আপনি এখানে কণিকা নামে যে মেয়ের জীবনের গল্পটা বললেন, তার জীবনটা তো দেখছি ছোটবেলা থেকেই কষ্টে কেটেছে দিদি। শ্বশুরবাড়িতে শান্তি পেল না, তারপরে আবার অকালে জলে ডুবে প্রাণ হারাতে হলো মেয়েটাকে। আমি এটা শুনেছি দিদি, যাদের মৃগী রোগ থাকে, তাদের অনেকেই নাকি জলে ডুবে মারা যায়। যাইহোক, এখন কণিকার মেয়েটার কি হবে ভবিষ্যৎ, সেটা নিয়ে ভাবার বিষয়। অনেক খারাপ লাগলো দিদি, আপনার এই গল্পটা পড়ে।
আমিও শুনেছি দাদা মৃগী রোগিদের মৃত্যু বেশিভাগ জলে ও আগুনে হয়।
জলের ব্যাপারটা আমার জানা ছিল কিন্তু আগুনের ব্যাপারটা আমার জানা ছিল না দিদি।