মুভি রিভিউ-লাভ ম্যারেজ|
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। মুভি রিভিউ যদিও কখনো শেয়ার করিনি। তবে আজকে প্রথম বারের মত মুভি রিভিউ শেয়ার করতে চলে এসেছি। যদিও সেভাবে কখনো মুভি দেখা হয় না। তবে কয়েকদিন থেকে আমাদের এদিকে খুব বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি ভেজা দিনে সময় কাটছিল না তাইতো একটি মুভি দেখার চেষ্টা করেছি। আর সেই মুভি রিভিউ আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে চলে এসেছি। আশা করছি এই মুভি রিভিউ সবার ভালো লাগবে।
নাম | লাভ ম্যারেজ |
---|---|
পরিচালনা | প্রেমেন্দু বিকাশ চাকী |
সম্পাদনা | সুরিন্দর ফিল্ম প্রাইভেট লিমিটেড |
সহকারী পরিচালক | তাপস সরকার |
অভিনয়ে | রঞ্জিত মল্লিক, অঙ্কুশ হাজরা, ঐন্দ্রিলা সেন, অপরাজিতা ও আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ১ ঘন্টা ৫৯ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ২৫ আগস্ট ২০২৩ |
ধরন | মুভি |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | ভারত |
চরিত্রেঃ
- অঙ্কুশ হাজরা- দীপু
- ঐন্দ্রিলা সেন- শাওন
মুভির শুরুতেই আমরা দেখতে পাই রঞ্জিত মল্লিকের মা জানালা দিয়ে সবকিছু ফেলে দিচ্ছেন। উনার অনেকটা বয়স হয়েছে। অন্যদিকে বলছেন গাছের ডালে ওনার মৃত স্বামী বসে আছেন। এই কথা শুনে পাড়া প্রতিবেশী সবাই ভেবেছে কথাটা বোধয় সত্যি। এরপর তারা নিচে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সেটা দেখার চেষ্টা করছে। এবার রঞ্জিত মল্লিক ডক্টর কে ডাকেন এবং তিনি আসার পর ডক্টরের গাড়ির দরজা খুলছিল না। এরপর সবাই অনেক কষ্ট করে গাড়ির জানালা দিয়ে ডক্টর কে বের করেন এবং ওই বৃদ্ধ মহিলাকে দেখাতে নিয়ে যান। এরপর ডক্টর চলে যায়। এবার গল্পের নায়ক অর্থাৎ দীপু এই বিষয়গুলো শোনার পর তাড়াতাড়ি বাসায় চলে আসে। দীপু এবং তার দিদা একই ঘরে থাকতো। দুজনের বিছানা ছিল একই ঘরে। তাইতো দীপু মনে মনে ভাবছিল তার গার্লফ্রেন্ড এই বাড়িতে বিয়ে করে এসে একজাস্ট করতে পারবে কিনা। এই কথাগুলো ভাবে আর মনে মনে বলে তার বিয়েটাই বোধয় আর হবে না। অন্যদিকে দীপুর মা অনেক আগেই মারা গিয়েছেন। দীপুর বাবা দীপু এবং তার ঠাকুমাকে নিয়ে এই বাড়িতে থাকেন। আর দীপুর মামা সব সময় এই বাড়িতে যাতায়াত করেন।
রান্নাবান্না থেকে শুরু করে সবকিছুই দীপুর বাবা নিজ হাতে করেন। তাই দীপুর মামা বললেন দীপুকে বিয়ে দিয়ে দিতে। দীপুর বাবা রাজি হয়ে গেলেন। এরপর দীপুকে অনেক বোঝানোর পর সে বলল সে অন্য একজনকে পছন্দ করে। কিন্তু লাভ ম্যারেজে তার বাবার আপত্তি আছে। এরপর শুরু হয়ে যায় ঝামেলা। সে কিছুতেই লাভ ম্যারেজ হতে দিবে না। তাইতো সে পাত্রী দেখার বন্দোবস্ত করে ফেলে। প্রথম পাত্রী দেখতে গিয়ে দেখে পাত্রী একেবারে বেসুরো গলায় গান গায়। আবার দ্বিতীয় বার মেয়ে দেখতে গিয়ে দেখে মেয়েটি একেবারে অসভ্যের মতো নাচ করে। আর তৃতীয়বারের বেলায় গিয়ে দেখে দীপুর গার্লফ্রেন্ড শাওন সেখানে। দীপু মনে মনে খুশি হয়ে যায়। এরপর দীপুর বাবা সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। এবার সবাই জানতে পারে আসলে শাওন নয় শাওনের এক দূর সম্পর্কের বোন এই বিয়ের পাত্রী। শাওন দিপুকে দেখে ভীষণ রেগে যায় এবং সবার সামনে গালিগালাজ করতে থাকে। এরপর সবাই সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। আর দিপু শাওনকে সবটা বোঝানোর চেষ্টা করে।
দীপু এবং দীপুর মামা বোঝানোর পর অবশেষে দীপুর বাবা লাভ ম্যারেজে রাজি হয়। এরপর শাওনকে দেখতে তাদের বাড়িতে যায়। প্রথমেই শাওন তাদেরকে খেতে দেয়। আর সেই খাবারটি ছিল দীপুর বাবার খুবই পছন্দের। এরপর শাওন যখন তার মাকে ডাক দেয় তখন তিনি সামনে চলে আসেন। শাওনের মাকে দেখে দীপুর বাবা ভীষণ রেগে যান এবং ওনাকে বিশ্বাসঘাতিনী বলে সম্বোধন করেন। এবার সবার বুঝতে বাকি থাকে না যে এনারা পূর্ব পরিচিত। এরপর দীপুর বাবা সেখান থেকে বেরিয়ে যান এবং এই বিয়ে তিনি কিছুতেই দিবেন না এই কথা বলে বেরিয়ে যান। অন্যদিকে দীপু এবং শাওন বিপদের মধ্যে পড়ে যায়। এরপর তারা বিভিন্নভাবে তাদের বাবা-মায়ের কাছ থেকে জানতে পারে তাদের দুজনের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল এবং দীপুর বাবা শাওনের মায়ের বাংলার টিচার ছিলেন। দীপুর বাবা যখন দূরে কোথাও চাকরির জন্য যায় হঠাৎ করে শাওনের মায়ের বিয়ে হয়ে যায়। আর তখন থেকে দীপুর বাবা শাওনের মাকে বিশ্বাসঘাতিনী মনে করে।
তাদের এই পুরনো প্রেমের চক্করে দিপু এবং শাওন ফেঁসে যায়। তারা কি করবে কিছুতেই কিছু বুঝতে পারছিল না। এখন দুজন মানুষের মধ্যে বন্ধুত্ব কিভাবে করাবে এটা নিয়ে ভাবতে শুরু করে। শাওনের মা তাদের সহযোগিতা করেন। তাদের পুরনো কথাগুলো তাদেরকে বলে এবং তারা সেই অনুযায়ী প্লান করে। দীপুর বাবা সকালে হাঁটতে বের হয়। এই সময় দীপু এবং শাওন শাওনের মাকে ছাতা হাতে নিয়ে পাঠায় এবং পুরনো কিছু স্মৃতির পুনরাবৃত্তি করার চেষ্টা করে। এরপর শাওনের মা গঙ্গার ঘাটে গিয়ে বসে থাকে। যেখানে তারা আগে প্রায়ই যেত। এই দৃশ্য দেখে দীপুর বাবা পিছে পিছে সেখানে যায়। পুরনো দিনের অনেক স্মৃতি তাদের মনে পরে। ধীরে ধীরে তাদের মাঝে দূরত্ব কমতে থাকে। এরপর তাদের মাঝে বন্ধুত্বটা আরো বেশি গভীর হয়। দুজনে একসাথে ঘুরতে থাকে এবং একে অপরের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করে। এসব দেখে শাওন এবং দীপু আরও বেশি চিন্তায় পড়ে যায়। তারা বুঝতে পারছিল না কি হতে চলেছে। তারা তো ভেবেছিল তাদের পুরনো প্রেম আবারও জেগে উঠেছে এবং তারা আবারো প্রেম করছে।
এবার শাওন এবং দীপু আরো বেশি বিপদে পড়ে যায়। তারা বুঝতে পারছিল না কি করে তাদের বিয়ে হবে। তাদের বাবা-মা যদি বিয়ে করে ফেলে তাহলে তো ভীষণ মুশকিল। অন্যদিকে দীপুর বাবা বিয়ের সব আয়োজন করতে লাগলো। দীপু এবং শাওন আরো বেশি চিন্তায় পড়ে গেল। এবার কোন কিছু বুঝতে পারছ না তারা কি করবে। অবশেষে দীপু আর শাওন শাওনের বাবাকে আনতে গেল। জোর করে শাওনের বাবাকে তুলে নিয়ে আসলো। শাওনের বাবা সন্ন্যাসী হয়ে থাকতে চেয়েছিলেন। এরপর যখন শাওন এবং দীপু সেখানে গেল সেখানে গিয়ে দেখলো শাওনের বাবা কাপড় ধুচ্ছে। এটা দেখে শাওনের আরো বেশি মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। এবার নিজের বাবাকে জোর করে নিয়ে আসলো। আসার পর দেখে দীপুদের বাড়িতে বিয়ের সব আয়োজন চলছে। সুন্দর করে সাজানো থেকে শুরু করে ম্যারেজ রেজিস্টার সবাই সেখানে উপস্থিত। এবার শাওন তার বাবাকে সেখানে নিয়ে গেল। এমন সময় ম্যারেজ রেজিস্টার শাওন এবং দীপুর নাম ধরে ডাকলেন এবং সই করতে বললেন। এটা শোনার পর শাওন এবং দীপুর বুঝতে বাকি রইল না আসলে বিয়েটা তাদেরই হচ্ছে।
এবার শাওন এবং দীপুর বাবা-মা দুজনে বললেন আসলে তারা ভালো বন্ধু। এই বয়সে এসে তারা বিয়ের কথা কল্পনাই করতে পারে না। দীপুর বাবা বললেন তিনি সবটা বুঝে গিয়েছিলেন এবং সবার কাছে গোপন রেখে নিজের কাজ চালিয়েছেন। এবার সবাই মিলে শাওন এবং দীপুর বিয়েটা দিয়ে দেন। সবাই অনেক হাসিখুশি ভাবে সময় কাটায় এবং সব সম্পর্কের জটিলতা কেটে যায়। শাওন এবং দীপু নিজেদের ভুল বুঝতে পারে এবং দুজনের বিয়ে হয়ে যায়। এভাবেই সুন্দর একটি মুভির সমাপ্তি ঘটে।
যদিও কখনো মুভি রিভিউ শেয়ার করা হয়নি। তবে এই মুভিটি অনেকটা কমেডি টাইপের ছিল। আমার কাছে তো ভীষণ ভালো লেগেছে। মুভিতে যদি কমেডি থাকে তাহলে সেই মুভি দেখতে বেশি ভালো লাগে। আর এই মুভির গল্প একেবারে বিভিন্ন রকমের ছিল। সব মিলিয়ে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।
বাহ দারুন মুভির রিভিউ দিলেন আপু অনেক ভালো লাগলো পুরো রিভিউ দেখে। আসলে লাভ ম্যারেজ গুলো এত সহজে মেনে নেই না। শুরুতে একটু ঝামেলার হলেও লাস্ট পর্যায়ে মেনে নিতে বাধ্য হয়। রঞ্জিত মল্লিক তো প্রথমে রাজি ছিল না। পরিশেষে লাভ ম্যারেজ মেনে নিল অনেক ভালো লেগেছে দেখে।
আমার শেয়ার করা মুভি রিভিউ পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু। এই মুভিটি বেশ ভালো লেগেছিল। আপনিও সময় পেলে দেখে নিতে পারেন আপু। শেষ পর্যন্ত তাদের বিয়েটা হয়েছিল।
আরে বাহ্ অনেক সুন্দর হয়েছে তো আপনার করা এই মুভি রিভিউ। লাভ ম্যারেজ মুভিটার রিভিউ অনেক সুন্দর করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভাগ করে নিয়েছেন দেখে অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে। আমার কাছে অনেক ভালো লাগে মুভি দেখতে। আর আমি সময় পেলে মুভি দেখার চেষ্টা করি সব সময়। সত্যি অনেক সুন্দর ছিল রিভিউটা।
আমার শেয়ার করা মুভি রিভিউ আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মুভিটি বেশ ভালো ছিল। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি আজকে দারুন একটি মুভি রিভিউ করেছেন। মুভি আমার খুব একটা দেখা হয় না তবে মাঝে মাঝে কিছু কিছু মুভি দেখে থাকি। আপনি খুবই সুন্দর একটি মুভি রিভিউ করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
যদিও প্রথমবার মুভি রিভিউ শেয়ার করেছি। তবে আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
অনেক সুন্দর একটা মুভির রিভিউ করেছেন আপনি। আপনার করা এই মুভিটার রিভিউ পোস্ট আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। ভারতী বাংলা মুভি গুলো আমি অনেক পছন্দ করি দেখতে। অঙ্কুশ আমার অনেক পছন্দের একজন নায়ক আর ঐন্দ্রিলা পছন্দের নায়িকা। তাদের দুজনের অভিনয় এমনিতেই সুন্দর হয়। আগে মুভিগুলো প্রচুর দেখা হতো তবে এখন দেখা হয় না। এই মুভিটা এখনো দেখা হয়নি সময় পেলে অবশ্যই দেখার চেষ্টা করব।
আপু আমি চেষ্টা করেছি সুন্দর ভাবে মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য। এই মুভিটি আমার অনেক ভালো লেগেছিল। আপনিও সময় পেলে দেখতে পারেন আপু।
কিছুদিন আগেই সিনেমাটি রিলিজ হয়েছে দেখলাম।কিন্তু এখনো আমি সিনামাটি দেখিনি। কারণ আগের মত আর সিনেমা দেখতে ইচ্ছা হয় না।লাভ ম্যারেজ মুভির খুব সুন্দর একটি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।যা পরে এই মুভি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর একটি মুভির রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জ্বী ভাইয়া কয়েকদিন আগেই সিনেমাটি রিলিজ হয়েছে। তাই তো ভাবলাম নতুন একটি সিনেমা দেখি। যদিও সেভাবে সিনেমা দেখা হয় না। তবে যেহেতু সিনেমাটি ভালো লেগেছে তাই তো রিভিউ শেয়ার করলাম।
দারুন একটি মুভি রিভিউ করেছেন আপু। লাভ ম্যারেজ মুভিটি আমি আগে দেখি নাই। কিন্তু আপনার পোস্টের মাধ্যমে এর কাহিনী অনেকটাই বুঝতে পেরেছি। আসলে এতক্ষণ ধরে মুভি দেখার ধৈর্য আমার নাই আপু। নাটক দেখতে গেলেও আমি টেনে টেনে দেখি। তাই আপনার পোস্ট পড়ে মুভিটির কাহিনী জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
আপু আমি চেষ্টা করেছি দারুন একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য। যদি সময় পান তাহলে মুভিটি দেখতে পারেন আপু। যদিও মুভি দেখার ধৈর্য আমারও নাই। তবে সেদিন অনেক বৃষ্টি ছিল। কি করব খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তাই তো মুভিটি দেখেছি।
লাভ ম্যারেজ মুভিটি দেখার চিন্তা করেছিলাম।কিন্তু এখন পর্যন্ত দেখা হয়ে ওঠেনি।আপনার রিভিউ পড়ে অনেকটাই বুঝতে পারলাম মুভির কাহিনী।চেষ্টা করবো মুভিটি দেখে নেওয়ার।ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি সময় পেলে অবশ্যই দেখবেন। নতুন রিলিজ হয়েছে মুভিটি। বেশ ভালো ছিল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মতামতের জন্য।
অনেক সুন্দর একটি মুভি রিভিউ করেছেন দেখছি । অবশ্য মুভিটি আমার দেখা হয়নি। আমার এত সুন্দর রিভিউ দেখে মুভিটি দেখার লোভ আর ধরে রাখতে পারছি না। এখানে সকলের অভিনয় বেশ সুন্দর ছিল ।বিশেষ করে রঞ্জিত মল্লিক এর অভিনয় তো ছিল সেরকম।
আপু আপনি যেহেতু মুভিটি দেখেননি তাই সময় পেলে অবশ্যই দেখতে পারেন। আমার কাছে মনে হয় আপনার ভালো লাগবে। এছাড়া এই মুভিটি নতুন রিলিজ হয়েছে তাই সবার কাছে বেশ ভালো লাগছে।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে অসাধারণভাবে মুভি রিভিউ করে শেয়ার করেছেন। আসলে এত বড় মুভি দেখার সময় সুযোগ হয়ে ওঠেনা। এমনিতেও আমি মুভি দেখতে খুব একটা বেশি পছন্দ করি না। তবে আপনার শেয়ার করা মুভি দেখে মনে হচ্ছে বেশ রোমান্টিক মুভিটি দেখতে। আপনি প্রথমবার মুভি শেয়ার করেছেন জেনে বেশ ভালো লাগলো। সময় পেলে অবশ্যই চেষ্টা করবো আপনার শেয়ার করা মুভিটি দেখার জন্য। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া আমি চেষ্টা করেছি আমার খুবই ভালো লাগার একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করার জন্য। এই মুভিটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছিল। প্রথমবার মুভি রিভিউ শেয়ার করেছি ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক সুন্দর একটি মুভি আজ আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখিয়েছেন আপু। আসলে এই মুভিটা আমার এখনো দেখা হয়নি তবে নাম শুনেছি এবং ভেতরের অভিনয় গুলো শুনেছি। যাইহোক আজ আপনার রিভিউ দেখে বুঝতে পারলাম অবশ্যই দেখতে হবে খুব শীঘ্রই, না দেখলে যেন মন ছটফট করবে।