লেভেল 'তিন' ভাইবা পরীক্ষা: সম্ভাব্য প্রশ্নসমূহ ও উত্তর।
আসসালামু আলাইকুম,
লেভেল ৩ পরীক্ষায় পাশ করার জন্য আমার প্রদত্ত লিখিত পরীক্ষাটিও দেখতে পারেন প্রয়োজনে। আমার লেখাটি তখন অনেকের ভালো লেগেছিল। তাই আপনাদের শেয়ার করলাম লেভেল ৩ হতে আমার অর্জন
প্রফেসর @rex-sumon ভাইয়ের লেভেল 'তিন' ফাইনাল পরীক্ষা এর প্রশ্নপত্র, ABB School এর ক্লাশ এবং প্রফেসর @hafizullah ভাইয়ের লেবেল- ৩ এর লেকচার শীট , ক্লাশ লেকচার এবং ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম @engrsayful এর কিউরেশন সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনার লেকচার শিক্ষামূলকঃ পর্ব ১৫ || কিউরেশন ও অথর রিওয়ার্ড আদ্যোপান্ত এর আলোকে এই লেখাটি তুলে ধরা হলো। লেবেল- ৩ ভাইবা দিতে গিয়ে লক্ষ্য করেছি এখানে পূর্বের লেবেল সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয়। তাই আগের লেবেল-১,২ পাশ করলেও লেবেল- ৩ ধাপে ভাইবার সময় আগের বিষয়গুলো ভুললে চলবেনা। এই লেখায় লেভেল- ১.২ এর বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে।
যারা লেভেল-৩ পরীক্ষার ভাইভা দিবেন নিশ্চিতভাবে এই লেখাটি তাদের অনেক উপকারে আসবে। তাই লেভেল-৩ পরীক্ষা দেওয়ার সময় এই লেখাটি হাতের কাছে রাখলে পরীক্ষা অনেক সহজ হবে।
শুরু করা যাক লেভেল ৩ এর সম্ভাব্য ভাইবার প্রশ্ন ও উত্তর ।
১.প্রশ্নঃ রিওয়ার্ড পুল কি?
উত্তরঃ Reward এর শব্দের অর্থ পুরস্কার। কোন লেখা পোস্ট করার এবং ভোট দেওয়ার জন্য এগুলি লেখক এবং কিউরেটরদের প্রদান করা হয়।একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ STEEM টোকেন প্রতিদিন নেটওয়ার্ক রিওয়ার্ড ফান্ডে বরাদ্দ করা হয়, যাকে সাধারণত "রিওয়ার্ড পুল" বলা হয়।
২.প্রশ্নঃ অথর রিওয়ার্ড কি? ।
উত্তরঃ যার লেখা পোস্ট করেন তারা হলন অথর বা লেখক। আমার বাংলা ব্লগে কোন লেখা, কবিতা, আর্টিকেল, রান্নার রেসিপি ইত্যাদি পোস্ট করার জন্য যে লেখক হিসেবে য রিওয়ার্ড পাই তা হচ্ছে অথর রিওয়ার্ড। আমরা যারা লেখালেখি করি , মূলত লেখালেখির প্রদত্ত রিওয়ার্ড হলো অথর রিওয়ার্ড।
৩.প্রশ্নঃ কিউরেশন / কিউরেশন রিওয়ার্ড কি?
উত্তরঃ লেখকের করা পোস্টে আমরা যারা মন্তব্য করি আপভোট দেই এবং রিস্টিম করি তারা হচ্ছি কিউরেটর। পোস্ট এবং মন্তব্যগুলিকে সমর্থন করার জন্য যে রিওয়ার্ড পাই তা হলো কিউরেশন রিওয়ার্ড।
৪.প্রশ্নঃ অথর রিওয়ার্ড ও কিউরেশন রিওয়ার্ড এর মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তরঃ ১. কোন লেখা পোস্ট করার মাধ্যমে লেখক হিসেবে যে রিওয়ার্ড পাওয়া যায় তা হচ্ছে অথর রিওয়ার্ড। অন্যদিকে লেখকের লেখা/পোস্ট এবং মন্তব্যগুলিকে সমর্থন করার জন্য যে রিওয়ার্ড পাই তা হলো কিউরেশন রিওয়ার্ড।
২. অথর রিওয়ার্ড হিসেবে SP ও SBD দুটোই পাওয়া যায় আর কিউরেশন রিওয়ার্ড হিসেবে SPপাওয়া যায়।
৩. অথর রিওয়ার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে ৫মিনিট আগে নাকি ৫মিনিট পরে ভোট দিল সেটি কোন ফ্যাক্টর নয়, অন্যদিকে কিউরেশন রিওয়ার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে পোস্ট করার প্রথম পাঁচ মিনিট পর ০৬ দিন ১২ঘন্টা পর্যন্ত ভোট দিতে , এবং শেষ ১২ঘন্টায় ভোট দিতে না বলে।
৫. প্রশ্নঃ রিওয়ার্ড কিভাবে বন্টন হয় ?
উত্তরঃ Reward মানে পুরস্কার। একটি লেখা পোস্ট করা হলে ৭ দিন পর পে-আউট হয় অর্থ্যাৎ রিওয়ার্ডগুলো বন্টন করা হয় ।মোট রিওয়ার্ডের ৫০% পাবেন অথর, আর ভোটার পাবেন ৫০% । ভোটারদের রিওয়ার্ড দেয়া হবে SPতে । অথররদের রিওয়ার্ড দেয়া হবে ৫০% এর অর্ধেক দেয়া হবে SBD, ৫০% এর অর্ধেক দেয়া হবে SPতে। বিষয়টি চিত্রের মাধ্যমে বুঝানো হলো-
৬.প্রশ্নঃ পে-আউট মানে কি?
উত্তরঃ পে-আউট মানে একটি লেখার উপর মোট আয়। স্টিমিটে একটি লেখা পোস্ট করার পর ০৭ দিন পর্যন্ত পোস্টটিতে যেকোনো ধরনের এডিট করা যায় প্রয়োজনে ডিলিট করা যায়, ভোট দান এবং মন্তব্যের উপর রিওয়ার্ড পাওয়া যায়। অর্থ্যাৎ ০৭ দিন পর্যন্ত এর Activity থাকে তার পর লেখাটির পে-আউট হয়। পোস্ট করার ৭ দিন পর রিওয়ার্ডগুলো বন্টন করা হয় ।
৭.প্রশ্নঃ কতক্ষণ পর পর Comment করতে পারি?
উত্তরঃ 20 সেকেন্ড পর পর।
৮.প্রশ্নঃ ভোট দিয়ে বেশি আয় করার পদ্ধতি কি ?
৯.প্রশ্নঃ বেশি কিউরেশনের শর্ত কি?
১০.প্রশ্নঃ সর্বোচ্চ কিউরেশন রেওয়ার্ড পাওয়ার কৌশল কি?
১১.প্রশ্নঃ ভোট দিয়ে বেশি আয় করার জন্য করনীয় কি?
উত্তরঃ সবগুলো প্রশ্নের উত্তর একই।
০১. পোস্ট করার প্রথম পাঁচ মিনিট পর ০৬ দিন ১২ঘন্টা পর্যন্ত ভোটদান।
০২. ভাল ভাল পোষ্ট গুলোতে পোস্টের পাঁচ মিনিট পর যত দ্রুত সম্ভব ভোট দেওয়া।
০৩. যে সকল পোস্টে বড় ভোট পড়ে সেসকল পোস্টের পাঁচ মিনিট পর যত দ্রুত সম্ভব ভোট দেওয়া।
০৪. RME দাদার পোস্ট মানে সবচেয়ে ট্রেন্ডিং পোস্টগুলোতে ০৫ মিনিট আগে ভোট দিলেও সমস্যা নেই। কারণ এ সকল পোস্টে আগে ভোট দিলে যেটুকু রিওয়ার্ড হারায় তার চেয়ে বেশি রিওয়ার্ড পাওয়া যায়।
১২.প্রশ্নঃ বেশি অথর রিওয়ার্ড পাওয়ার শর্ত কি?
উত্তরঃ ১. ভালো মানের লেখা পোস্ট করা ।
২. কমিউনিটির নিয়ম নীতি মেনে পোস্ট করা।
৩. স্প্যামিং মুক্ত লেখা পোস্ট করা।
৪. প্লাগারিজম লেখা পোস্ট করা।
৫.ম্যাক্রো পোস্ট না পোস্ট করা।
১৩.প্রশ্নঃ প্রতি ২৪ ঘন্টায় একজন ব্লগার সর্বোচ্চ কতটি পোস্ট করতে পারবে ? [আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে]?
উত্তরঃ প্রতি ২৪ ঘণ্টায় একজন ব্লগার সর্বোচ্চ তিনটি পোস্ট করতে পারবেন এবং সপ্তাহে কমপক্ষে তিনটি পোস্ট করতে হবে।
১৪.প্রশ্নঃ কোয়ালিটি পোস্টে ভোট দিয়ে কিভাবে বেশি আয় হয়?
উত্তরঃ কোয়ালিটি পোস্টে বেশি সংখ্যক কিউরেটর ভোট দেয় ফলে পেআউট অনেক বেশী হয় মানে মোট আয় বেশি হয়। ০৭ দিন পর পেআউট আউট হয়। কনভার্শরন লিনিয়ার ইকুয়েশন সূত্র হতে তা আমরা সহজে বুঝতে পারি।
১৫.প্রশ্নঃ কনভার্শরন লিনিয়ার ইকুয়েশন সূত্রটি কি ?
১৬.প্রশ্নঃ কিউরেশন রিওয়ার্ড ফর্মূলাটি কি ?
উত্তরঃ ১/২√ক (√খ- √গ )
এখানে, ক= পোস্টের মোট আউট
খ= কিউরেটর নিজে ভোটদানের পর পে আউট
গ= কিউরেটর নিজে ভোটদানের আগে পে আউট ।
ক-এর মান যত বড় তত ভাল।
গ-এর মান যত ছোট তত ভাল।
১৭.প্রশ্নঃ প্রথম পাঁচ মিনিটে ভোট দিলে কি ঘটে?
উত্তরঃ
প্রথম ০১ মিনিটের মধ্যে ভোট দিলে- ১০০% রিওয়ার্ড পুলে ফেরত যাবে।
০১ মিনিটের পর ভোট দিলে ২০% কিউরেশন পাবে- ৮০% রিওয়ার্ড পুলে ফেরত যাবে।
০২ মিনিটের পর ভোট দিলে ৪০% পাবে- ৬০% রিওয়ার্ড পুলে ফেরত যাবে।
০৩ মিনিটের পর ভোট দিলে ৬০% পাবে- ৪০% রিওয়ার্ড পুলে ফেরত যাবে।
০৪ মিনিটের পর ভোট দিলে ৮০% পাবে- ২০% রিওয়ার্ড পুলে ফেরত যাবে।
০৫ মিনিটের পর ভোট দিলে ১০০% পাবে- ০% রিওয়ার্ড পুলে ফেরত যাবে।
১৮. প্রশ্নঃ পোস্ট লেখার তিন মিনিট পর ভোট দিলে লেখকের রিওয়ার্ড প্রাপ্তির কোন তারতম্য হবে কি ?
উত্তরঃ পোস্ট লেখার তিন মিনিট পর ভোট দিলে লেখকের রিওয়ার্ড প্রাপ্তির কোন তারতম্য হবে না কারণ টাইম ফ্যক্টর অথর রিওয়ার্ড এর ক্ষেত্রে ঘটেনা, কিউরেশন রিওয়ার্ড এর ক্ষেত্রে ঘটে। এখানে কিউরেটর ৬০% রিওয়ার্ড পাবেন এবং বাদবাকী ৪০% রিওয়ার্ড পুলে ফেরত যাবে।
১৯. প্রশ্নঃ মার্কডাউন (Mark down) কি ?
উত্তরঃ মার্কডাউন (Mark down) আভিধানিক অর্থ চিহ্নিত করণ।
সহজ ভাষায় বলতে গেলে একটি লেখাকে পাঠকের নিকট সবচেয়ে পাঠযোগ্য, গ্রহণযোগ্য এবং গুরুত্ববহ , দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য একজন অথর যে কোর্ডিং পন্থা অনুসরণ করেন তাই মূলত Mark down।
২০. প্রশ্নঃ মার্কডাউন (Mark down) কোডের ব্যবহার কেন গুরুত্বপূর্ণ ?
উত্তরঃ একটি পোস্টকে অন্য দশটি লেখার সাথে পার্থক্য গড়ে দেয়ার জন্য, পাশাপাশি দৃষ্টিনন্দনীয় ভাবে উপস্থাপন করে অধিক সংখ্যক পাঠকের নজর কারার জন্য মার্কডাউন (Mark down) কোডের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ।
পাঠক-শ্রোতা মার্কডাউন (Mark down) সম্মৃদ্ধ লেখা পছন্দ করে।
লেখাকে চমৎকার ভাবে উপস্থাপনের জন্য।
দৃষ্টিনন্দনীয় উপস্থাপনের মাধ্যমে পাঠকের চোখেরআরাম দেয়।
লেখায় কোন বিষয়ের উপর আলাদাভাবে গুরুত্ব আরোপের জন্য।
লেখার সাইজ ছোট-বড় করার জন্য ।
ইটালিক করার জন্য ।
২১. প্রশ্নঃ মার্কডাউন (Mark down) এর তিনটি কোড লিখুনন ?
উত্তরঃ ১. প্যারাগ্রাফ সুন্দরভাবে সাজানোর জন্য
< div class="text-justify"> লিখে তারপর </ div>আটকে দিতে হবে।
২. লেখাগুলো সেন্টার করার জন্য < center > লিখে < /center > আটকে দিতে হবে।
৩. লেখাকে বোল্ড কিংবা ইটালিক করার জন্য ।
২২. প্রশ্নঃ টেক্সট জাস্টিফাই মার্কডাউন কোড টি লিখুন।
উত্তরঃ < div class="text-justify">
লেখার শুরুতে এটি দিতে হবে এবং প্যারাগ্রাফ লেখার শেষে নিম্নোক্ত চিহ্নটি দিয়ে আটকে দিতে হবে ।
</ div>
২৩. প্রশ্নঃ কনটেন্টের তিনটি শর্ত কি।
অথবা কনটেন্টের টপিকস নির্বাচনে কোন বিষয়ের উপর বেশী গুরুত্ব দেয়া উচিত?
উত্তরঃ ১. জ্ঞান
২. অভিজ্ঞতা
৩. সৃজনশীলতা।
২৪. প্রশ্নঃ পোষ্টের মধ্যে মার্ক ডাউন কোডের প্রতিফলন না ঘটিয়ে কিভাবে দৃশ্যমান করে দেখানো যায়?
উত্তরঃ পোষ্টের মধ্যে মার্ক ডাউন কোডের প্রতিফলন না ঘটিয়ে নিম্নোক্ত ০২ টি উপায়ে কোডগুলো দৃশ্যমান করে দেখানো যায়। যেমনঃ
১. লেখার শুরুতে চারটি স্পেস দিলে মার্কডাউন কোডের প্রতিফলন ঘটবে না।
< center> লেখাটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
২. লেখার শুরুতে ও লেখার শেষে অ্যাপস ট্রোপি (' ) ইনসার্ট করলে মার্কডাউন কোডের প্রতিফলন হবেনা।
<'center>এর ভিতরে লেখা থাকবে </center'>
২৫. প্রশ্নঃসোর্স উল্লেখ করার নিয়ম কি ?
উত্তরঃ তৃতীয় বন্ধনীর ভেতরে যে বিষয়ের সোর্স হবে তার শিরোনাম লিখে, প্রথম বন্ধনীর ভিতরে লিংকটি কপি করে পেস্ট করতে হবে ।এখানে তৃতীয় বন্ধনী প্রথম বন্ধনী মধ্যে কোনো ফাঁকা থাকবে না।
[সোর্স] (লিংক)
যেমন- সোর্স
২৬. প্রশ্নঃ বৃহৎ হতে ক্ষুদ্র - ক্রমিকভাবে ১ হতে ৬ পর্যন্ত হেডার গুলোর কোড লিখুন। ?
অথবাবৃহৎ হতে ক্ষুদ্র - ক্রমিকভাবে লেখার কোড কয়টি
উত্তরঃ ০ ৬টি #।
২৭. প্রশ্নঃ নিজে কিউরেশন করলে বেশি আর্ন হবে নাকি @Heroism এ ডেলিগেশন করলে বেশি আর্ন হবে ?
উত্তরঃ @Heroism -এ ডেলিগেশন করলে বেশি আর্ন হবে। কারণ , হিরোইজম -এ ডেলিগেশন করলে SBD পাশাপাশি SP পাওয়া যায়। নিজে কিউরেশন করলে কেবল SPপাওয়া যায় । তাছাড়া নিজের করা পোস্ট এর মান যদি ভাল হয়, তবে হিরোইজম আপভোট দিবে,ফলে এখান থেকেও SBD এবং SP পাওয়া যায়।
২৮. প্রশ্নঃকখন আমার রিওয়ার্ড দাবি করতে পারি?
উত্তরঃ পোস্ট এবং মন্তব্য ০৭ দিন পর্যন্ত এক্টিভ থাকে। . ০৭ দিন মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে, ব্লগারগণ রিওয়ার্ড দাবী করতে পারেন।
২৯ . প্রশ্নঃস্টিমিটে সাধারণত দুই ধরনের কী রয়েছে।
উত্তরঃ ০১. পাবলিক কী (Public Key)
০২. প্রাইভেট কী ( Private Key)
৩০ . প্রশ্নঃপ্রাইভেট কী ( Private Key) কি?
উত্তরঃ প্রাইভেট কি এগুলো সাধারণত ০৪ ধরনের। যথাঃ
১. পোস্টিং কী (posting key)
২. অ্যাক্টিভ কী (active key)
৩. ওউনার কী (owner key)
৪. মেমো কী (memo key)
৩১. প্রশ্নঃপোস্টিং কী এর কাজ কি?
উত্তরঃ স্টীমিটে কোন লেখা প্রকাশ ও এডিট করা
১. কমেন্ট করা ও কমেন্ট এডিট
২. ভোট অথবা ডাউন ভোট
৩. কোন লেখা/ পোস্ট রিস্টিম
৪. ফলো আনফলো।
৩২. প্রশ্নঃঅ্যাক্টিভ কী এর কাজ কি?
উত্তরঃ ওয়ালেট সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ
১. স্টিম, এসবিডি, ট্রন ট্রানস্ফার
২. প্রোফাইলের তথ্য পরিবর্তন
৩.এসবিডি কনভার্শন
৪. পাওয়ার আপ ও পাওয়ার ডাউন
৫. এক্সচেঞ্জের কোন অর্ডার দেয়া ।
আমার লেভেল-০৩ এর লিখিত পরীক্ষা লিংক
Cc- সদয় অবগতির জন্য-
@alsarzilsiam
#abb-level03
লেভেল তিন খুব সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করেছেন ভাই। লেভেল 3 এর বিষয়গুলো আপনার পোষ্টের মাধ্যমে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এবং প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছেন। পরবর্তী লেভেলের জন্য শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ভাই আপনি আমার লেখার উপর চমৎকার একটি মন্তব্য করেছেন। তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। কিন্তু আপনি আমার লেখার শিরোনাম ও বিষয়বস্তু দেখে মন্তব্য করেননি। মন্তব্য করার সময় বিষয়টি একটু খেয়াল রাখবেন।
level3 এর ভাইবা ও প্রশ্নের উত্তর পর্ব যা আমাদের মাঝে খুব সুন্দর করে তুলে ধরলেন। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছু অজানা ছিল তাও জানতে পেলাম। তাছাড়া যারা লেভেলের ক্লাস গুলো করছে তারা আপনার এই পোস্ট থেকে অনেক কিছু শিখতে ও জানতে পারবে। আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
সত্যি সেরা ছিল আপনার এই উপস্থাপনা ঠিক। আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। তবে আপনি আপনার সাথে একটু দ্বিমত পোষণ করছি। কারণ পে আউট হলো কোনো পোস্ট এর পেন্ডিং রিওয়ার্ড যেটা 7 দিন পর ওয়ালেটে আসে।কিন্তু এটার সাথে এডিট বা ডিলেট এর কোনো সম্পর্কে নেই।কারণ কোনো পোস্ট একবার হয়ে গেলে আর সেখানে কেউ কমেন্ট করলেও আপনি সেটা আর ডিলেট করতে পারবেন,আর বস্তুত ব্লক চেইন এ কোনো কিছুই ডিলেট হয়ে না।
level-3 এর ভাইবা প্রশ্নের উত্তর চমৎকারভাবে আপনি লিখে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। এখন থেকে যারা level-3 এর ভাইভা পরীক্ষা দিবে তারা আপনার এই পোস্ট দেখে অনেক কিছু শিখতে পারবে। এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাই level-3 এর ভাইবা যাতে সহজে শিক্ষার্থীরা অতিক্রম করতে পারে তার জন্য এই প্রচেষ্টা
আমি বলব যাদের উত্তর দিতে সমস্যা বা লেভেল 3 এর ভাইভা তে গিয়ে আটকে গিয়েছেন তারা এই পোস্ট অবস্যই পড়বেন কারণ এই পোস্টে প্রতিটা বিষয় অনেক সুন্দরভাবে পর্যায়ক্রমে তুলে ধরা হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া একটা কোয়ালিটি সম্পুর্ন পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
level3 এর ভাইভা দিতে গিয়ে আমার কাছে মনে হয়েছে এবিবি স্কুলের চারটি ভাইবার মধ্যে এইভাবে টি সবচেয়ে কঠিন। তাই লেভেলের শিক্ষার্থীর সহযোগিতার জন্য কষ্ট করে ভাইবার বিভিন্ন প্রশ্ন সমূহ জবাব দিলাম।
আপনি লেভেল 3 এর ভাইভা পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো অনেক সুন্দর ভাবে লিখেছেন। যারা level3 এভাবে পরীক্ষা দিবে তারা নিশ্চয়ই আপনার এই পোস্ট থেকে অনেক উপকার পাবে। আপনি এখানে অনেক সুন্দর সমাধান দিয়ে দেখিয়েছেন। এরকম একটা বিষয় তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Level 3 পাঁশকুড়া আসলে অনেকটা জটিল।