন্দ ছিলো।
ফটোগ্রাফি তেরো:
পিয়াজ চাষে সফল কৃষক।
- এই আঙ্কেলের সাথে জমিতে সার দেওয়ার সময় নানারকম কথা হচ্ছিলো। তখন তিনি বললেন তার পিয়াজের ফলনও এবার বাম্পার হয়েছে। তাই তিনি জমিতে সার দেওয়া পর্যন্ত আমাকে সেখানে থাকতে বললেন। আমিও থাকলাম। তারপরে সার দেওয়া শেষ করে তিনি আমাকে নিয়ে গেলেন তার পিয়াজ ক্ষেতে। এটাই দেখানোর জন্য যে তার পিয়াজের ফলন কেমন হয়েছে। আমি গিয়ে দেখলাম তার পিয়াজ দারুন হয়েছে। তারই ভিত্তিতে একটি ভিডিওগ্রাফি করে নিলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। নিচের ভিডিওতে দেখুন এই আঙ্কেলের পিয়াজ চাষ করে মনের কি রকম অনুভূতি ছিলো।
আমার লিখে যাওয়া প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল, সেই সাথে আপনাদের মন্তব্য গুলিও থেকে যাবে অনন্তকাল।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য গুলো কমেন্ট বক্সে দেখতে পাবো ।
Device | Redmi 12 |
---|---|
Country | Bangladesh |
Location | Rangpur, Bangladesh |
vote@bangla.witness as a witness
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানাই। দারুন হয়েছে সব গুলো ফটোগ্রাফি। আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।গরু দিয়ে চাষ এর দৃশ্য টা অনেক দিন পর দেখলাম। আধুনিক সব জিনিস বের হয়ে এই দৃশ্য তো এখন দেখাই যায় না। অনেক দিন পর দেখে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Deily task proof:-
প্রতিযোগিতা উপলক্ষে খুব চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। সবার মুখে সুন্দর হাসি দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার ক্যাপচার করা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দারুন ছিল। অনেক পরিশ্রম করার পরে যখন ভালো ফলন হয় তখন তাদের মুখে হাসিটা আসলেই দারুন লাগে দেখতে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার নিজেরও ভালো লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য।
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমেই আপনাকে জানাই অনেক অনেক অভিনন্দন। অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি করে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলেন। আপনার অংশগ্রহণ দেখেই আমার অনেক বেশি ভালো লাগলো।
https://x.com/mdetshahidislam/status/1894944323210469563?t=yuv6t9i-Zjxndpnv-kWYFw&s=19
প্রতিযোগিতায় বেশকিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে অংশগ্রহন করেছেন। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক বেশি ভালো লেগেছে।অনেক দিন পর লাঙল দিয়ে জমি চাষ করতে দেখতে পেলাম আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে।আশাকরি ভালো কিছু হবে। অনেক অভিনন্দন রইলো আপনার জন্য।
প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করেছেন দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। তবে এইবার প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন ধরনের কৃষকের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করছে সবাই। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারণ হয়েছে। বিশেষ করে গরু দিয়ে হাল চাষ দেখে আমি নিজে অবাক হয়ে গেলাম। কারণ প্রযুক্তি উন্নয়নের কারণে এখন গরু দিয়ে হাল চাষ দেখাই যায় না। ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বাহ দারুণ ভাই। এককথায় চমৎকার। কৃষিকাজের ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ করেছেন আপনি। খুবই সুন্দর লাগছে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। পাশাপাশি দারুণ উপস্থাপন করেছেন আপনি পোস্ট টা। সবমিলিয়ে অসাধারণ ছিল আপনার পোস্ট টা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।