||লাইফস্টাইল:-বাড়ির পাশে গজল প্রতিযোগিতায় কিছুক্ষণ সময় ||
"সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি" |
---|
![]() |
---|
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর ভাই ও বোনেরা, মুসলিম ভাই ও বোনদের জানাই আসসালামু আলাইকুম সনাতন ধর্মালম্বী ভাই ও বোনদের জানাই আদাব এবং অন্যান্য ধর্ম অবলম্বনকারী ভাই ও বোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপায় সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।
প্রতি দিনের মত আজকেও আপনাদের মাঝে আরেকটি বিষয় নিয়ে উপস্থিত হলাম। আজকের বিষয় হচ্ছে বাড়ির পাশে গজল প্রতিযোগিতায় কিছুক্ষণ সময় আমি সব সময় চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে নতুন কিছু শেয়ার করার। তো আজকে ভাবলাম যে এই টপিক নিয়ে পোস্ট শেয়ার করি। আমি এর আগে বন্ধুদের সাথে ফুচকা খাওয়ার অনুভূতি নিয়ে পোস্ট শেয়ার করছিলাম। তো এই গজল প্রতিযোগিতায় এসে ফুচকা খেয়েছি আর সেটাই আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করছি।যাইহোক দেরি না করে শুরু করা যাক।
আজ থেকে ১ মাস আগে আমাদের বাড়ির পাশে গজল প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।তবে এই আয়োজন টা এবার প্রথম এর আগে কখনো হয়নি। তো এই বিষয়ে তেমন আমিও জানতাম না, আমার ওখানকার একটা বড় ভাই বলে যে এখানে গজল প্রতিযোগিতা হবে।তো আমাদের এলাকা থেকে আমরা বেশ ৫-৬ জন গেছিলাম। আমরা যেখানেই যাইনা কেনো সবাই মিলে এক সঙ্গে যাই। তো আমরা ঠিক সন্ধ্যা ৭ টার দিকে বের হলাম।
ওখানে আমরা ২০ মিনিটে পৌঁছে গেলাম, যদিও ৭ মিনিটের রাস্তা তার পরেও আমরা গল্প করে করে ২০ মিনিট লাগিয়েছি।বন্ধু বান্ধব এক সঙ্গে গেলে আপনারা তো বুঝতেই পারছেন রাস্তায় কতরকমের ফাজলামি শুরু হয়। আর ওই সময় রাস্তার পাশে ভুট্টা ক্ষেত ছিল,এগুলো থাকাতে আমরা আরো মজা করা শুরু করলাম।যাইহোক ওখানে গিয়ে দেখি কয়েকটি মানুষ বেশির ভাগ মানুষ নেই। কারণ প্রথম বার আয়োজন তাই লোক সংখ্যা কম ছিল। তবে আস্তে আস্তে অনেক লোক আসছিল।
তো যখন দেখলাম কোন লোক নেই তখন সবাই মিলে উরা ধুরা ঘুরতে লাগলাম। কিন্তু বেশি একটা ঘুরতে পারি নাই, এক জায়গায় আর কত ঘুরাঘুরি করবো তাই সবাই মিলে এক জায়গায় বসে রইলাম।ঠিক ওই সময় ছোট একটা ছেলে টচ লাইট দিয়ে চোখে মারলো।আমি সঙ্গে সঙ্গে তাকে একটু থ্রেট দিলাম। তো এগুলো হওয়ার পর আমরা দোকান পাঠে গেলাম। যেই ছেলেকে থ্রেট দিয়েছি ও বড় কয়েকটি ভাইয়াকে নিয়ে আসছে।কিন্তু বড় ভাইয়া গুলো যে আসার চিনাপরিচয় সেটা ও জানতো না।তার পরেও ছোট ছেলে টা আমাদের সাথে লাগতে আসছে।যাইহোক পরে এগুলো মিটমাট হয়ে গেছে, বিশেষ করে এগুলো জায়গায় ছেলেরা বেশি ভেজাল করে।ওরা মনে করে যে আমাদের এলাকা তাই তারা সব সময় ভাব ধরে থাকে।
যাইহোক পরে আমরা সব কিছু মিটমাট করে গজল প্রতিযোগিতা উপভোগ করলাম। আমি এর আগে এগুলো আয়োজন কোনদিন উপভোগ করি নাই তাই গজল গুলো শুনতে খুবই ভালো লাগছিল। আমরা সবাই সুন্দর একটা সময় উপভোগ করছি। আমার কাছে সব মিলিয়ে দারুণ লেগেছে। তবে ওই ছেলেটার ভেজাল আমাকে ভালো লাগেনি।যাইহোক আজকের মত এখানেই বিদায় নিলাম আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
ডিভাইস | Oppo A57 |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @polash123 |
লোকেশন | দিনাজপুর |
![]() |
---|
You can also vote for @bangla.witness witnesses
![]() |
---|
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
https://twitter.com/Polashislam681/status/1779535637601046932?s=19
@tipu curate
Upvoted 👌 (Mana: 5/8) Get profit votes with @tipU :)
ভাইয়া আপনার পোস্টের টাইটেল আর পোস্টের লেখার মাঝে মিল খুঁজে পেলামনা। মনে হচ্ছে আপনি হালিম খাওয়ার মুহূর্ত তুলে ধরেছেন। হালিম খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে আপনাদের বাড়ির পাশে এটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। আপনার মত আমিও এর আগে কোনদিন এমন প্রতিযোগিতা দেখিনি। সেখানে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বিষয়টা উপভোগ করেছেন এটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে সাপোর্ট করার জন্য।
বাহ অনেক সুন্দর বিষয় তো। গজল প্রতিযোগিতার আসর। খুবই ভালো লাগলো ভাই। আপনার সুন্দর এই পোস্ট পড়ে। পাশাপাশি আরো ভালো লাগলো বন্ধুদের সাথে সেলফি উঠেছেন এবং তা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কিছু কিছু ছেলে আছে অন্য এলাকা থেকে কেউ গেলে ভাব ধরে থাকে এবং ইচ্ছে করেই ঝগড়াঝাটি করার চেষ্টা করে। এসব ছেলেগুলো একেবারে ফালতু টাইপের হয়ে থাকে। প্রয়োজনে এক এলাকার মানুষ অন্য এলাকায় যেতেই পারে, এটা নিয়ে এমন অদ্ভুত আচরণের কিছুই নেই। যাইহোক এমন গজল প্রতিযোগিতা সরাসরি দেখার সুযোগ হয়নি কখনো। তবে গজল শুনতে আমার খুব ভালো লাগে। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।