বন্ধুরা, আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে স্বাগতম। আমি কম বেশি প্রত্যেক সপ্তাহেই তোমাদের সাথে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি মূলক পোস্ট শেয়ার করে থাকি। আজকে তোমাদের সাথে কিছুদিন আগে মেলায় ঘুরতে গিয়ে একটি আচারের দোকান থেকে তোলা কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। মেলায় মূলত বিভিন্ন ধরনের দোকান থাকে। যেমন ছোট বাচ্চাদের খেলনা, মেয়েদের নানা সাজসজ্জার জিনিস, ঘরের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিস, খাবারের বিভিন্ন দোকান ইত্যাদি এই সবকিছু জিনিস আমারা একসাথে মেলায় দেখে থাকি। আজকের ফটোগ্রাফিতে এই আচারের দোকানটিও এই মেলাতেই ছিল। আচার খেতে কে বা পছন্দ না করে সবাই করে।আমার নিজেরও এসব বিভিন্ন ধরনের আচার খেতে ভালো লাগে। ছোটবেলায় যখন স্কুলে যেতাম তখন স্কুলের গেটে বিভিন্ন দোকানে এসব আচার কিনে খেতাম। যদিও আমরা মনে হয় এসব দোকানর আচার গুলো হাইজিন মেইনটেইন করে তৈরি করে না। কিন্তু তাও ছোটবেলায় মাঝে মাঝেই কিনে খেতাম স্কুল ছুটির পর এসব আচার গুলো।তারপরে আমার ঠাকুরমা অনেক ধরনের আচার বানাতেন।আর সেগুলো যখন রোদে শুকাতে দিতেন তখন সেগুলো লুকিয়ে লুকিয়ে খেতাম আমরা ভাই বোনেরা। তেমনি আজকের এই দোকানে বিভিন্ন রকমের আচার পাওয়া যাচ্ছিল। আমি সেগুলো দেখে সেখান থেকে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করে নিয়েছিলাম এবং আমার পছন্দের কয়েক প্রকার আচার ও কিনে নিয়েছিলাম আমার এবং বাড়ির সবার জন্য। আজকে হঠাৎ ফোনের গ্যালারি ঘাটতে গিয়ে এই আচারের দোকানের ফটোগ্রাফি গুলো সামনে চলে এলো।তাই সেদিনের তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আজকের ব্লগে তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।





◾▪️◾পোস্ট বিবরণ◾▪️◾
শ্রেণী | ফটোগ্রাফি |
ডিভাইস | Samsung Galaxy M31s |
ফটোগ্রাফার | @ronggin |
লোকেশন | বারাসাত, নর্থ ২৪ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল। |
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা এই পোস্টটি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট এর মাধ্যমে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে

আমার পরিচয়
আমি সুবীর বিশ্বাস( রঙিন)। কলকাতার বারাসাতে আমি বসবাস করি। আমি স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে আমার গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিস এন্ড ফিসারিস সাবজেক্ট নিয়ে। বর্তমানে আমি রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যানরত আছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে একটু শান্ত স্বভাবের । চুপচাপ থাকতেই বেশি ভালোবাসি আমি। নতুন নতুন জিনিস শিখতে আমার খুব ভালো লাগে। মাঝে মাঝে আর্ট করা, ফটোগ্রাফি করা, রেসিপি করা , গল্প লেখা আমার বেশ ভালো লাগে। আমি স্টিমিটকে অনেক ভালোবাসি এবং সব সময় স্টিমিটে কাজ করতে চাই।

🌷🌷 সমাপ্ত 🌷🌷


বাহ আপনি দারুন দারুন কিছু আচারের দোকান থেকে আচারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন।আচার খেতে কম বেশি সবাই পছন্দ করে।আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আচারের দোকান থেকে দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছেন ভাই। মাঝেমধ্যে আচার খেতে খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে বড়ই আচার খেতে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আচারের দোকান মানেই নানা স্বাদের বাহার আর ছোটবেলার মিষ্টি স্মৃতির জানালা খুলে যাওয়া! মেলায় ঘুরতে গিয়ে আচারের এমন রঙিন সংগ্রহ দেখলে তো না কিনে থাকা মুশকিল। প্রতিটি ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে, যেন স্বাদ আর স্মৃতির একসঙ্গে মিশে যাওয়া। আচারের দোকানের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
এত রকম আচার ছবির মাধ্যমে দেখলে তো জিভে জল এসে যাবে ভাই। আচার খেতে এমনিতেই আমার ভীষণ ভালো লাগে। তার মধ্যে তুমি যেভাবে এত রকমের আচারের ছবি তুলে পোস্ট করেছ, তা দেখে তো আরো লোভ বেড়ে যাচ্ছে। তবে প্রত্যেকটি ছবি ভীষণ সুন্দরভাবে তুলে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছ।
আচারের দোকানে গেলে বিভিন্ন ধরনের আচার দেখা যায়। তখন লোভ সামলানো যায় না। আপনি দেখছি কিছু আচারের ফটোগ্রাফি করেছেন। তবে ছোটবেলা আমরা আচার খেতাম। আর আচার দোকানে গেলে বাড়ির জন্য অনেক আচার কিনে। ভালো লাগলো আপনার পোস্টে দেখে।
আচারের কথা শুনলেই তো লোভ লেগে যায়। আপনি অনেক রকম আচারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। মেলায় গেলে এরকম বড় বড় আচারের দোকান দেখা যায়। সেখানে হরেক রকম আচার পাওয়া যায়। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ফলের আচার বাজারে দেখতে পাওয়া যায়। বিক্রেতারা সুন্দরভাবে সাজিয়ে রাখে তাদের ছোট ছোট দোকানগুলো। অনেক ভালো লেগেছে আপনি ঠিক তেমনি স্থান থেকে ফটো ধারণ করেছেন দেখে। এই জাতীয় আচারগুলো আমাদের সবার কম বেশি খাওয়া প্রয়োজন। এতে ভিন্ন ভিন্ন ফলের স্বাদ পাওয়া যায়।
আপনার মতো আমরাও দিদুর আচার লুকিয়ে খেতাম রোদে দিলে।লুকিয়ে আচার খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনার আচারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে জিভে জল চলে আসলো।আচার খাওয়ার ইচ্ছে প্রবল হলো।ভালো লাগলো আচারের ফটোগ্রাফি গুলো। ধন্যবাদ পোস্ট টি ভাগ করে নেয়ার জন্য।