সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের এই শিক্ষাটা দেওয়া একেবারেই দরকার ছিল। আমিও বেশ কিছুদিন ধরে শুনছিলাম যে, ফেসবুকে একটা ট্রেন্ড হয়েছে তরমুজ বয়কট করা এবং সেটা যে এতটা কাজ দেবে বুঝতে পারিনি। তবে এই কথা একেবারেই সত্যি যে, এই ব্যবসায়ীরা যে পরিমাণ লাভ করে তার তুলনায় অন্তত ৮-১০গুণ কম টাকা দেওয়া হয় প্রান্তিক চাষীদের। যারা এত কষ্ট করে চাষ করে তারা ঠিকমতো টাকা পায় না, এটা দুঃখজনক। যাইহোক, এখন যদি এই সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের একটু টনক নড়ে তাহলে হয়তো নিম্নবিত্ত মানুষও এই তরমুজ জিনিসটা কিনে খেতে পারবে।