সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর লাউ ঘন্ট রেসিপি। ১০% সাই-ফক্স।
লাউ ঘন্ট রেসিপি
উপকরণ সমূহ
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
লাউ | ১/২ |
আলু | ২ টি |
ডিম | ১ টি |
পেঁয়াজ | ১/২ কাপ |
রসুন কাটা | ১ টি |
কাঁচা মরিচ | ৭ টি |
হলুদগুড়া | ১ চা চামচ |
জিরাগুঁড়া | ১ চা চামচ |
ধনিয়া গুড়া | ১ চা চামচ |
কাঁচা জিরা | ১/২ চা চামচ |
রন্ধনপ্রণালী
প্রথম ধাপ
![]() | ![]() |
---|---|
![]() | ![]() |
প্রথমে একটি প্রেসার কুকার এর ভেতরে কেটে রাখা লাউ, আলু, মরিচ, পেঁয়াজ, হলুদের গুঁড়া, ধনিয়ার গুড়া জিরার গুড়া এবং লবন দিয়ে সেদ্ধ করে নিই।
দ্বিতীয় ধাপ
![]() | ![]() |
---|
এখন একটি কড়াইতে কিছুটা তেল নেই। তেলটা কিছুক্ষণ গরম করি। তারপর তার ভেতরে কেটে রাখা পেঁয়াজ এবং রসুন এবং জিরা ভেজে নেই। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন পুড়ে না যায়। কারণ পেঁয়াজ রসুন পুড়ে গেলে তরকারির স্বাদ নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ এই পেঁয়াজ-রসুন বাগাড় দেয়ার কাজে ব্যবহার করা হবে।
তৃতীয় ধাপ
![]() | ![]() |
---|
এখন কড়াইয়ের ভিতরে ডিম দিয়ে নেড়েচেড়ে ভালোভাবে পেঁয়াজ-রসুনের সঙ্গে মিশিয়ে নিই।
চতুর্থ ধাপ
![]() | ![]() |
---|
এখন কড়াইয়ের ভেতর সেই সেদ্ধ করা লাউ আলুর মিশ্রণটি ঢেলে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিই। তারপর তাতে ধনিয়াপাতা যোগ করে কিছুক্ষণ রান্না করি।
পঞ্চম ধাপ
ব্যস তৈরি হয়ে গেল আমাদের লাউ ঘন্ট। এই রেসিপিটি তৈরি করা খুবই সহজ। কিন্তু খেতে অত্যন্ত মজাদার। সবজির ভেতরে লাউ পুষ্টিগুণে অতুলনীয়। আপনারা যারা পোস্টটি দেখবেন এভাবে একবার বাসায় রান্না করার চেষ্টা করবেন। নিশ্চিত থাকুন আপনাদের এটা খেতে খুবই ভালো লাগবে।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।
পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস | হুয়াই নোভা 2i |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @rupok |
![logo.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmZEaz6VZmitMY1N8dSXHuT2tfgXFnDKjY8iV7jNGuNwEE/logo.png)
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
![standard_Discord_Zip.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTvJLqN77QCV9hFuEriEWmR4ZPVrcQmYeXC9CjixQi6Xq/standard_Discord_Zip.gif)
গরমের দিনে লাউ খুবি উপকারী। এটি শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। লাউ এ ভিটামিন সি রয়েছে। তাছাড়া আরো অন্যান্য ভিটামিন ও রয়েছে। তবে ডিম দিয়ে কখনও লাউ খাই নি। চিংড়ি দিয়ে খেয়েছি। এটা একটা নতুন রেসিপি আমার কাছে। রসালো ভাব ছিল রান্নায়। ধন্যবাদ ভাই ।
ঠিক বলেছেন লাউ শরীর ঠাণ্ডা রাখে । তাছাড়া খেতেও অনেক ভালো লাগে। লাউ দিয়ে চিংড়ি অনেক আগে খেয়েছি ।
ভাইয়া আমি প্রথম এই নাম শুনেছি এর আগে কখনো এই নাম শুনিনি এমনকি খাওয়াও হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আমি একদিন অবশ্যই বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করব। আপনি প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
এই খাবারটি আমি ছোটবেলা থেকেই খেয়ে আসছি। তবে আগের থেকে এখন খেয়ে বেশি মজা পাই।
ঠিক বলেছেন ভাই এটি আমাদের পেট কে ভালো রাখেন এবং সেইসাথে পুষ্টিকর একটি খাবার। দেখে মনে হচ্ছে আমি এই খাবারটি খেয়েছি, আমি এরকম আরো একটি খাবার খেয়েছিলাম লাউ তরকারি যেটি কিছুটা টক, সেটিও আমার কাছে ভাল লেগেছিল।
এই খাবারটি খেলে শরীর ভালো থাকে। পেট ঠান্ডা থাকে। এটার কোন খারাপ দিক নেই। যখন ভাজাভূনা খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে যাবেন। তখন এই ধরনের খাবার পেলে ভালই লাগে।
আমি এর আগে কখনো এভাবে লাউ ঘন্ট খাইনি। আজকেই প্রথম আপনার মাধ্যমে রেসিপিটি দেখতে পেলাম।ভাইয়া আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপিটি আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন। যার ফলে আমরা বাসায় খুব সহজেই রেসিপিটি তৈরি করে খেতে পারব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি ইউনিক রেসিপি উপস্থাপন করার জন্য।
রান্না করতে পারলে এই খাবারটি খুবই মজার। সাথে অত্যন্ত পুষ্টিকর ও বটে।
ভাইয়া,ছোটবেলায় সবাই একি রকম সবজি খেতে পছন্দ করে না। যেমনটা এখন আমাদের বাচ্চারা মোটেও সবজি খেতে চায় না, তবে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে অভ্যাসগুলো পরিবর্তন হয়ে যায়। ভাইয়া,আপনি আলু পছন্দ করেন আমি ছোটবেলা থেকে একদমই পছন্দ করতাম না এখনো করিনা আলু আমার তেমন একটা ভালো লাগে না। কিন্তু ভাইয়া, লাউয়ের রেসিপি গুলো আমার সত্যি খুব ভালো লাগে।তাই আপনার তৈরি করা লাউয়ের ঘন্ট রেসিপি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়েছি। ভাইয়া,লাউয়ের ঘন্ট রেসিপি সত্যিই অনেক লোভনীয় হয়েছে খেতে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে তাইনা ভাইয়া? ভাইয়া, লাউয়ের রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। ভাইয়া আপনার তৈরি করার রেসিপি প্রতিটি ধাপ আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। রেসিপিটি তৈরি করতে খুবই সুবিধা হবে আমার। ধন্যবাদ ভাইয়া।এতো সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আলু পছন্দ করেন না? বলেন কি? আপনি তো খুবই বিরল প্রজাতির একজন মানুষ। আলু হচ্ছে সবজির ভেতর পৃথিবীতে সবচাইতে জনপ্রিয় সবজি। তবে এখন আমি আলুর পাশাপাশি অন্য অনেক সবজি খাই। খেতে ভালোই লাগে।
সত্যি ভাইয়া আমি আলু একদম পছন্দ করি না।
আসলে মনে হয় আমি বিরল প্রজাতির মানুষ 😊 আমাকে সবাই বলে আলু অনেক সুস্বাদু কিন্তু আমার একদম ভালো লাগে না
লাউ ঘন্ট রেসিপি কিন্তু বেশ ভালই লাগে ভাই খেতে। কারণ এইটা একটু অন্যরকম স্বাদের মনে হয় আমার কাছে।ডিম দিয়ে রান্না করলে এটা অন্য রকম লেভেলের হয়ে যায়। আমি খুব সুন্দর করে প্রতিটি ধাপ এর বর্ণনা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন এই রেসিপির।রেসিপি কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে যে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি লাউয়ের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য।
এই গরমে লাউ ঘন্টো খেতে আমার কাছে দারুন লাগে ভাইয়া। মাঝে মাঝে এভাবে লাউ ঘন্টো করে খাওয়া হয় ।আপনি খুব সুন্দর করে লাউ ঘন্টো রেসিপি তৈরি করলেন যেটা দেখে আবার খাওয়ার লোভ জাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
লাউ ঘন্টো আমার কাছে খেতে অনেক মজা লাগে। লাউ ঘন্টো এর মধ্যে ডিম দেওয়াতে টেস্ট একটু বেড়ে গিয়েছে। আমাদের বাসায় সবসময় লাউ ঘণ্টোর মধ্যে ডিম অথবা ছোট চিংড়ি কিংবা ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে ঘন্টো করা হয়। লোভনীয় এবং পুষ্টিকর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ঠিক বলেছেন ঘণ্টের ভেতর ডিম দেয়াতে স্বাদ বেড়ে গিয়েছে। ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে কখনো খাওয়া হয়নি। তবে লাউ এর সাথে চিংড়ি দিয়ে খেয়েছি।
লাউ দিয়ে ইলিশ রান্না আমার নিজের কাছেও খুব ভালো লাগে। অনেক মজার হয় রেসিপিটা।
যাইহোক, আজকের সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর লাউ ঘন্ট রেসিপি দারুণ ছিলো ভাই। আপনি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
একদম ঠিক বলেছেন । লাউ দিয়ে ইলিশ আমারও খুব পছন্দের খাবার। তবে এই রেসিপিটাও অনেক মজার।
লাউ পেটকে ঠান্ডা রাখে,ছোট বেলা থেকে শুনেছি। যাই হোক আমিও আগ তেমন সবজি খেতাম,এখন মাঝে মাঝে খাই।তবে এভাবে ডিম দিয়ে লাউয়ের ঘন্ট খাওয়া হয় নি।বাসায় একদিন তৈরি করে দেখবো।প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ।
ভালোমতো রান্না করতে পারলে এই খাবারটি খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আবার রান্না করাও খুব সহজ।