আমি বলবো এটা শুধু তরমুজের ক্ষেত্রে নয় আপু এটি আমাদের দেশের অনেকগুলো প্রোডাক্ট এর ক্ষেত্রে করণীয়। যেমন ডিম দিয়ে যে সিন্ডিকেট চলতো তখন যদি এই ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেয়া হতো একসাথে, তাহলে ডিমের এই সিন্ডিকেট ভেঙে যেত। এই যে রোজার আগের দিন বাজারে খিরা আর শসার দাম দিলো বাড়িয়ে।এখন বিষয় হচ্ছে আমরা বাঙালিতো, না ঐদিনই আমাদেরকে কিনে নিতে হবে। আর এই জন্যই এভাবে দামগুলো তারা কন্টিনিউ করে রাখতে পারে। যদি কেনা না হয় তাহলে ঠিকই দাম আবার পড়ে যেত। কিন্তু না ওই সময় সবার খিরার চাহিদা বেশি বেড়ে যায়। যার কারণে অসাধু ব্যবসায়ীরা লুটপাট করার সুযোগ পায়। তরমুজের ক্ষেত্রে যেমন একসাথে পাঁচ সাত দিন কেনা বন্ধ করে দিলে পচনশীল ফল হিসেবে পৌঁছে যেত, বা এই ভয়ে তারা খুব স্বল্প দামে বিক্রি করতে হত।তেমনি খিরা যদি দুই চার দিন এক সপ্তাহ না কেনা হতো এরপরে দেখা যেত দাম কমে গেছে। আমি মনে করি এতে করে আমরা নিজেরাই দায়ী। আর নিজেরা যখন তখন, সময় অসময়, না বুঝে বাজার করাও উচিত নয়।
একদম তাই, অন্তত এক সপ্তাহ না কেনা হলেও সবগুলো ঠিক হয়ে যেতো।