সবাই কেমন আছেন??
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
সবাই আশা করি ভাল আছেন শীতের দিন মাঘ মাসে তো একটু বেড়ে গেছে আবার প্রথমে কমলেও।আর বেশি দিন অপেক্ষা করতে হবে না গরমকাল আমাদেরকে স্বাগতম জানিয়ে চলে আসতেছে।তখন বুঝতে পারবেন শীতের তাপমাত্রা যারা সহ্য করতে পারেন না তারা গরম কি রকম জিনিস।তো মূল কথায় চলে আসি আজ আবার আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব“বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারে” ঘোরাঘুরির কিছু মুহূর্ত।প্রথম দিন শেয়ার করেছিলাম “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের” কিছু ফটোগ্রাফি।আসলে ঢাকায় গেলে অনেক কিছু দেখার আছে এবং শেখার আছে।তবে যানজটের কারণে তা সম্ভব হয়ে ওঠে না।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
যানজট হলেও যতটুকু সাধ্যমত ঘোরাফেরা করেছি অনেক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছে।বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার সময় সব বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।ভিতরে যতটুকু দেখার সুযোগ হয়েছে ততটুকুতেই বুঝতে পেরেছি অনেক কিছু জানার এবং শেখার আছে।বাইরে কিছুক্ষণ থাকার পরে ভিতরে প্রবেশ করি।সেখানে অনেক কিছু আলোকচিত্র রাখা হয়েছে যেগুলো বাঙালির ঐতিহ্য।অনেক সুন্দর করে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে” আঁকা হয়েছে সোফায় বসে আছেন উনি।আমাদের শ্রদ্ধেয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দাঁড়িয়ে আছেন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
দৃশ্যটি দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লেগেছে।সবাই লাইন ধরে সিরিয়াল দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন সেই আঁকা চিত্রের সাথে সবাই একটি করে ফটোগ্রাফি নিচ্ছেন।অনেক ভালো লেগেছে বিষয়টি দেখে।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস সংরক্ষণ করেছেন যা জাতির জন্য জনগণের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।বিনোদনের জন্য খুব সুন্দর একটি জায়গা সাথে শেখারও অনেক কিছু আছে।আমি বেশ কিছু ফটোগ্রাফি নিতে পারি নাই কারণ বাচ্চারা ভিড়ের কারণে অনেক বেশি বিরক্ত করছিল তাই।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
যতটুকু ফটোগ্রাফি নিতে পেরেছি তা আমি ধাপে ধাপে আপনাদের সাথে শেয়ার করতেছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।যদি আপনাদের সুযোগ হয় আপনারাও যেয়ে দেখবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার দেখার জন্য।শেষে যখন বাইরে চলে আসি একদম সন্ধ্যা হয়ে গেছিল।তখন প্ল্যান করেছিলাম অন্য একটি জায়গায় যাওয়ার জন্য।তাই বাইরে আরেকটু দেখার ইচ্ছে থাকার সত্বেও আর দেখি নাই।তবে বাইরে এসে বেশ কয়েকটি ফটোগ্রাফি নিয়ে চলে আসি।
আশ করি আপনাদের সকলের ভাল লেগেছে আমার আজকের ব্লগ।সময় দিয়ে দেখার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।
আমি সামশুন নাহার হিরা।আমার ইউজার আইডি@samhunnahar।আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে।
আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি।ভ্রমণ আমার প্রিয় একটি নেশা।
আমি বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত।তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
https://steemit.com/hive-129948/@samhunnahar/36aeqq
নভোথিয়েটারে ঘোরাঘুরিতে বেশ সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। আপনার কথা একেবারে বাস্তব যানজটের কারণে পরিকল্পনা অনুযায়ী সব জায়গা যাওয়া হয় না। নভোথিয়েটারে ভিতরে অনেক কিছু উপভোগ করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে। এত দুর্দান্ত পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ঠিক ভাইয়া যানজটের কারনে পরিকল্পনা অনুযায়ী কোন কাজ করা হয় না অনেক সমস্যার মাঝে ও অনেক কিছু দেখে এসেছি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নবথিয়েটারে গিয়ে দেখছি বেশ ভালোই মুহূর্তটি অতিবাহিত করেছেন। আপনার কাটানো এত সুন্দর মুহূর্ত পড়ে ভীষণ ভালো লেগেছে। আমার কাছে যে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন তাই একটু বেশি ভালো লেগেছে। এক একটি ফটোগ্রাফির কাছ থেকে চোখ ফেরানো যাচ্ছে। আপনার কাটানো এত সুন্দর একটি মুহূর্ত এভাবে সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
অনেক ভালো লেগেছে আপু আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার সুন্দর লেগেছে শুনে ধন্যবাদ আপনাকে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নবথিয়েটারের ভিতরে যে পেইন্টিং গুলো রয়েছে তা দেখেই তো আমি একেবারে মুগ্ধ। দেখে মনে হচ্ছে বেশ ভালোই একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। এরকম জায়গা গুলোতে ঘুরতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। ভেতরে গিয়ে একটু বেশি উপভোগ করেছেন মুহূর্তগুলো। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য বেশ ভালো ভালো ফটোগ্রাফি করলেন। আমার তো এখন ইচ্ছে জাগছে এই জায়গাটিতে যাওয়ার। আসলে আমি ঘুরতে একটু বেশি পছন্দ করি। আপনার ঘোরাঘুরির মুহূর্ত দেখে ভালো লাগলো।
ভিতরের পেইন্টিং গুলো দেখতে যেমন সুন্দর ছিল তেমনি অনেক ভীড়ও হয়েছিল। এত ভীড়ের কারণে বাচ্চারা অনেক বিরক্ত করছিল তাই।