টাইটেল কি দেওয়া যায় বলুন তো ?? 😉

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago (edited)

হ্যালো বন্ধুরা, কি অবস্থা সবার? শীতের এই সময় গুলো কেমন কাটাচ্ছেন আপনারা? আমি তো বেশ ভালোই কাটাচ্ছি । কারন আমার শীতকাল সবচেয়ে ফেভারিট। যাইহোক, আপনারা তো অনেকেই জানেন আমি ঘোরাঘুরি করতে খুবই পছন্দ করি। ভ্রমণ পিপাসু একজন ব্যাক্তি আমি। কিন্তু অনেকদিন হলো দূরের কোথাও ঘুরতে যাওয়া হচ্ছে না। ক'দিন ধরেই ইচ্ছে হচ্ছিল দূরে কোথাও যাব কিন্তু দূরে যাওয়ার তেমন কোনো সুযোগ এখন আমার হাতে নেই। ধারেকাছে কোথাও ভালো জায়গা থাকলে সেখানেই যাওয়া হচ্ছে অনেকদিন ধরে।

তো যাইহোক, গতকাল আমরা কিছু ফ্রেন্ড, বড় ভাই আর কিছু ছোট ভাই সাথে গিয়েছিলাম আমাদের জেলার মধ্যেই কিন্তু একদম শেষের দিকে। যেখানে যেতে আমাদের পাড়ি দিতে হয়েছে প্রায় ৩৫-৪০ কিলোমিটার। একটি জায়গা আছে যেটা দেখতে অনেক সুন্দর, নিরিবিলি মাঠের মধ্যে দিয়ে আঁকাবাঁকা রাস্তা, আর রাস্তার দু'ধারে অনেক অনেক তালগাছ। এর আগে ইত্যাদি তে ওই জায়গাটি দেখিয়েছিল। ইউটিউব, ফেসবুকেও দেখেছি অনেকবার। জায়গাটি আমার নিজের জেলাতেই কিন্তু কখনো যাওয়া হয়নি। কাল ছিল শুক্রবার। জুমার নামাজ শেষ করে সবাই মোটামুটি ফ্রি ছিলাম। এজন্য চিন্তা করলাম জুমার নামাজ শেষ করেই সবাই বাইক নিয়ে রওনা দিব। জুমার নামাজ শেষ করে আমরা ৯ জন একত্রিত হলাম যাওয়ার উদ্দেশ্যে। আমাদের মধ্যে মাত্র দুইজন ওই স্থানে আগেও গিয়েছিল। তাছাড়া আমরা কেউই কখনো যায়নি, চিনিও না। কোন পাশ দিয়ে যেতে হবে সেটাও জানি না। যাইহোক এক পর্যায়ে আমরা সবাই রওনা দিলাম। ১২ থেকে ১৩ কিলোমিটার পাড়ি দেওয়ার পর সামনে বাধল একটি নদী। নদী টির নাম হল গড়াই। এখানে নৌকায় পার হতে হয়। আমরা বাইক নিয়েই নৌকায় উঠলাম।

1642223018886-01.jpeg

1642223123309-01.jpeg

IMG_20220115_111950.jpg

১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগলো নৌকা দিয়ে নদী পার হতে। এরপর ওই পাশের রাস্তায় পৌঁছে গেলাম। রাস্তায় পৌঁছানোর পর আমাদের বাইক রাইড আবার শুরু হল। একটানা প্রায় ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটার ভাঙাচোরা রাস্তায় ড্রাইভ করলাম । সব মিলিয়ে মনে হয় পাঁচ কিলোমিটার রাস্তা ভালো ছিল। আর পুরোটাই আঁকাবাঁকা আর ভাঙ্গাচুরা।

আমাদের সাথে ছিল চারটি বাইক। আর আমরা ছিলাম ৯ জন। রাস্তা যেমনি হোক আমরা ভীষণ এনজয় করছিলাম। কারণ একসাথে সবাই এক জায়গায় গেলে সেখানকার কি পরিবেশ সেটা ম্যাটার করে না। সবাই একসাথে থাকলে রাস্তা যত খারাপই হোক সেটা অ্যাডভেঞ্চারের মত লাগে। যেটা আমি ইনজয় করি। তো এরকম ইঞ্জয় করতে করতেই আমরা পৌছে গেলাম আমাদের সেই গন্তব্যে। জায়গাটি দেখে সত্যিই আমি মুগ্ধ হলাম কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমরা ক্যামেরা নিয়ে গিয়েছিলাম ছবি তোলার জন্য, কিন্তু পর্যাপ্ত আলো না থাকায় আমরা মনের মতন ছবি তুলতে পারিনি । যাই হোক, ফোনে তোলা কিছু ছবি রয়েছে ওই জায়গাটির সেগুলোই শেয়ার করছি। আর আমি একটি ভিডিও করেছিলাম যেটি সিনেমাটিক টাইপের। সে ভিডিওটি আপনাদের ভীষণ ভাল লাগবে আশা করি। কিন্তু ভিডিওটি আমি এই পোস্টটে শেয়ার করবো না। আমি অন্য একটা পোস্টে শেয়ার করব যেখানে তার সাথে আরও দুইটি ভিডিও থাকবে।

1642223218430-01.jpeg

1642223818469-01.jpeg1642223803187-01.jpeg

1642223177403-01.jpeg

1642223784546-01.jpeg1642223591554-01.jpeg

1642223293717-01.jpeg

কাল সারা দিন ছিল মেঘলা। এরপর আমরা ওখানে গিয়ে পৌঁছেছিলাম চারটার দিকে। ওই টাইমে আলোর স্বল্পতা বেড়ে গিয়েছিল। একদমই মনের মতন কোন ছবি উঠাতে পারিনি। শেষমেষ সিনেমাটিক ভিডিও নিয়ে আর আমাদের নিজেদের কয়েকটা ছবি তুলে আমাদের চলে আসতে হয়েছিল।

1642224633202-01.jpeg

এখানে আরো একটি কাহিনী ঘটে গিয়েছিল সেটি হচ্ছে, আমাদের সাথে একটি বড় ভাই ছিল। উনার শ্বশুরবাড়ি নাকি ওই এলাকাতেই। তো ছোট ভাই যেগুলো ছিল ওরা বায়না ধরল যে ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ি যাবে। ভাই ও খুশী মনে রাজী হয়ে গেল। কিন্তু আমি যেতে চাইছিলাম না। পরে ভাই জোর করে আমাদের সবাইকে নিয়ে গেল। এখানে একটি মজার বিষয় হচ্ছে আমাদের ভাবী অর্থাৎ ওই ভাইয়ের স্ত্রী ভাইদের বাড়িতে রয়েছে। আর আমরা আসলাম ভাবিদের বাড়িতে।

বাড়িতে যাওয়ার পর আমরা বসে গল্প গুজব করছিলাম। এরইমধ্যে শ্বশুরবাড়ির লোকজন রান্নাবান্না শুরু করে দিয়েছে। আমাদের একদমই আসতে দিল না। কি আর করার এদিকে রাত হয়ে গেছে প্রায়। বাড়িতে যেতে হবে। শীতের ভালো কোন প্রটেকশন নিয়ে আসিনি। বাইক চালিয়ে আবার এত পথ যেতে হবে। কি আর করার, প্রায় দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর যখন রান্নাবান্না হয়ে গেল তখন আমরা সবাই খাওয়া-দাওয়া করে নিলাম। খাওয়া-দাওয়ার আইটেম ছিলো ডিম, ইলিশ মাছ, হাঁসের মাংস। খাওয়াটা বেশ জমিয়ে খেয়েছিলাম । খাওয়া-দাওয়া শেষ করে ২/৪ মিনিট রেস্ট নিয়ে আমরা সবাই বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়ার প্রস্তুতি নিলাম।

এরপর আমরা সবাই বাইক নিয়ে রাস্তায় এসে উনাদেরকে বিদায় জানিয়ে আমাদের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। রাত্রে বেলায় বাইক চালাতে ভালোই লাগে। বেশি জোরে বাইক চালাইনি। কারণ প্রচন্ড শীত করছিল। যাইহোক আস্তে-ধীরে বাইক চালাতে চালাতে আমরা সেই ঘাটে এসে পৌঁছে গেলাম। যাবার সময় যেখান থেকে আমরা নৌকায় পারি দিয়েছিলাম। ওই জায়গাটিতে আসার পর আমাদের এলাকার একটি ছেলে আমাদের সাথে বাড়ি যাবে বলে জানালো। ও সেনাবাহিনীতে চাকরি করে। আজ ছুটি পেয়েছে। আমরা ওকে অপেক্ষা করতে বললাম যতক্ষণ আমাদের ঘাট পার হতে লাগে।

1642223339312-01.jpeg

দশ পনেরো মিনিট সময় লাগলো আমাদের ঘাট পার হতে। এরপর আমরা বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে গেলাম। ওখানেই আমাদের এলাকার ওই ছেলেটি অপেক্ষা করছিল। আমরা বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে ওকে বাইকে উঠিয়ে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। তখন বাজে রাত প্রায় সাড়ে নয়টা। রাস্তা একেবারেই ফাঁকা ছিল। আমরা আসার সময় মোটামুটি ভালই রেস করতে করতে আসলাম। প্রচন্ড গতি নিয়ে বাইক চালিয়ে আসার ফলে খুব অল্পসময়ের মধ্যেই বাড়িতে এসে পৌঁছে গেলাম। তো এটাই ছিল আমার গতকালকের ঘুরতে যাওয়ার গল্প। আজ তাহলে বিদায় নিচ্ছি। দেখা হবে আবার আগামী কোন পোস্টে ইনশাআল্লাহ্। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।



JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 3 years ago 

ছবির ভালো আছো?

ভাইয়ের মুখ দেখলে ভালো থাকতাম আরকি।
🤪🤪

এতো ঘুরেন ভাই দেখেই তো হিংসে হয়।তবে ভাইয়ের শশুড় বাড়িতে ভালোই খাওয়া দাওয়া হয়েছে দেখি।

 3 years ago 

এক মাসের ছুটি নিয়ে আমাদের এলাকায় চলে আসেন। শুধু খাবেন আর ঘুরবেন 🥳🥳

 3 years ago 

জীবন মানেই ঘোরাঘুরি, হয়তোবা এটা টাইটেল দেয়া যেতে পারে ভাই। আপনি এই পোস্টটিতে টাইটেল দেননি তারপরও এমন সুন্দর কিছু জিনিস আমাদেরকে দেখিয়েছেন যা দেখে আমি নিজেই মুগ্ধ হয়েছি। প্রথম ছবিতে আপনি যেভাবে মোটরসাইকেলটা পানির উপর দেখিয়েছেন তা দেখে আমি একটু অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সাথে আপনি যে তাল গাছের সারির ছবি শেয়ার করেছেন তা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। প্রত্যেকটি রাস্তার ধারে এমন ভাবে তাল গাছের সারি তৈরি করা উচিত তাহলে এলাকাবাসীকে বজ্রপাত থেকে অনেকাংশে রক্ষা করা সম্ভব হবে।

 3 years ago 

নৌকার একদম কিনারায় বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম তো এজন্য এরকম মনে হচ্ছিল।

 3 years ago (edited)
  • বন্ধুদের সাথে নিয়ে প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে গিয়েছিলাম,,এটাই টাইটেল দিলে ভালো হতো আমার মতে।।।

  • ভাইয়া আজকে আপনার ভ্রমণ কাহিনী শুনে আমার খুবই ভালো লাগলো। আসলেই বন্ধুদের সাথে ভ্রমণ করতে খুবই ভালো লাগে। আপনারা ৯ জন চারটি বাইক নিয়ে খুবই সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করেছেন। এই রাস্তাটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। রাস্তার পাশ দিয়ে সারি বেঁধে তাল গাছ গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অপরূপ সৌন্দর্যময় এই রাস্তাটি দেখে মনে হচ্ছে খুব আনন্দ উপভোগ করেছেন। আমার খুব ইচ্ছা করছে এই সুন্দর রাস্তাতে ভ্রমণ করতে। আপনার এবং আপনার বন্ধু সকলের জন্য রইল শুভকামনা।

 3 years ago (edited)

IMG_20220106_113311.png

2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvRmybykqUvU4Qriq94s5bwFrDmYZdJgD7bRoaeK4aoq8pZoLdUPeYZ5Pb1dEejRZxkf2Knu1XeHbi1jU.png

আমি যখন ক্যামেরাম্যান টাইটেল

ভাই আপনাকে দেখে তো আমি ফ্যান হয়ে গেলাম। আপনার এত সুন্দর সুন্দর চুল অসাধারণ আর আপনি আপনার ছবির মুখে লিখেছিলেন ভালো আছো। 🤭😅হ্যাঁ ভাই আমি ভালো আছি। এই পার্ট টা দারুন ছিল ভাইয়া অস্থির।


IMG_20220106_113311.png

 3 years ago 

হাহাহা,,, সবসময় ভালো থাকবেন ভাই ঠিক আছে??, 🥰

 3 years ago 
আমার মনে খোড়াক যখন তৃপ্তি পায় ভ্রমণে ও অপ্রত্যাশিত দাওয়াত।

এই টাইটেলটা ব্যবহার করতে পারেন ভাইয়া।

এক কথায় বলা যেতে পারে আমি আপনার ভ্রমণের ফ্যান। আপনি এত সুন্দর ভাবে আপনার ভ্রমণ কাহিনী গুলো আমাদের মাঝে এমন ভাবে উপস্থাপন করেন, বর্ণনা দেন, যেন মনে হয় কোন জায়গায় নিজেই ভ্রমণ করছে। চোখের সামনে জায়গাগুলো মনে হয় ভেসে উঠে। অ্যাডভেঞ্চার আমার খুব ভালো লাগে যদিও কখনো করা হয় নাই কিন্তু আমার যেহেতু অ্যাডভেঞ্চার মুভি গুলো খুব ভালো লাগে সেই জন্য বলেছি। আপনার ফটোগ্রাফি বিশেষ করে নদী পার হওয়ার ছবিগুলো আপনার প্রতিটি ভ্রমণে দেখা যায় । এছাড়াও রাস্তার দুই পাশে তালগাছ আর সেই সুদূর রাস্তা অসাধারণ এক দৃশ্য তৈরি হয়েছে। সবথেকে মজা লেগেছে ভাবির বাসায় দাওয়াত খাওয়ার বিষয়টি। ওইযে একের ভিতর দুই অর্থাৎ মনের খোরাক ও পেটের খোরাক দুইটায় হলো। তবে শীতকালে সব সময় গরম কাপড় কাছে রাখা উচিত ছিল । সবশেষে বলব একটু সাবধানে ঘুরে বেড়াবেন নিজের যত্ন নেবেন ,সাবধানে থাকবেন,সাথে পরিবারের ও। আপনার পরবর্তী ভিডিও দেখার অপেক্ষায় রইলাম।

 3 years ago 

ভিডিওগ্রাফি গুলো খুব শিগগিরই আপলোড দিব।

আপনার মন্তব্য আমার খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।

 3 years ago 

আপনাদের এই ঘুরাঘুরির পোস্ট গুলো যখন পড়ি তখন সত্যিই খুব ভালো লাগে কারণ এই দিনগুলো খুব আনন্দের। একসময় প্রতিদিন বন্ধুদের নিয়ে কোথাও না কোথাও ঘুরতে যেতাম অথবা অন্তত পাশাপাশি হাঁটতে বের হতাম। এখন সপ্তাহে দুই এক দিন এই সুযোগ থাকে কারণ যে কয়দিন অফিস থাকে সে কয়দিন সহকর্মীদের নিয়ে কোন দিকে বের হওয়া যায় কিন্তু অন্যদিনগুলোতে আসলে সুযোগ থাকে না।
৩০/৪০ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিয়ে শহরের শেষ প্রান্তে এরকম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় স্থানে মেটোপেথে নয় জন মিলে চারটি বাইকে উপভোগ করা এবং সর্বোপরি বড় ভাইয়ের শ্বশুর বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে এভাবে করে ফিরে আসা আসলেই একটি উপভোগ্য দিন ছিল।

নাম একটা দেয়া যায় কিন্তু কত স্টিম পুরস্কার দেওয়া হবে সেটা আগে জানতে হবে। হা হা

 3 years ago 

তাইলে টাইটেল ওটাই থাক 😅😅

 3 years ago 

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png
আপনার পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো। ঘুরতে গিয়ে আবার সেইখান থেকে বড় ভাইয়ের শ্বশুর বাড়ি। হাঁসের মাংস দিয়ে ভুরিভোজ সব মিলিয়ে জোশ সময় কাটিয়েছেন। আসলে বন্ধুরা মিলে একসাথে যেখানেই যাওয়া হোক না কেনো পরিবেশটা জমে যায়। আপনারা ৪ বাইকে ৯ জন আমারা ৩ বাইকে ৯ জনও ঘুরছি।আর আপনার ছবি তুলার জায়গাটা আমার অনেক পছন্দ হইছে। ভাই আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

EZrGNWcrMDNczaEXa66AEJHcKH7nrfa7r2fnEEb26owGbKmVZzVNY38ZTpQGcSKBRTWKQQ1NYenwo9LEQ2PvU7bfyvF5uQyBcpg9GAJ2va...2w7ep3LhhQa9kvWQkCLWjKffNejcyyHjp9ScganhREzkD3tjt9Po5p3UVrueKo7yazdVpNDXMDDSuBxwSR2of5d3Hw7x1SEccV31Hi7jLan7SSYxXeu1BPFSh4.png

 3 years ago 

আমার কাছে যে বাইক ছিল সেই বাইকে দুইজনের বেশি চড়া যায়না । এজন্য বাইক বেশি নিতে হয়েছিল।

 3 years ago 

যাইহোক ভ্রমণটা বেশ জমজমাট হয়েছে। কী করতে গিয়ে কী করে এলেন😄। মাঠের মাঝে সরু পিচঢালা রাস্তা রাত দুপাশে আবার সারি সারি তালগাছ। এই দৃশ্যটা অসাধারণ ছিল। এবং বড় ভাইয়ের শ্বশুর বাড়ি গিয়ে বেশ ভালো খাওয়া দাওয়া করেছেন। টাইটেলটা আমি নিজেও বলতে পারলাম না

 3 years ago 

তাহলে টাইটেল ওরকমই রেখে দিলাম। 😅

 3 years ago 

👌👌😂

 3 years ago 

ভাইয়া আপনার ঘুরাঘুরি কিন্তু বেশ জমে সবসময়। এতো এতো ফ্রেন্ড থাকলেই এমনিতে সময় খুব ভালো যায়। তবে ভাইয়া জায়গা টা কিন্তু মন কেড়ে নিলো। অসাধারণ। কি সুন্দর রাস্তা দুইপাশে তাল গাছ। অসম্ভব ভালো লাগলো।

 3 years ago 

ঠিক বলেছেন আপু। আর জায়গাটা আসলেই খুব সুন্দর ছিল । ওই জায়গাটি আমাদের বাড়ির আশেপাশে হলে অবসর সময় গুলো হয়তো ওখানে যায়েই কাটাতাম।

 3 years ago 

35-40 কিলোমিটার দূরে, বাহ দারুণ তো।নদীটি খুবই সুন্দর, পরিস্কার জল টলমল করছে।তাছাড়া শেষমেশ ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে জমিয়ে খাওয়াদাওয়া এতে আপনাদের ভ্রমণ আকর্ষণীয় ও জমজমাট হয়েছিল।অনেক মানুষ একসঙ্গে ভ্রমণ খুবই আনন্দের হয়।তালগাছ মাঝে রাস্তাটি বেশ সুন্দর।ধন্যবাদ ভাইয়া।

 3 years ago 

সবাই একসাথে ভ্রমণে সত্যিই অনেক বেশি মজা।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 68666.90
ETH 3251.63
USDT 1.00
SBD 2.67