কাচ কলা দিয়ে ইঁঁলিশ মাছ রান্নার রেসিপি ||১০% বেনিফিসিয়ারি লাজুক শেয়ালের জন্য
আসসালামু আলাইকুম
কাচ কলা দিয়ে ইঁলিশ মাছ রান্নার রেসিপি
| উপকরণ | পরিমাণ |
|---|---|
| ইঁলিশ মাছ | একটি |
| কাচ কলা | ৪ টি |
| আদা ও রসুন বাটা | ১/২ চামচ করে |
| হলুদের গুঁড়ো | ১ চামচ |
| মরিচের গুঁড়ো | ১ চামচ |
| ধরনের গুঁড়ো | ১/২ চামচ |
| জিরার গুঁড়ো | ১/২ চামচ |
| লবন | স্বাদমতো |
| তেল | পরিমাণ মতো |
ধাপ-১
প্রথমে আমি চারটি কলা নিয়েছি। কলা চারটি কে খোসা ছাড়িয়ে, তারপর কেটে নিয়েছি।
ধাপ-২
এখন কেটে রাখা কলার ভিতর লবন হলুদ দিয়ে দিলাম। যাতে কোষগুলো উঠে যায়।তার পর ভালো করে ধুয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৩
এখন একটি ইঁলিশ মাছ নিয়েছি,তারপর কেটে ভালো করে ধুয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৪
এখন চুলাই একটি কড়াই বসিয়ে তেল দিয়ে দিলাম। তেল গরম হয়ে আসলে কেটে রাখা পিঁয়াজ কুঁচি দিয়ে দেব।
ধাপ-৫
পিঁয়াজ বাদামি রঙের হয়ে আসলে আদাবাটা ও রসুন বাটা দিয়ে দেব। আদা বাটা রসুনবাটা দিয়ে কিছু সময় নেড়ে, হলুূদ গুঁড়া, মরিচের গুঁড়ো , ধনের গুঁড়ো দিয়ে কিছু সময় কষিয়ে নেব। একটু পানি দিয়ে দেব।
ধাপ-৬
 |  |
|---|
এখন ধুয়ে রাখা কলাগুলো দিয়ে আরেকটু কষিয়ে নেব। ভালো করে কষাণো হয়ে গেলে সিদ্ধের জন্য পানি দিয়ে দেব।
ধাপ-৭
 |  |
|---|
পানি ফুটে আসলে মাছ গুলো দিয়ে দেব। মাছ গুলো দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রান্না করে নেব। পানি কমে আসলে জিরার গুড়া দিয়ে দেব।
শেষ ধাপ
 |  |
|---|
জিরার গুঁড়া দিয়ে আরেকটু জ্বাল দিয়ে নামিয়ে নেবে। ব্যাস এভাবে হয়ে গেল আমার কাচ কলা দিয়ে ইলিশ মাছ রান্না রেসিপি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। কেমন হয়েছে বন্ধুরা মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন।
আজ এখানে শেষ করছি। আবার দেখা হবে অন্য সময় অন্য কোন লেখা নিয়ে।সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্হ্য থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় নিয়ে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।
আমার মনে হয় যেকোনো ধরনের সবজি দিয়ে ইলিশ মাছ রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। তারপরও কিছু নির্দিষ্ট সবজি আছে সেই সবজিগুলো দিয়ে ইলিশ মাছ রান্না করলে আরো বেশি টেস্টি লাগে খেতে।কাচ কলা দিয়ে ইঁঁলিশ মাছ রান্নার রেসিপিটি দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে কালারটি অনেক সুন্দর হয়েছে আশা করি খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ঠিকই বলেছেন আপনি। কাঁচা কলা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আর ইলিশ মাছ দিয়ে রান্না করলে তো কথাই নেই। আপনার রেসিপিটি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। ইলিশ মাছ এবং ইলিশ মাছের ডিম আমার খুবই পছন্দের । ইলিশ মাছ দিয়ে যেকোনো রেসিপি খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। সুস্বাদু এবং পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
প্রশংসনীয় মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
কাঁচা কলার সাথে ইলিশ মাছের বেশ বন্ধুত্ব আছে। তাই তো ইলিশ মাছ দিয়ে কাঁচা কলা রান্না করলে বেশ জমে যায়। খেতে অনেক ভালো লাগে। আর ইলিশ মাছের ডিম গুলো দেখে লোভনীয় লাগছে। আপু আপনার রেসিপি দারুন ছিল।
জি আপু ঠিক বলেছেন কাঁচকলার সাথে ইলিশ মাছের বেশ বন্ধুত্ব আছে। পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
কাচ কলা দিয়ে ইলিশ মাছের রেসিপি,,,বাহ্ বেশ সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপু সুন্দর রেসিপিটির ধাপগুলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
কাঁচকলা সবজি খুবই উপকারী যেটা পেটে ব্যথা হলে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় সেজন্য বেশি খাওয়া হয়ে থাকে। ইলিশ মাছের সাথে কাচকলা দিয়ে রেসিপি করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। যেটা আমার পছন্দের রেসিপি এগুলোর মধ্যে একটি অনেক ভালো লাগলো।
জি ভাইয়া ইলিশ মাছ দিয়ে কাচকলার রেসিপি অনেক সুস্বাদু হয়। ধন্যবাদ
আপু দেখে মনে হচ্ছে ইলিশ মাছ এবং ইলিশ মাছের ডিম গুলো আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আপনি খুব সুন্দর করে ইলিশ মাছ দিয়ে কাঁচকলা রান্না করেছেন। ঠিক বলেছেন আপু কাঁচকলা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী এবং ইলিশ মাছ আমাদের সবার খুব প্রিয় একটি মাছ। আপনি খুব ভালো একটি সবজি এবং মাছ দিয়ে সুন্দর একটা রেসিপি করেছেন।
হা হা হা আপু,সত্যি কাচকলা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। ধন্যবাদ আপনাকে।
ইলিশ মাছ আমাদের জাতীয় মাছ। এই মাছের মধ্যে অন্যরকম একটা স্বাদ লুকিয়ে থাকে। যা খেতে সবাই পছন্দ করে। বিশেষ করে কাঁচকলা অথবা চাল কুমড়া দিয়ে রান্না করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। আপনার রান্নার ধরনটা খুবই সুন্দর ছিল যা পরবর্তীতে এটা তৈরি করতে আমাদের সুবিধা হবে ।।শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন কাচকলা ও চালকুমড়া ইলিশ মাছ দিয়ে রান্না করলে অনেক মজা লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ইলিশ মাছের রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করে।। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। কাঁচকলা দিয়ে ইলিশ মাছের রেসিপি দেখে সুস্বাদু মনে হচ্ছে শুভকামনা রইল।
জি ভাইয়া অনেক সুস্বাদু হয়েছে। প্রশংসানীয় মতামতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
কাঁচকলার সাথে ইলিশ মাছ দেখি তো জিভে জল চলে এসেছে। তবে কাঁচকলার একসাথে এত উপকারিতা সেটা আমার জানা ছিল না। কিন্তু দুটোই আমার খুব পছন্দের, ইলিশ মাছ তো আমার দেখলেই জিভে জল চলে আসে। তবে আপনার রান্নার মধ্যেও এবং কি আমার রান্নার মধ্যে একটু পার্থক্য দেখতে পেলাম, যাই হোক দারুন ছিল। আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
গঠন মূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
এই রেসিপি পেটের পক্ষে ভীষণ ভালো। আমাদের বাড়িতেও এটা হয় মাঝে মাঝে। কাঁচকলার জুসটা মাছের ঝোলে মিশে যায় ফলে খেলে পেট ঠান্ডা থাকে। আর টানা এক ঘেঁয়ে রীচ রান্না খেতে খেতে আর ভালো না লাগলে এটা খাওয়া যায়।ভালো রান্না করেছেন। ✌🏽
জি আপু ঠিক কলেছেন একটানা একঘেঁয়েমি রান্না আসলে ভালো লাগে না। মাঝে মাঝে এভাবে রান্না করলে অনেক মজা লাগে। ধন্যবাদ