কাজিনের হলুদ সন্ধ্যায়।

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে। আজকেও একটি গায়ে হলুদের প্রোগ্রাম নিয়েই আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। অর্থাৎ আমার একটি কাজিনার হলুদ ছিলো। তো তাতে এটেন্ড করা নিয়েই আজকের পোস্ট।

হলুদটা ছিলো একেবারে আমাদের বাসার পাশেই অর্থাৎ আমাদের বিল্ডিং এর পাশের বিল্ডিং এই আমার কাজিনার হলুদ ছিলো। তো সে কারণেই হলুদে যাওয়ার আগে কিছু নাস্তা বানিয়ে নিলাম।

এরপরে গেলাম, আসলে হেঁটে গিয়েছিলাম। কারণ একেবারে বাসার পাশেই, গাড়ি করে তো আর যাওয়া সম্ভব নয়।

গিয়ে প্রথমে বাসায় ঢুকলাম। বাসায় ঢুকে কাজিনদের সাথে কিছু ছবি তুললাম।

আসলে এই পোস্টে আপনারা মোটামুটি ছবিটাই বেশি পাবেন। কারণ সেটাই বেশি আছে। কারণ গায়ে হলুদে কি হয় না হয় সে তো সকলেরই জানা আছে। তো ছবিটাই আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।

এরপরে আসলে তেমন কিছুই নেই। এরপরে আরো অনেক ছবি তোলা হয়েছে এই আর কি।আর সে সাথে আড্ডা মজা তো আছেই।

আসলে এই বয়সে ছোট এদেরকে নিয়ে ছবি তোলাটা বেশ মুশকিল। কারণ এরা পারলে একেবারে গায়ের উপরে উঠে যায় ছবি তোলার সময়। অর্থাৎ একটু বেশি দুষ্টামি করে এই আর কি।

এটা হল আমার কাজিন। অর্থাৎ এটা আমার ফুফাতো বোন। তো তার সাথে বেশ কিছু ছবি তুলেছিলাম। ওরা আমাদের বিল্ডিং এই থাকে। তো একসাথে যাওয়া হয়েছিলো।

এরপর টেবিল এর একটি ছবি তুলেছিলাম। আসলে হলুদটি একেবারেই ঘরোয়া ভাবে হয়েছিল।

উনি সম্পর্কে আমার ফুফু হয়। অর্থাৎ আমার বাবার চাচাতো বোন। কিন্তু আমার সাথে সম্পর্কটা একেবারে ফ্রেন্ডের মতোই বললে চলে। আর তা আশা করি আপনারা ছবি দেখেই বুঝতে পারছেন।

একে তো চিনতেই পারছেন আমাদের নুয়াইরা। যদি ও ওই চুল আর নেই। অর্থাৎ বাবা ওর চুল কেটে ফেলেছে। তো তখন আসলে বেশ সুন্দর লাগতো চুলে। আর তখন নাচছিলো। তো সেই মুহূর্তেরই ছবিটা তুলেছিলাম।

এরপর তো অনেক ফ্যামিলি ফটোগ্রাফি করা হলো।

আর আবারও সেই নুয়াইরার ছবি। সে আসলে তখন একটু হাসি খুশি ছিলো বলা চলে। সে কারণেই ছবি তুলতে রাজি ছিল।

আর হলুদ হবে আর রেশমি চুড়ি হাতে পরবো না তা তো হয় না। আর চুরি পরলে চুরির ফটোগ্রাফিটাও একটু বেশি করা হয়। তাই তাও মিস দিলাম না আর কি।