বুড়ি পদ্মার সাথে-০৩🦩 পদ্মার চরে নেমে ঘোরাঘুরি।

Saturday,14 May 2022.

পূর্বাপর

ছবি গুলো সেদিনই পদ্মার বুকে তুলেছিলাম। আমদের গল্পের রিকসা এখনো পদ্মা পর্যন্ত পৌছুতে পারেনি। সে সময় আরো বিস্তারিত উপাস্থাপন করা।

চলছে

দ্বিতীয় পর্বের পর

বুড়ি পদ্মার সাথে-০৩🦩 পদ্মার চরে নেমে ঘোরাঘুরি।

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

Picsart_22-05-14_14-43-48-903.jpg

পর্ব-০২ এর লিংক । মনে করলে একবার দেখে আসতে পারেন ।

📱বুড়ি পদ্মার সাথে-০২। চরে নেমে ঘোরাঘুরি 🦩 ||10% Benefit for @shy-fox
🚤

শুরু হলো ,বুড়ি পদ্মার সাথে-০৩

⛴️
রিক্সা যথারীতি আবার ছেড়ে দিল। আমরা এবার ব্যক্তিগত আলাপে মেতে উঠলাম। পরিচয় হতে শুরু করলাম একে অপরের সাথে। ব্যক্তিগত অনেক কথা হল। ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে অনেক কথা বলাবলি করলাম। তারমধ্যে হাসাহাসি খুনসুটি তো ছিলই।

অটোতে চলতে চলতে উনি আমাকে রাস্তার পাশের অফিস সমূহ, বিল্ডিং ,স্থাপনা, স্কুল ,কলেজ ,হাসপাতাল ইত্যাদি সম্পর্কে বলতেছিল।

তাঁর কথামতো স্থাপনাগুলো মনোযোগের সাথে দেখতেছিলাম। যাইতে যাইতে বিরাট একটা কৃষ্ণচূড়া গাছের দেখা হলো হাতের বাম দিকে। তিনি কৃষ্ণচূড়া গাছের ছবি তুললেন ।
আমিও তোলার চেষ্টা করলাম। অটো যথারীতি চলছে। রোদের ঝাঁজ টা একটু বেশি। চলতে চলতে প্রায় ধলার মোড়ের কাছাকাছি এসে গেলাম।

কাছাকাছি আসতেই আমি ধলার মোড় কে চিনতে পেরেছি। এটতো ধলার মোড়ে আসলাম। আমি এখানে আগেও এসেছিলাম।

তার সাথে উনি বলে উঠলেন ,আজকে আসছেন তাতে কি হয়েছে। এভাবেই অল্পক্ষণের মধ্যেই রিক্সা ধলার মোড় এর শেষ প্রান্তে এসে পৌছালো।

আমরা অটো থেকে নেমে পড়লাম।
এবার অটো আমরা বিদায় করে দিলাম।

এবার ছোট্ট একটি টি স্টলে বসলাম। দেখলাম আরো কয়েকজন লোক বসে চা খাচ্ছে। তাদেরকে দেখে মনে হল তাদের তারা স্থানীয় এবং তাদের বাড়ি স্টলের আশেপাশেই। তাদের সাথে কুশলাদি বিনিময় করা হলো।

আমী সুদূর রংপুর থেকে নদী দেখতে এসেছি বলে তারা আমাকে তাদের আনন্দের কথা জানালো।
কেন এসেছি কার কাছে এসেছি এ কথা জানতে চাইলে আমি প্রথমে শুভ ভাইকে দেখিয়ে, ইঙ্গিত করে বললাম আমি এনার কাছে এসেছি।
শুভ ভাই আমার সম্পর্কে বলল। আমার ছেলে এখানে জাহেদ মেমোরিয়াল শিশু হাসপাতালের ডাক্তার তার কাছে আমি এসেছি।
আমার পকেটে কফি ছিল, আমি শুধু গরম পানি দিয়ে কফিটি খাওয়ার জন্য তৈরী করে নিলাম ।
শুভ যথারীতি এক কাপ চা নিল। কথা বলার মধ্য দিয়ে চা ও কফি খাওয়া শেষ হল।

আমি পান মুখে দিয়া বাইরে বের হলাম। শুভ ভিতরে ছিল। এবার সেও বের হয়ে আসলো।

এখন আমরা নদীর দিকে যাব ।
এখান থেকে নদীকে শুধু চর আর চর দেখা যাচ্ছে। পানি দেখতে হলে যেতে হবে অনেকদূর হেঁটে হেঁটে যেতে হবে। তা তো কিলো দেড়েক রাস্তা তো হবে।

আমরা বাইরের দিকে নদীর কূল ধরে মহল্লার পাশ দিয়ে এগুতে ছিলাম। বললাম আমি যখন প্রথমবার এসেছিলাম তখন ডানপাশে এখানে একটি বাঁশঝাড় ছিল ।আবার যখন পরের বছর এসেছিলাম তখন দেখছিলাম বাশ ঝাড়টি কাটানো হচ্ছে ।এখন দেখা যাচ্ছে এখানে ঘরবাড়ি হয়েছে।

আমরা চর দিয়ে হেটে হেটে নদীর পানির কাছে গেলাম। পানির নিকট পৌঁছতেই অনেক কিছু দেখা গেল। অনেক নৌকা ঘাটে বান্দা আছে ,অনেক লোকজন পারাপার হচ্ছে । কত রকম দৃশ্য।

চরে নামার পর নদীর কাছাকাছি গিয়ে আমার কয়েকটি ছবি তোলা হলো।

আমি শুভ বাবুকে আমার মোবাইলের অসঙ্গতির কথা জানালে, তিনি মোবাইলটি হাতে নিয়া পরখ করেন। আর মন্তব্য করেন মোবাইলটি ক্যামেরা নাকি অনেক ভালো। আমি ভালো ছবি তুলতে পারি না, সে সম্পর্কে তিনি আমাকে বিস্তারিত বুঝিয়ে বললেন।

IMG_20220418_183211.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_183211~2.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_183042.jpg

এবার তিনি মোবাইলটা নানানভাবে পরখ করতে ছিলেন। কোন দোষ দেখতে পান না। মোবাইলের ক্যামেরাটা ও নাকি অনেক ভালো। পরে তিনি আমার মোবাইলটা আরো ভালোভাবে পরখ করে আমাকে দেখার জন্য, নদীর চরের কিছু বালির চরের ছবি তুললেন ।

মোবাইলের ছবি ভালো ,তাই তিনি আমাকে বুঝানোর জন্য নিচের এই ছবিগুলো তুলে দেখাতে ছিল। আবার একটি ছবিকে এডিট করে দেখাতে ছিল।

ছবিগুলো আমার কাছে ভালই লাগছিল। মোদ্দা কথা হল আমার ক্যামেরা কিছুটা ভালো হলেও ছবি তোলার অভিজ্ঞতা আমার একেবারে যে নাই একথা আমি বুঝতে পারলাম।

IMG_20220418_173621.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_173637.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_173534.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_173637~2.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_173421.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_173507.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_173557.jpg

এবার আমি শুভকে জিজ্ঞাসা করলাম বালির ছবিতো তুললেন বুঝলাম। এবার আমি নিজেই আকাশের ছবি তুলি, কিভাবে তুলব।
তিনি আমাকে মোবাইলটা রেডি করে দিলেন।রেডি করার সময় ,মোবাইল রেডির পয়েন্ট গুলো তিনি আমাকে দেখিয়ে দিলেন। তার মধ্যে কয়েকবার হাসাহাসি হলো। আমাকে বুঝার জন্য তিনি মিষ্টি মিষ্টি কথা বলতে ছিলেন। আমি কয়েকটি ছবি তুললাম।
আকাশের ছবি তোলার চেষ্টা করা হলো। শেষে আকাশের এই কয়েকটি ছবি ধারণ করা হলো।

IMG_20220418_174910.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_174948.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_174832.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_174838.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_174953.jpg

এবার তিনি ফটোগ্রাফি সম্পর্কে আমাকে জিজ্ঞাসা করলে আমি বললাম এর সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।
তবে ধারণার উপর কিছু কিছু ছবি এঁকে থাকি।
তিনি বললেন চলেন কিভাবে ছবি আঁকে আমি আপনার এ দেখাই দিব।
আমি বললাম ছবি আঁকাবেন কোথায়। কোথাও বসে কলম দিয়া একে দেখাবো।
বললাম কলম লাগবে কেন ?বালির উপরে এঁকে আমাকে দেখান।
আমাকে বালির উপর ছবি আঁকানো এবং সে সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করলেন। ছবি আঁকা দেখে আমি বললাম এটা তো মহিলা রূপ ধারণ করেছে ।পুরুষ রূপ কিভাবে ধারণ করবে। পুরুষ রূপের একটি ছবি আমাকে বালির উপরে এঁকে দেখালেন। এরপর আমি জিজ্ঞাসা করলাম শিশু বাচ্চাদের ছবি কিভাবে আঁকানো হয়। এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন এ সম্পর্কে আমার তেমন কোন অভিজ্ঞতা নাই। তারপরও তিনি একটা একে দেখালেন। বললাম এটা শিশু মুখ হয়ে এলো কেন। তিনি বললেন। এই দেখছেন মুখের এই জায়গাটা ।এ জায়গাটি একটু নিচু করে দিলেই শিশুর মুখ হয়ে যায়।
আমি বললাম পুরুষ-মহিলা চেহারার রহস্য কি ।তিনি বললেন পুরুষের মাথায় চুল দিলে মহিলা চেহারা ধারণ করে। তবে মহিলার চেয়ে পুরুষের নাক কিছুটা ছোট এবং উঁচু হয়ে থাকে।
পরিশেষে উনি আমাকে কিছু মানুষের মুখাবয়ব এর ছবি এঁকে দেখার চেষ্টা করলেন।

IMG_20220418_181109.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_183010.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_181259.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_181157.jpg

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

IMG_20220418_181156.jpg

বন্ধুরা

আমার পদ্মার সাথে পর্ব-০৩ আশা করি ভালো লাগবে।

সাথেই থাকুন।

আলোকচিত্র ধারন @mrnazrul

Visit My Another Activists

My Blog Twitter Facebook Youtube

PicsArt_12-14-08.58.45.png

Regard By@mrnazrul, Bangladesh
CategoryFlower, Nature, Animal.Recipe.Photography,Digital art.
DeviceWalton Primo-R6 Max
w3wLocation
w3wPhoto Location
Beneficiary10% Benefit for shy-fox.

PicsArt_12-14-08.58.45.png
3DLAmCsuTe3bV13dhrdWmiiTzq9WMPZDTkYuSGyZVu3GHrVMeaaa5zs2PBqZqSpD3mqpsYSX3wFfZZ5QwCBBzTwH9RFzqAQeqnQ3KuAvy8Nj1ZK1uL8xwsKK6MgDT8xwdHqPK76Y63rPyW9N4QaubxdwM3GV2pD (1).gif
PicsArt_12-14-08.58.45.png

2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif

Regard

Sort:  
 2 years ago (edited)

চরে গেলে ঘুরতে বেশ মজা লাগে। আর আপনি চরের খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি তুলে ধরেছেন।যদি চরে ঘুরাঘুরি করা যায় তখন মন-মানসিকতা খুবই ফ্রেশ হয়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে দারুন কিছু ফটোগ্রাফি উপহার দেওয়ার জন্য ভালো থাকবেন।

ভাবলাম যাওয়াই যখন হল, তখন কয়েকটি ছবি না তুলে আর কি করে ঘুরে আসি। সেই পুরাতন মোবাইলটা দিয়ে আস্তে আস্তে কয়েকটা ছবি তুললাম। শুভ ভাইয়ের সাথে আড্ডা দিলাম ।ইত্যাদি ইত্যাদি। দোয়া করবেন।

 2 years ago 

ঘুরতে গেলে ছবি না উঠালে ঘুরার মজাটাই আসে না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ছবির মাধ্যমে নিজের মনের অনুভূতি শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago (edited)

মোবাইলে ছবি তোলা অব্যাহত রাখুন, ছবি তুলতে তুলতে ছবি তোলার হাতে চলে আসবে।
আপনার লেখা আমার বরাবরই পছন্দের। পদ্মার চরে ঘুরে বেড়ানোর যে অনুভূতি ছিল তা আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন। নদীর পাড়ে ঘুরতে অনেক শান্তি লাগে। আপনার পোস্টটি পড়ে আমার খুব ভালো লাগলো।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাই।

আমার লেখা আপনার ভালো লাগে জেনে আমি মহা খুশি হলাম মাঝেমধ্যে আসে আমার পোস্টকে দেখে যাবেন ,এইজন্যই আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

আমি তো ভেবেছিলাম আপনার গল্পের রিক্সা রাস্তা হারিয়ে ফেলেছে। এ জীবনে আর পদ্মার তীরে পৌঁছাতে পারবে না হাহাহাহা। নদীপারের প্রকৃতি আমাকে সবসময়ই আকর্ষণ করে। ভালো লেগেছিলো আপনার সাথে আড্ডার সময়। আশা করি আবার দেখা হবে কোনদিন। ভালো থাকবেন

জি ভাই,হাজার হলেও রিকশার রাস্তা তো
আস্তে আস্তে চলে। খুব শীঘ্রই আপনাদের সাথেও
দেখা হতে পারে। দোয়া করবেন।

 2 years ago 

আপনার লেখাগুলো পড়ে আমার অনেক ভালো লাগে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে গুছিয়ে কাব্যিকভাবে লেখালেখি করেন। পদ্মায় ঘোরাঘুরি গল্প আপনি সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন । রংপুর থেকে পদ্মা নদী দেখতে আসা অনেক দূরের একটি বিষয়। পদ্মার সুন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। আমিও পদ্মায় অনেক কয়েকবার ঘুরতে গিয়েছিলাম আমার অনেক ভালো লেগেছে। আমার সবথেকে ভালো লাগলো আপনি পদ্মার বালুতে একটি মেয়ের ছবি অঙ্কন করেছেন।এট সুন্দর একটি গল্প আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমি ওই এলাকায় প্রবেশ করলেই পদ্মা নদীতে যাওয়ার একটু চেষ্টা করি। ফরিদপুরে আমাকে মাঝেমধ্যে যেতেই হয়। কেননা আমার ছেলে ফরিদপুর জাহিদ মেমোরিয়াল মা ও শিশু হাসপাতালের ডাক্তার।ভ্রমন ভালই লাগে তবে , বেড়ানোর কোন সুযোগ তেমন হয় না।

 2 years ago 

পদ্মার চরে ঘুরে বেড়িয়েছেন মনের প্রশান্তির খোঁজে।
সত্যিই বলতে সময়টি অসাধারণ কাটিয়েছেন।
আর আপনার ছবিগুলো খুব সুন্দর ছিল।
বালুর মাঝে চমৎকার একটি ছবি এঁকেছেন দেখলাম।
সবমিলিয়ে দারুন কিছু অনুভুতি ভাগ করে নিয়েছেন।
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য 💌

প্রশান্তির সাগরে ডুবিয়ে নিজেকে প্রশান্তিতে ভরে নিতে চেষ্টা করেছিলাম। অনেক ভালো লেগেছিল।

 2 years ago 

আপনি খুব সুন্দর করে গল্প লিখেন এবং খুব গুছিয়ে লিখতে পারেন। আপনার লেখাগুলো পড়তে খুবই ভালো লাগে এবং সেখানে আনন্দ লুকিয়ে থাকে। আজকের গল্পটিও সে আনন্দ মাখানো হয়েছিল। তবে আমিও তেমন একটা চিত্র অঙ্কন করতে জানিনা। তবে আপনি যেভাবে শিখেছেন আপনার থেকে কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছি। যাই হোক আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন।

আমরা কেউ কিছু আগে জানতাম না ।ইদানিং
বাংলা ব্লগে পোস্ট করতে গিয়ে ।আমরা
কিছু কিছু জিনিস নুতন করে
শিখছি ।আপনিও হয়তো একদিন
শেখার চেষ্টা করবেন ।
ভালো থাকেন।

 2 years ago 

বুড়ি পদ্মার সাথে পদ্মার সাথে ঘোরাঘুরি বিষয়টি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আপনাকে দেখতে মারাত্মক হ্যান্ডসাম দেখাচ্ছে, সত্যি বলতে ফটোগ্রাফি গুলো ছিল অসাধারণ, আর আপনি মানুষটি হচ্ছে সহজ সরল অসাধারণ, কিন্তু বুড়ি পদ্মার চরে বালিতে ছবি অংকন এর বিষয়টি না বুঝতে পারা আমি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

আপনি আমার পোস্টটি ঠিকমতো পড়লে এ সম্পর্কে ভালো বুঝতে পারতেন। মাটিতে মহিলার ছবিটি আমি অঙ্কন করিনি ।এটি আমাকে @shuvo2021 ভাই এঁকে এঁকে শেখাতে ছিল। আমি সেটি ফটোগ্রাফি করেছি ।

 2 years ago 

পদ্মার পাড়ে বেশ ভালই ঘুরাঘুরি করে সময় কাটিয়েছেন ভাই। আপনার লেখাগুলো একটূ ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। বেশ ভাল লাগে আমার। সুন্দর কয়েকটি ছবিও আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে

ঘুরলাম যখন ছবিও তোলার চেষ্টা করলাম। তার ফাঁকে ফাঁকে ভালো-মন্দ সবই। পোস্টটি দেখায় আমি অনেক আনন্দিত।

 2 years ago 

নদীর দৃশ্য দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। আর আমারে নদীর পারে হাটতে অনেক বেশি পছন্দ। আপনি পদ্মার পাড়ে ঘুরে বেড়ানোর কিছু মুহূর্ত এবং ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই খুবই ভালো লাগছে ধন্যবাদ আপনাকে।

এমন প্রাকৃতিক পরিবেশ গুলো আসলেই আমাদেরকে
খুব ভালো লাগে ।
আমরা এসব দেখে বিমোহিত হয়ে পড়ি।
তারপরেও আমরা বারবার চেয়ে থাকি দেখার জন্য।
আপনি যথার্থই বলেছেন।

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 60035.79
ETH 3187.54
USDT 1.00
SBD 2.45