RE: বাস্তবিক গল্প: শাহানার জীবনে কষ্টের শেষ নেই।(শেষ পর্ব)
জি আপু প্রতিটা মানুষের দুটি রূপ থাকে প্রথমে মানুষটি ভালো রূপ দেখায় পরে মানুষটি তার ভিতরে থাকা খারাপ রূপটি আস্তে আস্তে প্রকাশ করে। এটা খুবই খারাপ লাগার বিষয় যে সকলে মিলে যদি কাজগুলো একসাথে করা হয় তাহলে কোন সমস্যায় সমস্যা না কিন্তু মেয়েরা বিয়ে করে শ্বশুরবাড়িতে কাজ করবে এটা স্বাভাবিক। খুবই খারাপ লাগলো যে ২০ থেকে ২৫ জন মানুষের রান্না তাকে একা সামলাতে হতো। আসলে মানুষ বড় স্বার্থপর। একটা মেয়ে তখনই ভালো থাকে যে তার স্বামী যদি ঠিক থাক। যত কষ্টই হোক না কেন তার কোন কষ্টই লাগে না। যদি স্বামী অন্যরকম হয় তাহলে আর কোন কিছুই তার শান্তি লাগবে না। আসলে শাহানার স্বামী খুবই খারাপ কাজ করলো বোনের কথা শুনে তাকে মারধর করলো। এটা খুবই অন্যায়। একটা মেয়ে সবকিছু সহ্য করতে পারে কিন্তু স্বামীর অত্যাচার সহ্য করতে পারে না। এ কারণেই হয়তো বা প্রথম বউ চলে গিয়েছিল শাহানার স্বামীর।সত্যি কথা বলতে সৃষ্টিকর্তা মানুষকে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে থাকেন। খুবই খারাপ লাগতেছে যে তারা আলাদাভাবে বাড়ি বানিয়ে সুখ-শান্তি থাকলেও কিন্তু তারা অনেক রোগে আক্রান্ত হয়ে গেছে। এটা খুবই খারাপ লাগলো শুনে। আমি দোয়া করি তারা যেন খুব সুন্দর ভাবে সুস্থ হতে পারে এবং নিজের মতো করে সংসারটা করতে পারে।
ভাইয়া একসময় সেই স্বামীর কাছ থেকে যখন মেয়েরা অত্যাচারিত হয় তখন আর বলার কিছুই থাকেনা। তাদের জন্য দোয়া করবেন। আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।