যদিও দবির মিয়া এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। শরীরটা খুব দুর্বল। তার পরেও তার কোনো উপায় নেই।
ভাইয়া, এটাই বাস্তব যখন অভাব আসে তখন শরীরে ব্যথা গুলো, দুর্বলতা গুলো তখন কিছুই মনে হয় না। তখন চিন্তা থাকে কষ্ট করে হলেও পরিবারের জন্য দুমুঠো খাবারের ব্যবস্থা করা। ভাইয়া, আপনার এই পোস্টটি মাধ্যমে সমাজের বাস্তবে চিএ তোলে ধরেছেন।আমাদের সমাজে অহরহ দবির মিয়া রয়েছে যারা এক বেলা খাবার জোটাতে তাদের কষ্ট হয়ে যায়। তাদের জন্য ঈদ যেন একটা দুঃস্বপ্ন। ভাইয়া,আমাদের যাদের সামর্থ্য আছে সমাজের দবির মিয়ার মত হাজারো দবির মিয়া পড়ে রয়েছে তাদেরকে সাহায্য করা খুবই প্রয়োজন। ভাইয়া, আপনার এই পোস্টটি পড়ে সত্যিই খুব খারাপ লেগেছে সমাজের বাস্তব চিত্র এই পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আমাদের সকলের উচিত সাধ্য মত এধরনের লোকজন এর পাশে দাঁড়ানো। তাহলে সমাজে কিছুটা হলেও পরিবর্তন আসবে।