📱বুড়ি পদ্মার সাথে-০২🦩 ||10% Benefit for @shy-fox
বুড়ি পদ্মার সাথে-০১
এর পর
০২ শুরু
আসসালামুয়ালাইকুম
আমি @mrnazrul বাংলাদেশ থেকে।
হ্যালো
আমার বাংলা ব্লগ বাসী বন্ধুরা।
আশা করি সবাই মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন।
আলহামদুলিল্লাহ
আমিও মহান আল্লাহর রহমতে ভালই আছি।
📱বুড়ি পদ্মার সাথে-০২🦩
শুরু
গত০১ পর্বে আমি
তার মধ্যে কয়টি ছবি
করিমাল প্রকাশ
ধারাবাহিকে করব যাহা
লেখিয়া প্রকাশ।
এই পর্যন্ত লিখে চলবে বলে শেষ করে ছিলাম
এখন শুরু ০২
রংপুর গ্রামের বাড়িতে থাকতেই এই হ্যাংআউটের আগের হ্যাংআউটে শেষের দিকে বলেছিলাম আমি কুষ্টিয়া ছোট ছেলের কাছে এবং ফরিদপুর বড় ছেলের কাছে ঈদের আগে বেড়াতে যাব।সে সময় শুভ ( @shuvo2021) আমাকে বলে ছিলেন। ফরিদপুর আসলে তার দেখা যেতে পারে।তারই অংশ হিসেবে রওনা হওয়ার আগেই আমি তাকে ফোন দিয়াছিলাম।আমি কুষ্টিয়াতে আসার পর আমাকে ফোন দিয়া ছিল।
আমি বলে ছিলাম ফরিদপুরে এসে আপনার আমার সাথে দেখা করব। যথাসময়ে আমি ফরিদ পুরে এসে ওনাকে নক করি।
কথা হয় উনি সারদা সুন্দরী কলেজ গেটে আসলে ওনার সাথে দেখা হবে । উনি যথা সময়ে রিকসা নিয়ে হাজির। আমি হাত মিলিয়ে রিকসায় চেপে বসলাম।আমি ওনাকে দেখেই চিনতে পেরেছিলাম। তাই প্রথম পরিচয় পর্ব নিয়ে তেমন কোন কথা বার্তা হলোনা।আমি শুধুই বলছিলাম। কোনদিকে যাওয়া হচ্ছে। উনি বলল ঘাটের দিকে। আমি বললাম। উনি আমাকে কফি খাইতে বলল,আমি বললাম না। আমি একটি পান খাবো। বললে উনি আমার পরিচিত জায়গায়, ডাঃ জাহেদ মেমোরিয়াল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনে রিকশা দাড় করিয়ে, আমার পান খাওয়ার ব্যাবস্থা করল। সাথে আরও একটি পান আমাকে পরে খাওয়ার ধরিয়ে দিল।
আমার উভয়ের চালচলনে প্রকাশ পেতে ছিল যে, আমরা মনে হয় হাজার বছরের পরিচিত। পুনঃ জন্ম নিয়ে আবার দেখা করতে এসেছি এই ধরায়।
ছবি গুলো সেদিনই পদ্মার বুকে তুলেছিলাম। আমদের গল্পের রিকসা এখনো পদ্মা পর্যন্ত পৌছুতে পারেনি। সে সময় আরো বিস্তারিত উপাস্থাপন করা।
চলবে
Visit My Another Activists
My Blog Twitter Facebook Youtube |
---|
Regard By | @mrnazrul, Bangladesh |
---|---|
Category | Flower, Nature, Animal.Recipe.Photography,Digital art. |
Device | Walton Primo-R6 Max |
w3w | My Location |
w3w | Photo Location |
Regard
বন্ধুরা
এই ছিল আমার আজকের লেখা, আশাকরি ভাল লাগবে।
ধারাবাহিক ভাবে চলবে।
আসলে পদ্মার পাড়ে খুবই সুন্দর সময় পার করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার লেখা পড়ে অনেক ভাল লেগেছে। এরকম সুন্দর জায়গায় বারবার যেতে ইচ্ছে করে।
এটি ভ্রমণ উপযোগী একটি জায়গা। এর আগেও আমি চারবার গেছিলাম।পরিবেশটা যে কাউকে আকৃষ্ট করতে পারে ।
বুড়ি পদ্মার পাড়ে আপনার কাটানো সময়টুকু পড়ে অনেক ভালো লাগলো । সুন্দর সময় কাটানোর পাশাপাশি ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
আসলে কাটানো সময়টা কে ভালো ভাবে উপভোগ করার চেষ্টা করেছ। কতদূর উপভোগ করতে পেরেছি সেটা আমি ভালো বুঝি উঠতে পারছিনা।
একা একাই গেলেন বাবু , সঙ্গে নিলেই পারতেন। আমিও তো অনেকদিন ঘর বন্দি হয়ে আছি । এমন পরিবেশে ঘুরলে ভালই লাগতো । শুভেচ্ছা রইল।
সাথে আছেন সাথেই থাকুন
চলন আপনার ভারি,
ঘোরাঘুরি বদ অভ্যাস
মন চায় না যেতে বাড়ী।।
পদ্মার পাড়ের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর হয়েছে। অসম্ভব সুন্দর একটি জায়গা পদ্মার পাড়। আর আপনার ভালো সময় কাটানোর মুহূর্তটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। এরকম সুন্দর জায়গা দেখলে সবারই যেতে খুব ইচ্ছে করে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মনোরম পরিবেশের জায়গার ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
দেখতেতো গেলামই,।ফাকে ভাবলাম কয়েকটি ছবি তুলেই বা ক্ষতি কি। তাই বেশ কয়েকটি ছবি তুললাম।
বুড়ো পদ্মা নদীর তীরে আপনি খুব সুন্দর একটা সময় পার করেছেন। বুড়ো পদ্মা নামটি আমি আগে শুনিনি। আপনার ছবিগুলো বেশ সুন্দর ছিল। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ধাপে ধাপে ধারাবাহিকভাবে পোস্টগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
নদীতে তেমন পানি নাই শুধু যেদিকে তাকাই চর আর চর বালু আর বালু। মাঝে মাঝে সবুজ কাশফুলের বেষ্টনীতে ঘেরা।তাই এমন নামটা মনে জেগে ছিল।
আসলে নদী এমন একটি জায়গা যেখানে ঘুরতে গেলে মন ভরে যায়। মনের মধ্যে অন্যরকম একটা আনন্দ কাজ করে। পদ্মার পাড়ে ভ্রমনের কিছু সুন্দর মুহূর্ত আজকে আপনি আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে শেয়ার করেছেন।
সুন্দর জায়গার সুন্দর দৃশ্য গুলো, আসলেই ক্যামেরায় সুন্দর করে ধরা দেয়। তারা নিজেরাই ফুটে ওঠে অন্যকে আকর্ষিত করে।
মূলত আপনি যখন এসেছেন তখন পদ্মা শুকিয়ে রয়েছে। যদিও মূল পদ্মার মাঝে চর পড়ে এমন একটা ছোট পদ্মা তৈরী হয়েছে। তবে বর্ষার সময় এই পদ্মাই তার যৌবন ফিরে পায়।সময় টা ভালই কেটেছে আপনার সাথে। ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা দিয়ে দিলাম সঙ্গে নিয়ে যাবেন।
তাই আমারও ইচ্ছে রইল, এবাবের বর্ষায় এসে যৌবনবতী ও রুপবতি বর্ষাকে দেখার জন্য।