আজ আপনি অনেক সুন্দর একটা গল্প লিখেছেন। আদর্শের ছেলে গল্পটা পড়তে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। শফিক মিয়াকে এবং ওনার ভাইকে উনাদের মা অনেক কষ্ট করে বড় করেছে, আর লেখাপড়া করিয়েছে। তারা এখন ভালো কাজ করতেছে, আস্তে আস্তে তাদের আয়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে এটা দেখে খুব ভালো লাগলো। আসলে সন্তানের এরকম উন্নতি দেখলে প্রত্যেকটা মায়ের কাছে ভালো লাগবে। সে যেহেতু কথা দিয়েছিল যে মানুষটা তাকে চাকরি দিয়েছে তার মেয়েকে বিয়ে করবে, তাই এখন ওকেই মনে হয় বিয়ে করবে।
পরবর্তী পর্বে জানতে পারবেন ভাই।