"আমার বাংলা ব্লগ"প্রতিযোগিতা -৪১||পোয়া মাছের পকোড়া রেসিপি।।

in আমার বাংলা ব্লগ11 months ago

আসসালামু আলাইকুম

কেমন আছেন সবাই? আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমার আজকের পোস্টের টাইটেল দেখে আপনারা নিশ্চয়ই বুঝে গিয়েছেন "আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-৪১" এ অংশগ্রহণ করতে চলেছি।

কয়েকদিন আগে @swagata21 দিদির "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৪১ || শেয়ার করো তোমার ইউনিক পকোড়া রেসিপি– পোস্টটি দেখেছি তখন থেকেই ভাবছিলাম আমিও এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করব। স্বাভাবিকভাবেই আমরা অনেক রকমের পকোড়া খেয়ে থাকি কিন্তু এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য কোন আইটেম দিয়ে পকোড়া তৈরি করলে সেটা ইউনিক হবে সেটা বুঝতে পারছিলাম না। অবশেষে আমার মাথায় পোয়া মাছের পকোড়া তৈরির আইডিয়া আসলো। তাই আমি আপনাদের মাঝে চলে আসলাম আমার করা পোয়া মাছের ইউনিট পকোড়া রেসিপি নিয়ে।কয়েকদিন ধরে আকাশটা মেঘলা এবং মাঝে মাঝে বৃষ্টিও পড়ছে। আজও তার ব্যতিক্রম নয়। আজ আকাশে এতই মেঘ ছিল যে সারাদিন রোদের দেখা পাই নাই এবং সাথে বৃষ্টিও হচ্ছিলো। তাই ভাবলাম আজকেই এই পকোড়াটা বানানো যাক। বৃষ্টির দিনে এমন ইউনিক পকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে।


"পোয়া মাছের পকোড়া"


1691497425232-01.jpeg

1691497539658-01.jpeg


পোয়া মাছের উপকারিতা


IMG_20230808_120702_259.jpg

পোয়া মাছ স্বাদু পানির ও সামুদ্রিক মাছ। এই মাছটি খুবই সুস্বাদু।সামুদ্রিক মাছ অনেকেরই প্রিয় খাবার।পোয়া মাছ উচ্চ-প্রোটিন সমৃদ্ধ। নিয়মিত এ মাছ খেলে বেশ কিছু সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়। পোয়া মাছে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি। এই সবকটি উপাদানই একাধিক জটিল রোগকে দূরে রাখে। সেই সঙ্গে সার্বিকভাবে শরীরের গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে পোয়া মাছ। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পোয়া মাছ খুবই উপকারী।

তথ্যটি উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা।

পোয়া মাছের উপকারিতা সম্পর্কে তো জানলাম এখন চলুন শুরু করি পোয়া মাছের পকোড়া তৈরি করতে যে সকল উপকরণ প্রয়োজন তার লিস্ট।



উপকরণসমূহ :



নংউপকরণপরিমাণ
পোয়া মাছ২০০ গ্রাম
ডিম২টি
ময়দা১.৫ কাপ
চালের গুড়া১ কাপ
আদা বাটা১ চামচ
রসুন বাটা১ চামচ
পেঁয়াজ বাটা২ চামচ
লেবুর রস২ চামচ
লবণস্বাদমত
১০হলুদআধা চামচ
১১জিরা গুড়া১ চামচ
১২ধনিয়া গুড়া১ চামচ
১৩চাট মসলা১ চামচ
১৪মরিচের গুঁড়া১ চামচ
১৫ধনিয়ার পাতাইচ্ছামতো
১৬সয়াবিন তেলপরিমাণ মতো
উপকরণসমূহের আলোকচিত্র

1691496273837-01.jpeg

1691496415390-01.jpeg1691496307572-01.jpeg

1691496648390-01.jpeg

1691496621724-01.jpeg



প্রস্তুত প্রণালী :



আমি "পোয়া মাছের পকোড়া " প্রস্তুত প্রণালী তিনটি ধাপে ভাগ করেছি। মাছ ম্যারিনেট, ব্যাটার তৈরি এবং শেষ ধাপ ম্যারিনেট করা মাছ ব্যাটারে চুবিয়ে ভাজি করে ফেলা। তাহলে চলুন শুরু করি।



ধাপ-১:"মাছ ম্যারিনেট"



প্রথমে আমি পোয়া মাছগুলো খুব ভালোভাবে পরিষ্কার করে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিয়েছি। পোয়া মাছে কাটা কম থাকায় এবং নরম হওয়ায় এই মাছ দিয়ে পকোড়া তৈরী করলে খুব ভালো হয়। প্রথমে টুকরা করা মাছগুলোর মধ্যেই লেবুর রস দিবো।

1691496491673-01.jpeg

এরপর মাছের ভিতর দিবো আদা বাটা, রসুন বাটা এবং পেঁয়াজ বাটা।

1691496508983-01.jpeg

আরো দিব স্বাদমতো লবণ।

1691496519400-01.jpeg

তারপর দিব জিরা গুড়া, ধনিয়া গুড়া।

1691496543034-01.jpeg

এরপর দিব হলুদ, চাট মসলা এবং মরিচের গুঁড়া।

1691496560487-01.jpeg1691496576091-01.jpeg1691496592692-01.jpeg

এই সবগুলো উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে ভালোভাবে ম্যারিনেট করে আধা ঘন্টার জন্য রেখে দিতে হবে।

1691496604133-01.jpeg



ধাপ-২:"ব্যাটার তৈরি "



এখন পারফেক্ট ব্যাটার তৈরি করার পালা। প্রথমে একটা বাটিতে দেড় কাপ ময়দা এবং এক কাপ চাউলের গুড়া নিব।

1691496666614-01.jpeg

1691496681687-01.jpeg1691496696661-01.jpeg

তারপর দিব দুইটা ডিম।

1691496711777-01.jpeg1691496728220-01.jpeg

1691496741338-01.jpeg

আরো দেবো কিছু ধনিয়া পাতা কুচি।

1691496752682-01.jpeg1691496764781-01.jpeg

এরপর পরিমাণমতো লবণ, হলুদ, চাট মসলা এবং মরিচের গুঁড়া দিয়ে দিবো।

1691496778647-01.jpeg

এখন পরিমাণ মতো পানি দিয়ে ব্যাটার গুলিয়ে নিব। যেহেতু দুইটা ডিম দিয়েছি সেহেতু পানির পরিমাণ একটু কম লাগবে।

1691496805009-01.jpeg1691496816645-01.jpeg

"মাছ মেরিনেট এবং ব্যাটার দুইটাই রেডি"

1691496830337-01.jpeg



ধাপ-৩:"ডুবা তেলে ফ্রাই"



এই পকোড়া টা ডুবা তেলে ফ্রাই করলেই বেশি টেস্টি হয়। আমি ডোবা তেলে কোন কিছু ফ্রাই করার জন্য সব সময় চেষ্টা করি ছোট এবং একটু ডিপ করাই নেওয়ার। এতে তেলের পরিমাণ একটু কম লাগে।তাই আমি এই ছোট কড়াইতে পরিমান মতো তেল নিয়ে নিয়েছি। এবং তেলগুলো গরম করে নিবো।

1691496874338-01.jpeg1691496899329-01.jpeg

এরপর ম্যারিনেট করা মাছগুলো ব্যাটারে চুবিয়ে গরম তেলে সাবধানে ছেড়ে দিব।

1691496911751-01.jpeg1691496999703-01.jpeg

এরপর চুলার হিট লো করে ৫ থেকে ৭ মিনিট মতো পকোড়া গুলো ভেজে নিব। পোয়া মাছ নরম হওয়ায় এটা সেদ্ধ হতে বেশী সময় লাগে না।

1691496929408-01.jpeg

1691496954762-01.jpeg

1691496969708-01.jpeg1691497102349-01.jpeg

কম আঁচে বেশি সময় ধরে পকোড়া গুলো ভাজার ফলে ভিতরের মাছগুলো খুব ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে যাবে এবং উপরের কালারটা অনেক সুন্দর আসবে এবং মুচমুচে হবে।
1691497013558-01.jpeg


আমার পোয়া মাছের পকোড়া রেডি

1691497368452-01.jpeg

1691497593461-01.jpeg

1691497460916-01.jpeg

মজার বিষয় হলো যখন আমি পকোড়া গুলো ভাঁজছিলাম তখন আকাশে মেঘ ছিল এবং ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হচ্ছিল। বাইরের ওয়েদারটা তখন দেখতে অনেক সুন্দর লাগছিল।

20230808_152809_0000.png

আর এমন ওয়েদারে গরম গরম পকোড়া খেতে অনেক মজা লাগছিলো। আমার তৈরি পোয়া মাছের পকোড়া খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। খেতে কেমন হয়েছিল সেটা যদি আপনারা বুঝতে চান তাহলে অবশ্যই আমার উপকরণ এবং প্রস্তুত প্রণালী গুলো ফলো করে আপনারা বাসায় ট্রাই করবেন। আশা করি ভালো লাগবে।

1691497571113-01.jpeg

1691497613529-01.jpeg

পকোড়া গুলো এতো টেস্টি এবং সুঘ্রাণ হয়েছিল যে,দেখুন ছবি তোলা শেষ করতে না করতেই @rex-sumon এবং আমি সবগুলো ফিনিশ করে দিয়েছি☺️।প্লেট পুরো ফাঁকা।

1691497335500-01.jpeg


" পোয়া মাছের পকোড়া "


1691497493688-01.jpeg

1691497443551-01.jpeg

আজ এ পর্যন্তই। এটাই "আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতায় আমার প্রথম অংশগ্রহণ। আমার পোস্টটি আপনাদের কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই আমাকে জানাবেন। আমার পোস্টে কোন ভুল থাকলে আমাকে সেটা ধরিয়ে দিবেন। এত সময় নিয়ে আমার পোস্টটি দেখার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আল্লাহ হাফেজ


1691507400587_compress31.jpg

আসসালামু আলাইকুম। আমি নীলিমা আক্তার ঐশী। আমি একজন হাউজ ওয়াইফ এবং স্টুডেন্ট। আমি অনার্স চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী। আর্ট এবং রান্না আমার খুবই প্রিয়। আমি বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে জয়েন হয়েছি সবার সাথে বিভিন্ন রেসিপি এবং আর্ট শেয়ার করার জন্য। সেই সাথে এখানে সবার সাথে ভালো সময় কাটানো সম্ভব হবে আমি আশা করি। বাংলা ব্লাগ কমিউনিটি একটি পরিবারের মত আর এই পরিবারের একজন সদস্য হতে পেরে আমি অনেক খুশি।

New_Benner_ABB-6.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP


Heroism_Copy.png

20230619_2107145.gif

Sort:  
 11 months ago 

বৃষ্টি ভেজা দিনে গরম গরম পাকোড়া খেতে অনেক ভালো লাগে। আপু আপনার তৈরি করা পাকোড়া দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে। অনেক সুন্দর ভাবে এই রেসিপি তৈরি করে উপস্থাপন করেছেন। পোয়া মাছের পকোড়া রেসিপি দারুন হয়েছে আপু। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 11 months ago 

ঠিক বলেছেন আপু বৃষ্টির দিনে গরম গরম পকোড়া খেতে আসলেই অনেক ভালো লাগে। আমার পকোড়া রেসিপি টি আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম আপু।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কমেন্ট করে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য।

 11 months ago 

পোয়া মাছের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করে আপনি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলেন। আজকে আপনার এই পোয়া মাছের পাকোড়া দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এছাড়াও আপনি এমন ভাবে রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যে, যা দেখে আমরা খুব সহজেই তৈরি করতে পারব। ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর ভাবে পোয়া মাছের পাকোড়া রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 11 months ago 

জ্বী ভাইয়া, পকোড়াটি খেতে সত্যিই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কমেন্ট করে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য

আপু প্রথমেই আপনাকে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনি খুবই ইউনিক একটি পাকোড়া রেসিপি বাছাই করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।আপনার তৈরি পোয়া মাছের পাকোড়া রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই স্বাদের হয়েছে। মেঘলা মেঘলা দিনে ঠান্ডা ঠান্ডা আবহাওয়ায় মুখরোচক এই পাকোড়া খেতে আমার কাছেও বেশ লাগে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

 11 months ago 

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। এতো সুন্দর করে গুছিয়ে কমেন্টটি করার জন্য।

 11 months ago 

প্রতিযোগিতা আসলেই নতুন নতুন রেসিপির সাথে পরিচিত হওয়া যায় যেমন আপনার এই পোয়া মাছের পাকোড়া রেসিপির সাথে আমি আজকেই পরিচিত হলাম। অনেকটাই লোভনীয় একটি রেসিপি আর এই রেসিপি কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটা ধাপে ধাপে তুলে ধরেছেন। হ্যাঁ এটা ঠিক বলেছেন বর্তমানে যে আবহাওয়া এই আবহাওয়ায় পাকোড়া রেসিপি খাওয়ার মজাই অন্যরকম।

 11 months ago 

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে। এত সুন্দর কমেন্ট করে পাশে থাকার জন্য।।

 11 months ago 

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে জানাই আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন পোয়া মাছের পকোড়া রেসিপি। আসলে এই মাছের নাম আগে অনেক শুনেছি কিন্তু কখনই এই মাছ খাওয়া হয়নি। আপনি ১৬ টি উপাদান দিয়ে অনেক সুন্দর ভাবে পকোড়া রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে রেসিপি তৈরীর সময় আপনি অনেক পরিশ্রম করেছিলেন। কিন্তু পরিশ্রমের ফল কি বৃথা যায় অবশ্যই খাওয়ার সময় সেই স্বাদ অনুভব করেছেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে প্রতি অংশগ্রহণ করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 11 months ago 

জি ভাইয়া, এটাই আমার প্রথম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা।আপনি একদম ঠিক বলেছেন, এই রেসিপি তৈরি করার সময় আমার অনেক পরিশ্রম হয়েছিল। কিন্তু খাওয়ার পরে অনেক শান্তি অনুভব করছিলাম কারণ পকোড়াটি অনেক মজাদার হয়েছিল।

 11 months ago 

আসলে বৃষ্টির সময় এরকম গরম গরম ভাজাপোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। আর গরম গরম পাকোড়া খাওয়ার মধ্যে তো অন্যরকম মজা রয়েছে। আপনার পাকোড়া তৈরি করার রেসিপিটা দেখে আমার তো ইচ্ছে করছে কয়েকটা পাকোড়া তুলে খেয়ে ফেলতে। তার আগেই তো দেখছি ভাইয়া এবং আপনি পুরো প্লেট ফাঁকা করে ফেলেছেন। এই প্রতিযোগিতা উপলক্ষ্যে বেশ ইউনিক পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন বলতে হয়।

 11 months ago 

ছবি তোলার জন্যই মূলত পকোড়া গুলো অনেকক্ষণ ওভাবেই ছিল। তা না হলে আরো আগেই সব শেষ হয়ে যেত ☺️।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, এত সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করে আমার পাশে থাকার জন্য।

 11 months ago 

তাহলে তো ছবি তুলতে তুলতে সবগুলো পকোড়া মচমচে আর থাকে না। আমার পোষ্টের ছবিগুলো তুলতে তুলতে সবগুলো পকোড়া নরম হয়ে গিয়েছিল। মচমচে পকোড়া খেতে ভালো লাগে।

 11 months ago 

জ্বি ভাইয়া।ছবি তুলার জন্য সবকিছু সাজাতে গোছাতে গিয়ে পকোড়াগুলা নরম আর ঠান্ডা হয়ে যায়। আর সেজন্যই তো আগে থেকে বুদ্ধি করে গরম গরম কয়েকটি খেয়ে নিয়েছিলাম🥰।

 11 months ago 

পোয়া মাছের পাকোড়া রেসিপিটি খুবই চমৎকার হয়েছে। আপনার রেসিপিটি খুবই আনকমন হয়েছে। আপনার রেসিপির পরিবেশন অনেক চমৎকার হয়েছে দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে।

 11 months ago 

আচ্ছা আপু আপনার দাওয়াত থাকলো। আমাদের বাসায় আসেন আমি আপনাকে পোয়া মাছের পকোড়া করে খাওয়াবো😊

 11 months ago 

এমন ওয়েদারে গরম গরম পাকোড়া? উপপপপস সব ফিনিশ🤤।
ভাইয়া আর আপনিতো দেখছি সব শেষ কটে ফেলেছেন। দাওয়াত দিলে খারাপ হতোনা। যাইহোক অসাধারণ রেসিপি ও অনেক সুন্দর ডেকোরেশন। প্রতিযোগিতায় আপনার ভালো একটি স্থান কামনা করছি। শুভকামনা রইল।

 11 months ago 

জ্বী আপু, পকোড়া গুলো এত মজার ছিল যে ছবি তুলা শেষ করতে না করতেই সব ভ্যানিশ করে ফেলেছিলাম 😆।সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালোবাসা নিবেন আপু।

 11 months ago 

আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভালো লাগলো।আপনার পকোড়া রেসিপিটি সুন্দর হয়েছে।মাছ ও ডিমের সংমিশ্রণে দারুণ হয়েছে রেসিপিটি,আমার কাছে ভালো লেগেছে।এই মাছটি দেখে মনে হচ্ছে আমরা একে ভোলা মাছ বলি।ধন্যবাদ আপু।

 11 months ago 

সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল আপু।

 11 months ago 

প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। পোয়া মাছের পাকোড়া রেসিপি টা দেখে অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে আমার। আপনার কিন্তু আইডিয়া অনেক বেশি ভালো। তাইতো পোয়া মাছের পাকোড়া রেসিপি তৈরি করেছেন। গরম গরম পাকোড়া খাওয়ার মধ্যে অন্যরকম আনন্দ রয়েছে, কিন্তু মনে হচ্ছে গরম গরম খেতে পারলেন না। কারণ ফটোগ্রাফি করতে করতে সেগুলো ঠান্ডা হয়ে গিয়েছিল। তবে যাই হোক আমাদের মাঝে সম্পূর্ণ পাকোড়া তৈরির পদ্ধতি শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।

 11 months ago 

সবগুলা গরম গরম খেতে পারি নাই ঠিকই কিন্তু ভাজি করার সময় গরম গরম কিছু খেয়ে নিয়েছিলাম আগে থেকেই 😅আর যেগুলা ছবি তোলার জন্য রেখেছিলাম এগুলো অবশ্য একটু ঠান্ডা হয়ে গিয়েছিল। তারপরেও টমেটো সস দিয়ে খেতে ভালোই লাগছিল।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.029
BTC 67002.47
ETH 3459.18
USDT 1.00
SBD 2.65