আমি চিন্তা করেছিলাম কি জানেন তো ভাই, হয়তো একদম শেষের দিকে গিয়ে সাথীর নামটা থাকবে লিস্ট এ। কিন্তু সেই জায়গায় গিয়ে আসলে গল্পের অন্যরকম মোড় নিল। তারপরও মনে হচ্ছে একটু আশার আলো পাওয়া গেছে যখন সাথীর মামাতো ভাই আচমকাই সেখানে উপস্থিত হয়। এখন দেখা যাক ১৫ দিন পর ওরিয়েন্টেশন ক্লাস শুরু হলে ব্যাপারটা আরেকটু জমজমাট হয় কিনা।
আসলে এই পুরো লেখাটিতে শুধু অপেক্ষা আর অপেক্ষা। বর্তমান যুগে যেই ব্যাপারটা একদমই অধরা বলা যায়। তবে আমি বেশ মজা নিয়েই প্রতিটা পর্ব লিখছি ভাই। অনেক ভালো থাকবেন।