মৃত্যুবার্ষিকীতে খাওয়া দাওয়া আমাদের ধর্মেও হয়। আবার মৃত্যুর ১৩ দিন পর খাওয়া দাওয়া করানো হয় মৎসমুখী নাম করে।কিন্তু এই রীতিটা কেন যে আমার কাছে বড়ই অমানবিক লাগে জানি না।একটা মানুষ চলে গেলো, আর সেই উপলক্ষ্যে খাওয়া দাওয়া।কিন্তু কিছু করার নেই, যা রীতি মানতেই হবে।
জানেন দাদা, আমআর কোথাও এখন মনে হয় কি আমাদের ঠাকুরদা ঠাকুমা অথবা দাদু, দিদা এরাই যেন আসলে শিকড় যা পুরো পরিবার নামের বৃক্ষকে আঁকড়ে ধরে রাখে। এরা যতদিন থাকে আত্মীয়দের মধ্যে সম্পর্ক, যোগাযোগ ঠিক থাকে। এরা চলে গেলে সম্পর্কগুলো ছিন্ন হয়ে যায়। আমি নিজের পরিবার দিয়ে যেনো উপলব্ধি করতে পারি।
এটাই হয়তো জগতের নিয়ম আপু।