আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা🥰
আসসালামু আলাইকুম 🖐️🖐️
প্রীতি ও শুভেচ্ছা🌺🌺
আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি।নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।আমার আজকের রেসিপি হলো নারকেলের পুলি পিঠা।
- নারকেল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা পুলি বানানো যায়। যা আমাদের ঐতিহ্যকে লালন করে। গ্রাম অঞ্চলে নারকেলের পিঠা বানায়না এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। বিশেষ করে কোন উৎসব কিংবা জামাই আপ্যায়নে এই পিঠার জুড়ি নেই। তাইতো এই পিঠা এতটা জনপ্রিয়। নারকেল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন করে পিঠা বানানো যায়। কিন্তু আজ আমি শুধুমাত্র একটি ডিজাইনের পিঠা বানিয়ে শেয়ার করছি। বিভিন্ন ডিজাইনের পিঠা অন্য একদিন শেয়ার। তাহলে বন্ধুরা চলুন আর কথা না বাড়িয়ে নারিকেলের পুলি পিঠা বানানো দেখে নেয়া যাক।
- চালের গুঁড়ো
- কোরা নারকেল
- চিনি
- লবণ
- তেল
- প্রথমে কোরা নারকেল গুলো চিনি, লবণ,ও তেজপাতা দিয়ে তেলে ভেজে নিলাম।
- এবার চালের গুঁড়ো দিয়ে আটার খামির তৈরি করে নিলাম।
- এবার পাতলা করে রুটি বানিয়ে নিলাম।
- এবার রুটির এক পাশে ভাজা নারকেল রেখে আরেক পাশ উল্টিয়ে দিলাম।
- এবার আঙুল দিয়ে চেপে দিলাম যাতে ফাঁক না থাকে।
- এবার রুটির বাড়তি অংশ ছুরি দিয়ে কেটে নিলাম।
- এবার পিঠাগুলো গরম তেলে ভেজে নিলাম।
- সব শেষে নারকেল পুলি পিঠা পরিবেশন করে ছবি তুলে নিলাম।
🌺 আশা করি আমার আজকের রেসিপি টি আপনাদের ভালো লাগবে।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 🌺 |
🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺 |
আপনার উপরের কথাগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে আপনি কিছু বাস্তবধর্মী কথা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আসলে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য হচ্ছে পুলি পিঠ া বিশেষ করে জামাই আদরে এ পিঠা বেশি ব্যবহার করা হয়। অনেকদিন হলো এরকম পিঠা খাওয়া হয়না, মজাদার এই ফুলে পিঠা রেসিপিটি দেখে জিভে জল এসে গেল আপু।
আসলে ভাইয়া আমি পোষ্টের শুরুতে একটু ভালো মানের কিছু কথা লেখার চেষ্টা করি। আসলে এই পিঠাগুলো গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী পিঠা। আর জামাই আপ্যায়নে এই পিঠারে জুড়ি নেই। আমাদের পরিবারের সবাই এই পিঠা অনেক পছন্দ করে।
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
একদম ঠিক বলেছেন আপু জামাই আপ্যায়নের জন্য পিঠাপুলির জুরি নেই। তাছাড়া এই নারকেল পিঠাটি আসলে বিভিন্ন ধরনের বানানো যায়। আমার কাছে খুবই পছন্দের এই পিঠাটি। যদিও আমি এই পিঠা বানাতে পারি না। কিন্তু খেতে খুবই ভালো লাগে। শ্বশুরবাড়িতে গেলেই এই পিঠা খাওয়া হয়। আপনিও খুব সুন্দরভাবে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন। ভালো লাগলো দেখে।
আসলেই আপু গ্রামাঞ্চলে নতুন জামাইকে আপ্যায়ন করার জন্য প্রথমে পুলি পিঠা দেওয়া হয়। আর এই নারিকেলের পিঠা কিন্তু বিভিন্ন ধরনের বানানো যায়। আপনার পছন্দের একটি পিঠা নারিকেল পুলি পিঠা এটি জেনে অনেক ভালো লাগলো। এই পিঠে আসলে আমি আগে বানাতে পারতাম না তবে এখন চেষ্টা করার পর পারি।
কিছু মাস আগে আমি আম্মুর সাহায্য নিয়ে এমন পুলি পিঠার রেসিপি বানিয়েছিলাম। ভালো লেগেছিলো খুবই। আপনার আজকের পুলি পিঠার এই রেসিপি দেখে আমার সেই কথা মনে পরে গেলো। পুলি পিঠা খেতে কিন্তু দারুণ। আপনার পিঠা বানানো দেখে আমার এখন আবার খাইতে মন চাচ্ছে।
তারমানে আপনার আম্মু বলে পিঠা ভালোই বানায় তাই আপনি আপনার আম্মুর সাথে পিঠা বানিয়েছেন। আর এই কথা মনে পড়ে গেল আমার আজকের পিঠাগুলো দেখে। আসলে নারিকেল পুলি পিঠা সবারই পছন্দের একটি পিঠা। আমারও অনেক ভালো লাগে খেতে।
নারিকেলের পুলি পিঠা দেখে তো লোভ সামলাতে পারলাম না খেতে ইচ্ছা করছে। নারিকেলের পুলি পিঠা অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার নারিকেল বানান ভুল হয়েছে। ঠিক করে নিয়েন। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
আমার বানানো নারিকেলের পুলি পিঠাগুলো দেখে আপনি লোভ সামলাতে পারছেন না তাহলে চলে আসুন আমার বাড়িতে দাওয়াত রইলো। ভাইয়া বইতে নারিকেল এবং নারকেল দুটো বানান ই আমি দেখেছি তবুও আমি ঠিক করে নিলাম।
আমার সবচাইতে প্রিয় পিঠা গুলোর মধ্যে এটি একটি। অনেকেই হালুয়া বা সবজি দিয়ে এই পিঠাগুলো তৈরি করে তবে আমার কাছে নারকেল দিয়ে তৈরি পিঠাই সবচাইতে বেশি ভালো লাগে। পছন্দের পিঠার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার প্রিয় পিঠার মধ্যে এটি একটি অন্যতম জেনে অনেক ভালো লাগলো। তবে এই পিঠাতে হালুয়া ব্যবহার করে কখনো আমি খাইনি। এমনিতে ভেতরের পুর মাংস দিয়ে খেয়েছি। আপনার সাথে আমি একমত যে এই পিঠার নারিকেলেই বেস্ট।
আপু নারকেলের পুলি পিঠা আমার অনেক প্রিয়। আমি গত সাপ্তাহে শশুড় বাড়ি গিয়েছিলাম তখন ঐখানে খেয়েছিলাম। আমি ঢাকা আসার সময় আবার সাথেও একটি প্যাকেটে করে দিয়েছিল। খেতে অনেক মজা লাগে। আপনার পিঠা বানানোর রেসিপি দেখে মনে পড়লো। তারা কিভাবে বানায় সেটা তো দেখি নাই। আপনার পোষ্ট দেখে বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ আপু।
এইতো ভাইয়া দেখেছেন আমি বললাম না জামাইরা শ্বশুরবাড়িতে নারিকেলের পুলি পিঠা খেয়ে থাকে। তাই আপনি গত সপ্তাহে শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে পুলি পিঠা খেয়ে এসেছেন। বাহ আপনার আপ্যায়ন করা শেষে আবার প্যাকেট করে দিয়ে দিয়েছে বেশ ভালোই খেয়েছেন তাহলে।
আপনার মত আমার ও নারিকেল এর পুলি পিঠা খেতে খুবই ভালো লাগে অনেকদিন আগে একবারে পিঠাটি খেয়েছিলাম আমার আম্মু তৈরি করে দিয়েছিলেন সেদিনের পিঠাটি খেয়ে খুবই মজা পেয়েছিলাম , নারিকেলের পিঠা রেসিপিটি খুব সহজভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এটি দেখে আমি সত্যি খুবই আনন্দিত।
এই পিঠা আসলে চমৎকার লাগে তবে সবাই বেশিরভাগ সময়ই প্রথমে মায়ের হাতে খায় এই পিঠা। দারুন মজা লাগে নারিকেল দিয়ে বানানো পিঠাগুলো। আর তাই আমি আপনাদের মাঝে সহজ ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আমার পোস্টটি দেখার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার মত আমার ও নারিকেল এর পুলি পিঠা খেতে খুবই ভালো লাগে অনেকদিন আগে একবারে পিঠাটি খেয়েছিলাম আমার আম্মু তৈরি করে দিয়েছিলেন সেদিনের পিঠাটি খেয়ে খুবই মজা পেয়েছিলাম , নারিকেলের পিঠা রেসিপিটি খুব সহজভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এটি দেখে আমি সত্যি খুবই আনন্দিত।
সকাল সকাল আপনার নারকেল পিঠা বানানো রেসেপি টি দেখে ভালো লাগলো ৷ আসলে পিঠা বানানো হলো বাঙালিদের এক ধরনের ঐতিহ্য ৷ যা আদি কাল ধরে দেখে আসছি এই তো আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা নতুন ধান ঘরে আসবে ৷ আর বাংলার মানুষ শীতের বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করবে ৷
যা হোক আপনার নারকেলের পুলি পিঠা দেখে জিভে জল টলমল করছে ৷
ধন্যবাদ
ইস সকাল সকাল নারিকেল পিঠা বানিয়ে শেয়ার করেছি যদি আপনার জন্য পাঠাতাম তাহলে খেয়ে সন্তুষ্ট হতে পারতেন। একদম ঠিক বলেছেন বাঙালির ঐতিহ্যের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পিঠা বানানো।। একদম ঠিক বলেছেন কয়েক দিন পর যখন নতুন ধান উঠবে তখন নতুন নতুন পিঠাও খাওয়ার শুরু হয়ে যাবে।