রবিউল সাহেবের হয়তো কোন দোষ নেই। শুধু দোষ তার ভাগ্যের। আসলে এভাবেই হয়তো জীবন প্রদীপগুলো নিভে যায়। কিছু অসৎ মানুষের জন্য কিংবা অসচেতন মানুষের জন্যই হয়তো তাদেরকে জীবন দিতে হয়। তার আর বই বিতরণে যাওয়া হলো না। কিংবা ছবি তোলাও হলোনা। খুবই কষ্ট লাগলো ভাইয়া। এই মর্মান্তিক কাহিনী গুলো শুনলে হৃদয় কেঁপে ওঠে।