মেয়েটা তার এরকম দুঃসময়ে আবির কে পাশে পেয়েছে এটা দেখে অনেক ভালো লাগলো। তবে মেয়েটার বাবার মৃত্যুর খবরটা অনেক খারাপ লেগেছে। তবে মেয়েটা সুস্থভাবে ওই কিডন্যাপারদের কাছ থেকে পালিয়ে আসতে পেরেছে এটা অনেক ভালো লাগলো। আর আবিরের সাথে দেখা হওয়াতে আস্তে আস্তে সব কিছুই বলেছে সে নিজের সম্পর্কে। পরবর্তীতে আবার তাদের দুজনের বিয়ে হয়েছে, আর দুজনে এখন ভালো আছে এটা অনেক ভালো লেগেছে শেষে পড়ে। তারা দেখছি চা খাওয়ার সময় এই বিষয়গুলো কল্পনা করছিল। সুন্দর হয়েছে পুরো গল্পটা।
দুঃসময়ে যারা পাশে থাকে তারাই প্রকৃত বন্ধু। আপনার কাছে এই গল্প ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ।