আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা
আসসালামুআলাইকুম
প্রীতি ও শুভেচ্ছা
- আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের সাথে একটি টক রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আমরা সবাই আমড়ার সাথে পরিচিত। আমড়া খুবই জনপ্রিয় একটি ফল। এটি কাঁচা পাকা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়। আজ আমি কাঁচা আমড়া কুচি করে মাখিয়ে খাওয়ার অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য এসেছে। এই আমড়া গুলো আমাদের গাছের হঠাৎ করে গাছের দুটি ডাল ভেঙে যাওয়ায় আমড়াগুলো খুব ছোট অবস্থায় পড়ে যায়। তাই কচি আমড়া গুলোকে মাখিয়ে খেলাম। এভাবে খেতে কিন্তু ভীষণ মজা। টক জাতীয় খাবার মেয়েরা অনেক বেশি পছন্দ করে। বিশেষ করে কোথাও গাড়িতে করে জার্নি করলে তখন আমড়া খেতে খুবই ভালো লাগে আমার।ট্রেন জার্নিতে আমড়া না হলে যেন চলেই না। তাহলে চলুন আমরা আমড়া মাখা দেখে নেয়া যাক
- প্রথমে আমি কয়েকটি ছোট ছোট আমড়া চামড়া সহ ধুয়ে ফেললাম। আমি আমড়া গুলোর একসাথে ছবি তুলতে মনে ছিল না।
- এবার আমি আমরা গুলো কুচি করা মেশিনে কুচি করে নিলাম।
- এবার কয়েকটি শুকনা মরিচ নিয়ে পড়ে নিলাম এভাবে পুড়ে গেলে মরিচের চামড়াগুলো গুড়ো হয়ে যায় তাই খেতে ভালো লাগে।
- এভাবে সবগুলো মরিচ পুড়ে নিলাম।
- এবার আমরা কুচির মধ্যে লবণ এবং বিট লবণ দিয়ে দিলাম।
- এবার গুঁড়ো মরিচ এবং শুকনা মরিচ দিয়ে দিলাম।
- এবার সবগুলো ভালোভাবে মাখিয়ে নিলাম।
- এবার আমরা মাখা পরিবেশন করে ছবি তুলে নিলাম।
আশা করি আমড়া মাখা আপনাদের সবার পছন্দ হবে। ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺 |
মজাদার আমরা মাখার রেসিপি দেখে অনেক ভালো লাগলো। পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত টেনে যেতে যেতে পুরো জিহ্বায় পানি এসে গেল তাতে আমার কি দোষ বলুন। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলে টক জাতীয় খাবার দেখে জিভে জল আটকে রাখা কষ্ট হয়ে যায়। আর আপনি পোষ্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখতে দেখতে গিয়েছেন তাহলে আপনার জীভেতে জল আসবে এতে দোষের কিছুই নেই।
আমড়া খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। বিশেষ করে যখন আমড়া মাখানো হয় তখন তো আরও বেশি সুস্বাদু হয়। আজকে আপনার তৈরি আমড়া মাখানো দেখে আমার তো খেতে ইচ্ছা করছে। এত সুন্দর ভাবে আমড়া মাখানোর পদ্ধতি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমড়া মাখা আমার অনেক পছন্দের একটি টক রেসিপি। ঝাল ঝাল করে মরিচ দিয়ে আমড়া মেখে খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। তাই তো সময় পেলেই এভাবেই বানিয়ে খেয়ে ফেলি।
এইভাবে আমড়া কুচি করে শুকনা মরিচ পুড়িয়ে কখনো আমড়া মাখা খাইনি। আমরা খাই একটু অন্যভাবে।তবে এভাবে দেখে আমার জিভে পানি চলে আসছে। যাইহোক এককথায় দারুণ বলতে হয়। আমড়া মাখার পদ্ধতি টা দারুণভাবে উপস্থাপন করেছেন। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে।।
আমরা করছি শুকনো মরিচ পুড়িয়ে এভাবে খেয়ে দেখবেন আমার মনে হয় আপনার খুবই পছন্দ হবে। কারণ আমরা পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কি দেখালেন আপু আপনি আমরা মাখা রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এলো। যাব নাকি আপু আপনার বাসায়। আমরা মাথা দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক ঝাল হয়েছে। ধন্যবাদ লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ইস আপু আপনার চেয়ে এভাবে জিমে যাওয়া চলে আসবে আমি জানলে আপনার বাসায় একটু পাঠিয়ে দিতাম। আর না হয় আপনি আমার বাসায় চলে আসেন আপনার জন্য আমি কিছু আমড়া মাখা রেখে দেব।
পোস্টের টাইটেলটি পড়তেই জিভে জল চলে আসলো😋😋 আসলে আমরা মাখানো আমারও খুব ফেভারিট মাঝেমধ্যেই খাওয়া হয় আপনার রেসিপিটি দেখে খুব লোভ হচ্ছে এখনই খাওয়ার প্রতি।
আসলে ভাইয়া এধরনের টক জাতীয় খাবার গুলো দেখলে সবার জিভেই চল চলে আসে আর আপনি টাইটেল দেখে আপনার জিভে জল চলে আসলো এটি পড়ে আমার খুবই হাসি পাচ্ছে। তাহলে ভাইয়া চলে আসুন আমার বাড়িতে আপনার জন্য কিছু টক রেসিপি রেখে দেবো।
আমরা মাখা খেতে বেশি ভালো লাগে আমার কাছে। তবে আপনার ভিন্ন রকমের আমরা মাখা দেখে জিভে জল চলে আসলো। খুব সুন্দর ভাবে আপনি আমরা মাখা রেসিপি তৈরি করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমড়া মাখা খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে কারণ এটি আমার অনেক পছন্দ আর ভীষণ জাল দিয়ে খেতে আমার অনেক পছন্দ। পরিবারের সবাই মিলে একসাথে খেতে অন্যরকম ভালো লাগে।
অনেকবার আমড়া মাখানো খেয়েছি। আমার অনেক অনেক পছন্দের খাবার। আসলে আমার মতে বেশিরভাগ মানুষই এই খাবারটি খুব পছন্দ করে। আমরাও বাসায় এভাবেই আমড়া মাখানো খেয়ে থাকি। তবে আমার কাছে বেশ মজার লেগেছে শুকনো মরিচগুলো বাতি দিয়ে পুড়িয়েছেন তাই। আমরা তো সাধারণত চুলায় পুড়াতে হয়। আপনার এই আইডিয়া দেখে ভাবছি এবার শহরেও এমন একটা বাতি কিনে নিব। আর এই বাতি দিয়ে মরিচ পুড়িয়ে যে কোন ভর্তা বা মাখানো খাব😋😋।
আসলে আপু মরিচগুলোকে তেলে ভেজে বা অন্য কোনভাবে পুড়িয়ে খাওয়া যায় কিন্তু আমি বাতিতে পুড়িয়েছি। কারণ গ্রাম অঞ্চলে এখনো বাতিল ব্যবহার আছে সেটি দেখানোর জন্যই আপনিও চাইলে এভাবে খেয়ে দেখতে পারেন খুবই ভালো লাগবে।
মাঝে মাঝে আমড়া মাখা বাজারে বা ফুটপাতে দেখতে পাই, কিছু বিক্রেতা বিক্রি করছে
তখন সেখান থেকে খাওয়া হয়। তবে আপনি খুব সুন্দর ভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানিয়ে আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে বাইরে বের হলে বা কোথাও জার্নি করতে গেলে গাড়ির পাশে রাস্তার ধারে আমড়া বানানো দেখা যায়। আর তখন কিন্তু খেতে অনেক ভালো লাগে আর আমি আজ ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানিয়ে দেখালাম খুবই টেস্টি হয়েছিল।
আপনার দেখাদেখি আমরা ও বানিয়ে খাবো একদিন ধন্যবাদ আপনাকে।
আজ আমি কিন্তু গম মাখা খেয়েছি। ভীষণ ভালো লেগেছিল। আপনার আমড়া মাখা দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে। আগামীকাল গাছ থেকে আমড়া পাড়তে হবে।
ভাইয়া আমি কিন্তু কম মাখা কখনোই খাইনি এর সম্পর্কে কোন ধারণাও নেই। আজ আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম একদিন আমাদের মাঝে শেয়ার করে দেখিয়েন কেমন লাগে দেখবো।
খুব মজাদার আমড়া মাখার রেসিপি শেয়ার করেছেন। দেখে জিভে জল চলে এসেছে। খেতে ইচ্ছে করছে খুব। রেসিপিটা দেখে অনেক ইচ্ছে করছে। প্রতিটা ধাপ আমাদের মাঝে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। অনেকদিন হলো আমড়া বানানো খাই না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা অবিরাম।
আসলেই আমড়া অনেক মজার একটি রেসিপি। আমড়া খেতে অনেক ভালো লাগে বিশেষ করে টক ঝাল এর সমন্বয়ে অনেক সুস্বাদু হয়ে ওঠে। এরকম রেসিপি দেখলে জিভে জল আটকে রাখা অসম্ভব হয়ে ওঠে তাইতো এই রেসিপিটি আমার অনেক পছন্দ।