আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা🧕🧕
আসসালামু আলাইকুম 🙋♀️🙋♀️
প্রীতি ও শুভেচ্ছা 🌼🌼
- আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।এতদিন দিনের বেলা প্রচুর গরম ছিল, তাই আমরা সবাই চাইতাম একটু শীতল এর ছোঁয়া । এই গরমে প্রাণ জুড়িয়ে যায় এমন কিছু খেতে কতইনা আয়োজন করব।যদিও আজ ৩/৪ দিন বৃষ্টির পাশাপাশি তাপমাত্রা কমেছে।কয়েকদিন আগে আমি এই জুসটি বানিয়ে ছিলাম তাই আপনাদের মাঝে আমি যে রেসিপি টা নিয়ে হাজির হয়েছি তা হচ্ছে মজাদার আপেলর জুস রেসিপি।
- আমার মনে হয় ছোট বড় সবাই আপেলের জুস খুব পছন্দ করবে।গরমে দুপুরবেলা তৃষ্ণা মেটাতে বরফ কুচি দিয়ে এক গ্লাস আপেলের জুস হলে আর কি লাগে। তৃষ্ণা মেটাতে এরকম এক গ্লাস জুসই যথেষ্ট।তাই আমার আপেলের জুস তৈরি রেসিপি টি আপনাদের কাছে শেয়ার করছি। তাহলে চলুন বন্ধুরা শুরু করি
- আপেল ১টি
- চিনি
- বিট লবণ
- লেবু
- বরফ কুচি
- পানি
- প্রথমে আপেলের খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে নিলাম।
- এবার ব্লান্ডারে আপেল কুচি ও পরিমাণমতো চিনি দিয়ে দিলাম।
- এবার বরফ কুচি ও লেবুর রস দিয়ে দিলাম।
- এবার বিট লবণ ও পানি দিয়ে ব্লেন্ড করে নিলাম।
- এবার ব্লেন্ড করা শরবতগুলো গ্লাসে ঢেলে নিলাম আপনারা চাইলে ছেঁকে ও নিতে পারেন।
- এবার আপেলের জুস আমি আমার ইচ্ছামত পরিবেশন করে ছবি তুলে নিলাম।
🌺 আশা করি আমার আজকের আপেলের জুস আপনাদের ভালো লাগবে।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 🌺 |
🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺 |
আপনি তো অনেক সুন্দর ভাবে আপেলের জুস তৈরি করেছেন। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপেল গুলো কেটে ব্লেন্ডারের মধ্যে দিয়ে জুস তৈরি করেছেন। জুসটি ঠান্ডা করার জন্য আপনি দেখছি আবারও কিছু বরফ দিয়েছেন জুসের ভেতরে। আমিও কিছুদিন আগে এমন জুস খেয়েছিলাম একটি রেস্টুরেন্ট থেকে। আসলেই খেতে খুবই মজাদার ছিল।
আপেল কেটে ব্লেন্ডার করে এভাবে জুস বানিয়ে খেতে খুবই মজা লাগে। আমি এই জুসের সাথে বিট লবন এবং লেবু ব্যবহার করেছি তাই খাওয়ার মজা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। আপনিও চাইলে এভাবে বানিয়ে খেতে পারেন আশা করি ভাল লাগবে।
আপেল দিয়ে অসাধারন ইন্সটেন্ট একটি জুস বানিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন খুবই ভাল লাগলো আপনার রেসিপিটা দেখে অনেক ইউনিক লাগলো ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো।
আসলে ভাইয়া আপেল দিয়ে খুব দ্রুত এই জুস বানানো যায় তাই আমি নাম দিয়েছি আপেলের ইনস্ট্যান্ট জুস রেসিপি। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
গরমের তৃষ্ণা মেটাতে এরকম এক গ্লাস আপেলের জুস এর আসলেই জুড়ি নেই। আপেলের জুস কখনো বানানো হয়নি। আপনার থেকে রেসিপি টা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। মেহমান আসলে ইনস্ট্যান্ট এভাবে জুস বানিয়ে দিলে খুশি হবে। অনেক ধন্যবাদ আপু আমাদের মাঝে সুন্দর রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য।
এই বছর যখন বেশি গরম পড়েছে তখন আমি বিভিন্ন ধরনের শরবত বানিয়ে খেয়েছি। আর ফলের জুস খাওয়ার মজাই আলাদা ফলের জোছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। যদিও এখন শীতের প্রকোপ কিছুটা পাচ্ছি তাই একটু কম চাহিদা মনে হচ্ছে শরবতের দিকে।
আপনি ঠিকই বলেছেন গরমের সময় দুপুরবেলায় এক গ্লাস ঠান্ডা ঠান্ডা আপেল জুস খেলে আর কি লাগে। তৃষ্ণা মেটাতে এক গ্লাস আপেল জুসই যথেষ্ট। আমরা তো দুপুরবেলায় এরকম বিভিন্ন রকম জুস তৈরি করে খেয়ে থাকি। যেগুলো ঠান্ডা ঠান্ডা খেলে বেশ ভালো লাগে। আমার তো ভীষণ খেতে ইচ্ছে করতেছে আপেলের জুস। কারো কাছে দেখলে আমার এমনিতেও লোভ লেগে যায়।
আসলেই আপুর গরমের সময় দুপুরবেলায় এক গ্লাস ঠান্ডা জুস খেলে আমার তৃষ্ণা মিটে যায়। আমার মনে হয় এরকম সবার কাছেই লাগে। কারণ গরমে ঠান্ডা খাবার খাওয়ার মজাই আলাদা ।আর সেটা যদি হয় ফলের জুস তাহলে তো কোন কথাই নেই ।একদিকে পুষ্টিগুলো পূরণ হবে অন্যদিকে তৃপ্তি ও মিটবে।
কিছুদিন আগেও প্রচন্ড রকম গরম ছিল গরমের কারণে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে পড়ছিল সব সময়। কিন্তু বর্তমান সময়ে তাপমাত্রা অনেকটাই কমে গিয়েছে এবং শীতের প্রভাব চলে এসেছে। প্রচন্ড রকম ভাবে শরীর ভেঙে যাওয়ার পরে যখন রাস্তার পাশের দোকান থেকে এক গ্লাস শরবত খেতাম তখন শরীরের মধ্যে অন্যরকম এক ভালোলাগা কাজ করতো। আপনার মত করে যদি বরফ কুচি দিয়ে আপেল জুস তৈরি করা হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই গরমের সময় এরকম শরবত খেতে খুবই ভালো লাগে। রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি লোভনীয় ছিল।
আসলে ভাইয়া এই বছর এত বেশি গরম পড়েছে যে প্রতিদিনে প্রায় বিভিন্ন ধরনের শরবত খাওয়া লাগতো। তাই আমি মাঝে মাঝে ফলের জুস অথবা অন্য যে কোন জুস বানিয়ে খাই। দুপুর বেলা ঠান্ডা ঠান্ডা বরফ কুচি দিয়ে এই জুস খাওয়ার মজাই আলাদা আর আপেলের জুস কিন্তু আমার অনেক ভালো লাগে। আপনিও বাসায় তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন।
আপনি আমার খুবই প্রিয় একটি জুস তৈরি করেছেন। আপেলের জুস আমি ভীষণ পছন্দ করি খেতে। যখন আমাদের ঘরে আপেল নিয়ে আসা হয় তখন আমি আলাদা করে কয়েকটি রেখে দি জুস তৈরি করার জন্য। তারপরে দুপুরবেলায় ঠান্ডা ঠান্ডা জুস খেতে খুবই ভালো লাগে। আমার তো এখন আবার খেতে ইচ্ছে করতেছে।
এটি জেনে ভালো লাগলো যে আপেলের জুস আপনারও প্রিয় জুস আমিও আপনার মত আপেলের জুস খেতে খুবই পছন্দ করি। আপনার বাসায় আপেল আনলে আপনি আলাদা করে কয়েকটি রেখে দেন জুস তৈরি করার জন্য এতেই বোঝা যাচ্ছে আপনি কতটা পছন্দ করেন। আসলেই এই জুস দুপুরবেলা খাওয়ার মজাই আলাদা।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এই গরমের মধ্যে এমন জুস খেতে কিন্তু ভিশন মজা লাগবে।আপু আপনার জুস দেখে তো গরমটা বেশি ধরলো। আপেল এর জুস তেমন একটা খাওয়া হয়না। অনেক দিন আগে একবার খেয়েছিলাম। তখন তেমন একটা ভালো লাগে নাই। কিন্তু আপনার জুস বানানোর প্রসেস দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
আসলেই ঠিক বলেছেন গরমের মধ্যে যে কোন জুস খেতে অনেক ভালো লাগে ।আর এমনিতেই জুস আমার অনেক পছন্দ ।ছোটদেরও অনেক পছন্দ তাই বাজার থেকে না কিনে ঘরে তৈরি করা জুস বাচ্চাদের খাওয়ালে বেশি ভালো হবে।
আপু আপনার কিছুদিন আগে তৈরি করা ইনস্ট্যান্ট আপেল জুস টি গরমের দিনে খুবই আরামদায়ক হবে। এখন একটু শীত শীত ভাব চলে এসেছে তাই এখন আর খাওয়া ঠিক হবেনা ঠান্ডা লেগে যাবে। অনেক সুন্দর করে জুসটি উপস্থাপন করেছেন। সুন্দর রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপু কিছুদিন আগে তৈরি করা আমার এই আপেল জুস আসলেই তখন খেতে অনেক ভালো লেগেছিল। এখনো খুব বেশি খারাপ লাগে না কারণ এখনো শীতের প্রকোপ বাড়েনি মাত্র শুরু। তাই শীত আসার আগে আগে আরেকবার ফলের জুস খেয়ে নিলাম।।
প্রচন্ঠ গরমের মাঝে এ ধরনের এক গ্লাস জুস খেতে পারলে কলিজার শীত হয়ে যেতো। আপনি খুব সুন্দর করে ইনস্ট্যান্ট আপেল জুস তৈরির করেছেন। আপনি জুস তৈরির প্রক্রিয়া খুব চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দেখে খুব ভালো লাগলো এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
প্রচন্ড গরমের মাঝে এক গ্লাস জুস হলে প্রাণটা জড়িয়ে যায়। আর জুস পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাছাড়া যে কোনো ফলের জুস অনেক উপকারীও বটে। বিট লবণ দেয়ার কারণে আপেল জুস খেতে অনেক ভালো লাগে।