মেয়েটা ছোটবেলা থেকে বাবা মায়ের ভালোবাসা পায়নি। নানা নানীর কাছে বড় হয়েছিল। কারণ তার বাবা-মা ছিল দরিদ্র। তাকে ভালোভাবে মানুষ করতে পারবে না এই জন্য। কিন্তু বিয়ের বয়স হওয়ার পর বাড়িতে নিয়ে আসলেও, বিয়ে হয়েছিল অনেক খারাপ একটা ছেলের সাথে। যদিও ছেলেটা মেম্বারের ছেলে, কিন্তু ছেলেটা তো দেখছি একেবারে অমানুষ। বিয়ের রাতে কিভাবে পারলো মেয়েটার সাথে এরকম আচরণ করতে। সকালবেলায় উঠে মেয়েটাকে চলে যেতে বলেছিল। তাই তো মেয়েটা চলে গিয়েছিল, আর আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিল। কিন্তু একটা মানুষ তাকে বাঁচিয়ে নিয়েছিল জেনে ভালো লাগলো। এখন তাহলে সে বেঁচে থাকবে, আর এরকম কথা মুখে আনবে না। তার জীবনে পরবর্তীতে কি হতে চলেছে এটাই দেখতে হবে এখন।
মেয়েটার কপাল খারাপ ছোটবেলা থেকে মা বাবার আদর যত্ন পায়নি। বিয়ের পর থেকেই তার কোন সুখ নেই। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য গল্পটি পড়ে।