ফোটোগ্রাফি পোস্ট : কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত থেকে সংগ্রহ করা আমার কিছু স্যুভেনির আইটেম
আপনারা সবাই জানেন যে কিছুদিন পূর্বে আমি বাংলাদেশ ট্যুরে গিয়েছিলাম । বাংলাদেশে ভ্রমণের সময় আমি ডিসাইড করি পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ করবো । সেই মতো বিগত ৭ই জানুয়ারি শনিবার ঢাকা থেকে কক্সবাজার অভিমুখে যাত্রা করি ।
দুপুর দু'টোর মধ্যে আমরা কক্সবাজার পৌঁছে যাই । লাঞ্চ করে বিকেল থেকে রাত অব্দি আমরা কক্সবাজার সী বীচ পরিভ্রমণ করি । এরপরের দিন সকাল ৯ টায় আমরা সবাই মিলে যাই ইনানী সী বীচ-এ । এটি কক্সবাজার শহর থেকে বেশ খানিকটা দূরে । এই দিন আমরা অনেকটা সময় কাটিয়েছিলাম ইনানী সী বীচ ও হিমছড়িতে ।
ইনানী সী বীচে আমরা অনেক মজা করেছিলাম । সমুদ্রের ঢেউয়ে ভিজেছি, লাল কাঁকড়া দেখেছি, মেরিন ড্রাইভ করেছি, ডাব, কাঁকড়া-মাছ ভাজা খেয়েছি । গোলটুর জন্য খেলনা আর আমাদের সবার জন্য শামুক, ঝিনুক, শঙ্খ আর মুক্তার তৈরী অনেক অর্নামেন্টস কিনেছি ।
এক কথায় সারাটাদিন দারুন এনজয় করেছি সী বীচে । দুপুরের পরে আমরা সবাই ইনানী সী বীচ ত্যাগ করে হিমছড়িতে গিয়ে ঝর্ণা দেখলাম । তারপরে সবাই মিলে বিশাল একটা ভোজ সারলাম হিমছড়িতে । এখান থেকেও বেশ কিছু শঙ্খ ও ঝিনুকের শৌখিন জিনিসপত্র কিনলাম । তারপরে সন্ধ্যের কিছু পূর্বে আবার ফিরে চললুম কক্সবাজার শহর অভিমুখে ।
ইনানী সী বীচ ও হিমছড়ি থেকে যে সব স্যুভেনির কিনেছিলাম তার মধ্যে আমি নিজে যেগুলো কিনেছিলাম শুধুমাত্র সেগুলোর ফোটো তুলে এখানে শেয়ার করলাম । আশা করি আপনাদের সবারই খুবই ভালো লাগবে । তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত থেকে সংগ্রহ করা আমার কিছু স্যুভেনির আইটেমের ফোটোগ্রাফস ।
শঙ্খের উপরে খোদাই করা লেখা । খুবই স্পেশাল একজন মানুষের জন্য কেনা আমার স্পেশ্যাল গিফট । কেমন হয়েছে বলুন তো ?
তারিখ : ০৮ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : দুপুর ০২ টা ১০ মিনিট
স্থান : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, বাংলাদেশ ।
একটা বেশ বড়ো আকারের কড়ির উপরে খোদাই করে লেখা রয়েছে S ভালোবাসে T কে । হে হে :)
তারিখ : ০৮ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : দুপুর ০২ টা ১০ মিনিট
স্থান : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, বাংলাদেশ ।
এই গিফটটা তারই জন্য যাকে আমি খুবই ভালোবাসি, বাট সে হয়তো কিছু কমই বাসে :)
তারিখ : ০৮ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : দুপুর ০২ টা ১০ মিনিট
স্থান : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, বাংলাদেশ ।
মুক্তো ও ছোট ঝিনুকের ব্রেসলেট ও কানের মাকড়ি ।
তারিখ : ০৮ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : দুপুর ০২ টা ১০ মিনিট
স্থান : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, বাংলাদেশ ।
মুক্তোর হার । একটা বড় ও একটা ছোট ।
তারিখ : ০৮ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : দুপুর ০২ টা ১০ মিনিট
স্থান : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, বাংলাদেশ ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
আজকের টার্গেট : ৫০০ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 500 trx)
তারিখ : ১৫ জানুয়ারি ২০২৩
টাস্ক ১৪৮ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : 3820987e3cb4ec7cbe795a2ee9a75b7af0b782f08a7f9391298ef335fde9a02b
টাস্ক ১৪৮ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR

দাদা পোস্ট এর মধ্যে এভাবে বলে ফেললেন বৌদি আপনার থেকে কম ভালোবাসে, পরবর্তীতে কিন্তু বাসায় সমস্যা হয়ে যাবে হাহাহা।
দাদা এর আগেরবার যখন কক্সবাজারে গিয়েছিলাম তখন ইনানী বিচের কাছেই একটি হোটেলে উঠে ছিলাম এবং সেখানে প্রায় ৫ দিন ছিলাম। সেই জায়গাটি আমার কাছে অত্যন্ত ভালো লাগে। এ ছাড়া শামুকের মধ্যে যেসব ফটোগ্রাফি করেছেন, এটা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। শামুকের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের নাম খোদাই করেন বাসায় এসেছিলাম। আপনারা অনেক ইনজয় করেছেন দেখছি। যে সব ছবি তুলেছে এর সব গুলোই আমি কিনেছিলাম। শামুকের ব্রেসলেট কিনে নিয়ে আম্মুকে গিফ্ট করেছিলাম।
তাহলে আজকে আসল কথা ফাঁস হয়ে গেল। আপনি বৌদিকে বেশি ভালোবাসেন আর আপনাকে বৌদি আপনার থেকে কম ভালোবাসে🤭🤣। যাই হোক এটা যদি বৌদির দেখে আপনার কপালে কি আছে সেটা উপরওয়ালাই ভালো জানে। শুধুমাত্র S কি Tকে ভালবাসে নাকি আরো কিছু লুকিয়ে আছে এর ভেতরে, যেটা কড়ির আস্তরণের জন্য দেখা যাচ্ছে না। যাইহোক আমরা যখন কক্সবাজার গিয়েছিলাম সেখান থেকে আমরাও কিছু জিনিস ক্রয় করে নিয়েছিলাম। তার পাশাপাশি বড় একটা শামুকের মধ্যে আমাদের সবার নাম খোদাই করে নিয়েছিলাম। বেশ ভালো উপভোগ করেছেন দেখছি দাদা।
দাদা কক্সবাজারে এসে আনন্দ করতে পেরেছেন জেনে ভীষণ ভালো লাগলো। আর গিফটগুলো দূরদান্ত হয়েছে। বিশেষ করে ঝিনুকের উপর নাম লিখলে বেশ ভালো লাগে ব্যাপারটা। বৌদি নিশ্চয়ই উপহারগুলো পেয়ে ভীষণ খুশি হয়েছেন।
পুরো পরিবারের জন্য দোয়া রইল।
Your post has been rewarded by the Seven Team.
Support partner witnesses
We are the hope!
আমি এখনো কক্সবাজার যায়নি তবে জায়গাটা খুবই সুন্দর চেষ্টা করব খুব শীঘ্রই যাওয়ার জন্য, খুবই ভালো লাগলো আমাদের দেশের এই জায়গাটায় আপনি ইনজয় করেছেন ভালো একটা সময় কেটেছে, স্মৃতির পাতায় ভালো কিছু নিয়ে যেতে পেরেছেন আমাদের এই দেশের চমৎকার একটা প্লেস থেকে।
দাদা বাংলাদেশ কক্সবাজারের ইনানী সী বীচ এ বেশ সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো ৷ আপনাদের কাটানো সুন্দর মুহূর্ত , খাওয়া দাওয়া ও কেনা কাটা করার সুন্দর অনুভুতি জেনে ভীষণ ভালো লাগলো ৷ ইনানী সী বীচ ও হিমছড়ি থেকে যে সব স্যুভেনির কিনেছিলেন সেগুলো কিন্তু আসলেই অনেক সুন্দর ৷মুক্তো ও ছোট ঝিনুকের ব্রেসলেট ও কানের মাকড়ি টাও অসম্ভব সুন্দর ৷ ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য দাদা ৷
My favourite !!!
দাদা আসলে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমন করতে গেলে আমার কাছে বেশ ভাল লাগে যেই যায়গা টা সেটা হলো ইনানী বীচ। সেখানের সমুদ্রের ঢেউ এর সাথে খেলা করলে যেন মন ভরে যায়। আর হিম ছড়ির ঝর্ণার কথা তো না বলেই না। অনেক উচঁতে হলেও মানুস কিন্তু খুব কষ্ট করে হলেও সেই ঝর্ণার স্বাদ নিতে ভুল করে না। তবে আপনি ইনানী বীচ আর হিমছড়ি থেকে শামুক, ঝিনুক, শঙ্খ আর মুক্তার তৈরী অনেক অর্নামেন্টস কিনে, সেগুলোর বেশ সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফিও আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন দাদা।
দাদা আপনি বাংলাদেশ ভ্রমণ করতে এসেছিলেন জেনে খুবই ভালো লাগলো।কক্সবাজার খুবই সুন্দর একটি জায়গা আশাকরি আপনার ভালো লেগেছে।দাদা সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে ভালোবাসার মানুষের জন্য যে উপহার গুলো কিনেছেন তা এক কথায় অতুলনীয় আশাকরি বউদির খুবই পছন্দ হয়েছে আর পছন্দ না হয়ে উপায় নেই তার কারন হলো প্রতিটি উপহারের সাথে আপনার ভালোবাসা মিশে রয়েছে। আমার মনে হয় আপনার চেয়ে বউদিই আপনাকে অনেক বেশি ভালোবাসে।😁 ঈশ্বর আপনাদের ভালোবাসার বন্ধন চির অটুট রাখুক এই প্রার্থনা করি দাদা।🙏🙏
আপনি কক্সবাজার ঘুরতে এসেই ইনানী বীচ,মেরিন ড্রাইভ সব জায়গায় অনেক মজা করেছেন জেনে অনেক ভাল লেগেছে।কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এমন একটি জায়গা সেখানে গেলে মন একদম শীতল হয়ে যায়।ইনানী বীচের দৃশ্য এবং সাগরের পাশ দিয়ে মেরিন ড্রাইভ এর এমন পরিবেশ দেখে আমার বারবার ফিরে যেতে ইচ্ছা করে সেখানে।আপনি অনেক কিছু খেয়েছেন অনেক কিছু কিনেছেন অনেক আনন্দ করেছেন।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মুহূর্তটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।