সামান্তার ঘটনা পরে কষ্ট লাগলো ভাইয়া।কত সামান্তা অকালে ঝরে যাচ্ছে তার হিসেব কেউ রাখেনা। গতকাল একটি রিপোর্টে দেখলাম সুইসাইড করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬০ ভাগ মেয়ে শিক্ষার্থী। এর কারণ সহজেই অনুমেয় অধিকাংশ মেয়েই সামান্তার মত লালসার শিকার। শিক্ষক ও পুরুষরুপি অমানুষদের দ্বারা। তবে ছোট থেকে যদি সন্তান্দের অধিকার সচেতন করে গড়ে তোলা যায় এবং অন্যায় কে মেনে না নেয়ার মানসিকতায় তৈরি করা যায় তাহলে প্রতিরোধ করা সম্ভব। তাছাড়া নাহিদের উচিত ছিল সামান্তার পাশে শক্ত করে দাঁড়ানো। অকালে ঝরে না যেয়ে সামান্তারা প্রতিবাদী হয়ে উঠুক এই কামনা করি। পোস্টটি শেয়ার দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
সচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রতিবাদ করা ছাড়া আসলে কোনো উপায় নেই, তবে মানসিকতার পরিবর্তন বড্ড জরুরি সকলের।