রেজাল্ট দেওয়ার সময় শুধুমাত্র স্টুডেন্টের না, তার পরিবর্তে স্টুডেন্টের বাবা মারও অনেক চিন্তা হয় দিদি, এটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া আপনার মেয়ে যে জিপিএ-৫ পেয়েছে, এটা আগেই শুনেছিলাম এবং শুনে খুব খুশি হয়েছিলাম। যাইহোক, শেষ পর্যন্ত মেয়ের রেজাল্ট পেয়ে খুশি হয়েছেন এবং কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পেরেছেন, এটা জেনে খুব ভালো লাগছে।