শোভা রানির গল্পের প্রথম পর্ব পড়ে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। ছোটবেলায় ওনার গান সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকলেও, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য টিচাররা ওনাকে উৎসাহিত করেছে। আর ফ্যামিলিকেও রাজি করিয়েছে। পরবর্তীতে উপজেলায় যখন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় গান পরিবেশন করেছিল, তখন সবাই মুগ্ধ হয়েছিল। আর ওনাকে প্রথম বিজয়ী হিসেবে সিলেক্ট করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো।
একজন মানুষ কে যদি উৎসাহ দেওয়ার মতো পাশে কেউ থাকে তাহলে সে খুব সহজেই সাফল্যের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।শোভার রানীর টিচারের উৎসাহ তাকে অনেক দূর অব্দি নিয়ে গেছে।ধন্যবাদ ভাইয়া।