আমাদের স্কুল জীবনটা কাটে একটা দুরন্তপনার মাঝে। হ্যাঁ ভাইয়া আপনি এটা সত্য বলেছেন। আমাদের মনে অস্থিরতা অশান্তি জাগে সেদিন থেকে যেদিন এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান হয় এবং সেদিন থেকেই মোটামুটি সব বন্ধুদের এলোমেলো দেখা-সাক্ষাৎ কমে যাওয়া ওই দিন থেকে অনেকটা পরিবর্তন চলে আসতে শুরু করে। তার মাঝে পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পর তিন মাস সময় থাকে ওই তিন মাস সবাই নিজের আনন্দ মতো নিজের মর্জি মতো ঘুরে আনন্দ ফুর্তি করে বন্ধুদের নিয়ে হই চই করে যে যার মতন। একপর্যায়ে সবাই একেক জন একেক দিকে ছুটে চলে যায়। তবে জীবনের প্রথম দিকে নতুন কোথাও যাওয়ার পর নিজের মতো করে বসবাসযোগ্য একটা স্থান খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টকর। নিজেকে মানিয়ে নিতে খুবই কষ্ট হয়। ম্যাচের খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে বাইরের মানুষদের সাথে মিশতে খুবই কষ্ট হয়। কারণ এর বাস্তব প্রমান আমি নিজেই। তবে একসময় ভালো বন্ধু হয় কেউ মনের মত হয় আবার কেউ মনের মত হয় না। তবেই নিজেকে খুঁজে নিতে হয়। আপনার কলেজে এডমিশন নেওয়া এবং ফরম পূরণ করার পরে যশোরে টেকনিক্যাল কলেজ আপনি চান্স পাওয়া এবং কি আপনি এখানে না যাওয়া এবং নিজের শহরে থাকা আপনি আপরান চেষ্টা করেছেন। আপনার নিজের পরিচিত শহরে থাকার জন্য। এবং নিজের মতো করে থাকার জন্য এবং সেভাবেই পেয়েছেন। আগামী পর্বগুলোতে আপনার কৈশোরের গল্প গুলো শোনার আগ্রহ আরো বেড়ে গেলো ভাইয়া। আপনি অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেন। এবং আপনার পোস্টগুলো পড়তে খুবই ভালো লাগে। আপনার প্রতি ভালোবাসা অবিরাম ভাইয়া।