RE: ক্রিয়েটিভ রাইটিং :- সর্বদা সত্য মানুষকে মুক্তি দেয়।
কথায় আছে সত্যের মৃত্যু নেই। সত্যের জয় অবশ্যই হয়,হয়তো অনেক সময় দেরীতে হয়। যাইহোক রতন আলী আরিফ সাহেবের অনুপস্থিতিতে ও সবসময় আরিফ সাহেবের বিশ্বাস রক্ষা করেছেন। আসলে আরিফ সাহেবের ভাগ্য খুব ভালো যে,রতন আলীর মতো এমন বিশ্বস্ত কর্মচারী পেয়েছেন। যে কিনা বিশ্বস্ততার সঙ্গে প্রতিটি কাজ সম্পন্ন করে থাকে। যাইহোক আরিফ সাহেবের শ্যালক হানিফ, সোনার হার নিজেই রতন আলীর রুমে চুরি করে রেখেছিলেন, রতন আলীকে চোর সাজাতে। কিন্তু আরিফ সাহেবের ছোট মেয়ে ঘটনাটি দেখেছিল বলে,হানিফ নিজেই ফেঁসে যায় এবং আরিফ সাহেব হানিফকে বাসা থেকে বের করে দেয়। আসলে হানিফের মতো এমন জঘন্য মানুষকে বাসায় রাখা মোটেই উচিত নয়। এতে করে আবারও প্রমাণিত হলো, সত্যের জয় অবশ্যই হয়। যাইহোক এমন শিক্ষণীয় একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
হানিফ সাহেবের ছোট মেয়ে একদিন বলল আব্বু আমি যা বলব তাই করবেন? হানিফ সাহেবের কথা শুনে একটু অবাক হল বলে কি বলবা বলো আব্বু? তখন সে বললো প্রত্যেকজনের রুম সার্চ করতে হবে। এই কথা শোনা মাত্র হানিফ খুব উত্তেজিত বোধ করলো।
(তবে পোস্টের কয়েক জায়গায় আপনি আরিফ সাহেব না লিখে, ভুল করে হানিফ সাহেব লিখেছেন। আশা করি ঠিক করে নিবেন।)
ভাই আপনি বেশ সুন্দর করে আমার ভুলগুলো ধরে দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু এখানে আমি কি বিষয় তুলে ধরেছি সে সম্পর্কে আপনি কোন মন্তব্য করলেন না।