সেকাল-একাল || মাঠে-ঘাটে || ছোটবেলার স্মৃতি।
![landscape-193720__480.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmdne63w3KAdU3hXMhok7Xz4hNqoYZByuUCqspz7ABZg5g/landscape-193720__480.jpg)
হ্যালো বন্ধুরা। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আজকে আসলাম একটু গল্প করতে । নির্দিষ্ট কোন টপিক নিয়ে আলোচনা করবো না। কিছু বিষয়ে আমার কিছু ভালো লাগার কথাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আপনারা সবাই জানেন এই সময়টা এপার বাংলা ওপার বাংলা, দুই বাংলার ফসলি জমির দৃশ্যগুলো মোটামুটি একই রকম। শীতের শুরুতে এই সময়টাতে বিভিন্ন প্রকার সবজি চাষ করা হয় মাঠে মাঠে। সবজি চাষের জন্য সাধারণত উঁচু জমি গুলো নির্বাচন করা হয়৷ একদিকে সবজি চাষ, অন্যদিকে ধান কাটার উৎসব। সবকিছু মিলিয়ে মাঠের এমন দৃশ্য গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে।
ধান কাটা শেষ হওয়ার পর জমিগুলো কিছুদিন ফেলে রাখা হয়। জমির ভেজা মাটি কোন মত শুকানোর সাথে সাথে এলাকার ছেলেপেলে জমিতে ক্রিকেট খেলার জন্য ক্রিজ কেটে ফেলে । আমাদের গ্রামে খেলার মাঠের খুবই অভাব। এজন্য ছোটবেলা থেকেই এমন দৃশ্য গুলো দেখে আসছি। আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন আমরাও এমনটাই করতাম। স্কুল পরীক্ষা শেষ হলে আর মাঠগুলো কোনরকম শুকিয়ে গেলেই ভালো একটা জমি দেখে সেখানে ক্রিকেট খেলার জন্য ক্রিজ কেটে ফেলতাম । কিন্তু দুঃখের বিষয় হল বেশিদিন খেলতে পারতাম না। সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ দিন খেলার পর সেই জমি চাষ দিয়ে দিত। এমনও হয়েছে আমরা সবাই মাঠে গিয়েছি খেলতে, গিয়ে দেখেছি জমি চাষ দেওয়া। আমি ক্রিকেট কমই খেলতাম। আমি ছোটবেলা থেকেই ব্যাডমিন্টন খেলাটা বেশি পছন্দ করি। ক্রিকেট খেলতাম মন চাইলে। না চাইলে নাই। দাঁড়িয়ে খেলা দেখতাম। তবে দিনগুলো এখনো চোখের সামনে ভাসে। স্মৃতি গুলো কখনো ভুলবার নয়। জীবনে কোন টেনশন ছিল না, ছিল না কোন কাজ।
লেখাপড়ার সময় লেখাপড়া করে, গ্রামের ছেলেদের সাথে বিকেল বেলা মাঠে মাঠে খেলে বেড়ানো আমাদের প্রতিদিনের রুটিন ছিল । আর শীতের সময় আসলে আমার আনন্দটা যেন একটু বেশিই লাগতো। ব্যাডমিন্টন খেলা ছোটবেলা থেকেই আমি খুবই পছন্দ করি। আমাদের এখানে খেলার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা কখনই পাইনি। শীতের সময়ে ধান কাটা শেষ হলে জমি অনেকদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকে। ওই জমি যখন শুকিয়ে যেত তখন ওখানে আমরা ব্যাডমিন্টনের কোর্ট কাটতাম। সবার কাছ থেকে ৪০ টাকা ৫০ টাকা করে চাঁদা তুলে ব্যাডমিন্টন খেলার জন্য ব্যাড, ফেদার আর নেট কিনে আনতাম। নেটের অবস্থাও ছিল যাচ্ছেতাই। জোরে ফেদার আসলে নেটে ঢুকে অন্য পাশ দিয়ে বেরিয়ে যেত। এটা নিয়ে মাঝেমধ্যেই খুবই তর্ক বিতর্ক সৃষ্টি হয়ে যেত। আমার স্পষ্ট মনে আছে একবার আমি ১৭৫ টাকা দিয়ে ব্যাডমিন্টনের একটা ব্যাড কিনেছিলাম। আমারটাই ছিল মাঠের সবচেয়ে দামি ব্যাড। ভাবতেও অনেক মজা লাগে সেই দিনগুলোর কথা।
আরো একটা মজার ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করি। আমাদের অঞ্চলে প্রচুর আখ চাষ করা হয়। শীতের এই সময়টাতেই জমি থেকে আখ সংগ্রহ করে সেগুলো মাড়াই করা হয়। আমাদের বাড়ির পাশে প্রায় প্রতিবছরই অনেক বড় খুলা বানানো হতো। এক এক অঞ্চলে এটির নাম এক এক রকম হতে পারে। আমাদের অঞ্চলের ভাষায় এটাকে খুলা বলা হয়। যেখানে আখ মাড়াই করা হয়। আর আখের রস থেকে গুড় বানানো হয়। তো আমরা ওই সময় যেটা করতাম, বাড়ি থেকে মাঝারি সাইজের আলু নিয়ে খুলায় যেতাম। ওখানে গিয়ে আলুর মধ্যে পাটকাঠির ঢুকিয়ে সেই আলু গুড় জ্বালানোর বাইন এর মধ্যে রেখে দিতাম। পাটকাঠি উপরে দেখা যেত আর আলু নিচে থাকত। পাঁচ দশ মিনিট অপেক্ষা করার পর ওই পাটকাঠি ধরে আলু উঠিয়ে নিয়ে আসতাম। ততক্ষণে আলু সিদ্ধ হয়ে যেত। ওই আলুগুলো খেতে হালকা মিষ্টি লাগতো। বেশ মজাদার ছিল। ওই দিনগুলো মাঝে মধ্যেই মনে পড়ে। বিশেষ করে শীতের সময় যখন আশেপাশে খুলা দেখতে পাই তখন ওই দিনগুলোর কথা মনে পড়ে যায় । সে দিনগুলো কতইনা সুন্দর ছিল ।
আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই ছোটবেলার এমন অনেক স্মৃতি আছে । যেগুলো মনে পড়লে এখনও সেই ছোটবেলায় ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। এই আর্টিকেল লেখার সময় মনের অজান্তেই মাঝেমধ্যে খুব হাসি পাচ্ছিল দিনগুলোর কথা মনে পড়ে। এরকম আরো অনেক গল্প আছে যেগুলো ভবিষ্যতে আপনাদের সাথে শেয়ার করব আস্তে ধীরে। আপনারা যারা আমার এই পোস্টটি পড়লেন তাদের দু-একটা ছোটবেলার মজার ঘটনা কমেন্ট বক্সে লিখে যাবেন আশা করি। আজ আর লিখব না আজ এ পর্যন্তই। আশা করি আবার দেখা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে । সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন , নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন। খোদা হাফেজ।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
ছেলেবেলার স্মৃতি গুলো সত্যিই ভুলার মত নয়। আমাদের জীবনে ছেলেবেলার এমন কিছু স্মৃতি রয়েছে যা মনে হলে এখনো মন আনন্দে ভরে উঠে। কেন জানি সকলের ছেলেবেলা গুলো একই মনে হয় আমার কাছে। কারণ সেই ছেলেবেলার চিন্তাধারাগুলো আমাদের একই রকমের ছিল। তাই খেলার ধরন গুলো এবং আনন্দের মুহূর্ত গুলো একই রকমের ছিল। সত্যি কথা বলতে শীতের দিনে যখন ধান কাটা হয়ে যায় তখন ফাঁকা জমিতে শুরু হয়ে যায় বিভিন্ন ধরনের খেলা। আমি যখন আমার গ্রামের বাসায় যেতাম তখন সেই দিন গুলো খুবই উপভোগ করতাম। ধানক্ষেতের ফাঁকা মাঠে খেলার মাঠ তৈরি হয়ে যেত। গোল্লাছুট, কানামাছি, লুকোচুরি আরো কত কি খেলা। সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেল ভাইয়া। আপনার পোষ্টটি পড়ে আমার ছেলেবেলা গুলো চোখের সামনে ভেসে উঠলো। আবার যখন দেখতাম সেই জমি ধান চাষের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে তখন মনটা খারাপ হয়ে যেত। মনে হতো আরো কিছুদিন পরে যদি জমিটি চাষ করতো তাহলে আমরা আরো কিছুদিন খেলতে পারতাম। যাইহোক আপনি আপনার ছেলেবেলার অনেক মধুর স্মৃতি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এ জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি একদম সঠিক বলেছেন। প্রত্যেকটা মানুষের ছোটবেলা ছিল চমৎকার। সেই দিন গুলো এখন স্মৃতির পাতায় গেঁথে আছে।
কি আর বলবো আপু। ওই দিনগুলো কী যে মজার ছিল। আমাদের ধান কাটার পরে যখন খরকুটো মাঠেই রেখে দিত তখন ওইটার মধ্যে গিয়ে কানামাছি খেলা, লুকোনো, গোল্লাছুট আরো কতকিছু খেলেছি।
আপনার ছোটবেলার অনুভূতি খুবই সুন্দরভাবে কমেন্টে উপস্থাপন করেছেন। খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
সেই ছেলেবেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন। প্রচুর খেলাধুলা করতাম। আমাদের এখানে বর্ষাকালে প্রায় 5 থেকে 6 মাস মাঠে পানি থাকত। আর ওই সময়টাতে মার্বেল আর অন্য কিছু ছোটখাটো খেলা কেবলমাত্র খেলা যেত। কিন্তু যখনই পানি শুকিয়ে যেত কিংবা ধান কাটা শেষ হয়ে যেত তখন আর কে আটকায়। ক্রিস বানাতেই হবে খেলার জন্য।
আপনাদের মত কাঠি দিয়ে আলু সিদ্ধ করে না খেলেও আরো অন্যান্য অনেক মজা করেছি। ধন্যবাদ
ভাইয়া আমাদের বাস্তব মনে করিয়ে দিলেন তবে আমাদের এখানে এখনো ধান মাঠে রয়েছে ধান কাটা হলেই ক্রিকেট শুরু করবো।
ছোট বেলার সৃতো মজার ছিলো ধানের মাঠে ক্রিকেট খেলে বাসায় যেতাম ভয়ে ভয়ে সন্ধ্যা লেগে যেত বাবার ভয়ে ঘরের পছে লুকিয়ে থাকতাম আম্মা এসে নিয়ে যাইতো হাইরে দিন। এখন কার ছেলে মেয়েরা এই দিন গুলী পাবে না বিলুপ্ত হয়ে গেছে।পুরো শৈশব তুলে ধুরছেন ভাইয়া🙏🙏
সত্যিই মজাদার ছিল ছোটবেলার দিনগুলো। যে দিন গুলোতে আমরা সারাক্ষণ খেলাধুলা নিয়ে মেতে থাকতাম। যখন ধান কাটা হত তখন আমরা গানের খড়ের মধ্যে লুকিয়ে লুকিয়ে বিভিন্ন ধরনের খেলা খেলতাম তার মধ্যে অন্যতম হলো লুকোচুরি। আর ধানক্ষেত একটু পানি শুকালে আমরা গোল্লাছুট খেলতাম। যখন একবারে শুকিয়ে যেত তখন ক্রিকেট খেলার জন্য ক্রিজ কাটতাম। আমার খুব স্পষ্ট মনে আছে এটটা টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিলাম। সবকিছু কমপ্লিট হওয়ার পর আমাদের প্রথম ম্যাচ ছিল যেই দিন মাঠে গিয়ে দেখি মাঠে হাল চাষ করেপেলছে। কি আর করব খুবই বিপদজনক অবস্থা হয়ে গেল নানান জনের নানান কথা পোলাপানের তো যা ইচ্ছে তাই মাঠ নেই ম্যাছ ছাড়ছে। আরো কত কি ছোটবেলার স্মৃতিগুলো ভুলার মত নয়। আপনার ছোটবেলার স্মৃতি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এবং করে অনেক আনন্দ পেয়েছি। অনেক ভাল লেগেছে। আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার ছোটবেলার স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেল। শীতের সময় গ্রামের দৃশ্য গুলো থাকে অন্যরকম, সত্যি উপভোগ করার মতো। আমার মনে পড়ে গেলো সকালে উঠে খেজুরের রস খাওয়ার স্মৃতিগুলো।গাছিরা কিভাবে খেজুর গাছ থেকে রস পেরে আনত সেই স্মৃতিগুলো বেশি মনে পড়ে গেল।আরো অনেক স্মৃতিই মনে পড়ে গিয়েছে কিন্তু এখন আর বর্ণনা করা সম্ভব নয়। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে ছোটবেলার স্মৃতি গুলো মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
আপনার স্মৃতিগুলো নিয়ে একটি পোস্ট লিখে ফেলুন একদিন। আর খেজুরের রস খাওয়ার আমার অনেক স্মৃতি আছে। এগুলো আসলেই ভুলার মত না। ছোটবেলা কত মজার ছিল।
অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ভাইয়া। আমার কাছে তো সবচেয়ে বেশি প্রথম ছবিটা ভালো লেগেছে। কারণ আমাদের এইদিকে গ্রামের জমি গুলো দেখতে এমন সুন্দর। ভালো লাগে এরকম স্মৃতি ভরা দৃশ্য দেখতে। ছোটবেলার এরকম অনেক জায়গার মধ্যে স্মৃতিগুলো আটকে থাকে। যেগুলোকে এখন খুব মিস করি। সত্যি ভাইয়া আপনার লেখাগুলো খুবই ভালো লাগলো পড়ে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ছোটবেলার স্মৃতি গুলো মনে করে দেওয়ার জন্য
শীতকাল শুরু হলেই বন্ধুরা মিলে ক্রিকেট খেলা ও ব্যাডমিন্টন খেলা শুরু করে দিতাম। ফাঁকা মাঠে ব্যাডমিন্টন খেলার সেই দিনগুলো আজও মনে পড়ে। যখন দেখতাম জমিতে ধান কাটা শুরু হয়েছে তখন মন আনন্দে ভরে উঠত। আমরা সবাই মিলে জায়গা নির্ধারণ করে রাখতাম কোথায় আমাদের খেলা হবে। এই খেলার জন্য কত বকা শুনেছি তার কোনো শেষ নেই। তবুও বকা শুনে সেই খেলার সময় যে আনন্দ উপভোগ করেছি সেটাই অনেক ছিল। সেই দিনগুলো আজও মনে পড়ে। সত্যিই শৈশবের দিনগুলো খুবই ভালো ছিল। জীবনের জটিলতাগুলো তখন অনেক দূরে ছিল। দিন যত যাচ্ছে বয়স বেড়ে যাচ্ছে আর জটিলতা বেড়ে যাচ্ছে। আবার যদি সেই শৈশবে ফিরে যেতে পারতাম তাহলে খুবই ভালো লাগতো। আপনার শৈশবের স্মৃতি গুলো সম্পর্কে জেনে আমার খুব ভালো লাগলো ভাইয়া।
দাদা লেখা গুলো পড়ছিলাম আর চোখের সামনে গল্পের মত যেন সব ফুটে উঠল। কি মজার সব স্মৃতি। সব চেয়ে মজা লাগলো আলু পুড়িয়ে খাওয়া টা। দাদা এখনও কি আখের গাছ আছে নাকি গ্রামে? আখের রস ছোট বেলায় মামা বাড়ীতে খেয়েছিলাম , স্বাদটা ভুলেই গেছি। দাদা তার মনে আপনাদের গ্রামে একদম খাটি আখের গুড় পাওয়া যায়! ইশ লোভ লেগে যাচ্ছে সব শুনে,,,,,, ছেলে বেলারএই মজা গুলো সারা জীবন মনকে আনন্দ দিয়ে যাবে।
অনেক সুন্দর কিছু কথা বললেন ভাইয়া , ছোট বেলার স্মৃতি গুলু মনে হলে ইচ্ছা করে সেখানেই ফিরে যাই ,প্রতিটা মানুষের মতো আমার ও ছোট বেলার অনেক কাহিনী আছে যেটা মনে হলে নিজেই হেসে উঠি , গ্রামের ধান খেতে ধান কাটার পর ক্ষেত্র গুলু শুকিয়ে গেলে সেখানে এখনো ছেলে মেয়েরা খেলা দুলা করে , তবে এখন আর আগের মতো না , ভাইয়া আপনাদের গ্রামে আখ খেত করা হয় , যেটা আমার সব থেকে বেশি ভালো লাগলো , এই ক্ষেত্র দূর থেকে কিন্তু অসাধারণ লাগে , আপনি আজ অসাধারণ কিছু কথা বললেন যেটা পড়তে খুবই মজা পেয়েছি আমি ,অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার ফটোগ্রাফিগুলি চমৎকার হয়েছে। গ্রামের জীবন জীবিকার চাল চিত্র সুন্দর ভাবে ক্যামেরা বন্দি করেছেন। অনেক ভালো লাগলো। শহরের মানুষের কাছে অবশ্য এগুলি এখন স্মৃতি। কিন্তু আমাদের কাছে এখনো জীবন্ত ।কারণ আমরা এখনো গ্রামে বসবাস করি। অসংখ্য শুভেচ্ছা ভাইয়া।
এগুলো আসলে আমার ফটোগ্রাফি ছিলনা। এই ফটোগুলো ডাউনলোড দেওয়া। প্রত্যেকটি ফটোর নিচে সোর্স লিংক দেওয়া আছে।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
হা ভাইয়া। এই বার চেক করলাম। আসলে সোর্স গুলো এমন ভাবে দেওয়া হয়েছে ভালোভাবে খেয়াল করা হয় নি। আমি ছবি গুলি দেখে অরিজিনাল মনে করলাম। আপনার আগের পোস্টে ঘুরতে যাওয়ার কিছু ফটোগ্রাফি ক্যামেরার তোলা এরকমই হয়েছিলো।আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা অনেক ভালো।সেই হিসাবে বলেছিলাম। যায় হোক। আমি বুঝতে পেরেছি ।অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।