পুস কয়নের ভালবাসা চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। আর এই পুস কয়েন এখন সবার মনে যেন হাসি ফুটাচ্ছে। আসলে পুস কয়েন আমাদের ভালোবাসার কয়েন। আবেগময় কয়েন। এই কয়েন নিয়ে আমরা অনেক স্বপ্ন দেখছি। আর এই পুস কয়েন যেন ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে তার লক্ষ্যের দিকে। আর এভাবে এগিয়ে যাবে এটা আমি কখনোই ভাবিনি। অল্প সময়ের মধ্যে পুস অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছে। যার কারণে আমার অনেক বেশি আনন্দ হয়েছে। আর এই পুস কয়েন যেন আমাদের প্রত্যেকের মনের স্বপ্ন জাগিয়ে দিয়েছে এবং আমাদের হাসির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই পুস কয়েন নিয়ে আপনাদের মাঝে হাসির একটি গল্প শেয়ার করতে আসলাম আশা করছি এই গল্পটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে।

গতকাল সকালবেলা আমার খালাতো ভাই মোহাম্মদকে সাথে নিয়ে পুকুর পাড়ে বসে আড্ডা দিয়েছিলাম এবং পুস কয়েন নিয়ে কথা বলতেছিলাম। আসলে আমরা এখন কোথাও এক জায়গায় হলেই এই ভালোবাসার পুস কয়েন নিয়ে গল্প শুরু করি এবং অনেক স্বপ্ন দেখি। সেই স্বপ্নের কথা আমরা বলতে থাকি। এমন সময় আমাদের গ্রামের এক বড় ভাই আসলেও, সে ফ্রি মাইনিং করে কিছু ডলার ইনকাম করেছে। সে আমাদের পুস কয়েনের কথা শুনে বলল। তোরা যে ভাবে স্বপ্নের কথা বলছি, সেটা কি আসলেই পূরণ হওয়া সম্ভব। আমি বললাম অবশ্যই পূরণ হবে, যদি তোমার বিশ্বাস না হয় তাহলে কিছু পুস কয়েন কিনে রাখো। তোমার তো ডলার এমনেই পড়ে রয়েছে। আর এগুলো তো ফ্রি মাইনিং করে পেয়েছো, তোমার ইনভেস্টও করা লাগছে না এবং নিজের পকেট থেকে খরচ হচ্ছে না। যদি একটু বিশ্বাস করে কিনে রাখো দেখবে অনেক লাভবান হবে।

তাই বড় ভাই বললেও ঠিক আছে তাহলে আমার ১০০ ডলার দিয়ে তোরা আমাকে পুস কয়েন কিনে দেহ। তারপরে বড় ভাইয়ের 100 ডলার দিয়ে টিআরএস কিনলাম।তারপর তাকে tronlink pro একটা একাউন্ট খুলে দিলাম। তারপর আমি তাকে পুস কয়েন কিনে দিলাম। পুস কয়েন কিনে দেওয়ার পরে আমার অনেক ভালো লাগতে ছিলো। কারণ আমি জানি সে লাভবান হবে আর আমার দ্বারা লাভবান হলে সে আমার সুনাম করবে এতেই আমার খুশি।তবে বড় ভাই অনেক দিন ফ্রি মাইনিং করে এই ১০০ ডলার ইনকাম করেছিলো যার কারণে সে অনেক চিন্তা ছিলো। তো আমি বললাম চিন্তা কারণ নাই রাতেই ফল পাবেন।

তো রাত নয়টার দিকে আমি আমার একটা কাজে হসপিটালে ছিলাম। তখন আমি অনলাইনে ছিলাম না, তখন দেখতে পেলাম বড় ভাই আমাকে বারবার কল দিচ্ছে এবং কলটা রিসিভ করলাম, বলছে তুমি কোথায় আছো, তুমি কি অনলাইনে ঢুকেছো, তাড়াতাড়ি পুস কয়েনের ওয়ালেটে দেখো।আমি ভেবেছি হয়তো পুস কয়েন দাম কমেছে, তাই সে ভয় পেয়েছে, কিন্তু আমি যখন ওয়ালেট ঢুকলাম, তখন দেখলাম দাম অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, আর বড় ভাই এই দাম বেশি বৃদ্ধি পাওয়াতে সে অনেক বেশি খুশি হয়েছে। তার খুশি সেই মুহূর্ত আমার সাথে শেয়ার করলো। আমার খুবই ভালো লাগলো। আমি বললাম তাহলে কি খাওয়াবেন। বললো যে তুমি কোথায় আছো, আমি তোমার সাথে দেখা করবো, তোমাকে আজকে রাতেই আমি বিরানি খাওয়াবো।

বললাম যে না ভাই বিরানি খাওয়াতে হবেনা। আপনি খুশি হয়েছেন, আপনাকে খুশি করতে পেরেছি এটা আমার কাছে বড় শান্তি। আসলে কিছু মানুষের সুখের কারণ হতে পারা যেন অনেক বড় আনন্দের সেটা কালকে রাতে আমি উপলব্ধি করতে পেরেছি।আসলে বড় ভাই অনেক বেশি খুশি হয়েছে। তার খুশি দেখতে পেয়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। তো বড় ভাইকে বললাম যে আরো কিছুদিন যাক তারপরে যখন টাকা আপনি তুলবেন তখন একসাথে আমরা সবাই বিরানি খাবো। বলল ঠিক আছে।