আমরাও পারি নিজের মনের আত্মবিশ্বাস যদি থাকে এগিয়ে যেতে "benificiary 10% @shy-fox "
আসসালামুয়ালাইকুম,
সবাই কেমন আছেন?আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।আর ভালো থাকেন আমি সব সময় এই দোয়া করি।
আজকে আমি কোন রেসিপি বা অংকন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়নি।আজকে আমার কিছু কথা আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য হাজির হয়েছি।আপনারা হয়েছেন আমার পরিবার পরিবারের কাছে সুখ দুঃখের কথা শেয়ার করা মনে করি একান্ত প্রয়োজন।
যাইহো গত শুক্রবার প্রায় রাত ১২ টার সময় আমার মোবাইলে কল আসে আমার ফুপুর শরীর ভালো না।শুনে চিন্তা করলাম এত রাতে কিভাবে যাব আমি একা মেয়ে মানুষ সকাল হলেই যাব।সকাল হওয়ার পর আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষদের জানালাম আমার ফুপুর অবস্থা ভালো না।আমাকে যেতে হবে কুমিল্লা বিশ্বরোড আমি একা যেতে পারব না,আমার সাথে কেউ যেতে হবে।এইকথা শুনে আমার মুখের ওপর সোজা না বলে দিল যেতে পারবে না কেউ। তাদেরকে আমি অনেক বুঝিয়েছি আমাদেরকে ছোটবেলায় অনেক আদর যত্ন করে বড় করেছে ফুপু।তাদেরকে অনেক আমি অনুনয় বিনয় করেছি আমার কথা শুনতে নারাজ যেতে চাইলে একা যেতে হবে না হলে কি করবে সেটা তুমি চিন্তা করো। ওদের কথাগুলো শুনে খুব কষ্ট লেগেছে,আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন আমার বাবার বাড়ি কুমিল্লা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আর আমার শ্বশুরবাড়ি এবং আমার নানার বাড়ি চট্টগ্রাম তাই বাবার বাড়ি আত্মীয়-স্বজন সব ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে থাকে। আমি শ্বশুর বাড়িতে থাকি আমার নানার ফ্যামিলির মানুষ আমার খোঁজখবর নেয় এবং দেখভাল করে।
যাইহোক ওদের কথা শুনে রাগে কষ্টে আমার হাসব্যান্ড ফোন দিলাম ওকে বললাম তোমার ফ্যামিলির কেউ আমার সাথে যাবে না। ও বলে না যেতে চাইলে যাওয়ার দরকার কি ওর কথা শুনে আরও রাগ হয়ে গেলাম। তখন মনে মনে একটা জিনিসই চিন্তা করেছি নারী পারেনা এমন কোন কাজ নাই নারী হয়েছি তো কি হয়েছে নারীরা এখন সবকিছু করতে পারে।
তুমি নারী তুমি প্রিয়দর্শনী,
তুমি প্রিয় হরিণী,
তুমি বাবার ঘরের রাজকন্যা,
তুমি হয়তো কারো ঘরে অবহেলিত সেই কন্যা,
তোমার কাছে রয়েছে মা কালীর শক্তি,
তুমি পারো না এমন কোন কিছু নয়।
তুমি সব জয় করতে পারো
তাহলে কেন নিজেকে বন্দী করে রেখেছো?
তুমি নারী তুমি সব পারো
শুধু নিজের আত্মবিশ্বাস কে জাগিয়ে তুলো,
তুমি নারী তুমি সব পারবে
- তাই সকালে ৮টার সময় বাবুকে নিয়ে সীতাকুণ্ড উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম কারন সীতাকুণ্ড বাস স্টেশন রয়েছে। সীতাকুন্ড চলে আসলাম এসে জিজ্ঞেস করলাম কুমিল্লা বিশ্বরোড কিভাবে যেতে হয় কোন গাড়ি দিয়ে যেতে হয় ওখানকার কয়েকজন আমাকে বলেছে তিশা প্লাস বিশ্বরোডে যাই। এর মধ্যে আমি আমার ভাইকে ফোন দিয়ে দিয়েছি যেন ও বিশ্বরোডে আসে কারণ আমি ছোট থেকে চট্টগ্রামের বড় হয়েছি চট্টগ্রামের বাইরে তেমন একটা যাওয়া হয়নি। চট্টগ্রামে চলাফেরা করতে ভয় লাগে না। তবে অন্য জেলায় বা আমার বাবার বাড়ির যেদিকে যেতে আমার খুব ভয় লাগে একা একা। আমার বাবা বেঁচে থাকতে আমাকে এসে নিয়ে যেত সব সময় এখন আমার বাবা নাই।তাই আমার ছোট ভাই আমাকে বাড়িতে যেতে চাইলে নিয়ে যায়, তাই ভাইকে ফোন দিয়েছিলাম।
- এখন বাস কাউন্টারে টিকেট কেটে বসে থাকতে থাকতে বিরক্ত লাগছিল। তারা বলেছে ১৫ মিনিটের মধ্যে গাড়ি চলে আসবে বসে থাকতে থাকতে ১ ঘণ্টার মতো হয়ে যাচ্ছে,এদিকে প্রচন্ড গরম আমার বাবু একদমই গরম সহ্য করতে পারে না গারমে ওর এলার্জির সমস্যা বেড়ে যায়। তারপরও খুব উপভোগ করছিল পরিবশে আমি তো তেমন ঘর থেকে বের হই না চারিপাশের পরিবেশটা তেমন একটা দেখতে পায়না আমার বাবু।বাবু যে খুশি ছবি দেখে বুঝতে পারছেন কেমন উপভোগ করছিল।
- প্রায় ১ ঘন্টা পর গাড়ি এসেছে গাড়িতে বাবুকে নিয়ে বসার জন্য দুই সিট নিলাম। গাড়িতে উঠে বাবু বেশ আনন্দ উপভোগ করছিল প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো দেখে।আমার মন খুবই খারাপ ছিল যখন গাড়িতে উঠেছি চারিদিকে সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো দেখে সত্যিই মন ভরে গিয়েছে।
- তারপরও কেন যেন শ্বশুরবাড়ির লোকেদের কথা মনে করে করে খুব মন খারাপ লাগছিল।সত্যি বলতে কি নিজের আত্মবিশ্বাস মনের সাহসিকতা নিয়ে বেরিয়ে পড়েছি চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা বিশ্বরোড এর উদ্দেশ্যে অনেক বছর পরে কুমিল্লা যাওয়ার রাস্তা গুলো দেখে খুব ভালো লাগছে।
- দেখতে দেখতে বিশ্ব রোডের কাছাকাছি চলে আসলাম,তিশা প্লাস গাড়ি একটি রেস্টুরেন্টে থামিয়ে 10 মিনিটের জন্য নাস্তার সময় দিল। 10 মিনিটে কি নাস্তা করব চিন্তা করে পারছি না। একবার চিন্তা করছি গাড়ি থেকে নামবো আবার চিন্তা করছি নেমে দেখি আস্তে আস্তে নিজের মনে সাহস আনার দরকার কারণ কারো অপেক্ষা অথবা কারো দিকে তাকিয়ে জীবন চলবেনা নিজের কিছু করতে হবে।তাই নেমে পড়লাম রেস্টুরেন্টে খাওয়ার জন্য। কি খাব সে চিন্তা করে পাচ্ছি না তারপর মুরগির মাংস দিয়ে বুটের ডাল এবং রুটি নিলাম খাওয়ার জন্য। বুটের ডাল দিয়ে রুটি খেয়ে বাবুকে ঠান্ডা পানি খাইয়ে গাড়িতে উঠে গেলাম। আমার বাবু জন্মের পর থেকে ফিটার খাই তাই ওর জন্য সবসময় ফিটার রাখতে হয়। তবে পানি খুবই পছন্দ করে বিশেষ করে ঠান্ডা পানি।
- দেখতে দেখতে বিশ্বরোডে চলে আসলাম আসার পরে দেখি আমার ছোট ভাই আমার জন্য অপেক্ষা করছে। আমার ছোট ভাইকে দেখে আমার বাবু কি যে খুশি হয়েছে কি বলব পরে পুরো রাস্তা মামার কোলেছিলো। পরে ফ্লাই ওভার ব্রিজের উপরে উঠে দেখলাম অসাধারণ সুন্দর দেখাচ্ছে পরিবেশটা তাই ফটোগ্রাফিক না করে পারলাম না।
- একটা সত্যি কথা বলতে কি জানেন ভয় কে জয় করা খুবই দরকার।মেয়ে মানুষ হলে ঘরের কোণে বসে থাকবো এটা কোন কথাই নেই।কেউ দয়া করবে তার সেই দয়ার অপেক্ষায় থাকব সেটা আমি এখন মানতে নারাজ।কারণ আমি আমার শ্বশুরবাড়ির মানুষের অনেক লাঞ্ছনার বঞ্চনার শিকার হয়েছি।তাই এখন নিজেকে পরিবর্তন করতে চাই।আমি মুক্ত পাখিদের মতো আকাশে উড়ে বেড়াতে চাই বন্দিজীবন যেন দম বন্ধ হয়ে আসে।❤আমার বাংলা ব্লগে ❤আসার কারণে হয়তো আমার জীবন টা অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে। আমার মত অনেক নারী আছে শ্বশুরবাড়ির লাঞ্ছনা বঞ্চনার শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। আমি অনেক কথাই আপনাদের মাঝে শেয়ার করি নি। পরবর্তীতে কখনো সুযোগ হলে আবার আপনাদের মাঝে শেয়ার করব।
- ফুফুর বাড়িতে এসে ফুফুকে দেখে খুব মায়া লাগল কারণ আমাদের বাপ-চাচা মধ্যে বয়সে বড় আর অসুস্থতার কারণ একদম দুর্বল হয়ে গেছে।আমাকে দেখে ফুপু এত যে খুশি হয়েছে কি বলবো।তবে আমার থেকে আমার বাবু কিন্তু বেশ খুশি হয়েছে আমার ফুপুকে পেয়ে।ফুপুর সাথে দেখা করে ফুপুর বাড়ি থেকে বের হতে প্রায় ৫ টা বেজে গিয়েছে। আমার বাড়িতে আসতে আসতে আমার ভাইকে নিয়ে ৭:৩০ সন্ধ্যায় হয়ে গেছে। তাই খুব শরীর দুর্বল লাগছিল তারপরও আমার ইচ্ছা শক্তির কারণে আমি ভয়কে জয় করেছি।আমিও পারি জিনিসটা তাদেরকে দেখিয়ে দিতে পেরে সত্যিই আমি খুব খুশি। তবে আসার পর অনেক ঝামেলা হয়েছে😔
ভুল ত্রুটি হলে, ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।।
আসলে আপু বিষয়টি খুবই দুঃখজনক, অন্তত আপনার হাসবেন্ড এর কাছে এটা আশা করিনি। আর আপনার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কথা কি বলব আসলে বাংলাদেশের চিরচারিত একটা নিয়মের মধ্যে এরা নিজেদেরকে অনেক কিছুই ভাবে তবে আপনি খুবই সাহসিকতার একটি কাজ দেখিয়েছেন বিষয়টি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। তবে আমার মনে হয় ফ্যামিলি গত ভাবে বসে এর একটি যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত যাতে করে ভবিষ্যতে আর এই রকম সমস্যা না হয়। অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য এগিয়ে যান আমরা সহ আমার বাংলা ব্লগ বাসি আপনার পাশে রয়েছে।
ভাইয়া,ওর কারণে বিশেষ করে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা সুযোগ পায়।এইটা সমাধান করা সম্ভব না আজকে অনেক বছর ধরে এই সমস্যা হয়ে আসছে। ধন্যবাদ ভাইয়া, সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।।
নিজের আত্মবিশ্বাস থাকলে পৃথিবীতে এমন কোন সাধ্য নেই আপনাকে আটকে রাখে শুধু দরকার মনোবল আত্মবিশ্বাস তবে আত্মবিশ্বাস অর্জন করতে গেলে আমাদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। এমনি এমনি আত্মবিশ্বাস আসে না ।পরিশ্রম অধ্যবসায় ধৈর্য এগুলো সংমিশ্রণে আমাদের আত্মবিশ্বাস জন্ম। আপনি খুব সুন্দর একটি বিষয় আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনি খুব সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি কে কেন্দ্র করে আপনার মনের অনুভূতি গুলো শেয়ার করেছেন ।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জ্বী আপু ঠিক বলেছেন, নিজের আত্মবিশ্বাস যদি থাকে তাহলে আমরাও এগিয়ে যেতে পারি। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।।
এই সমস্যাটা সব জায়গাতেই হয়,আট্টার গাড়ি নয়টায় ছাড়ে।তবে বসার জন্য যদি স্টেশন ভালো থাকে তাহলে মোটামুটি অপেক্ষা করা যায় ,তা না হলে অনেক বিরক্ত লাগা শুরু হয়।
বাসায় ভালো করে পৌছাতে পারছেন এটা ভালো ছিল।
একদম ঠিক এই সমস্যা সব সময় তো হচ্ছে। ধন্যবাদ ভাইয়া, এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।।
আসলেই আপু মেয়েদের কারো উপর আত্মনির্ভরশীল হওয়া উচিত না।তাহলে দেখবেন দুর্বলতা কাজে লাগাবে।আমি নিজেও জানি।।ভালোই হয়েছে আপু আপনি বাবুকে নিয়ে একা এসেছেন।কারো উপর ভরসা না করে আল্লাহ উপর ভরসা করে একাই চলা উচিত।আর হাজবেন্ড কথা নাই বা বললাম।ধন্যবাদ
একদম ঠিক কথা আপু, মেয়েরা আত্মনির্ভরশীল যদি না হয় তাহলে প্রতিনিয়ত শ্বশুর বাড়ির পরিবার থেকে অত্যাচারের শিকার হতে হয়।ধন্যবাদ আপু,মন্তব্যটি পড়ে সত্যি অনেক ভালো লেগেছে 🥰
সত্যি আপু আপনি আজকে পোস্টের মাধ্যমে সমাজের কিছু বাস্তবতাকে তুলে ধরেছেন। খুবই ভাল লেগেছে আপনার পোস্টটি। এবং ঘৃণা প্রকাশ করছি আপনার শ্বশুরবাড়ির লোকেদের উপর। যারা আপনার বিপদে পাশে দাড়ায় নি। আর যাইহোক অন্তত আপনার হাজবেন্ডের কাছ থেকে কিছু একটা একসেপ্ট করেছিলাম, সেটাও পেলাম না। নারী বলে জে আমরা পারি না তা কিন্তু নয় সাহস করলে আমরা সবাই সবকিছু পারি । যদি আপনি আজকেও চুপ করে বসে থাকতেন আপনার ফুফুর বাড়ি না যেতেন আপনার শাশুড়ি রা আরো সাহস পেয়ে যেত।যাহোক আপু খুব ভাল লেগেছে আপনার আজকের পোস্টটি।
এইটাই বাস্তব আপু,মেনে নিয়ে চলছি আজকে অনেক বছর।
ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সত্যি কথা বলতে আপু একথা গুলো শুনার পর আর কিছুই বলার থাকেনা। তবে হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন যখন বিপদে কেউ সাড়া দিচ্ছে না, তখন নিজের ভয়কে নিজে জয় করতে হবে এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কথা। আর আমি যেটা বলব সেটা হচ্ছে পৃথিবীতে এসেছি একা এবং কি পৃথিবীতে যেতে হবে একা মধ্যখানে মায়া জালের না জড়িয়ে নিজেকে নিজের মত গড়ে তুলতে হবে। এবং নিজেকে একাই চলতে হবে। অসম্ভব সুন্দর ছিল আপনার পোষ্ট এবং অনুপ্রেরণা, আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম।
ভাইয়া,কারো দিকে তাকিয়ে থাকার সময় শেষ এবার থেকে নিজে চেষ্টা করতে হবে।ধন্যবাদ ভাইয়া
আসলে আপু আমি অনেক পরিবারই দেখেছি নারীদেরকে ছোট করে দেখে। আর তারা আসলে ভাবে নারীরা কিছু পারেনা। তবে আপনি কিছু করে দেখিয়েছেন এটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। নারীরা চাইলে সবকিছু পারে এটা কিন্তু আমি বিশ্বাস করি। আর আমার স্ত্রীকেও আমি সেই সাহস সবসময় দিয়ে থাকি। আমি সব সময় চাই সে যেন একলা পথ চলে।
জি ভাইয়া,বিশেষ করে শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলো মেয়েদেরকে অন্য চোখে দেখে ছোট মনে করে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে।
নারীরা চাইলে সবকিছু করতে পারে। শুধু দরকার হয় আত্মবিশ্বাস, আর মনে সাহস।
আপনি যেহেতু চট্টগ্রামের বাইরে আগে একা কখনও চলাচল করেননি নিশ্চয় এই যাত্রা টা আপনার জন্য একটু কষ্টকর ছিলো। তবে আপনি ভয় কে জয় করে নিজের উপর বিশ্বাস রেখে আপনার ফুফুকে দেখতে গিয়েছেন এজন্য আপনাকে স্যালুট জানাই। মেয়েদেরকে আটকে রাখতে চায় এধরনের মানুষজন আমার খুবই অপছন্দের। আপনার এই অভিজ্ঞতাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য এই। পোস্টটি পড়ে অনেকেই অনুপ্রাণিত হবে।
একদম বাস্তব কথা লিখেছেন আপু,যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে।জি আপু, একলা চলে নিজের আত্মবিশ্বাস তৈরি করা খুবই প্রয়োজন।ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য🥰🥰