"লেবু দিয়ে কচু শাকের" রেসিপি।10% beneficially @shy-fox
আমার বাংলা ব্লগের সন্মানিত এডমিন সম্মানিত মডারেটরগণ সম্মানিত আপনারা সকলেই
আমার সালাম ও শুভেচ্ছা রইল আশা করি সকলেই ভাল আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি।আজ আমি আপনাদের সকলের জন্য একটি উপকারী রেসিপি শেয়ার করব।
আর সেটি হচ্ছে লেবু দিয়ে কচু শাকের রেসিপি।
আমরা জানি কচুশাক অনেক উপকারী একটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ শাক।যা আমাদের শরীরে অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা রাখে।।
বিশেষ করে ভিটামিন এ পর্যাপ্ত পরিমাণে কচুশাকের মধ্যে পাওয়া যায়।
যা আমার খুবই প্রিয় একটি খাবার।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে আপনাদের ভাল লাগাই আমার সার্থকতা।
চলুন শুরু করা যাক লেবু দিয়ে কচু শাকের রেসিপি।
লেবু দিয়ে কচু শাক
উপকরণ সমূহ
♦ কচু শাক
♦ লেবু
♦ কাঁচা মরিচ
♦ রসুন
♦ লবন
♦ তেল
♦ পেয়াজ
♦প্রথমে কচু শাক গুলো এভাবে কেটে নিব। আমি এখানে আমার মায়ের বানানো কাগজের ডালিতে শাক গুলি কেটে রেখেছি।
এবার কচু শাক গুলো খুব ভালোভাবে ধুয়ে নেই
এবার চুলার মধ্যে কড়াই বসিয়ে দিয়ে তেল দিয়ে দিই। তেল গরম হলে এবার মরিচ পেঁয়াজ রসুন গুলো দিয়ে ভেজে নেই।
এবার শাক গুলো করাই এর মধ্যে দিয়ে লবণ দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে চেড়ে হালকা পানি দিয়ে ঢেকে দেই।
মাঝে মাঝে একটু হালকা ভাবে নেড়েচেড়ে দেই যেন,
পুড়ে না যায়।
এভাবে 10 থেকে 15 মিনিট রান্না করতে হবে যেন শাক টি খুব ভালোভাবে সেদ্ধ হয়ে যায়। শাক গুলো সিদ্ধ হয়ে গেলে কিংবা পানি কমে গেলে ভালো করে কষিয়ে নিব। কষানো হয়ে গেলে সেখানে একটি লেবুর রস দিয়ে ভাল ভাবে নেরেচেরে দিব। এবং চুলা থেকে নামিয়ে নিব।
রান্না হয়ে গেল লেবু দিয়ে কচু শাক।এবার সেটা বাটিতে লেবু ও কাঁচা মরিচ দিয়ে সাজিয়ে এভাবে পরিবেশন করব।
বন্ধুরা ঝটপট রান্না হয়ে গেল লেবু দিয়ে কচু শাক।
খেতে যেমন মজার দেখতেও হয়েছে দারুন।
আশা করি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভাল লেগেছে। আপনাদের ভাল লাগাই আমার পরম পাওয়া। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। অন্যদিন আবারো ফিরে আসবো অন্য কোন বিষয় নিয়ে। আপনারা ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা সব সময়। আল্লাহ হাফেজ।
আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রাইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি, বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ" সংগঠেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।
Cc:
রেসিপি দেয়ার সময় ছবি সুন্দর হয়েছে কিনা এই বিষয়ে লক্ষ রাখা উচিত।আপনার প্রতিটি ছবিও বেশ সুন্দর এডিট করেছেন ।আর ছবি তুলার ক্যাপাবেলিটি অসাধারন ।অনেক অনেক ভালোবাসা রইল।এই ভাবে রেসিপি দিলে আশা করি সবাই রান্না করে ফেলতে পারবে
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ♥
কচুর শাক এর যে কোনো রেসিপি আমার সবচেয়ে প্রিয় একটা খাবার। আমি বাসায় গেলে আমার মা নানা ধরনের খাবার রান্না করে কচুর শাক দিয়ে। সুন্দর হয়েছে রেসিপিটা। শুভ কামনা রইল আপু।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে♥
অনেক সুন্দর হয়েছে আপু আপনার কচু শাকের রেসিপি।দেখে জিভে জল চলে এলো।ধন্যবাদ।
তাই বুঝি♥♥
আপু আপনি খুব সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। কচু শাক খেতে আমি খুবই ভালোবাসি। আমিও মাঝে মাঝেই কচু শাকের রেসিপি তৈরি করি। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু মনি♥
আপু কচুশাক আমার ছোট বেলা থেকেই অনেক প্রিয়।বিশেষ করে মশুর দিয়ে কচুর ঢাল আমার অনেক ভালো লাগে। আর প্রচুর পুষ্টিগুণ থাকায় খাবার তালিকায় উপর রাখি।
ধন্যবাদ আপুমনি।
কচুশাকের রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ যা আমাদের চোখের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খুবই সুন্দর ভাবে আপনি রেসিপিটি তৈরি করেছেন। শুভ কামনা রইলো।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ♥
আপু এটা আমার খুব প্রিয় একটা শাক। শহরে পাড়ি জমানোর পর প্রায় আজ থেকে 20 বছর হয়ে গেল মজা করে আর কখনো কচু শাক খাওয়া হয়না। ছোটবেলায় আম্মু কচুশাক সিমের বিচি আবার শুটকি মাছ আবার কখনো ডাল খুব সুন্দর করে রান্না করতো। কচুর শাক মানুষের শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। কচু শাকের রেসিপি টা খুবই অসাধারণ হয়েছে। কালার টাও পারফেক্ট। আর আপনি অনেক সুন্দর করে পরিবেশন করেছেন ফটোগ্রাফ গুলো দেখার মত হয়েছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু
আহারে আপনার জন্য অনেক কষ্ট হচ্ছে প্রায় বিশ বছর ধরে কচু শাক আর এভাবে খাওয়া হয় না সত্যিই আপনার মাকে খুব মিস করছি।আসলে কচু শাক দিয়ে ইলিশ মাছ কচু শাক দিয়ে মসুর ডাল কচুশাকের ভর্তা কচু শাকের বড়া সবগুলোই এত চমৎকার হয় যা জিভে লেগে থাকার মত। শহরের বাজারগুলোতেও কচু শাক পাওয়া যায় সেখান থেকে কিনে এনে নিজেই রান্না করে খাবেন খুব ভালো লাগবে।
লেবু দিয়ে কচু শাকের রেসিপি আমার আম্মু খুবই করে মাঝে মাঝে টা খেতে অত্যন্ত ভালো লাগে। শাকে তেল দিয়ে খেতে খুবই ভালো লাগে। অত্যন্ত সুস্বাদু লাগে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পরিবেশন করেছেন তা দেখার মত ছিল। প্রতিটি ধাপ আমার খুবই ভালো লেগেছে আমাদের বুঝতে সক্ষম হয়েছে খুব সাবলীল ভাষায় বর্ণনা দিয়েছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে♥♥
কচুশাক রান্না আমার খুব প্রিয় একটি খাবার। আপনি চমৎকারভাবে ধাপে ধাপে এই কচুশাকের রেসিপি তৈরি করেছেন। কচুশাকের সাথে লেবু থাকলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়। ভীষণ সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার এটি। আমি প্রায় প্রতি সপ্তাহেই আমার মায়ের হাতে রান্না করা কচুশাক খাই। আমার মা শুটকি মাছ দিয়ে খুব সুন্দর করে কচুশাক রান্না করেন সাথে লেবু থাকে। আঃ কি স্বাদ! এত সুন্দর করে আমার পছন্দের সুস্বাদু খাবারের রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
কচু শাক ইলিশ মাছ দিয়ে আরো সুন্দর হয় যেটা খেতে আমি ভীষণ ভালোবাসি তবে লেবু দিয়ে কচুশাক খুব সাধের হয় যা অনেক টেস্টটি ধন্যবাদ আপনাকে শুভকামনা আপনার জন্য♥
অসাধারণ রেসিপি তৈরি করেছেন আন্টি।।। কচু শাকের রেসিপি ।।।এই শাকটি আমাদের বাঙ্গালীর সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি শাক। প্রতিটি বাঙ্গালী জীবনে একবার হলেও এই শাক খেয়েছে বলে আমার মনে হয়।।।
ঠিক বলেছেন আপনি। শুভ কামনা আপনার জন্য♥
🌷🌷